করোনায় আক্রান্ত আবুল হায়াত-আলিয়া-রিয়াজ



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আবুল হায়াত, আলিয়া ভাট ও রিয়াজ

আবুল হায়াত, আলিয়া ভাট ও রিয়াজ

  • Font increase
  • Font Decrease

মহামারি করোনাভাইরাসে এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন হলিউড, বলিউড ও টলিউড ইন্ডাস্ট্রির বেশ কয়েকজন তারকা। তবে গত কয়েকদিনে তারকাদের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর যেনো একটু বেশিই শোনা যাচ্ছে। যে তালিকায় রয়েছে বলিউড অভিনেতা কার্তিক আরিয়ান, সংগীতশিল্পী বাপ্পি লাহিড়ী, বাংলাদেশের জনপ্রিয় ‍নির্মাতা কাজী হায়াৎ।

সম্প্রতি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা রিয়াজ, আবুল হায়াত, আফসানা মিমি ও বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাট।

শুক্রবার (০২ এপ্রিল) বিকেলে গণমাধ্যমকে নিজেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রিয়াজ।

জানা গেছে- গত ২৮ মার্চ নমুনা পরীক্ষা করাতে দিয়েছিলেন রিয়াজ। পরে গত ২৯ মার্চ পরীক্ষার ফল হাতে এলে তিনি জানতে পারেন, তার কোভিড-১৯ পজিটিভ।

‘বঙ্গবন্ধু’ ছবির শুটিংয়ে মুম্বাই যাওয়ার কথা ছিলো রিয়াজের। তাই নিয়ম অনুযায়ী দেশ ত্যাগ করার আগে কোভিড-১৯ টেস্ট করান রিয়াজ। তবে, করোনা আক্রান্ত হওয়ায় আপাতত শুটিংয়ের জন্য ভারত যাওয়া হচ্ছে না তার।

বর্ষীয়ান অভিনেতা আবুল আয়াত করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। এ প্রসঙ্গে শুক্রবার (০২ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে আবুল হায়াতের ছোট মেয়ে নাতাশা হায়াত লিখেছেন, “আলহামদুলিল্লাহ। আব্বু এখন আগে থেকে অনেকটাই ভালো আছেন। তবে এখনও হাসপাতালে রয়েছেন তিনি। কেননা তার সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার জন্য অনেকটা সময়ের প্রয়োজন। যারা যেভাবে পেরেছেন আমাদের সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছেন তাদের সকলের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। সকলকে ধন্যবাদ। দয়া করে সকলে আমার আব্বু ও আমাদের পরিবারের জন্য দোআ করবেন।”

অন্যদিকে, প্রেমিক রণবীর কাপুর করোনামুক্ত হওয়ার একদিন পরই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাট। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে বর্তমানে বাড়িতেই আছেন আলিয়া।

   

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন

সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে এফডিসিতে মানববন্ধন

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে গতকাল হুট করে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। এরমধ্যে চারজন গুরুতর আহত হয়ে ৪ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

এ ঘটনার প্রতিবাদ এবং সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচারের দাবিতে বুধবার দুপুর থেকে এফডিসির সামনে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা। এটির আয়োজক ছিল টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান এসোসিয়েশন। এসময় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নব-নির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাসের সভাপতি রিমন মাহফুজ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবু প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তরা অবিলম্বে এ ঘটনার বিচার দাবি করেন। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিনেতা জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বো-কে সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ অন্যান্য শাস্তি নেওয়ার দাবি করেন।

 (বাঁমে) শিবা শানু, জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো; আহত সাংবাদিকরা (ডানে)

বক্তরা বলেন, সাংবাদিকরা নানাক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদেরকে আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন?

এদিকে ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান।

দশ জনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে রয়েছেন লিমন আহমেদ, রাহাত সাইফুল, আহমেদ তৌকির, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানা শাহ, রুবেল, রত্না।

;

বাঁধনকে উদাহরণ বিবেচনায় অভিভাবকত্ব নিয়ে হাইকোর্টের রুল



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
এক ফ্রেমে কন্যা সায়রাকে নিয়ে বাঁধন

এক ফ্রেমে কন্যা সায়রাকে নিয়ে বাঁধন

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও আদালতে সম্মানীত হলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তাকে উদাহরণ বিবেচনায় অভিভাবকত্ব নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেছে। কারণ বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র মা, যিনি সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন। তার আগে এবং পরে এখনো কোনো নারী সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পাননি।

গত ২২ এপ্রিল নাবালক সন্তানের অভিভাবকত্ব নির্ধারণে নীতিমালা প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগামী ৪ আগস্টের মধ্যে এই কমিটিকে নীতিমালা দাখিল করতে। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার রুলসহ এই আদেশ দেন।

আজমেরী হক বাঁধন

অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯(খ) ধারা অনুসারে কোনো নাবালক সন্তানের বাবা জীবিত থাকা অবস্থায় অন্য কারো পক্ষে সেই নাবালকের অভিভাবক হওয়ার সুযোগ নেই। আইনটির এই ধারা সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় কেন তা সংবিধানের ২৬, ২৭ ও ২৮ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, এক রুলে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

সেদিনের আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সারা হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা অনেক বড় একটা অর্জন। বাংলাদেশে যদিও নারীরা সন্তানদের হেফাজত (কাস্টডি) পাচ্ছেন, তবে একটি ঘটনা ছাড়া আর কাউকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হচ্ছে না। আমাদের অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন তার সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছিলেন। এর বাইরে বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোনো উদাহরণ নেই যে নারীরা সন্তানের অভিভাবকত্ব পাচ্ছেন।’

একসঙ্গে মডেলিং করেছেন বাঁধন ও তার কন্যা সায়রা

উচ্চ আদালতের এই রুল জারির পর ভীষণ উচ্ছ্বসিত ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ অভিনেত্রী। আজ থেকে ছয় বছর আগে (২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল) ঢাকার দ্বাদশ সহকারী জজ ও পারিবারিক আদালতের বিচারক ইসরাত জাহান একমাত্র কন্যাসন্তান মিশেল আমানি সায়রার অভিভাবকত্ব দিয়েছিলেন বাঁধনকে। তিনি বলেন, ‘আইনটা পরিবর্তনের একটা প্রক্রিয়া শুরু হলো, এটা সবচেয়ে আনন্দের। যারা আপিল করেছেন তাদের সাধুবাদ জানাই। আমার অর্জনটা শুধু আমারই থাকুক তা চাই না, আমি চাই বাংলাদেশের সব মেয়ের অধিকার থাকুক তার সন্তানের ওপর।’

কন্যার সেলফিতে বাঁধন

বাংলাদেশের ইতিহাসে বাঁধনই প্রথম এবং একমাত্র মাছয় বছর আগে যখন কন্যা সায়রার অভিভাবকত্ব পেয়েছিলেন তখনো এই রায়ের মাহাত্ম্য পুরোপুরি বুঝতে পারেননি বাঁধন। সময়ের সঙ্গে এই রায়ের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন তিনি। বলেন, ‘আমার পক্ষে যখন রায় এলো, তখন এর গুরুত্ব এতটা বুঝতে পারিনি। বাচ্চাটাকে কাছে রাখতে চেয়েছি, যেহেতু ওর সম্পূর্ণ ভরণ-পোষণ আমিই করতাম, আমি কেন ওর অভিভাবক হতে পারব না! বাচ্চার বাবা কোনো দায়িত্বই কখনো পালন করেননি। আদালতে সেটা প্রমাণও করতে পারেননি, তার জন্য আমাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হয়েছিল।’

আজমেরী হক বাঁধন

অভিভাবকত্বের অধিকার আদায়ে দীর্ঘ লড়াই করেছিলেন বাঁধন। ফলে এই আইন নিয়ে তার জানাশোনা বেশ। তিনি বলেন, ‘আইনজীবী সারা হোসেন কিন্তু উল্লেখ করেছেন, সাধারণত মাকে কাস্টডি দেওয়া হয়। তবে বাবা বেঁচে থাকতে মাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হয় না। যদি বাবা না পান সে ক্ষেত্রে দাদা-চাচা, এমনকি নানা-মামারা অভিভাবকত্ব পান। অনেক পরে আসে মায়ের নাম। যে কারণে আমারটা ব্যতিক্রমী একটা রায় ছিল। আমাদের প্রচলিত আইনে একটা লুপ হোল কিন্তু আছে, মাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া যাবে, তবে যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে সেটা খুবই কঠিন। কাস্টডি আর অভিভাবকত্ব এক নয়। আমাদের আইনে বাবা ন্যাচারাল গার্ডিয়ান, অভিভাবকত্বের প্রশ্নে দূর-দূরান্ত পর্যন্ত মায়ের অস্তিত্ব নেই আসলে। এসব জায়গায় অনেক সংশোধনী আনা প্রয়োজন।’

;

সব মাধ্যমে রেকর্ড গড়ছে সুইফটের নতুন অ্যালবাম



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
‘দ্য টরচার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’-এ টেইলর সুইফট

‘দ্য টরচার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’-এ টেইলর সুইফট

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান সঙ্গীত বিশ্বের শীর্ষ তারকা বলা হয় সংগীতশিল্পী টেইলর সুইফটকে। মুড়ি-মুড়কির মতো রেকর্ড ভাঙেন আর গড়েন। সবার  উপরে যে শিল্পী, তার নতুন গান যে সবকিছু ছাড়িয়ে যাবে সেটিই স্বাভাবিক।

হলোও তাই! গত ১৯ এপ্রিল সুইফটের নতুন অ্যালবাম ‘দ্য টরচার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ প্রকাশিত হয়েছে। অ্যালবাম প্রকাশের আগেই রেকর্ড গড়া শুরু করেছিলেন তিনি। প্রকাশের এক সপ্তাহের ব্যবধানে নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে গেছেন এই তারকা।

বিলবোর্ডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘দ্য টরচার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ অ্যালবাম প্রকাশের দুই সপ্তাহ আগে গত ২৮ মার্চ স্পটিফাইয়ের কাউন্টডাউন চালু করেছিল। সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন সুইফটের অনুরাগীরা। অ্যালবামটি প্রকাশের পরপরই স্পটিফাইয়ে ঝড় উঠেছে। প্রকাশের প্রথম দিনে ব্যবধানে অ্যালবামটি স্পটিফাইয়ের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩০ কোটিবার শোনা হয়েছে।

গত ১৯ এপ্রিল সুইফটের নতুন অ্যালবাম ‘দ্য টরচার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ প্রকাশিত হয়েছে

এর আগে এই রেকর্ড বিয়োন্সের দখলে ছিল। এই গায়িকার ‘কাউবয় কার্টার’ অ্যালবামটি পুরো সপ্তাহ মিলিয়ে ৩০ কোটি ৪১ লাখবার শোনা হয়েছিল। সপ্তাহের হিসেবে বিয়োন্সেকে অনেক দূরে ফেলে যাবেন সুইফট; তা বলাই বাহুল্য।

অ্যালবারের ‘ফোর্টনাইট’ গানটি আলাদা রেকর্ড গড়েছে। স্পটিফাইয়ের ইতিহাসে এক দিনে সবচেয়ে বেশি শোনা হয়েছে গানটি।

অ্যাপল মিউজিকে সর্বকালের রেকর্ড ভেঙেছে অ্যালবামটি। অ্যাপল মিউজিক জানিয়েছে, অ্যাপল মিউজিকে এক দিনে সবচেয়ে বেশি বার শোনা হয়েছে অ্যালবামটি।

প্রকাশের প্রথম দিনে অ্যালবামটি স্পটিফাইয়ের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩০ কোটিবার শোনা হয়েছে

 

ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের বাইরে সুইফটের অ্যালবাম কিনতেও হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন শ্রোতারা। প্রথম সপ্তাহ ফুরানোর আগে ১৫ লাখ অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে ৭ লাখ ভিনাইল রেকর্ড। এই সময়ে এক সপ্তাহে এতটা ভিনাইল রেকর্ড বিক্রি খুব একটা দেখা যায় না।

১৯ এপ্রিল মুক্তি পেয়েছে ‘দ্য টর্চার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ অ্যালবামটি। এতে রয়েছে ‘ফোর্টনাইট’, ‘টিটিটিপিডি’, ‘ডাউন ব্যাড’, ‘সো লং, লন্ডন’, ‘মাই বয় অনলি ব্রেকস হিজ ফেভারেট টয়’, ‘বাট ড্যাডি আই লাভ হিম’, ‘ফ্লোরিডা’, ‘আই ক্যান ডু ইট উইথ অ্যা ব্রোকেন হার্ট,’ ‘হু ইজ অ্যাফ্রেড অব লিটল ওল্ড মি?’, ‘ফ্রেশ আউট দ্য স্লামার’, ‘গিলটি অ্যাজ সিন?’, ‘আই ক্যান ফিক্স হিম (নো রিয়েলি আই ক্যান)’, ‘দ্য অ্যালকেমি’র সহ মোট ৩১টি গান।

অ্যালবামটি প্রকাশের পরপরই সব মাধ্যমে ঝড় উঠেছে

অ্যালবামের প্রথম ১৬টি গান উন্মুক্ত করা হয় যুক্তরাজ্যের স্থানীয় সময় ভোর ৫টার দিকে। ঠিক কয়েক ঘণ্টা পরই আসে বাকি ১৫টি ট্র্যাক।

সূত্র : বিজনেস ইনসাইডার

;

যা নিয়ে শিল্পীদের আক্রমণের সূত্রপাত, জানালেন সেই সাংবাদিক



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আহত সাংবাদিক ও চিত্রনায়িকা ময়ূরী

আহত সাংবাদিক ও চিত্রনায়িকা ময়ূরী

  • Font increase
  • Font Decrease

খল অভিনেতা শিবা শানু ও নায়ক জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ব্যাপক মারধর করেছে জুনিয়র শিল্পীরা। এ ঘটনায় ৯-১০ জন সাংবাদিক আহত হয়েছে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহত হয়েছেন খবরের কাগজের মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিক মিঠুন আল মামুন। কিন্তু কেন এই সাংবাদিক আক্রমণের ঘটনা? 

এ বিষয়ে মিঠুন আল মামুন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমাকে নিয়ে মূলত ঘটনার সূত্রপাত। স্টার কিডদের প্রতি সবার আগ্রহ থাকে। তাই আমি চিত্রনায়িকা ময়ূরীর মেয়ের সঙ্গে কথা বলছিলাম যে তিনি ইন্টারভিউ দেবেন কি না। তখন ময়ূরীর মেয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করেন, কী প্রশ্ন? আমি তখন বলছিলাম, আপনি আপনার মায়ের অভিনীত সিনেমা দেখেছেন কি না? এফডিসিতে আসা-যাওয়া আছে, আপনিও সিনেমায় আসবেন কি না? এ সময় শিবা শানু এসে আমাকে ধাক্কা দেওয়া শুরু করে। তখন আমার হাতে ক্যামেরার ট্রাইপড ছিল। আমার ক্যামেরা পারসনও আশেপাশে ছিল না। আমি শিবা শানুকে পরিচয় দেই, তিনি শোনেননি, ধাক্কাতে শুরু করেন। এই ঘটনার পর সাংবাদিকরা একত্রিত হয়ে এগিয়ে আসেন। প্রতিবাদ করতে থাকেন। তখন সদ্য নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ করার নির্দেশ দেন। ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজ থেকে এমনটাই দেখা গেছে।’

সাংবাদিক মিঠুন আরও বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখছি, আমি নাকি ময়ূরীর আইটেম গান নিয়ে তার মেয়েকে প্রশ্ন করেছি। কেউ কেউ ছড়িয়েছে আমি নাকি মায়ের অশ্লীল সিনেমার কথাও  বলেছি মেয়েকে। আমি তো ইন্টারভিউ নেওয়া শুরুই করিনি, তাহলে এসব প্রশ্ন করলাম কখন? আমি বরং ময়ুরীর মেয়ের কাছে জানতে চাইছিলাম, তিনি ইন্টারভিউ দেবেন কি না। আপনারা চাইলে শিল্পী সমিতির সিসি টিভির ফুটেজ দেখেন, স্পষ্ট দেখা যাবে।'

এ বিষয়ে ময়ূরী গণমাধ্যমকে বলছেন, আমার মেয়েকে কয়েকজন ইউটিউবার বিরক্ত করছিল। তারা বারবার জানতে চাইছিল মায়ের অশ্লীল সিনেমা দেখেছ কি না, আমার মেয়ে এসব বোঝে না। তাকে এসব প্রশ্ন করার অর্থ হয় না।

;