রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্যে গাছ পাচারের মহোৎসব



কাজল সরকার, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
চলছে গাছ কাটা, ছবি: বার্তা২৪.কম

চলছে গাছ কাটা, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বন রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্যে প্রকাশ্যে চলছে গাছ পাচারের মহোৎসব। মাঝে-মধ্যে প্রশাসনের অভিযানে কাটা গাছ উদ্ধার ও পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা হলেও বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না গাছ পাচারের এই মহোৎসব। তবে কর্তৃপক্ষ বলছে গাছ পাচাররোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছেন তারা।

জানা যায়, রেমা-কালেঙ্গা একটি শুকনো ও চিরহরিৎ বন। যা সুন্দরবনের পর বাংলাদেশের বৃহত্তম প্রাকৃতিক বনভূমি। ১৭৯৫.৫৪ হেক্টর আয়তনের এই বনভূমিটি হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত। বণ্যপ্রাণীর পাশাপাশি এখানে রয়েছে সেগুন, মেহগনি, আকাশিসহ বিভিন্ন প্রজাতির মূল্যবান গাছ। কিন্তু প্রতিনিয়ত সেখান থেকে গাছ পাচারের কারণে একদিকে যেমন বিরাণভূমিতে পরিণত হচ্ছে বৃহত্তম এই বনাঞ্চলটি তেমনি নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসাম্যও। আর আবাসন হারিয়ে বিলুপ্ত হতে চলেছে বিভিন্ন প্রজাতির বন্যপ্রাণী।

সম্প্রতি সরেজমিনে বনের ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, বনভূমি থেকে গাছ কেটে ট্রাক্টর বোঝাই করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আবার কোথাও কোথাও বনের ভেতর থেকে গাছ এনে ট্রাক কা ট্রাক্টরে লোড করা হচ্ছে। তবে তাদের দাবি, তারা গাছ কাটলেও পাচারের সঙ্গে সম্পৃক্ত না। দারা মাত্র ৪শ’ টাকা মজুরিতে শ্রমিক হিসেবে গাছ কাটেন।

গাছ পাচার করা হচ্ছে ট্রাক্টরে করে, ছবি: বার্তা২৪.কম

বনের আরও ভেতরে গিয়ে দেখা যায়, কাটা গাছের শত শত গুড়ি বনের ভেতরে রয়েছে। চারপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে আছে গাছের ছোট-ছোট ডালপালাও। বেশ কয়েক স্থানে অনেকটা দাপটের সঙ্গে গাছ কাটছেন বনদস্যুরা। সাংবাদিক দেখে অনেকে দৌঁড়ে পালিয়ে গেলেও কেউ কেউ আবার বীরদর্পে গাছ কাটা অব্যাহত রাখেন। এমনকি গাছ কাটার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করলেও বিষয়টি যেন তাদের গায়েই লাগেনি।

গাছ কেন কাটছেন, তা জানতে চাইলে অনেকে কথা বলতে রাজি হননি। আবার কেউ কেউ দাবি করেন- সরকারি বনাঞ্চল থেকে নয়, নিজেদের খাস জমি থেকে এসব গাছ কাটা হচ্ছে। তারা বলেন- রেমা-কালেঙ্গা থেকে দিনের বেলা কোনো গাছ কাটা হয় না। বনদস্যুরা রাতের আঁধারে বড় বড় গাছ কেটে নেয়।

এদিকে, স্থানীয়দের দাবি, প্রতিনিয়ত চলে এই বনাঞ্চল থেকে গাছ কাটার মচ্ছব। বিশেষ করে সেগুন, মেহগুনি ও আকাশি গাছের প্রতি বেশি নজর বনদস্যুদের। বনাঞ্চলে থাকা এসব মহা মুল্যবান গাছ এখন অধিকাংশই নিধন হয়ে গেছে। বনদস্যুদের সর্বাত্মক সহায়তা করে থাকে বন বিভাগের এক শ্রেণির অসাধু কর্মকর্তা।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, দীর্ঘ ৩০ বছরেরও অধিক সময় ধরে এই বনাঞ্চল থেকে গাছ কাটা হচ্ছে। এক সময় এই বনে ৫শ’ প্রজাতির গাছ থাকলেও অব্যাহতভাবে নিধনের কারণে এখন অনেক প্রজাতির গাছ বিলুপ্ত হয়ে গেছে।

মূলত বন থেকে সিন্ডিকটের মাধ্যমে গাছ কাটা হয়। এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা হলো- নুহ বাহিনীর প্রধান নুহ, হোসেন বাহিনীর প্রধান হোসেন ও মনা মিয়াসহ স্থানীয় একাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তি। বনের অংশ ভাগ করে বন থেকে গাছ কাটার চক্রকে তারাই নিয়ন্ত্রণ করছেন। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক গাছ পাচারের মামলাও রয়েছে চুনারুঘাট থানায়। অনেকবার জেলও কেটেছেন তারা। এখনও অনেকে গাছ পাচার মামলায় কারাগারে রয়েছেন। তবে বন্ধ থাকেনি বন থেকে গাছ পাচারের মহোৎসব। তাদের সাঙ্গ-পাঙ্গরা নিয়ন্ত্রণ করছেন চক্রগুলোকে।

আহমেদ আলী নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি বলেন- ‘রেমা-কালেঙ্গা থেকে দিনে-দুপুরে গাছ কেটে নিয়ে যাচ্ছে পাচারকারীরা। অথচ বন বিভাগের লোকজন নির্বিকার। মাঝেমধ্যে ছোট-খাট পাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা দিলেও অধিকাংশ পাচারকারীই বুক ফুলিয়ে বন থেকে গাছ পাচার করছেন।’

রেমা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাছিমা আক্তার বলেন- ‘দীর্ঘদিন ধরে এই স্কুলে শিক্ষকতা করছি। স্কুলে আসা যাওয়ার পথে প্রায়ই ট্রাক অথবা ট্রাক্টরে করে প্রকাশ্যে গাছ কেটে নিয়ে যেতে দেখি। এভাবে চলতে থাকলে কিছুদিনের মধ্যেই রেমার প্রকৃতির ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে। ফলে বন্যাপ্রাণী কমে যাচ্ছে। যা আগামী প্রজন্মের জন্য হুমকিস্বরূপ।’

কেটে নেওয়া হয়েছে গাছ, শুধু রয়েছে গুড়িটুকু, ছবি: বার্তা২৪.কম

গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম বলেন, ‘পূর্বে রেমা-কালেঙ্গা বন বিট থেকে প্রচুর পরিমাণে গাছ কাটা হয়েছে। বলতে গেলে এখন আর তেমন গাছ-পালা নাই। অবশিষ্ট যা আছে, সেগুলো এখন কাটছে পাচারকারীরা। এগুলো বন্ধে প্রশাসনকে আরও সতর্ক হতে হবে।’

রেমা-কালেঙ্গা বন বিটের রেঞ্জ অফিসার মো. আলাউদ্দিন বলেন- ‘আমি এই বিটে যোগদানের পর থেকে অনেক অভিযান পরিচালনা করেছি। বনদস্যু নুহ ও হোসেনসহ একাধিক দস্যুদের আটক করে আইনের আওতায় এনেছি। তারা বর্তমানে জেল-হাজতে রয়েছেন। এছাড়াও এই বন থেকে কোনো গাছ পাচার হয় না। আমরা সার্বক্ষণিক বনের চারপাশ নিয়মিত টহলসহ পর্যবেক্ষণ করছি।’

চুনারুঘাট বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মো. মারুফ হোসেন বলেন- ‘আমি এই এলাকায় নতুন এসেছি। বন থেকে গাছ পাচার হওয়ার বিষয়টি জানা নেই। তবে বেশ কিছু মামলা রয়েছে। আগামীতে আমরা আরও সতর্ক থাকবো।’

এদিকে, অনেক পাচারকারীর দাবি, সরকারি বনভূমি থেকে নয়, তারা নিজেদের খাস জায়গা থেকে গাছ কাটছেন। তবে সরকারি নিয়ম অনুযায়ি সরকারি খাস জায়গা থেকে গাছ কাটলেও জেলা বা উপজেলা প্রশাসন থেকে অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু তারা এ ব্যাপারে অনুমতি নিয়েছেন কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন- ‘আমাদের কাছ থেকে কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি।’

তবে এ প্রসঙ্গে খুব বেশি কথা বলতে রাজি হননি তিনি।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;