যৌনকর্মীর জানাজা: আনন্দে ভাসছে পল্লির বাসিন্দারা



সোহেল মিয়া, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
যৌনকর্মীর জানাজা: আনন্দে ভাসছে পল্লির বাসিন্দারা

যৌনকর্মীর জানাজা: আনন্দে ভাসছে পল্লির বাসিন্দারা

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজবাড়ির দৌলতদিয়ায় তিন জন যৌনকর্মীর ধর্মীয় রীতি মেনে দাফন ও জানাজার ঘটনা সারাদেশে বেশ আলোড়ন তুলেছে। দীর্ঘদিনের প্রথা ভেঙে যৌনকর্মীর জানাজার ঘটনা তাদের প্রতি সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে সাহায্য করবে বলে মনে করেন মানবাধিকার কর্মী ও সমাজের শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষরা।

সামাজিক কুসংস্কার ও ধর্মীয় গোঁড়ামির কারণে এতদিন যাদের মৃত্যুর পর নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হতো, তাদের মৃত্যুর পর মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ধমীর্য় রীতি অনুসারে দাফন সম্পন্ন হবে এমনটা ভাবতেও পারেননি এই পল্লির কর্মীরা। তাই অনেকটা আনন্দে ভাসছেন তারা।

বিশেষ করে তারা যে ‘সমাজের আলাদা’ এটা বোঝানোর জন্য পল্লির বাইরে যেতে হতো খালি পায়ে। সেই মানুষগুলোর শেষ বিদায়টা হবে ধর্মীয় নিয়ম-নীতি মেনে সেটা তারা স্বপ্নেও কখনো দেখার চেষ্টা করেননি। কিন্তু আজ সময় বদলেছে। বদলেছে সমাজের মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি। এখন তাদের খালি পায়ে বাইরে যেতে হয় না। মৃত্যুর পরও তাদের জানাজা হয় ধর্মীয় রীতি অনুসারে। আর তাদের জানাজায়ও শরিক হয় সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাধারণ মানুষ। যৌনকর্মীর জানাজায় সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিই প্রমাণ করে সব বাধা পেরিয়ে ভেঙে যাচ্ছে যুগের পর যুগ প্রচলিত এ প্রথা। আলো ফুটছে ঘুণেধরা অবক্ষয় এই মানব সমাজে।

দাফনের উদ্দেশে নেওয়া হচ্ছে এক যৌনকর্মীর মরদেহ

দীর্ঘ দিনের প্রথা ভেঙে ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম দৌলতদিয়া যৌনপল্লির যৌনকর্মী হামিদা বেগমকে ধর্মীয় রীতি অনুসারে শেষ বিদায় জানানোর মাধ্যমেই শুভ সূচনা হয় আলোর জগতের।

অন্ধকার জগতের এই প্রথা ভাঙতে সক্ষম হয়েছেন গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আশিকুর রহমান। প্রথম কাজটি সম্পন্ন করার পরই দেশ-বিদেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রসংশায় ভাসছেন তিনি। একজন যৌনকর্মীর মরদেহের খাটিয়া নিজের কাঁধে বহন করে যখন হাঁটছিলেন কবরের দিকে তখন সহস্রাধিক যৌনকর্মী ও উপস্থিত সবার চোখেই ছিল আনন্দের অশ্রু। অন্যদিকে দৌলতদিয়া রেলস্টেশন মসজিদের যে ইমাম প্রথম জানাজা পড়িয়েছেন  সেই ইমাম গোলাম মোস্তফা সমালোচনা ও সামাজিক চাপে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি আর কোন যৌনকর্মীর জানাজা পড়াবেন না।

তবে আশার কথা হলো চলতি মাসের ২ ফেব্রুয়ারি হামিদা ২০ ফেব্রুয়ারি রিনা বেগম ও ২২ ফেব্রুয়ারি পারভীন বেগমের শেষ বিদায়টা হয়েছে ধর্মীয় রীতি অনুসারে। স্থানীয় ইমামদের আপত্তির পরও কোন ধরণের বাঁধা ছাড়াই তিনজন যৌনকর্মীর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হওয়ায় এখন আনন্দে ভাসছে যৌনপল্লির প্রায় ১২০০ কর্মী।

কথা হয় দৌলতদিয়া পতিতাপল্লির একাধিক যৌনকর্মীর সাথে। তারা বার্তা২৪.কমকে বলেন,  সামাজিকভাবে আমাদের এই পেশাটাকে খারাপ চোখে দেখা হয়। আমরা যারা এই পেশায় আছি তারা অনেকেই সমাজ থেকে প্রতারিত হয়ে এখানে পেটের দায়ে আছি। কিন্তু আমাদের প্রশ্ন- আমাদের কাছে যারা আনন্দ-ফূর্তি করতে আসে তারা তো জেনেশুনেই আসে। তারা জানে এটা ধর্মীয় অনুশাসনে অবৈধ। সমাজ কী তাদের একজনকেও  চিহিৃত করে মৃত্যুর পর নদীতে ভাসিয়ে দিতে পেরেছে?

কবরস্থান

আমাদের  চাওয়া গোয়ালন্দের ওসি স্যার যে মহতী উদ্যোগ নিয়েছেন সেটা যেন কোন সামাজিক চাপের কাছে বন্ধ না হয়ে  যায়। মৃত্যুর পর যেন আমাদেরকে মানুষ হিসাবে পৃথিবী থেকে চির বিদায় দেওয়া হয়।  আমরা ভীষণ আনন্দিত। এ ধারা যেন অব্যাহত থাকে।

প্রথম যৌনকর্মীর জানাজা পড়ানো দৌলতদিয়া রেলস্টেশন মসজিদের ইমাম গোলাম মোস্তফা বার্তা২৪.কমকে বলেন, হামিদা বেগমের জানাজা পড়ানোর পর আমি সামাজিকভাবে চরম চাপে রয়েছি। গ্রামের লোক, সমাজের লোক সবাই আমাকে বলছে আমি কেন পড়াতে গেলাম। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আগামীতে আমি আর কোন যৌনকর্মীর জানাজা পড়াব না। তবে তারা পারলে অন্য কোন ইমাম দিয়ে জানাজা পড়ালে পড়াতে পারে।

দ্বিতীয় ও তৃতীয় মৃত যৌনকর্মীর জানাজা পড়ানো গোয়ালন্দ থানা মসজিদের ইমাম আবু বক্কর সিদ্দিকী এ ব্যাপারে কোন কথা বলতে রাজি হননি।

জানাজাপ্রাপ্ত যৌনকর্মীদের জন্য কবর খোঁড়া ব্যক্তি বাবর আলী ও নুর ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ওসি স্যারের নির্দেশে আমরা কবর খুঁড়তে এসেছি। তিনটি কবরই আমরা খুঁড়েছি। আমাদের সামাজিকভাবে কোন চাপ নেই।

মানবাধিকার কর্মী সাঈদ ইমাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, একজন মানুষ হিসাবে তার শেষ বিদায়টা অবশ্যই তার ধর্মীয় রীতি অনুসারে হওয়া উচিত। এতদিন তাদের সাথে যেটা করা হয়েছে তা রীতিমত মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। তবে আশার কথা হলো দেরিতে হলেও মানবতার শুভ সূচনা হয়েছে। এটা যাতে অব্যাহত থাকে সেদিকটা আমাদের সবাইকে নজর রাখতে হবে।

প্রথা ভাঙার নায়ক গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আশিকুর রহমান বার্তা২৪.কমকে বলেন, মানুষ হিসাবেই মানবিক দিকটি বিবেচনা করে আমি কাজটি করার ইচ্ছাপোষণ করি। প্রথম জানাজাটি সম্পন্ন করার পর আমি আরো বেশি আশাবাদী হয়ে উঠি। যেহেতু প্রথাটি দীর্ঘদিনের। তাই এটি ভাঙতেও একটু সময় লাগবে। কারণ এর আগে কখনো ধর্মীয় রীতিতে যৌনকর্মীদের জানাজা সম্পন্ন হয়নি। এটা নিয়ে স্থানীয়দের মাঝে কিছুটা বিরূপ মনোভাব রয়েছে। তবে সময়ের সাথে সাথে একদিন এটাই স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশা করেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।

এই কাজের জন্য তিনি বাংলাদেশ পুলিশ ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হাবিবুর রহমান ও জেলা পুলিশ সুপার মো: মিজানুর রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

বাংলাদেশে যৌনপেশা বৈধ হলেও যৌনকর্মীরা ঊপেক্ষিত। সমাজে তাদের কোন সামাজিক স্বীকৃতি নেই। এমনকি মৃত্যুর পর তাদেরকে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হত। দেশের নাগরিক হিসেবে নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা থেকেও তারা বঞ্চিত।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;