ঢাবিতে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে মানববন্ধন



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে ঢাবিতে মানববন্ধন

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফিরিয়ে আনার দাবিতে ঢাবিতে মানববন্ধন

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাস রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশ ও পার্শ্ববর্তী সড়কে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ।

রোববার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চলনায় ও ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর হত্যায় খুনিদের দায় মুক্তির করার জন্য ইনডেমনিটি এ্যাক্ট জারি করা হয়েছিল। পৃথিবীতে এমন কোন দেশ পাওয়া যাবে না যেখানে খুনিদের এভাবে দায় মুক্তি দেয়া হয়। ১৯৯৬ সালে এসে বঙ্গবন্ধুর তনয়া শেখ হাসিনা সেই এ্যাক্ট বাতিলে করে খুনিদের বিচারের রুদ্ধ পথ উন্মুক্ত করেন।

যেসব দেশে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা পলাতক রয়েছে অনতিবিলম্বে সেসব দেশকে অনতিবিলম্বে দেশে ফিরয়ে দিয়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচারের রায় কার্যকর করার সহযোগিতা কামনা করেন। এছাড়াও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে দেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত, এম্বাসেডরদের সহযোগিতা কামনা করেন ছাত্রলীগের এ নেতা।

সভাপতির বক্তব্যে ছাত্রলীগের ঢাবি শাখা সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেখানে মা, শিশুসহ নিরীহ মানুষকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে সেখানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় নিশ্চুপ থাকে আর বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচারের সময় এই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জেগে ওঠে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা মেনে নিতে পারে নি কখনোও এ সম্প্রদায়। বিশ্বের তথাকথিত মোড়ল দেশগুলোর প্রতি আহ্বান থাকবে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরে দিয়ে এ দেশের মানুষকে কলঙ্ক মুক্ত করতল সহয়তা করুন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, বঙ্গবন্ধুকে খুনের মধ্য দিয়ে দেশকে উল্টো পথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। এছাড়া বঙ্গবন্ধুকে যারা খুন করেছিল, খুনি জিয়া তাঁদেরকে বিভিন্ন ভাবে পুরষ্কৃত করেছিল। বাংলাদেশের মানুষ মন থেকে কখনোই ভাল থাকবে না, যদি না বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনিদের বিচার না হয়। এজন্যও পলাতক খুনিদের বিচারের অওতায় এনে তা কার্যকরের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা কামনা করেন এ ছাত্রনেতা।

   

চবির শাটলের নিচে পড়ে কিশোরের মৃত্যু 



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের একমাত্র বাহন শাটল ট্রেনের নিচে পড়ে দ্বিখন্ডিত হয়ে এক কিশোরের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তবে তার নাম-পরিচয় এখনও জানা যায়নি।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৫ টার শাটল ট্রেনটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বটতলী রেলস্টেশনের উদ্দেশ্য ছেড়ে যাচ্ছিলো। সন্ধ্যা ৬ টার দিকে চট্টগ্রাম পিলখানা জামে মসজিদের নিকটে পৌঁছালে কিশোরটি শাটল ট্রেনের নিচে পড়ে যায়। এসময় ট্রেনের নিচে পড়ে তার পুরো শরীর দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানা যায়, চবির শাটল ট্রেন পিলখানা জামে মসজিদের নিকটে আসলে ওই ছেলে ট্রেনের সামনে পড়ে যায় এবং তার পুরো শরীর দুই ভাগ হয়ে তৎক্ষনাৎ দুর্ঘটনাস্থলেই মারা যায়। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম ষোলশহর রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ খোরশেদ আলম গণমাধ্যমকে জানান, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, ছেলেটি ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছে। তার পুরো শরীর দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেছে। তার শরীর ও চেহারা দেখে আমরা যতটুকু বুঝতে পেরেছি, সে বস্তির কোনো ছেলে হবে। কিন্তু এখনও তার পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। মরদেহ বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে (চমেক) রয়েছে। পরিচয় শনাক্তের কাজ চলছে। 

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. নুরুল আজিম সিকদার বলেন, ‘শাটলের নিচে পড়ে এক কিশোরের মারা যাওয়ার ঘটনাটি কিছুক্ষণ আগেই জেনেছি। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছে। তার পরিচয় শনাক্ত করে পরিবারের কাছে মরদেহ পৌঁছে দেওয়া হবে।



;

ফের ক্লাস বর্জনের ঘোষণা কুবি শিক্ষক সমিতির



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ফের ক্লাস বর্জনের ঘোষণা কুবি শিক্ষক সমিতির

ফের ক্লাস বর্জনের ঘোষণা কুবি শিক্ষক সমিতির

  • Font increase
  • Font Decrease

 

সাত দফা দাবি না মানায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) শিক্ষক সমিতি তৃতীয় বারের মতো সেমিস্টার পরীক্ষা ছাড়া বাকি সকল শ্রেণি কার্যক্রম বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) সংগঠনটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের এবং সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মাহমুদুল হাছান সাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানা গেছে। 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, গত ১২ মার্চ অনুষ্ঠিত শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক নানাবিধ অপ্রীতিকর ঘটনাবলির পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষক সমিতি মাননীয় উপাচার্য বরাবর ৭টি দাবি উপস্থাপন করে। দাবিসমূহ ১৮ মার্চের মধ্যে বাস্তবায়িত না হওয়ায় গত ২৭ মার্চ পর্যন্ত শিক্ষকরা শ্রেণি কার্যক্রম থেকে বিরত থাকেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম গত ৪ এপ্রিল পর্যন্ত চালু থাকলেও শিক্ষকদের যৌক্তিক ও ন্যায়সঙ্গত দাবিসমূহ বাস্তবায়নের দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ প্রশাসন কর্তৃক গ্রহণ করা হয়নি। শিক্ষক সমিতি আশা করেছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান যে সংকট, সেগুলো দূরীকরণের জন্য মাননীয় উপাচার্য শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দকে ডাকবেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থিতিশীল পরিবেশকে স্বাভাবিক করার উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।

শিক্ষক সমিতি বিস্ময়ের সহিত লক্ষ করছে যে, মাননীয় উপাচার্য সংকট সমাধানের ন্যূনতম কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেননি বরং বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে অনবরত মিথ্যাচারের মাধ্যমে শিক্ষকদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করেছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মানমর্যাদা ক্ষুণ্ণ করেছেন। তাই শিক্ষক সমিতি বাধ্য হয়ে গত ৩ এপ্রিল কার্যনির্বাহী কমিটির এক জরুরি সভা আহ্বান করে। উক্ত কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় আগামী ২৩ এপ্রিল সাধারণ সভা আহ্বানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সাধারণ সভায় শিক্ষকদের সর্বসম্মত মতামতের ভিত্তিতে পরবর্তী কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে এবং ক্লাস কার্যক্রম বিরতির চলমান কর্মসূচি সভার আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে চলমান চূড়ান্ত পরীক্ষাসমূহ পূর্বের ন্যায় এ কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।

এই বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের বলেন, গত ৪ তারিখ পর্যন্ত অফিস কার্যক্রম চলমান ছিলো। আমরা ততদিন পর্যন্ত অপেক্ষায় ছিলাম আমাদের দাবিগুলো উপাচার্য মেনে নিন কিনা। কিন্তু তিনি কোনো সমাধানের দিকে না গিয়ে বরং বিভিন্ন গণমাধ্যমে তিনি শিক্ষকদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছেন। তারই প্রেক্ষিতে আমরা শিক্ষক সমিতি ২১ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষকদেরকে শ্রেণী কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার আহবান জানাচ্ছি। আমরা ২৩ তারিখ শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটি সাধারণ সভা করবো। সে সভায় পরবর্তী কর্মসূচি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

এই ক্লাস বর্জন প্রক্রিয়ায় মিডটার্ম, এসাইনমেন্ট এগুলো অন্তর্ভুক্ত কিনা এই প্রশ্নের জবাবে সভাপতি ড. আবু তাহের বলেন, চূড়ান্ত পরীক্ষা (সেমিস্টার) হবে, তবে বাকি মিডটার্ম বা প্রেজেন্টেশন এসাইনমেন্ট সকল বিষয়ই এর অন্তর্ভুক্ত।

এর আগে ১২ মার্চ (মঙ্গলবার) এক জরুরি সাধারণ সভায় সাত দফা দাবি ও তিন সিদ্ধান্ত পেশ করা হয়। একই দিনে প্রথমবারের মতো ১৩ ও ১৪ মার্চ শ্রেণি কার্যক্রম বর্জনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরবর্তীতে ১৮ মার্চ দ্বিতীয়বারের মতো ১৯ থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত শ্রেণি কার্যক্রম বর্জনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

;

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পুরস্কার পেলেন কুবির চার শিক্ষার্থী



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পুরস্কার পেলেন কুবির চার শিক্ষার্থী

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পুরস্কার পেলেন কুবির চার শিক্ষার্থী

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ও বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশীপ সেন্টার (বিওয়াইএলসি) আয়োজিত টেক ক্যাম্প জিতে পাঁচ হাজার ডলার অর্থবরাদ্দ পেয়েছেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা (এমসিজে) বিভাগের চার শিক্ষার্থী। গত ১০ এপ্রিল একটি ইমেইলের মাধ্যমে তাদের বিষয়টি জানানো হয়।

এই শিক্ষার্থীরা হলেন নাছরুল বারী সিয়াম, নাইম হাসান, ইবনুন সারওয়ার রাফি এবং ফয়সাল সজিব।

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আয়োজিত এই টেক ক্যাম্পের প্রতিপাদ্য ছিল "এমপাওয়ারিং জার্নালিস্ট, এনসিউরিং ট্রুথ''। এর মূল লক্ষ্য ছিলো কীভাবে সমাজ থেকে মিসইনফরমেশন, ডিসইনফরমেশন এবং ম্যালইনফরমেশন নির্ণয় করে তা দূর করা যায়।

চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বাংলাদেশের প্রায় সব পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। একই সাথে বিভিন্ন মিডিয়া হাউজের কর্মীরাও অংশগ্রহণ করেছিলেন।

সেখানে বিভিন্ন দল তাদের পরিকল্পনা জমা দেয়। বিজয়ীদের জন্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ পাঁচ হাজার ডলার বরাদ্দ থাকবে। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমসিজে বিভাগের দলটির জমা দেওয়া পরিকল্পনা এতে গৃহীত হয়। ট্রুফাই (Truefy) নামে তাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কার্যক্রম শুরু করবেন।

এই বিষয়ে দলটির সদস্য ফয়সাল সজিব বলেন, 'বিষয়টা একই সাথে আমাদের জন্য গর্বের এবং আনন্দের। পাশাপাশি বর্তমানে যে হারে গুজব ছড়াচ্ছে সাধারণ মানুষের মিডিয়া লিটারেসির অভাবে। আমাদের এই প্রজেক্টের উদ্দেশ্য হচ্ছে একটা জনগোষ্ঠী তৈরি করা, যারা বুঝতে পারবে এবং যাচাই করতে পারবে কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা। এর ফলে গুজবের কারণে তৈরি হওয়া নানা রকম দুর্ঘটনা অনায়াসেই এড়ানো সম্ভব হবে।'

 

;

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ২০ জুলাই



শেকৃবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ২০ জুলাই

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ২০ জুলাই

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ৯টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২০ জুলাই।

কৃষি গুচ্ছের উপাচার্যদের এক সভায় ভর্তি পরীক্ষার এ তারিখ নির্ধারণ করা হয়।

এর আগে ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে উপাচার্যদের প্রথম সভায় ১৩ জুলাই ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। তবে আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটি।

এ বিষয়ে কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম লুৎফুল আহসান বলেন, কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা এক সপ্তাহ পেছানো হয়েছে। ভর্তি আবেদন শুরু এবং শেষের তারিখ ছাড়াও বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের বিষয়েও আজ চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

গেল বছরগুলোতে ৮টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হলেও এবার নতুন করে শিক্ষা কার্যক্রম চালুর অনুমোদন পাওয়া কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ও এ গুচ্ছে যুক্ত হয়েছে।

;