নন-ক্যাডারে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

নন-ক্যাডারের বিভিন্ন পদে তিন হাজার ৪৬৮ জন লোকবল নিয়োগের জন্য দুটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি)। সম্প্রতি পিএসসির ওয়েবসাইটে এ–সংক্রান্ত দুটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর নেওয়া হবে ৩ হাজার ৫৩ জন, ওয়ার্কশপ সুপার পদে ৩৪ জন, ফিজিক্যাল এডুকেশন ইনস্ট্রাক্টর পদে ৮ জন, ইনস্ট্রাক্টর পদে ১৪৭ জন এবং চিফ ইনস্ট্রাক্টর নেওয়া হবে ২২৬ জন। দুটি বিজ্ঞপ্তি মিলে ৫টি পদে মোট নেওয়া হবে তিন হাজার ৪৬৮ জন।

বিভিন্ন বিষয়ে এসব পদে নির্বাচিত হলে প্রার্থীদের শিক্ষা মন্ত্রণালয়েরে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীন বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন বিভিন্ন টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজে নিয়োগ দেওয়া হবে। 

যোগ্যতা: জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে আবেদনের জন্য কোনো স্বীকৃত বোর্ড থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অন্যূন প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে চার বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি থাকতে হবে। ওয়ার্কশপ সুপার পদে জন্য স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং বা বিএসসি ইন টেকনিক্যাল এডুকেশন থাকতে হবে। তবে শিক্ষাজীবনে একাধিক তৃতীয় বিভাগ বা শ্রেণি বা সমমানের জিপিএ বা সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য হবে না। ফিজিক্যাল এডুকেশন ইনস্ট্রাক্টর পদের জন্য আবেদনকারীর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শারীরিক শিক্ষা বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি বা চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। ইনস্ট্রাক্টর পদে আবেদনের জন্য স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং বা বিএসসি ইন টেকনিক্যাল এডুকেশন থাকতে হবে। চিফ ইনস্ট্রাক্টর পদে আবেদন করতে হলে কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ-তে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং বা বিএসসি ইন টেকনিক্যাল এডুকেশন ডিগ্রি থাকতে হবে। ইনস্টিটিউটের লেকচারার বা ইনস্ট্রাক্টর বা ওয়ার্কশপ সুপার পদে কমপক্ষে তিন বছরের চাকরি বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পাঁচ বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা।

বয়স: ৯ম ও ১০ম গ্রেডের চারটি পদে আবেদনের জন্য আবেদনকারীর বয়স গত বছরের ২৫ মার্চে ১৮–৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী আবেদনকারীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়সসীমা একই দিনে ৩২ বছর। চিফ ইনস্ট্রাক্টর পদে আবেদনের জন্য গত বছরের ২৫ মার্চে প্রার্থীর বয়স সর্বোচ্চ ৩৫ বছর।

বেতন: ১০ম গ্রেডে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর ও ফিজিক্যাল এডুকেশন ইনস্ট্রাক্টরের পদের বেতন স্কেল ১৬ হাজার থেকে ৩৮ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ৯ম গ্রেডে ওয়ার্কশপ সুপার ও ইনস্ট্রাক্টর পদে বেতন স্কেল ২২ হাজার থেকে ৫৩ হাজার ৬০ টাকা। এ ছাড়া ষষ্ঠ গ্রেডে চিফ ইনস্ট্রাক্টর পদে বেতন স্কেল ৩৫ হাজার ৫০০ থেকে ৬৭ হাজার ১০ টাকা।

আগ্রহী প্রার্থীরা (http://bpsc.teletalk.com.bd) ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন। পিএসসির নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। আবেদন ফি ৫০০ টাকা। আবেদন করা যাবে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিসংক্রান্ত আরও বিস্তারিত তথ্য জানা এ ওয়েবসাইটে (http://www.bpsc.gov.bd)।

   

৪১তম বিসিএসের ২৪৫৩ ক্যাডার নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

৪১তম বিসিএস থেকে ২৪৫৩ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

নির্ধারিত শর্ত মেনে নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের আগামী ২৮ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগে যোগ দিতে বলা হয়েছে।

নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা আছেন ৩২১ জন। তাঁরা সহকারী কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন ১০০ জন। বাকিরা অন্যান্য ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন।

এর আগে গত বছরের ৩ আগস্ট এই বিসিএসে ২ হাজার ৫২০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি।

;

প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

প্রাথমিকে ফের ১৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর নতুন করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ।

এই নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক হবে বলেও জানান তিনি।এছাড়া এই কার্যক্রমে এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম।

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।

সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।

তিনি আরও জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তার মধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।

এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।

;

১৮ তম শিক্ষক নিবন্ধন: সিলেটে ৩৬ এলাকায় শুক্রবার সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রিলিমিনারি পরীক্ষা উপলক্ষে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় আগামী শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত মিছিল-সভা সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

বুধবার (১৩ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক গণবিজ্ঞপ্তিতে সিলেট মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিটি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে জনসমাবেশ, মিছিল, ঢাকঢোল বাজানো, লাউড স্পীকার ব্যবহার, অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, ইট পাথর, ইত্যাদি বহন, ব্যবহারসহ শান্তিশৃঙ্খলা ও জননিরাপত্তার জন্য হুমকি হতে পারে এমন যেকোনো কাজ করা নিষিদ্ধ ঘোষণার পাশাপাশি প্রত্যেকটি পরীক্ষা কেন্দ্রকে পরীক্ষা চলাকালীন অস্থায়ীভাবে সংরক্ষিত এলাকা হিসাবে ঘোষণা করা হয়।

কেন্দ্রগুলো হচ্ছে, ১. সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা, ২. সিলেট সরকারি মহিলা কলেজ, ৩. দি এইডেড হাইস্কুল, তাঁতীপাড়া, ৪. রসময় মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়, দাঁড়িয়াপাড়া, ৫. সরকারী অগ্রগামী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ, জিন্দাবাজার, ৬. সিলেট সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, সিলেট (কেন্দ্র-১) ৭. পুলিশ লাইন্স উচ্চ বিদ্যালয়, ৮. বাগবাড়িস্থ মঈন উদ্দিন আদর্শ মহিলা কলেজ, ৯. মিরের ময়দানস্থ ব্লু-বার্ড স্কুল এন্ড কলেজ, ১০. মদন মোহন কলেজ, ১১. শাহ্জালাল জামেয়া ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ, ১২. হযরত শাহজালাল দারুসুন্নাহ ইয়াকুবিয়া কামিল মাদ্রাসা, ১৩. কিশোরী মোহন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ১৪. সফির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ, ১৫. হাজী আব্দুস সাত্তার উচ্চ বিদ্যালয়, ১৬. বর্ডার গার্ড পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, ১৭. শাহজালাল জামেয়া ইসলামিয়া কামিল মাদ্রাসা, ১৮. পাঠানটুলা বিলাতিরাল উচ্চ বিদ্যালয়, ১৯. আম্বরখানা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, ২০. সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ, পূর্ব শাহী ঈদগাহ, সিলেট ২১. সিলেট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, ২২. দক্ষিণ সুরমা সরকারি কলেজ, ২৩. সিলেট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, টেকনিক্যাল রোড, ২৪. ইসরাব আলী উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজ, ২৫. দক্ষিণ সুরমা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, ২৬. সরকারী এমসি কলেজ, ২৭. সিলেট সরকারি কলেজ, ২৮. সৈয়দ হাতিম আলী উচ্চ বিদ্যালয়, ২৯. জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয়, ৩০. হযরত শাহপরাণ (রহ.) উচ্চ বিদ্যালয়, ৩১. শাহ্জালাল উপশহর হাইস্কুল, ৩২. জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, ৩৩. জালালাবাদ ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল এন্ড কলেজ, ৩৪. স্কলার্সহোম স্কুল এন্ড কলেজ, ৩৫. জহিরিয়া এমইউ হাইস্কুল এন্ড কলেজ, ৩৬. আল আমিন জামেয়া ইসলামিয়া সেকেন্ডারি স্কুল।

শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা প্রিলিমিনারি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানে সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ।

;

তিন মাসের মধ্যে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে: প্রতিমন্ত্রী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
‘তিন মাসের মধ্যে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে’

‘তিন মাসের মধ্যে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে’

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, শিক্ষার মান উন্নয়ন, সিলেবাস ও কারিকুলাম নিয়ে আমরা কাজ করছি। আগামী তিন মাসের মধ্যে ১০ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। শিক্ষকের যে শূন্যতা রয়েছে তা পূরণ হবে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) দুপুরে টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সেলের উদ্যোগে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন উদ্বোধনের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেন, শিক্ষানীতি নিয়ে আমরা কাজ করছি। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে আমাদের স্মার্ট নীতিমালা আনতে হবে। স্মার্ট কারিকুলাম লাগবে, স্মার্ট বাচ্চা তৈরি করতে হবে যারা ভবিষ্যতে নাগরিক হিসেবে তৈরি হবে। আমরা তথ্য প্রযুক্তি নিয়েও কাজ করে যাচ্ছি। আমরা আমাদের অনেকগুলো পদক্ষেপ নিচ্ছি। ভবিষ্যতে হয়তো আপনারা এগুলোর ফলাফল দেখতে পারবেন।

নতুন শিক্ষানীতি প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, নতুন যখন কোনো কিছু আসে, তখন তার পক্ষে-বিপক্ষে অনেক কিছু আসে এবং কথাবার্তাও বেশি হয়। নতুন কিছুকে আমরা গ্রহণ করতে ভয় পাই। আমরা মনে করি, আমরা যদি জনগণকে বোঝাতে পারি, আপনারা যদি আমাদেরকে সাহায্য করেন, তবে নিশ্চয়ই আমরা পারবো শিক্ষানীতিকে সম্পূর্ণ জায়গায় নিয়ে যেতে। আমি মুখের কথায় বিশ্বাস করি না বেশি। কি করতে পারবো তা আমি কাজ করে দেখাতে চাই।

এসময় উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. ফরহাদ হোসেন, প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলাইমান, টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নাফিসা আক্তার প্রমুখ।

;