জাবিতে ৪ লাখ টাকায় ভর্তির চুক্তি, সাক্ষাৎকারে এসে আটক ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে রায়ান আমিন আফ্রিদি ও মোস্তফা কামাল নামে দুই ভর্তিচ্ছুকে আটক করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) দুপুর ১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের 'এফ' ইউনিটের অধীনে আইন অনুষদে সাক্ষাৎকার দিতে এলে রায়ানকে আটক করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সুদীপ্ত শাহীন বার্তা২৪.কম-কে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

এর আগে, বুধবার (১ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদে সাক্ষাৎকার দিতে আসা মোস্তফা কামাল নামে আরেক ভর্তিচ্ছুকে আটক করে আশুলিয়া থানায় সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তার বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় একটি মামলাও হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে চান্স পাওয়া মোস্তফা কামালের ভর্তি পরীক্ষার মেরিট পজিশন আসে ৩০০ তম।

আটক মোস্তফা কামাল বলেন, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মেহেদী ভাইয়ের মাধ্যমে দুই বন্ধু আশিক ও ফরহাদ ডি ইউনিটে ৭৯ ও ২৪৯তম হয়েছে। তাদের মাধ্যমে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মেহেদী ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় হয়। পরবর্তীতে তার সাথে ৪ লাখ টাকার বিনিময়ে জাবিতে চান্স পাইয়ে দেওয়ার চুক্তি হয়। পুরো টাকা তাকে পরিশোধ করেছি।

সুদীপ্ত শাহীন বলেন, ওই ভর্তিচ্ছুর মূল পরীক্ষার ও এমআর এর সঙ্গে সাক্ষাৎকারের সময়ের হাতের লেখায় মিল ছিল না। আইন অনুষদের ডিন বিষয়টি আমাদের জানালে আফ্রিদিকে আটক করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে আসি। পরে জিজ্ঞাসাবাদ করলে, সে তার অপরাধ স্বীকার করেন। তার বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে।

জিজ্ঞাসাবাদে রায়ান আমিন আফ্রিদি জানান, আমার ফেসবুকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সনেট নামে একজনের সঙ্গে পরিচয় হয়। পরে জাবিতে এসে তার সঙ্গে দেখা করি। এ সময় তিনি আমার মূল কাগজপত্র নিয়ে যান। তিনি আমার হয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরে ভর্তি পরীক্ষায় আমার মেধাক্রম আসে ৫২। তার সঙ্গে তিন লাখ টাকার বিনিময়ে জাবিতে ভর্তির সুযোগ পাইয়ে দেওয়ার চুক্তি হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। পরবর্তীতে পুলিশ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নিবে। পাশাপাশি আমরা জালিয়াতি চক্রের বাকি সদস্যদের ধরার চেষ্টা করছি।

   

৩ বছরেও সমন্বয় হয়নি জবি শিক্ষার্থীদের অবৈতনিক অধ্যয়নের টাকা



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

মেধাবৃত্তি ও অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অবৈতনিক অধ্যয়নের টাকা এখনো সমন্বয় হয়নি বলে অভিযোগ করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

রসায়ন বিভাগের একাধিক শিক্ষার্থীর স্টুডেন্ট আইডির প্রোফাইলে লগ ইন করে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।

রসায়ন বিভাগ ১৪তম আবর্তনের শিক্ষার্থী মারুফা হাকিমের স্টুডেন্ট আইডির প্রোফাইলে লগ ইন করে দেখা যায়, প্রতিবছর ১ বার করে সেমিস্টার ফি থেকে ৬০০ টাকা মওকুফ করা হয়েছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, মেধাবৃত্তি ও অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সেমিস্টার ফি থেকে এক শিক্ষাবর্ষে ২ বার ৬০০ টাকা মওকুফের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। তিনি ২০২১ সালে মেধাবৃত্তি এবং ২০২২ ও ২০২৩ সালে অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছেন। ফলে বৃত্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী প্রতি সেমিস্টার ফি থেকে ৬০০ টাকা মওকুফ হবার কথা। অর্থাৎ ১ বছরে ২ বার এবং ৩ বছরে ৬ বার ৬০০ টাকা করে মওকুফ হবার কথা থাকলে ৩ বছরে মাত্র ৩ বার ৬০০ টাকা মওকুফ করা হয়েছে।

২০২১ সালে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, "বৃত্তি নীতিমালা-২০১৩" অনুযায়ী প্রত্যেক বিভাগ হতে প্রতি শিক্ষাবর্ষে ০৩ (তিন) জন শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে ৪০০/- (চারশত) টাকা হারে মেধাবৃত্তি এবং এক শিক্ষাবর্ষের জন্য অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ পাবে। মেধাবৃত্তি ছাড়াও প্রত্যেক বিভাগে প্রতি শিক্ষাবর্ষে মোট শিক্ষার্থীর ১০% (শতকরা দশজন) অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীকে অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ প্রদান করা হবে।

২০২২ সালে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, "বৃত্তি নীতিমালা-২০১৩" অনুযায়ী প্রত্যেক বিভাগ হতে প্রতি শিক্ষাবর্ষে ০৩ (তিন) জন শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে ৬৫০/- (ছয়শত পঞ্চাশ) টাকা হারে মেধাবৃত্তি এবং এক শিক্ষাবর্ষের জন্য অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ পাবে। মেধাবৃত্তি ছাড়াও প্রত্যেক বিভাগে প্রতি শিক্ষাবর্ষে মোট শিক্ষার্থীর ১০% (শতকরা দশজন) অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীকে অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ প্রদান করা হবে।

এ বিষয়ে ১৪তম আবর্তনের শিক্ষার্থী মারুফা হাকিম বলেন, আমি ২০২১ সালে মেধাবৃত্তি পেয়েছি এবং ২০২২ ও ২০২৩ সালে অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছি। সে হিসেবে আমার প্রতি সেমিস্টারে ৬০০ টাকা করে মওকুফ হবার কথা। অর্থাৎ এক শিক্ষাবর্ষে দুই সেমিস্টারে ৬০০ করে মোট ১২০০ টাকা মওকুফ হবার কথা কিন্তু প্রতিবছর শুধু একবার করে ৬০০ টাকা মওকুফ করেছে।

রসায়ন বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী রবিউল ইসলাম ২০২১ ও ২০২২ সালে মেধাবৃত্তি এবং ২০২৩ সালে অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছেন। মেধাবৃত্তির টাকা পেলেও সমন্বয় হয়নি অবৈতনিক অধ্যয়নের টাকা।

এ বিষয়ে তিনি বলেন, আমি ২০২১ ও ২০২২ সালে মেধাবৃত্তি এবং ২০২৩ সালে অবৈতনিক অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছি। বৃত্তির নোটিশ অনুযায়ী আমার প্রতি সেমিস্টার ফি থেকে ৬০০ টাকা মওকুফ হওয়ার কথা। কিন্তু তা হয় নি। ২০২৩ সালে দুটি সেমিস্টার থেকে ৬০০ টাকা মওকুফ করা হয়েছে। তবে ২০২১ ও ২০২২ সালে একবার করে ৬০০ টাকা মওকুফ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম বলেন, আমি যখন ছাত্রকল্যাণের পরিচালক ছিলাম তখন এ বিষয়গুলো আপডেট করা হয়েছে। এমন হওয়ার কথা না। এরপরেও যদি হয়ে থাকে তবে সমস্যা আইসিটি সেলের নাকি অন্য কোথাও সেটা দেখতে হবে।

তিনি বলেন, যদি কোনো শিক্ষার্থীর অনার্স বা মাস্টার্স শেষ হয়ে যাওয়ায় তার টাকা সমন্বয় করার কোনো উপায় না থাকে তবে সে এপ্লিকেশন করলেই তাকে তার প্রাপ্য টাকা দিয়ে দেয়া হবে। কোনো শিক্ষার্থীই বঞ্চিত হবে না।

সশরীরে উপস্থিত হয়ে সমন্বয় করতে হবে-এমন কথা বৃত্তি বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ না থাকলেও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার বলেন, যখন শিক্ষার্থীরা দেখলেন যে সমন্বয় হচ্ছে না তখন তাদের উচিত ছিল অভিযোগ জানানো। আমরা নিজেরাও তো ব্যাংকে সরাসরি যোগাযোগ করি যখন কোনো সমস্যা হয়।

এ বিষয়ে আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আমিনুল ইসলাম বলেন, এটা আইসিটি সেলের বিষয় না। রেজিস্ট্রার স্যারের সাথে কথা বললে সঠিক তথ্য পাবেন।

;

ঢাবির বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে বিজ্ঞান ইউনিট ও ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এক লাখ ৯ হাজার ৩৬৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯ হাজার ৭২৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রথম হয়েছেন প্রতীক রসুল।

ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে ৩৪ হাজার ৩৬৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৪ হাজার ৫৮২ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। পাশের হার ১৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ। প্রথম হয়েছেন চট্টগ্রাম সরকারি কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী অথৈ ধর। পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের মধ্যে তিনি ১০৫ দশমিক ৫০ নম্বর পেয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনস্থ অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ফল ঘোষণা করেন।

এদিকে বিজ্ঞান ইউনিটে প্রথম হয়েছেন প্রতীক রসুল। তিনি রাজধানীর নটরডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছেন। পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের মধ্যে তিনি ১১১ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়েছেন।

চলতি বছরের ১ মার্চ বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিটে মোট ১ হাজার ৮৫১টি আসন রয়েছে। তার মধ্যে বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ১হাজার ৭৭৫টি, মানবিক শাখা থেকে ৫১টি, ব্যবসায় শিক্ষা থেকে ২৫টি আসন বরাদ্দ রয়েছে।

আর ২৪ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিটে মোট ১ হাজার ৫০টি আসন রয়েছে। তার মধ্যে ব্যবসায় শিক্ষা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ৯৩০টি মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ৯৫টি বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ২৫টি আসন বরাদ্দ রয়েছে।

উল্লেখ্য, সম্মেলনে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট ও চারুকলা ইউনিটের ফলও প্রকাশ করা হয়।

প্রসঙ্গত, পরীক্ষার বিস্তারিত ফলাফল ফল জানা যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের admission.eis.du.ac.bd ওয়েবসাইটে জানা যাবে। এছাড়া মোবাইলে এসএমসএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। টেলিটক, রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক মোবাইল নম্বর থেকে বিজ্ঞান ইউনিটের জন্য DU SCI <roll no> টাইপ করে ১৬৩২১ নম্বরে send করে ফিরতি SMS-এ ফলাফল জানা যাবে।

;

ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ১ লাখ ২ হাজার পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১০ হাজার ২৭৫ জন জন পাস করেছেন। এই ইউনিটে প্রথম হয়েছেন প্রিয়ন্তী মন্ডল।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনস্থ অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল ফল ঘোষণা করেন।

এই ইউনিটে প্রথম হয়েছেন প্রিয়ন্তী মন্ডল। তিনি খুলনার সরকারি মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করেছেন। পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের মধ্যে তিনি ১০৫ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়েছেন।

চলতি বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এই ইউনিটে মোট আসন ২ হাজার ৯৩৪টি। তার মধ্যে মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ১ হাজার ৭০৭টি, বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণদের জন্য ৯৪৪টি, ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য ২৮৩ আসন বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

উল্লেখ্য, সম্মেলনে বিজ্ঞান ইউনিট, ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিট ও চারুকলা ইউনিটের ফলও প্রকাশ করা হয়।

প্রসঙ্গত, পরীক্ষার বিস্তারিত ফলাফল জানা যাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের admission.eis.du.ac.bd ওয়েবসাইটে। মোবাইলে এসএমসএসের মাধ্যমে ফল জানা যাবে। এছাড়া টেলিটক, রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক মোবাইল নম্বর থেকে কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের জন্য DU ALS <roll no> টাইপ করে ১৬৩২১ নম্বরে send করে ফিরতি SMS-এ ফলাফল জানা যাবে।

;

২৪ দিন বন্ধ থাকবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ইস্টার সানডে, পবিত্র শবে কদর ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৪ দিন ছুটি থাকবে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি)। আগামী ২৮ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেন্ডার থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ২৮ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল ২২ দিন সব ধরনের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ৩১ মার্চ ইস্টার সানডে উপলক্ষে একদিন এবং ৭-১৮ এপ্রিল ১২ দিন পবিত্র শবে কদর ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ছুটি থাকবে। ১৮ এপ্রিলের পরের দুই দিন শুক্র ও শনিবার হওয়ায় এবারের ইদের ছুটিতে শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্টরা ২৪ দিন ছুটি পাচ্ছেন।

এ বিষয়ে রেজিস্টার (ভারপ্রাপ্ত) মো. আমিরুল হক চৌধুরী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ছুটি কার্যকর হওয়ার কথা জানান।

হল প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শামসুজ্জামান মিলকী বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি চলাকালীন হল বন্ধ থাকবে, এ সময় কোনো শিক্ষার্থী হলে থাকতে পারবেন না। তবে বিশেষ কারণে যদি কেউ হলে থাকে সেক্ষেত্রে তাকে ২ এপ্রিলের মধ্যে হল অফিসে রক্ষিত রেজিস্টারে উপযুক্ত কারণসহ পরিচয় এন্ট্রি করতে হবে এবং নিজ দায়িত্বে থাকতে হবে। তবে সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা চাইবো ছুটিতে হলে কেউ না থাকুক।’

;