গাজীপুরের ১০ আদালতে ৩৩,৯৩৭ মামলা



মাহমুদুল হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবন

গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালত ভবন

  • Font increase
  • Font Decrease

‘জাস্টিস ডিলেইড, জাস্টিস ডিনাইড’—বিচার কাজ বিলম্বিত হলে ন্যায়বিচার ব্যাহত হয়। মামলাজটের কারণে গাজীপুর আদালতে নিত্যদিন বিচারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। পাশাপাশি হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বিচারপ্রত্যাশীরা।

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য অতিরিক্ত আদালত ও বিচারক বাড়ানো এবং শূন্য পদে কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

বার্তা২৪.কমের অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য বলছে, দুর্নীতি, রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব, আইনজীবীদের ইচ্ছাকৃত সময়ক্ষেপণ, বিচারক পরিবর্তন, সময়মতো সাক্ষী হাজির না হওয়াসহ বিভিন্ন কারণে মামলাজট সৃষ্টি হচ্ছে।

গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজের অধীনে ১২টি আদালত রয়েছে। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির অধীনে রয়েছে ৯টি আদালত। এর মধ্যে জুডিশিয়াল চারের ম্যাজিস্ট্রেট মাতৃত্বকালীন ছুটিতে রয়েছেন।

আদালতের বার্ষিক বিবরণী বলছে, গত বছরের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত গাজীপুরের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসি আদালতে মোট মামলার সংখ্যা ৪৭ হাজার ৭৯৭টি। এর মধ্যে ২৯ হাজার ৬০১টি মামলা জেনারেল ফাইলের (জিআর) আওতাভুক্ত। বাকি ১৮ হাজার ১৯৬টি মামলা বিচার ফাইলে (ট্রায়াল) রয়েছে। এই সময়ে ম্যাজিস্ট্রেসির সব আদালতে মামলা দায়ের হয়েছে ২০ হাজার ৬৬৭টি। এই বিভাগে গত এক বছরে ৩৩৬টি মামলার সাজা হয়েছে। আর খালাসপ্রাপ্ত মামলার সংখ্যা ১ হাজার ১৪৭টি। গত বছর ১৬ হাজার ৪৬৪টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। সাক্ষী উপস্থিত হয়েছেন ৫ হাজার ৮১৪ জন। আর ২০১৯ সালে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ছিল ২৯ হাজার ৮৫০টি।

নথি পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারির শেষে মোট মামলার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ হাজার ৬৯৫টিতে। এই সময়ে মোট মামলা কমেছে ১৬ হাজার ১০২টি। নতুন করে মামলা দায়ের হয়েছে ১ হাজার ৮৪৫টি। সাজা হয়েছে ৪৩টি মামলায়। খালাসপ্রাপ্ত মামলার সংখ্যা ১০৬টি। চলতি বছরের জানুয়ারিতে নিষ্পত্তি হয়েছে ২ হাজার ৩১৯টি মামলা। ফেব্রুয়ারি মাসে এসে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ২২৭টিতে। যেখানে গত বছরের ডিসেম্বরে মামলার সংখ্যা ছিল ২৯ হাজার ৮৫০টি। কমেছে ৬২৩টি মামলা। এই সময়ে ৬৯৭ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। বর্তমানে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির অধীনে জনবল রয়েছে ৬২ জন।

গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতি

এ ছাড়াও গাজীপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিচারাধীন মামলা রয়েছে ৪ হাজার ৭১০টি। এর মধ্যে নারী সংশ্লিষ্ট মামলার সংখ্যা ৪ হাজার ১০৫টি, শিশু সংশ্লিষ্ট ৫৭৯টি ও মানবপাচার মামলা রয়েছে ২৬টি।

তবে ১৫ দিনের বেশি চেষ্টা করেও গাজীপুরের জেলা ও দায়রা জজের অধীনস্ত ১২টি আদালতের মামলা সংক্রান্ত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা আওলাদ হোসেন তথ্য প্রদানে বার্তা২৪.কমের কাছে অপারগতা প্রকাশ করেন।

মামলা সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রিতায় ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। মামলাজট নিরসনে হিমশিম খেতে হচ্ছে বিচারকদের। মামলার অনুপাতে নতুন বিচারক ও সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ হচ্ছে না। নির্দিষ্ট সময়ে আদালত বসছে না। দিনের পর দিন শুনানি হয় না অনেক মামলার। সর্বোপরি মামলার ব্যয়, ধীর গতি, নগরায়নসহ নানা কারণে মামলার সংখ্যা বেড়ে জট সৃষ্টি হচ্ছে।

বিচারপ্রার্থীরা মনে করেন, দ্রুততম সময় ও সুলভে মামলা-মকদ্দমা নিষ্পত্তি করা সম্ভব হলে জট কিছুটা কমবে। সেই সঙ্গে বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা বাড়বে।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) আদালত প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায়, শত শত বিচারপ্রার্থী আদালতে ভিড় করছেন। মামলাজটের কারণে অনেকে পরবর্তী তারিখ জেনে বাড়ি ফিরছেন। বিচারকরাও চাপ সামলাতে না পেরে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে সবার হাজিরা মঞ্জুর করে দিচ্ছেন।

গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনজুর মোর্শেদ প্রিন্স বার্তা২৪.কমকে বলেন, গাজীপুরে জনসংখ্যা বেশি হওয়ায় মামলা ও বিচারপ্রার্থীর সংখ্যাও বেশি। বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তর বার গাজীপুর। আইনজীবী সমিতিতে সদস্য রয়েছে ১ হাজার ৯৫০ জন। আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য যে পরিমাণ ভবন দরকার এখানে সেটি নেই। এখানে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজস্ট্রেটের কার্যালয় নেই। ভাওয়াল রাজবাড়ীতে যেসব জনাকীর্ণ ভবন রয়েছে সেখানে ম্যাজিস্ট্রেসি আদালতের কার্যক্রম চলছে।

তিনি বলেন, মাঝে মধ্যে বিচারকের পদ শূন্য থাকে। নারী ও শিশু কোর্ট একটি। মহানগর হওয়ার পর নতুন আটটি থানা হয়েছে। কিন্তু আদালতের সংখ্যা বাড়েনি।

মহানগরের জন্য আলাদা আদালত গঠনের অগ্রগতি সম্পর্কে অ্যাডভোকেট মনজুর মোর্শেদ বলেন, আদালতের পাশেই কোয়ার্টারের মাঠে নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। সিএমএম আদালত প্রতিষ্ঠা হলেই মামলাগুলো বণ্টন হয়ে যাবে। তখনই মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি হবে। বর্তমানেও মামলা নিষ্পত্তির হারও আশানুরূপ।

বেসরকারি সংস্থা সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার বার্তা২৪.কমকে বলেন, প্রথমত আদালতের সংখ্যা অপর্যাপ্ত তার ওপর অতিরিক্ত মামলার চাপ। দেওয়ানি হোক বা ফৌজদারি—দিনের পর দিন মামলাগুলো পড়ে থাকে। বিশেষ করে ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে তদন্ত প্রতিবেদন (চার্জশিট) দিতে অনেক গড়িমসি হয়। এর বড় উদাহরণ সাংবাদিক দম্পত্তি সাগর-রুনি হত্যা মামলা।

তিনি বলেন, মামলা নিষ্পত্তিতে নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিতে হবে। এটি নেই বলে বিভিন্ন পক্ষের কারসাজিতে বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। ফলে দিনের পর দিন মামলার চাপ বাড়ছেই। দেখা যায় দুপুরের পর পরই আদালতের কার্যক্রম শেষ হয়ে যায়। পুরো অফিস টাইম যদি আদালত চলতো তাহলে অনেকটা চাপ কমতো।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;