সম্পন্ন আদিত্য-শ্বেতার রোকা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আদিত্য নারায়ণ ও শ্বেতা আগারওয়াল

আদিত্য নারায়ণ ও শ্বেতা আগারওয়াল

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘদিনের প্রেমিকা শ্বেতা আগারওয়ালের সঙ্গে আগামী ডিসেম্বরে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হতে যাচ্ছেন অভিনেতা-সংগীতশিল্পী আদিত্য নারায়ণ।

সম্প্রতি রোকার (বাগদান) কাজটিও সম্পন্ন করেছেন তারা। ইতিমধ্যে সেই ছবি প্রকাশ পেয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে নারায়ণ ও আগারওয়াল পরিবারের কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে ছবি তোলার জন্য পোজ দিয়েছেন আদিত্য-শ্বেতা।

এসময় আদিত্যর পরনে ছিলো ছাই রঙের শার্ট ও প্যান্ট এবং শ্বেতা পরেছিলেন গোলাপি রঙের স্যুট।

আদিত্য-শ্বেতার রোকার ছবি

বিক্রম ভাট পরিচালিত হরর ছবি ‘সাপিত’-এ (২০১০) অভিনয় করতে গিয়ে শ্বেতার সঙ্গে পরিচয় হয় আদিত্যর। সেখানেই থেকে শুরু হয় তাদের প্রেম কাহিনী।

   

ছবিতে ঈদ ও ভালোবাসার ৯ বছর পূর্তিতে ফারিণের তুরস্কের রঙিন দিনগুলো



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তুরস্কের টিউলিপ বাগানে তাসনিয়া ফারিণ /  ছবি : ফেসবুক

তুরস্কের টিউলিপ বাগানে তাসনিয়া ফারিণ / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণের সময়গুলো দারুণ কাটছে। বাংলাদেশের শোবিজ তারকাদের মধ্যে জয়া আহসানের পর তিনিই ভারতের সম্মানসূচক ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন। সেই পুরস্কার গ্রহণ করে কলকাতা থেকে সরাসরি ৫ এপ্রিল তুরস্কে যান অভিনেত্রী ফারিণ।ওদিকে যুক্তরাজ্যে থেকে একই দিনে সেখানে আসেন তার স্বামী রেজওয়ান। এবারের ঈদটি সেখানেই কেটেছে তাদের। তুরস্কের ঐতিহাসিক শহর, শহরের রাস্তা, প্রাচীন স্থাপনা, সবুজ পাহাড়, নীল সমুদ্র, হট এয়ার বেলুনে, ঝরনা, জঙ্গল, কেব্ল কারে চড়াসহ নানা জায়গায় ঘুরছেন তারা।ফারিণ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ভালোবাসার ৯ বছর উদযাপন করছি।’

মূলত ‘ঈদ এবং স্বামীর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্কেও ৯ বছর পূর্তির উদযাপনের জন্যই তুরস্ককে বেছে নিয়েছেন ফারিণ।’

আজই রেজওয়ান ফিরেছেন তার কর্মক্ষেত্র যুক্তরাজ্যে আর দেশে আসার কথা ফারিণের। তাসনিয়া ফারিণ জানালেন, ঈদের দিনই বিয়ের আট মাস ও তাদের প্রেমের সম্পর্কের নয় বছর পড়েছে।সেখান থেকে এই অভিনেত্রী গণমাধ্যমকে জানান, ‘এত সুন্দর একটা দেশ! খুবই সুন্দর সময় কাটছে আমাদের। ঈদের নামাজ এখানে আদায় করলাম আমরা। তবে এখানকার ঈদ উদ্যাপন আমাদের দেশের মতো নয়।’তাসনিয়া ফারিণ আরও বলেন, ‘এখানে শহরগুলো খুব সুন্দর। এত বছরের প্রাচীন শহর, শহরের স্থাপনা কিন্তু খুবই সাজানো-গোছানো। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের পর্যটকেরা এখানে ঘুরতে আসেন। কাপাডোসিয়ার আকাশে হট এয়ার বেলুনে উঠেছিলাম। দারুণ মজা হয়েছে। বেলুনে উঠে পুরো ইস্তাম্বুল শহর দেখা যায়।'ফারিণ আরও বলেন, ‘ঈদের দিন জাহাজে ভ্রমণ করেছি। ১৪০০ সালে চালু হওয়া হাম্মামের তুর্কি বার্থেও গিয়েছিলাম। কতশত বছর আগের শুরু হওয়া হাম্মামের তুর্কি বার্থ। এখানে নাকি রাজা-বাদশাহরা একসময় গোসল করতেন। খুবই ঐতিহাসিক একটি জায়গায়। মিস করিনি।’আনতালিয়া, কাপাডোসিয়া ঘুরে এখন ইস্তাম্বুলে অবস্থান করছেন এই দম্পতি।

;

এতো ছোট্ট জয়কে কেন নিজের থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছেন অপু বিশ্বাস?



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মা অপু বিশ্বাস সঙ্গে সন্তান আব্রাম খান জয়

মা অপু বিশ্বাস সঙ্গে সন্তান আব্রাম খান জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

বরাবরের মতো এবার ঈদেও বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের টক শোতে অতিথি হয়ে এসেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। সেখানে উঠে এসেছে নিজের সংসার এবং সন্তানের কথা। কারণ ছেলে জয়কে নিয়ে শাকিব-অপু ভক্তদের মধ্যে আছে বাড়তি আগ্রহ। 

শাকিব খানকে ঘিরে অপু এবং বুবলীর কথাবার্তা প্রায়শই বাগ্‌যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে, যা নিয়ে চিন্তিত জয়ের মা-বাবাও। বেশ কিছুদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে, জয়কে বিদেশ পাঠিয়ে দিচ্ছেন অপু। সেই বিষয়েই এবার খোলাসা করলেন অভিনেত্রী। বলেন, শাকিব আর আমি দুজন মিলেই ছেলেকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চলতি বছরেই পড়াশোনার জন্যে বিদেশে যাবে জয়।

গত বছর আমেরিকায় শাকিব ও অপুর সঙ্গে জয়

অপু বিশ্বাস জয়কে ঘিরে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের উত্থান-পতনের কথা প্রসঙ্গে বলেন, ‘যখন আমি জয়কে নিয়ে প্রথম টিভিতে আসি, তখন শুধুই একজন মায়ের জায়গা থেকে এসেছিলাম। এটার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়েছে। সেই সঙ্গে এখন সামাজিক মাধ্যম যতটা উপকারী, তার চাইতে বেশি ক্ষতিকর মনে হচ্ছে। মানুষ অনেক কথাই বলবে। সেগুলোকে পাত্তা দিলে নিজেদের ক্ষতি, যা হোক, জয়ের বিদেশ যাওয়াকে কেন্দ্র করেই এই বছর সাজিয়েছি আমি। এত ছোট বয়সে দেশের বাইরে যাওয়া নিয়ে প্রথমে মন খারাপ করেছিল শাকিবের পরিবার। কিন্তু পরে তাদের রাজি করাতে পেরেছি।’

আমেরিকায় শাকিব-অপুর ছেলে আব্রাম খান জয়

অপু বলেন, ‘এখানে নোংরা জিনিস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, যা ওর জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে, যার কারণে বাচ্চারা মানসিকভাবে হালকা হয়ে যায়। তাই আমার কাছে মনে হয়েছে, খুব তাড়াতাড়ি জয়ের দেশের বাইরে যাওয়া উচিত। যখন চিন্তা করেছি জয়কে বিদেশে পাঠাব, তখন খুব বেশি খারাপ লাগেনি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই খারাপ লাগছে। তবে খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব তো বাবা-মায়েরই।

অপু আরও বলেন, ‘ছেলে বিদেশ গেলেও আমি কাজ নিয়ে থাকব। শাকিবও জয়ের দেখাশোনা করবেন। বিদেশে জয় একা থাকবে না। আমাদের পরিবারের সদস্যরা মিলেমিশেই থাকা হবে। কারণ, জয় শুধু আমার জীবনেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়, ও আমাদের পরিবারের সবার কাছেই গুরুত্বপূর্ণ।’

অপু বিশ্বাস

তবে ছেলেকে কোন দেশে পাঠাচ্ছেন, সেই বিষয় খোলাসা করেননি অভিনেত্রী।

;

সালমান খানের বাড়িতে গুলিবর্ষণকারীরা গ্রেপ্তার



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

সালমান খান / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

বলিউডের খান পরিবার এখন হয়তো একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছে। কারণ, সালমান খানের আবাসনের বাইরে যে দুজন দুষ্কৃতি গুলিবর্ষণ করেছিলেন, এখন তারা বন্দী।

গত রোববার কাকভোর থেকেই বলিপাড়ায় রীতিমতো হুলস্থুল পড়ে গেছে। এ দিন ভোর পাঁচটা নাগাদ দুজন ব্যক্তি মোটরসাইকেলে চেপে বান্দ্রায় ভাইজানের ‘গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে, চারটি গুলি চালিয়েছিলেন। আর তার পর থেকে খান খানদানের ঘুম প্রায় উধাও। ফরেনসিক বিভাগ সালমানের ফ্ল্যাটের বাইরের দেওয়াল এবং বারান্দার দেওয়াল থেকে দুটি গুলি উদ্ধার করেছে। এই হামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল মুম্বাই পুলিশের অপরাধ দমন শাখাকে। অপরাধ দমন শাখা অত্যন্ত তৎপরতার সঙ্গে দুই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে বলে জানা গেছে।

সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের বাইরের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে পুলিশ আক্রমণকারী অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির চেহারা উদ্ধার করতে পেরেছিল। এই দুই দুষ্কৃতির ছবি মুহূর্তের মধ্যে নেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল।
সালমানের আবাসন থেকে এক কিলোমিটার দূরে মাউন্ট মেরি চার্চের পাশে পুলিশ তাদের ব্যবহার করা মোটরসাইকেল উদ্ধার করে।

মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশনের নাম্বার ধরে পুলিশ এর মালিকের কাছে পৌঁছেছিল। কিন্তু পুলিশ জানতে পারে যে কিছু আগেই তিনি মোটরসাইকেল বেচে দিয়েছিলেন। এরপর আরও সিসিটিভি ফুটেজ থেকে অজ্ঞাত দুই দুষ্কৃতির চেহারা ভালোভাবে উদ্ধার করে ক্রাইম ব্রাঞ্চ। হামলাকারী দুই ব্যক্তির একজনের সংযোগ গুরুগ্রামের সঙ্গে পাওয়া গেছে বলে তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছে। অবশেষে ক্রাইম ব্রাঞ্চ গত সোমবার রাত একটা নাগাদ এই দুই দুষ্কৃতিকে গুজরাটের কচ্চের ভূজ থেকে গ্রেপ্তার করেছে।

‘টাইগার থ্রি’ ছবিতে সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

দুই দুষ্কৃতির একজন হলেন ২৪ বছরের বিক্কি সাহব গুপ্তা, আর অপরজন ২১ বছর বয়সী সাগর যোগেন্দ্র পাল। তাদের মধ্যে বিক্কি হরিয়ানার গুরুগ্রামের ছেলে, আর যোগেন্দ্র পাল বিহারের পশ্চিম চম্পারণ জেলার মসিহী নিবাসী। জানা গেছে যে গ্রেপ্তারের সময় তারা একটি মন্দিরে লুকিয়ে ছিলেন। বলা হচ্ছে যে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দলের সদস্য হলেন বিক্কি আর যোগেন্দ্র। তাদের গ্রেপ্তার করতে গুজরাট পুলিশ এবং ক্রাইম ব্রাঞ্চ গোপন অপারেশন করেছিল।

এই দুই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আজ মঙ্গলবার ভোরবেলায় মুম্বাইতে নিয়ে আসা হয়েছে। এখন তাদের আদালতে তোলা করা হবে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের সময় দুই অভিযুক্ত ব্যক্তি বলেছেন, আক্রমণের জন্য তারা যে বন্দুক ব্যবহার করেছিলেন, তা সুরাটের নদীতে ফেলে দিয়েছেন।

‘কিসিকা ভাই কিসিকি জান’ ছবিতে সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

তাদের জিজ্ঞাসাবাদের পরই ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই মামলার বিষয়ে আরও অনেক কিছু খোলাসা করতে পারবে। এই মামলার তদন্তের জন্য মুম্বাই ক্রাইম ব্রাঞ্চ ১৫টা দল গঠন করেছে। এই দলগুলো দিল্লি, বিহার, হরিয়ানা, রাজস্থান ছাড়া গুজরাটের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে। দুই দুষ্কৃতিকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ প্রেস নোটের মাধ্যমে জানিয়েছে যে তাদের লোকেশন খুঁজে পেয়েছিল। মুম্বাই পুলিশের থেকে কচ্চ পুলিশ এই তথ্য পেয়েছিল। তারপর গুজরাট পুলিশ স্থানীয় সংবাদদাতাদের সক্রিয় করেছিল। এর আগে মুম্বাই পুলিশ জানিয়েছিল যে সালমানের বাসার বাইরে আক্রমণকারী দুই দুষ্কৃতি মাসখানেক আগেই মুম্বাইতে চলে এসেছিল। আর তারা নাভি মুম্বাইতে এক ঘর ভাড়া করে থাকতেন।

‘টাইগার থ্রি’ ছবিতে সালমান খান /  ছবি : ফেসবুক

গত রোববার ১৪ এপ্রিল ভোরবেলার গুলিবর্ষণের আওয়াজ যারা যারা শুনেছিলেন, বান্দ্রা পুলিশ সেইসব ব্যক্তির বয়ান নিয়েছে। ক্রাইম ব্রাঞ্চকে এই মামলার দায়িত্ব দেওয়ার আগে বান্দ্রা পুলিশ আইপিসির ধারা ৩০৭ (হত্যার চেষ্টা), আর অস্ত্র রাখার অপরাধে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রাথমিক মামলা করেছিল। সালমানের বাসার বাইরে গুলিবর্ষণের দায়ভার গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল নিয়েছে। লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল লরেন্স ফেসবুকে এক পোস্টে লিখেছিলেন, ‘জয় শ্রীরাম, আমরা শান্তি চাই। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোনো সিদ্ধান্ত যদি যুদ্ধ হয়, তাহলে যুদ্ধই ঠিক আছে। সালমান খান, এই ঘটনা শুধু একটা ট্রেলার, তোমাকে যা আমরা দেখাতে চেয়েছিলাম। তুমি যাতে আমাদের শক্তি বুঝতে পার, আর আমাদের পরীক্ষা নিয়ো না। এটা প্রথম এবং শেষ হুমকি। এরপর গুলি শুধু বাড়িতে চলবে না। তুমি দাউদ ইব্রাহিম এবং ছোটা সাকিলকে ভগবান মেনে এসেছ। এর চেয়ে বেশি বলার অভ্যাস আমার নেই। লরেন্স বিষ্ণোই গ্রুপ, গোল্ডি বরাড় গ্রুপ, কালা জেঠরি গ্রুপ।’

;

কোক স্টুডিও’র গানে কণ্ঠ দেওয়া নিয়ে যা বললেন জয়া



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘কোক স্টুডিও বাংলা সিজন থ্রি’র প্রথম গান ‘তাঁতি’তে জয়া আহসান

‘কোক স্টুডিও বাংলা সিজন থ্রি’র প্রথম গান ‘তাঁতি’তে জয়া আহসান

  • Font increase
  • Font Decrease

কোক স্টুডিওর বাংলা সিজন থ্রি শুরু হয়েছে পহেলা বৈশাখে গান প্রকাশের মাধ্যমে। আর সেই গানে গায়িকা হিসেবে হাজির হয়ে চমক জাগিয়েছেন দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ‘তাঁতি’ শিরোনামের সেই গানটিতে তিনি কেন কণ্ঠ দিয়েছেন সে কথাই স্পষ্ট করেছেন জয়া।

তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘শাড়ি আমার প্রাণের অহংকার, শাড়ি আপামর বাংলাদেশের ঐতিহ্য, প্রতি সুতোর বুননে বাংলাদেশের শিল্পীদের মুন্সিয়ানা প্রতিফলিত। এবার সেই শাড়ির ঐতিহ্য নিয়েই আমরা কয়েকজন গলা মেলালাম কোক স্টুডিও বাংলার নতুন গান তাঁতিতে। এই গান বাংলাদেশের তাঁতিদের এবং তাঁতশিল্পের ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন হয়ে থাকবে। নববর্ষের আগমনে এই নতুন গান আমাদের দেশের শাড়ি এবং তাঁতশিল্পকে আরও বর্ণময় করে বিশ্বের আঙিনায় পৌঁছে দেবে বলেই আশা করি।

ঈদের দিনও জামদানি পরেছিলেন জয়া

তিনি বলেন, আমি নিজে শাড়ি খুব ভালোবাসি, বাংলাদেশের জামদানি, মসলিনসহ সমস্ত দেশীয় শাড়ি আমার ব্যক্তিত্বের অংশ হয়ে গেছে অচিরেই। আমি বিশ্ব আঙিনায় বহুবার বাংলাদেশের জামদানি শাড়িকে পরিবেশনা করেছি। শাড়ির প্রতি সেই ভালোবাসা এবং অর্ণবের আন্তরিক অনুরোধ থেকেই এই গানের সঙ্গে আমার যুক্ত হওয়া। দুর্দান্ত একটি টিমের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা হলো। যারা গান পছন্দ করেন, শাড়ি এবং তার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ঐতিহ্যকে সম্মান করেন, আমি নিশ্চিত এই গান তাদের ভালো লাগবে।’

জয়া শুধু ‘তাঁতি’ গানটিই গাননি। হাবিব ওয়াহিদ, প্রীতম হাসান, অর্ণব, ইমন চৌধুরীর মতো শিল্পীদের সঙ্গে ‘কোক স্টুডিও বাংলা সিজন থ্রি’র প্রোমশনাল সং শাহ আব্দুল করিমের ‘গান গাই আমার মনরে বোঝাই’তেও কণ্ঠ দিয়েছেন

কোক স্টুডিও বাংলার মিউজিক কিউরেটর হিসেবে আছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। জয়া আহসানকে নিয়ে অর্ণব লেখেন, ‘জয়া আহসান বন্ধু মানুষ। দেশ-বিদেশে সব অনুষ্ঠানে জামদানি শাড়ি পরে তার কদর বাড়ায়, সঙ্গী করে নিলাম তাকেও। অভিনয়ের পাশাপাশি ও যে ভালো গান করে সেটা হয়তো সবাই জানে না।’

;