হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে শনিবার ব্যাংকের কিছু শাখা খোলা থাকবে
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে শনিবার ব্যাংকের কিছু শাখা খোলা রাখার নির্দেশ
অর্থনীতি
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ব্যাংকের শাখা শনিবার (২৮ মে) খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ জন্য ব্যাংকের প্রধান প্রধান শাখা এবং জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের প্রয়োজনীয় শাখা পূর্ণ দিবস খোলা রাখতে হবে।
শুক্রবার রাতে বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানিয়েছে। ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে এই প্রজ্ঞাপন জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এর আগে একই কারণে গত শনিবারও ব্যাংকের কিছু শাখা খোলা ছিল। ওই সময় প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল, সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে হজ কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা/উপশাখাগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পূর্ণ দিবস খোলা রাখার বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হলো।
সাধারণত ব্যাংকের বৈদেশিক বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত শাখা শনিবার অর্ধদিবস খোলা থাকে। এখন এই নির্দেশনার কারণে শনিবার কোন কোন শাখা খোলা থাকবে, ব্যাংকগুলোকে রাতের মধ্যে সেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবে হঠাৎ এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ জানিয়েছেন ব্যাংকাররা।
মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান আবারও কমেছে। মঙ্গলবার (২৮ জুন) ডলারের বিপরীতে আরও ৫০ পয়সা দাম বেড়েছে। যা আন্তঃব্যাংক লেনদেনে প্রতি ডলার বিক্রি হয় ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সায়।
এর আগে সোমবার (২৭ জুন) প্রতি ডলার বিক্রি হয় ৯২ টাকা ৯৫ পয়সা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের ৩০ জুন আন্তঃব্যাংকে প্রতি এক ডলারের জন্য ব্যাংকগুলোকে ৮৪ টাকা খরচ করতে হয়েছিল। আজ (২৮ জুন) তা ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা হয়েছে। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে ১০ দশমিক ২০ শতাংশ। সবশেষ এক মাসের ব্যবধানে ডলারের বিপরীতে ৫ শতাংশ কমেছে টাকার মান। আর চলতি বছরে ডলারের বিপরীতে অন্তত ১৩ বার মান হারিয়েছে টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, আন্তঃব্যাংক রেট ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সায় বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী (এডি) ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে অন্যান্য ব্যাংকের নির্ধারিত রেটই কার্যক্রম হবে সেসব ব্যাংকে। অর্থাৎ বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে স্ব-স্ব ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করে বিক্রি করতে পারবে। আজ (মঙ্গলবার) কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ৯৩ টাকা ৪৫ পয়সা দরে চার কোটি ২০ লাখ ডলার বিক্রি করা হয়েছে।
এদিন খোলাবাজারে ডলারের দাম ১০০ টাকার ওপরে। এছাড়া বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বিক্রি করেছে ৯৩ থেকে ৯৫ টাকার মধ্যে।
মেট্রোরেলের পর ঢাকায় প্রথম পাতাল রেললাইন নির্মাণেও ঋণ দেবে জাপান। মেট্রোরেল লাইন-৫ প্রকল্পের আওতায় ১৩ দশমিক ৫০ কিলোমিটার পাতাল মেট্রোরেল এবং ৬ দশমিক ৫০ কিলোমিটার উড়াল মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে এবার জাপানের সঙ্গে ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার ঋণচুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার (২৮ জুন) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সিনিয়র সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত আইটিও নাওকির সঙ্গে বিনিময় নোট এবং জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) অফিসের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউহো হায়াকাওয়া নিজ নিজ দেশের পক্ষে ঋণচুক্তি স্বাক্ষর করেন। ইআরডির সচিব করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় ভার্চুয়ালি এ ঋণচুক্তি সই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
হেমায়েতপুর-বলিয়ারপুর-মধুমতি-আমিনবাজার-গাবতলী-দারুসসালাম-মিরপুর ১-মিরপুর ১০-মিরপুর ১৪-কচুক্ষেত-বনানী-গুলশান ২-নতুনবাজার থেকে ভাটারা পর্যন্ত যাবে মেট্রোরেল। প্রকল্পটিতে মোট ব্যয়ের মধ্যে জাইকা দেবে ৩০ হাজার ৭৫৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২৮ এর ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদে প্রকল্পটির কাজ সম্পন্ন হবে।
হেমায়েতপুর থেকে গাবতলী হয়ে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ লাইনটির ১৪ কিলোমিটার হবে পাতাল রুট। বাকি ছয় কিলোমিটার হবে উড়াল রুট। ফলে একই রুটে পাতাল ও উড়াল ব্যবস্থার সমন্বয়ে মেট্রোরেল স্থাপিত হবে।
ইআরডির সচিব করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় ভার্চুয়ালি এ ঋণচুক্তি সই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
উল্লেখ্য, এর আগে ২০২১ সালের ১৭ জুন এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন ছিদ্দিক জানান, ২০২৬ সালে পাতালরেলে যাত্রী পরিবহন শুরুর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ১২টি প্যাকেজের আওতায় এমআরটি-১ প্রকল্পের মাধ্যমে ঢাকায় প্রথম পাতাল রেলপথের নির্মাণ কাজ করা হবে। প্রথম প্যাকেজে ডিপোর ভূমি উন্নয়ন ও আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এ জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
***বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ইলেকট্রনিক্স পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবসা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা দিলেন ওয়ালটন সিইও
হেডকোয়ার্টারে ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ওয়ার্ল্ড রেফ্রিজারেশন ডে উদযাপন করলেন প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও গোলাম মুর্শেদ। সে সময় তিনি প্রিমিয়াম ক্যাটাগরির আইওটি বেজড আপকামিং মডেলের বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার মাধ্যমে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে ওয়ালটন সদস্যদের গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা দেন সিইও গোলাম মুর্শেদ।
রোববার (২৬ জুন, ২০২২) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টারে পৌঁছে প্রথমেই বেলুন উড়িয়ে ওয়ার্ল্ড রেফ্রিজারেশন ডে’র সূচনা করেন গোলাম মুর্শেদ। পরে তিনি রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরঅ্যান্ডআই), মানবসম্পদ, মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগসহ বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়া পরিদর্শন করেন। তিনি প্রোডাকশন প্ল্যান্টে কর্মরত ওয়ালটন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মত-বিনিময় করেন এবং পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়ার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও দিক-নিদের্শনা দেন।
ওয়ালটন সিইও বলেন, এই মুহূর্তে বিশ্ব একটি কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। কোভিড-১৯ মহামারি ক্ষতি কাটিয়ে বৈশ্বিক অর্থনীতি যখন ঘুরে দাঁড়ানো শুরু করেছে, তখন বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক সংকট এ পরিস্থিতিকে আরো নাজুক করেছে। যার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক বাজারে কাঁচামালের মূল্য এবং পরিবহন ব্যয় অনেক বেড়েছে। এদিকে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে গিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বন্যায় সিলেট বিভাগে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের ব্যবসায়। তবে খুব শিগগিরই এ পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারবো বলে আমরা আশা করছি।
তিনি বলেন, আমাদের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন বিভাগ চমৎকার কাজ করছে। প্রোডাকশন প্ল্যান্টে আইওটি বেজড প্রিমিয়াম ক্যাটাগরির বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন চলছে। খুব শিগগিরই আমরা ক্রেতাদের হাতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ডিজাইনের অভিজাত মডেলের পণ্য তুলে দিতে পারবো। ক্রেতাদের জন্য আমরা ব্যাপক চমক নিয়ে আসছি।
রেফ্রিজারেশন দিবস উদযাপন বিষয়ে ওয়ালটন সিইও বলেন, শিল্পখাতে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে। যা আমরা এড়িয়ে যেতে পারি না। কারণ দিন দিন বৈশ্বিক উষ্ণায়ন চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমরা যখন একটা প্রোডাক্ট ডেভেলপ করি, তখন পরিবেশের কথা মাথায় রেখেই তা ডেভেলপ করি। আমাদের সব কাজে পরিবেশের সুরক্ষার বিষয়টি প্রাধান্য পায়।
ওয়ালটনের সদস্যদের উদ্দেশ্যে সিইও গোলাম মুর্শেদ বলেন, পরবর্তী প্রজন্মের উপযোগী বিশ^ আমাদের রেখে যেতে হবে। এটাই সাসটেইনেবিলিটি। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার ১৭টি লক্ষ্য যেন আমরা নিজেদের মধ্যে ধারণ করি। আমরা যখন কোনো কাজ করি, তখন মনে রাখতে হবে ওই ১৭টি লক্ষ্যের সঙ্গে আমি কোনো না কোনোভাবে সংযুক্ত। তাই এসডিজির গোলগুলোর সঙ্গে নিজেদের একীভূত করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, দায়িত্বশীলতা বড় একটি বিষয়। আমরা যেখানেই কাজ করি না কেন, দ্বায়িত্বশীল হয়ে কাজ করতে হবে। কাজটিকে ধারণ করতে হবে। আমাদের চিন্তাÑভাবনা ও কাজ যেন স্বচ্ছ থাকে এবং তা ভবিষ্যতের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হয়। যেখানেই যে কাজ করি না কেন, তা যেন মানুষের মঙ্গলজনক হয়, তাদের কাজে লাগে। আজকে আমরা যে ইনোভেশন করছি, তা ১০ বা ২০ বছর পর মানুষের জন্য কতটুকু উপকারী হবে, সে বিষয়টিতে যেন আমরা গুরুত্ব দেই। আমাদের প্রতিটি পণ্য যেন দীর্ঘ সময়ের জন্য সাসটেইনেবল হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ টেকনিক্যাল অফিসার মগ ইয়াং, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর কর্নেল (অব) শাহাদাত আলম, তানভীর রহমান, তাপস কুমার মজুমদার, ইউসুফ আলী, মোস্তফা নাহিদ হোসেন, ইয়াসির আল ইমরান, নিজাম উদ্দীন মজুমদার, মোহসিন সরদার, মাহফুজুর রহমান, তাহসিনুল হক ও শাহিনূর সুলতানা, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর তোফায়েল আহমেদ, শাহজালাল হোসেন লিমন, আব্দুল মালেক শিকদার, দিদারুল আলম খান প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের এপ্রিলে সারা বিশ্বের ব্যবসায়িক সংগঠন এবং উদ্যেক্তারা ২৬ জুন বিশ্ব রেফ্রিজারেশন দিবস পালনের বিষয়ে একমত হয়। প্রতি বছর নানান আয়োজনে দিবসটি পালন করে আসছে ওয়ালটন। জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক সংস্থার (ইউএনইপি) ওজোন অ্যাকশন বিভাগ রেফ্রিজারেশন দিবস পালনে সমর্থন দেয়। চলতি বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘কুলিং ম্যাটারস’।
বিপ্রপার্টির গ্রাহকদের সহজ হোম লোন সুবিধা দিতে সিটি ব্যাংকের সাথে চুক্তি
নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিপ্রপার্টির গ্রাহকদের সহজ হোম লোন সুবিধা দিতে সিটি ব্যাংকের সাথে চুক্তি
অর্থনীতি
বিপ্রপার্টির গ্রাহকদের হোম লোন নেয়ার ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় রেট এবং বিশেষ সার্ভিস প্রদান করার লক্ষ্যেই সিটি ব্যাংকের সাথে বিপ্রপার্টির এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে সম্প্রতি।
এই চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে সিটি ব্যাংক বিপ্রপার্টির বিশেষ হোম লোন ফাইন্যান্সিং পার্টনার হিসেবে যুক্ত হচ্ছে, যেখানে সিটি ব্যাংক বিপ্রপার্টির গ্রাহকদের জন্য দ্রুততম সময়ে এবং সহজ শর্তে হোম লোনের সুযোগ করে দিবে। এছাড়া বিপ্রপার্টির সকল গ্রাহকদের বিশেষ সুদের হার প্রদান করার সাথে দ্রুত সময়ে হোম লোনের প্রক্রিয়া সমাপ্ত করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ক্যাম্পেইন এবং প্রমোশনাল অফারের সুবিধাও প্রদান করবে সিটি ব্যাংক।
যেখানে বিপ্রপার্টির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন বিপ্রপার্টির কমার্শিয়াল এবং অপারেশনস এর ডিরেক্টর অনীক সীমান্ত, প্রোডাক্ট এবং গ্রোথ এর জেনারেল ম্যানেজার খান তানজিল আহমেদ এবং মর্টগেজ সল্যুশনস এর ম্যানেজার কাজী সারোয়ার জাহান সানি।
এছাড়া সিটি ব্যাংক এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন এসইভিপি ও রিটেইল ব্যাংকিং এর প্রধান মোহাম্মদ অরুপ হায়দার, ইভিপি- প্রোডাক্টস্, সেগমেন্টস্ এবং ডিরেক্ট অ্যাকুইজিশনস্ এর প্রধান সুবির কুমার কুন্ডু, এসএভিপি- ডেভেলপার রিলেশনশিপ এর প্রধান এ.কে.এম রোকনুজ্জামান খন্দকার এবং ডেভেলপার রিলেশনশিপ এর ম্যানেজার মোহাম্মদ কামরুল হাসান।
বাংলাদেশের ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে এ ধরনের চুক্তি স্বাক্ষরে বিপ্রপার্টি একমাত্র প্রতিষ্ঠান, যারা গ্রাহকদের সেরা সার্ভিস দিতে সদা সচেষ্ট। আর এরই ধারাবাহিকতায় গ্রাহকদের জন্য সহজে হোম লোন এর প্রক্রিয়া সম্পাদনে বিপ্রপার্টি প্রপার্টির মূল্য নির্ধারণ এবং বন্ধকী প্রপার্টি সমূহের লিগ্যাল ভেরিফিকেশনে সিটি ব্যাংককে সহায়তা করবে।