ইউরোপীয় ব্র্যান্ড এসিসি’র এয়ার কন্ডিশনার বাজারে ছাড়লো ওয়ালটন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইউরোপীয়ান এসিসি ব্র্যান্ডের এয়ার কন্ডিশনার উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।

ইউরোপীয়ান এসিসি ব্র্যান্ডের এয়ার কন্ডিশনার উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের বাজারে উন্মুক্ত হলো ওয়ালটনের ইউরোপীয় ব্র্যান্ড এসিসি’র এয়ার কন্ডিশনার। ঐতিহ্যবাহী এসিসি ব্র্যান্ডে প্রিমিয়াম ক্যাটাগরির সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এই এসি বাজারে ছেড়েছে ওয়ালটন। ইউরোপীয় ঐতিহ্যের সঙ্গে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে তৈরি এসিসি’র এয়ার কন্ডিশনারে গ্রাহক পাবেন প্রকৃত আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ব্যবহারের সুবিধা, স্বাদ ও অভিজ্ঞতা। অভিজাত গ্রাহকদের প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী রুচিশীল ডিজাইন ও অত্যাধুনিক ফিচারে বাজারে এসেছে এসিসি’র এসি। ১.৫ টন ক্যাটাগরিতে এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি।

প্রাথমিকভাবে দেশের বিভাগীয় শহরগুলোর সব ওয়ালটন প্লাজা থেকে গ্রাহকরা এসিসি ব্র্যান্ডের এসি কিনতে পারছেন। পর্যায়ক্রমে দেশের সব ওয়ালটন প্লাজায় এসিসি’র এয়ার কন্ডিশনার উন্মুক্ত হবে। রয়েছে ঘরে বসে অনলাইনে ই-প্লাজা (https://eplaza.waltonbd.com) থেকেও কেনার সুযোগ। এিিসসি ব্র্যান্ডের এই এসিটির দাম ৮৪,৯০০ টাকা। নগদ মূল্যের পাশাপাশি গ্রাহকরা ইএমআই এবং কিস্তি সুবিধায় কিনতে পারবেন। এতে রয়েছে ফ্রি ইনস্টলেশন সুবিধা।

উল্লেখ্য, এসিসি (অঈঈ) বিপুল জনপ্রিয় গ্লোবাল ব্র্যান্ড। ১৯৬৮ সাল থেকে ইউরোপে ব্যাপক সুনাম ও ঐতিহ্যের সঙ্গে এসিসি’র পণ্য বাজারজাত হয়ে আসছে। গত বছর আন্তর্জাতিক বিডিংয়ে বেশকিছু নামকরা বৈশি^ক কোম্পানিকে হটিয়ে এসিসিসহ অর্ধশতাধিক বছরের ঐতিহ্যবাহী ইউরোপীয় তিনটি ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডের স্বত্ব লাভ করে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.। অন্য ব্র্যান্ড দুটি হলো জানুসি ইলেকট্রোমেকানিকা (জেম) (তধহঁংংর ঊষবঃঃৎড়সবপপধহরপধ) (তঊগ) এবং ভার্ডিকটার (ভিওই) (ঠবৎফরপযঃবৎ) (ঠঙঊ)। ইউরোপের জনপ্রিয় এই ব্র্যান্ডগুলো সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় ইনভার্টার এবং ফিক্সড স্পিড কম্প্রেসর ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট, গবেষণা ও উন্নয়ন (আরঅ্যান্ডডি) মেধাসম্পদ (প্যাটেন্ট, ডিজাইন এবং সফটওয়্যার লাইসেন্স), ৫৭টি দেশে ট্রেডমার্কসহ সর্বস্বত্ব¡ লাভ করে ওয়ালটন।

সম্প্রতি রাজধানীর ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসিসি ব্র্যান্ডের এসি উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশনারের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) মো. তানভীর রহমান, ডেপুটি সিবিও সন্দীপ বিশ্বাস, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরঅ্যান্ডআই) বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, চিফ কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স অফিসার গাও ওয়েমিং, হেড অব কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট আসিব-উল-হক ভুঁইয়া, ব্র্যান্ড ম্যানেজার খলিলুর রহমান এবং ব্র্যান্ড এক্সিকিউটিভ শেখ সাইদ শাহরিয়ার হোসেন।

ওয়ালটন এয়ার কন্ডিশনারের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) মো. তানভীর রহমান বলেন, অভিজাত ও রুচিশীল গ্রাহকদের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ব্যবহারের অভিজ্ঞতা দিতেই আমরা দেশের বাজারে এসিসি’র এসি উন্মুক্ত করেছি। এই এসিতে এসিসির অর্ধ শতাব্দির ঐতিহ্য ধরে রাখা হয়েছে। ডিজাইন ও কনফিগারেশনে দেয়া হয়েছে সর্বোচ্চ গুরুত্ব। এসিসি ব্র্যান্ডে বাজারে আসা এসিটির মডেল এএসআই১৮বিএইচবি১-টিআরডিডি (অঝও১৮ইঐই১-ঞজউউ)। ১৮,০০০ বিটিইউ বা ১.৫ টনের এই এসিটির সিওপি (ঈঙচ ড/ড) ৪.২৫। এতে ব্যবহৃত হয়েছে ইনভার্টার কম্প্রেসর, প্রো ক্লিন ও প্লাজমা কেয়ার প্রযুক্তি, ৫ ইঞ্চির ইন্টিগ্রেটেড টিএফটি ডিসপ্লে, আর-৩২ রেফ্রিজারেন্ট, লুভরড ফিনসহ অত্যাধুনিক সব ফিচার।

ওয়ালটন এসি রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, এসিসি ব্র্যান্ডের এই এসিতে ৫ ইঞ্চির টিএফটি ডিসপ্লে দেয়া হয়েছে। যেখানে রুমের তাপমাত্রা, বিদ্যুৎ খরচ, ভোল্টেজ ইত্যাদি তথ্য দেখার সুবিধা রয়েছে। এর পাশাপাশি এতে আছে ‘এরর কোড’ নামে একটি বিশেষ ফিচার। যার মাধ্যমে এসিতে কোনো প্রকার সমস্যা হলে ডিসপ্লেতে সেই তথ্য প্রদর্শিত হবে। থাকবে সমস্যাটি সমাধানের উপায়ও।

তিনি আরো জানান, এসিটিতে ব্যবহৃত প্লাজমা কেয়ার প্রযুক্তি বাতাসে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস ধ্বংস করে ঘরে স্বাস্থ্যকর ও আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করে। ইনভার্টার টেকনোলজি ও পরিবেশবান্ধব আর-৩২ রেফ্রিজারেন্ট বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পাশাপাশি বিশ্বকে নির্মল রাখে। রিমোটের মাধ্যমে প্রো ক্লিন টেকনোলজি ব্যবহার করে ইনডোর ইউনিট-এ বিদ্যমান ধূলিকণা স্বয়ংক্রিয়ভাবে পরিস্কৃত হয়।

এসিসি ব্র্যান্ডের এই এসিতে গ্রাহক তার প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ১৬ ডিগ্রি থেকে ৩১ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা সেট করতে পারবেন। এতে আরো রয়েছে ইকো মোড, টার্বো মোড, কমফোর্ট কুলিং, বেবি কেয়ার, ফোরডি এয়ার ফ্লো ইত্যাদি ফিচার।

এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট সুবিধার পাশাপাশি এসিসি’র এসিতে রয়েছে ১০ বছরের কম্প্রেসর ওয়ারেন্টি।

 

   

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি করছে সরকার। আগামীকাল শুক্রবার (২৯ মার্চ) এর মধ্যে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ দেশে আসতে পারে বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) রেজওয়ানুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, প্রথম পর্যায়ে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ ট্রেনে করে দেশে আসছে। শুক্রবারের মধ্যে আসার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট পেঁয়াজ পর্যায়ক্রমে আমদানি হবে।

জানা গেছে, দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। তবে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ায় দেশটির সরকার রফতানি বন্ধ করে দেয়। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশ। পরে হঠাৎ করে পণ্যটির দাম অনেক বেড়ে যায়।

এর আগে বুধবার (২৭ মার্চ) অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানির একটি প্রস্তাবে নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।

;

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংকের আলোচনা অনুষ্ঠান



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. তানভীর আহমেদ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোলায়মান, এফসিএ, ডিরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জয়নাল আবেদীন ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী এবং দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্যসচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিরেক্টর প্রফেসর ড. মোঃ সিরাজুল করিম, সৈয়দ আবু আসাদ, মোঃ কামরুল হাসান, প্রফেসর ড. মোঃ ফসিউল আলম, খুরশীদ-উল-আলম, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা বোরহান উদ্দিন আহমেদ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মিফতাহ উদ্দীনসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী, জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখার ইনচার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।

;

সিটি ব্যাংকের ২০২৩ সালের নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা, বেড়েছে ৩৩%



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিটি ব্যাংক তাদের ২০২৩ সালের সমন্বিত বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বহিঃনিরীক্ষকের অনাপত্তি-পত্রের ভিত্তিতে ব্যাংকের পর্ষদ সভায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্যাংকটি ২০২৩ সালের জন্য ৬৩৮ কোটি টাকার কর পরবর্তী সমন্বিত নিট মুনাফা ঘোষণা করে। ২০২২ সালের ৪৭৮ কোটি টাকার বিপরীতে এই মুনাফা ৩৩.৫% বাড়লো।

পর্ষদ সভায় এই মুনাফার ওপরে ১৫% নগদ লভ্যাংশ ও ১০% বোনাস লভ্যাংশও প্রস্তাবিত হয়, যা ব্যাংকের আগামী ৩০ মে তারিখে অনুষ্ঠিতব্য বার্ষিক সাধারণ সভায় অনুমোদনের জন্য উত্থাপিত হবে।

এই আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে ডলার সংকটের কারণে সিটি ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ থেকে আয় তার আগের বছর থেকে ৭৪% কমে গেলেও ব্যাংকের আমানত ব্যয় হ্রাস পাওয়া, ভাল ঋণের প্রবৃদ্ধি হওয়া, ঋণ থেকে প্রাপ্ত মুনাফার হার ঊর্ধ্বমুখী হওয়া এবং সরকারি ট্রেজারি বিল বা বন্ড থেকে মুনাফা কিছুটা বৃদ্ধির কারণে এই ব্যাংক গত বছর মোট ১,৩৯১ কোটি টাকার পরিচালন মুনাফা করতে সমর্থ হয়, যা ২০২২ সালে ছিল ১,২৩৭ কোটি টাকা। আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০২৩ সালে সিটি ব্যাংক ঋণের বিপরীতে মোট ২৫৬ কোটি টাকার প্রভিশন সংস্থান বাবদ ব্যয় করেছে।

নিট মুনাফা ৬৩৮ কোটি টাকা হওয়ার কারণে এ ব্যাংকের রিটার্ন অন ইকুয়িটি বা শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্ন পৌঁছালো ঈর্ষণীয় ১৭.৭ শতাংশে। ব্যাংকটির আয়ের উল্লেখযোগ্য দুটি দিক হলো, এর মোট আয়ের ২৬ শতাংশই এসেছে ফি, কমিশন ইত্যাদি থেকে; এবং এই আয়ের ৪০ শতাংশই এসেছে ব্যক্তি খাত থেকে (রিটেইল, কার্ড ও ক্ষুদ্র ঋণ)।

এই নিট মুনাফা ঘোষণার মধ্যে দিয়ে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ২১ পয়সা, যা ২০২২ সালে ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা।
উল্লেখ্য, গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রম ও ক্রমোন্নতি, বিশেষ করে টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন, ডিজিটাল মাধ্যমে অগ্রগতি এবং রিটেইল ব্যাংকিং, কার্ডস ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের প্রসার আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে।

;

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা।

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম সংবাদ সম্মেলনে জানান, নতুন মেয়াদে সরকার গঠনের পর একনেকের দ্বিতীয় সভা এটি।

তিনি জানান, সভায় ১১ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যার মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে ৪৮৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ২০২৬ সালে এলডিসি উত্তোরণ পরবর্তী সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি অল্প ব্যয় করলে যে প্রকল্পগুলো শেষ করা যাবে সেগুলো দ্রুত শেষ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ভবন নির্মাণ কাজ শেষ করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি বৃষ্টির পানি ধরে রাখাতে ও সোলার ব্যবস্থা রাখারও পরামর্শ দিয়েছেন।

এসময় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

;