বিকাশের মাধ্যমে ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’-এর সহায়তা পাবে ৩০ হাজার সুবিধাবঞ্চিত শিশুর পরিবার



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিকাশের মাধ্যমে ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’-এর সহায়তা পাবে ৩০ হাজার সুবিধাবঞ্চিত শিশুর পরিবার

বিকাশের মাধ্যমে ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’-এর সহায়তা পাবে ৩০ হাজার সুবিধাবঞ্চিত শিশুর পরিবার

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে সুবিধাবঞ্চিত ৩০ হাজার শিশুর পরিবারের কাছে ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’-এর দেয়া আর্থিক সহায়তা পৌঁছে যাবে বিকাশের মাধ্যমে। শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সচেতনতা ও সুরক্ষা নিয়ে কাজ করা আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘সেভ দ্য চিলড্রেন’ বাংলাদেশে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কাছে আর্থিক সহায়তা পৌঁছানোর জন্য এখন থেকে বিকাশের ডিজবার্সমেন্ট সল্যুশন ব্যবহার করবে।

এই লক্ষ্যে সম্প্রতি ঢাকায় সেভ দ্য চিলড্রেন এর কান্ট্রি অফিসে প্রতিষ্ঠানটির কান্ট্রি ডিরেক্টর ওনো ভ্যান ম্যানেন এবং দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিক বেসরকারী সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পতিত শিশু ও তার পরিবারকে সহায়তা, জরুরি মুহূর্ত, যেমন- দুর্যোগ, রোগ-ব্যাধি এবং সবধরনের সহিংতা থেকে শিশুদের রক্ষা করা, শিক্ষাবঞ্চিত শিশুর শিক্ষা নিশ্চিত করা, শিশুর পুষ্টিকর খাবার ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা, শিশু অধিকার রক্ষায় কাজ করা এবং অভিভাবকদের এ ব্যাপারে সচেতন করার লক্ষ্যে কাজ করছে।

উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে বাংলাদেশে ১২০টির বেশি এনজিও বিকাশের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে সুবিধাভোগীদের কাছে ভাতা পৌঁছে দিচ্ছে। বিকাশের সহজ ও নিরাপদ এই ডিজবার্সমেন্ট সল্যুশন থেকে উপকৃত হচ্ছেন আড়াই লক্ষের বেশি সুবিধাভোগী।

তিতাস-২৪ কূপ থেকে গ্যাস সরবরাহ শুরু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তিতাস গ্যাস ক্ষেত্রের ২৪ নম্বর কূপ থেকে গ্যাস সরবরাহ শুরু হয়েছে। কূপটি থেকে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে।

বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, সবার জন্য স্বস্তি ও আনন্দের খবর। বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের অধীনে তিতাস-২৪ নং কূপ থেকে আজ হতে দৈনিক ৮ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস যুক্ত হয়েছে জাতীয় গ্রিডে।

বাপেক্সসহ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর অবিরাম প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ নিজস্ব জ্বালানি সক্ষমতায় আরেক ধাপ এগিয়ে গেল। শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেকোনো সংকট পাড়ি দেবার সামর্থ অর্জন করেছে। আস্থা রাখুন। আপনাদের পাশে ছিলাম, আছি, থাকব।

বাংলাদেশে মোট ২৯টি গ্যাস ফিল্ড আবিস্কৃত হয়েছে। ২১ টি গ্যাস ফিল্ডের ১১৩টি কূপ দিয়ে দৈনিক (৩ জুন) ২১৪০ মিলিয়ন গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে। এক সময় ২৮০০ মিলিয়ন পর্যন্ত গ্যাস উত্তোলন করা হয়েছে। প্রতিনিয়ত গ্যাসের উৎপাদন কমে আসছে। ঘাটতি সামাল দিতে দৈনিক ১ হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস আমদানির জন্য দু’টি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করা হয়েছে। নতুন করেআরও দু’টি ভাসমান টার্মিনাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যা এখনও যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মধ্যেআটকে রয়েছে। এছাড়া একটি ল্যান্ড বেজডএলএনজি টার্মিনালের উদ্যোগ রয়েছে, সেই প্রক্রিয়ায় কাগজে সীমাবদ্ধ। অর্থাৎ ২০২৩ ও ২০২৪ সালে বাড়তি গ্যাস আমদানি সুযোগ একেবারেই ক্ষীণ। সে হিসেবে বাড়তি গ্যাস পাইপ লাইনে যুক্ত করা স্বস্তির খবর মনে করা হচ্ছে।

;

আসছে ডিজিটাল ব্যাংক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সকল স্তরের জনগণের কাছে ব্যাংকিং সুবিধা পৌঁছে দিতে চালু হবে ডিজিটাল ব্যাংক। ডিজিটাল ব্যাংকের রূপরেখা ও নীতিমালা প্রণয়ণের কাজ প্রায় শেষ। সব কিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৪ জুনের বোর্ড সভায় ডিজিটাল ব্যাংক অনুমোদন হবে। শাখা ছাড়াই চলবে এই ব্যাংক।

প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে ন্যূনতম মূলধন লাগবে ১৫০ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে দেশের অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির প্রচেষ্টাকে প্রসারিত ও ত্বরান্বিত করতে একটি ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শেষ হয়েছে। এ নীতিমালা ও ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ীই পরিচালিত হবে ডিজিটাল ব্যাংক।

ডিজিটাল ব্যাংক অনুমোদন হলেই স্মার্ট বাংলাদেশে অভিমুখে ব্যাংকের যাত্রা আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে। ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্স পেতে ন্যূনতম মূলধন লাগবে ১৫০ কোটি টাকা। বর্তমানে প্রচলিত ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে ন্যূনতম মূলধন দরকার হয় ৫০০ কোটি টাকা। ডিজিটাল ব্যাংকের আমানত সংগ্রহ, ঋণ আবেদন ও ঋণ অনুমোদন সবই কিছুই হবে অনলাইন ভিত্তিক। এতে ভুয়া ও বেনামি ঋণ গ্রহীতা শনাক্ত সহজ হবে। প্রকৃত ঋণ গ্রহীতা দ্রুত ঋণ নিতে পারবেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, ডিজিটাল ব্যাংকের রূপরেখা ও নীতিমালা প্রস্তুত করা হয়েছে। তা আগামী ১৪ জুন বোর্ড সভায় পাঠানো হবে। বোর্ড সভায় অনুমোদন দিলেই পরবর্তী কার্যক্রম শুরু হবে।

তিনি বলেন, ডিজিটাল ব্যাংকের আমানত সংগ্রহ, ঋণ বিতরণ ও বিভিন্ন ফি বা চার্জ গ্রহণ সবই হবে অ্যাপভিত্তিক। ডিজিটাল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থাকবে কিন্তু কোনো শাখা থাকবে না। প্রাথমিকভাবে ডিজিটাল ব্যাংক শুধু সিএমএসএমই ঋণ বিতরণ করবে। ব্যাংকারদের সঙ্গে আলাপকালে তারা জানান, কোভিড ১৯ মহামারি আমাদের অনলাইন নির্ভরতা বাড়িয়ে দিয়ে গেছে। এই মহামারিতে আমরা ঘরে বসে গ্রাহক সেবার পথ উন্মুক্ত করতে পেরেছি। এই ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল ব্যাংক একটি নতুন উদ্যোগ। বিভিন্ন পরিষেবা বিল, মাশুল জমা দেওয়া, টাকা স্থানান্তর, কেনাকাটার মতো বিভিন্ন সেবা যুক্ত হবে ডিজিটাল ব্যাংকে। এই ব্যাংক অনুমোদন হলে গ্রাহকরা আরও সহজে ব্যাংকিং সেবা পাবে। গ্রাহকের সময় ও ভোগান্তি দুটোই কমবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, প্রত্যেক স্পন্সরের সর্বনি¤œ শেয়ারহোল্ডিং হবে ৫০ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১২.৫ কোটি টাকা। ফিনটেক কোম্পানি, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান, মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস), ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে যৌথ উদ্যোগ নিয়ে আসতে পারবে। ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স ইস্যু করার তারিখ থেকে ৫ বছরের মধ্যে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আসতে হবে বলেও প্রস্তানীতিমালায় বলা হয়েছে।

ডিজিটাল ব্যাংকের রূপরেখা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য বাংলাদেশে একটি নিবন্ধিত প্রধান কার্যালয় থাকতে হবে।

তবে কোনো শাখা থাকবে না। নিবন্ধিত প্রধান কার্যালয়ে ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের অফিস থাকবে। এই কার্যালয়ে সরাসরি বা অনলাইন দুই ভাবেই গ্রাহকের অভিযোগ গ্রহণ ও সমাধানের জন্য বিভাগ থাকবে। ডিজিটাল ব্যাংকের নিজস্ব কোনো এজেন্ট থাকবে না। রেমিট্যান্স সংগ্রহ করা ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন বা বাণিজ্য অর্থায়নে যুক্ত হতে পারবে না ডিজিটাল ব্যাংক।

ডিজিটাল ইকোসিস্টেমের মাধ্যমে দক্ষ, সাশ্রয়ী এবং উদ্ভাবনী ডিজিটাল আর্থিক পণ্য ও পরিষেবা সরবরাহ করবে। গ্রাহকের চাহিদা মেটাতে এবং সেবাবঞ্চিত, কম সেবা পাওয়া ও প্রত্যন্ত এলাকার (পার্বত্য জেলা, দ্বীপ ইত্যাদি) আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করবে ডিজিটাল ব্যাংক। গ্রাহকদের লেনদেনের সুবিধার্থে ভার্চুয়াল কার্ড, কিউআর কোড ও অন্য কোনো উন্নত প্রযুক্তিভিত্তিক পণ্য দিতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। ব্যাংক আমানত বীমা আইন, ২০০০-এর আওতায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স স্কিম মেনে চলবে ডিজিটাল ব্যাংকগুলো। এছাড়া ডিজিটাল ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিএসআর নীতি অনুসারে অথবা এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া নির্দেশনা অনুসারে সময় সময় করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কার্যকলাপও পরিচালনা করতে হবে।

উদ্যোক্তা ও পরিচালক হতে যা লাগবে। গত ৫ বছরের মধ্যে কোনো সময়ে কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ঋণ খেলাপি হয়েছেন বা ছিলেন, এমন কোনো ব্যক্তি বা তার পরিবারের কোনো সদস্য প্রস্তাবিত ডিজিটাল ব্যাংকের স্পন্সর হিসেবে আবেদন করতে পারবেন না। ঋণ খেলাপি অবস্থার বিরুদ্ধে কোনো আদালত বা ট্রাইব্যুনালে কোনো নিষ্পত্তিকৃত মামলার রায়ের অপেক্ষায় আছেন, এমন কোনো ব্যক্তিও ডিজিটাল ব্যাংকের স্পন্সর হিসেবে আবেদন করতে পারবেন না। বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবসা শুরু হওয়ার ৫ বছরের মধ্যে স্পন্সর শেয়ার হস্তান্তর করা যাবে না। ব্যবসা শুরুর তারিখ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ব্যাংক পাবলিক শেয়ার ইস্যু করবে। কোনো ব্যাংকিং কোম্পানির পরিচালক বা উপদেষ্টা বা পরামর্শদাতা প্রস্তাবিত ডিজিটাল ব্যাংকের পরিচালক হতে পারবেন না।

এক পরিবার থেকে সর্বোচ্চ কতজন পরিচালক হতে পারবেন, তা ঠিক করা হবে ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী। ডিজিটাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের অন্তত ৫০ শতাংশ সদস্যের প্রযুক্তিভিত্তিক ব্যাংকিং, উদীয়মান প্রযুক্তি, সাইবার আইন-কানুনের বিষয়ে পর্যাপ্ত শিক্ষা, জ্ঞান ও দক্ষতা থাকতে হবে। আর বাকি ৫০ শতাংশ সদস্য ব্যাংকিং, ই-কমার্স এবং ব্যাংকিং আইন ও প্রবিধান ইত্যাদি নিয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।

;

ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড-এর শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা ৮ জুন ২০২৩, বৃহস্পতিবার ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন তালুকদার এতে সভাপতিত্ব করেন।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমদ ও সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ ও অন্যান্য সদস্যবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

;

আজ থেকে সোনার ভরি ৯৮, ৪৪৪ টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৪৯ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম পড়বে ৯৮ হাজার ৪৪৪ টাকা। নতুন দর আজ বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে। এর আগে গত ২৯ মে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ৭৪৯ টাকা কমিয়েছিল জুয়েলার্স সমিতি।

দাম বাড়ায় বৃহস্পতিবার (৮ জুন) থেকে হলমার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম প্রতি ভরি ৯৮ হাজার ৪৪৪ টাকা, ২১ ক্যারেট ৯৩ হাজার ৯৫৪ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৮০ হাজার ৫৪০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির সোনা বিক্রি হবে ৬৭ হাজার ১২৬ টাকায়।

বুধবার (৭ জুন) পর্যন্ত হলমার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার ভরি ৯৬ হাজার ৬৯৫ টাকা, ২১ ক্যারেট ৯২ হাজার ৩২১ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৭৯ হাজার ১৪০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির সোনা ৬৫ হাজার ৯৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

সোনার দাম বাড়লে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপার ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেট ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপা ১ হাজার ৫০ টাকা ভরি বিক্রি হচ্ছে।

;