লাইফ সাপোর্টে কবরী



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সারাহ বেগম কবরী

সারাহ বেগম কবরী

  • Font increase
  • Font Decrease

লাইফ সাপোর্টে আছেন বরেণ্য অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। বৃহস্পতিবার বিকেলে তাঁকে লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়। তাঁর ফুসফুসের অবস্থা ভালো নয় বলে জানা গেছে।

আজ সন্ধ্যায় করবীর অফিসিয়াল ফ্যান পেজে তার ছেলে শাকের চিশতী একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘হঠাৎ মায়ের অক্সিজেন লেভেল নেমে যাচ্ছে। তবে মাঝে মধ্যে অক্সিজেন লেভেল স্বাভাবিক হচ্ছে। এটা আশাব্যঞ্জক। বোঝা যাচ্ছে না তার আরও উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন কী না। কিংবা শারীরিক অবস্থা কতটা জটিল পর্যায়ে গেছে। আমরা আশা করি তিনি খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন। তিনি সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। মা তার সন্তান, স্বজন ও ভক্তদের কথা জানতে চেয়েছেন। তিনি যেন সুস্থ হয়ে উঠেন সেজন্য সবার কাছে আমি দোয়া চাই।

গত ৫ এপ্রিল পরীক্ষায় কবরীর করোনা শনাক্ত হয়। সেদিন রাতেই তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে আইসিইউ শয্যা খালি না থাকায় পরে তাকে শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে নেওয়া হয়।

সারাহ বেগম কবরী

১৯৬৪ সালে সুভাষ দত্তের পরিচালনায় ‘সুতরাং’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্রে নাম লেখান দেশ বরেণ্য অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। এরপর ‘বাহানা’, ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, ‘রংবাজ’, ‘সারেং বউ’, ‘সুজন সখী’সহ অসংখ্য কালজয়ী সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি।

অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন এই অভিনেত্রী। পরিচালক হিসেবে নির্মাণ করেছেন সিনেমা৷ দীর্ঘ ১৪ বছর পর দ্বিতীয় সিনেমা তৈরিতে হাত দিয়েছিলেন। ‘এই তুমি সেই তুমি’ নামের ছবিটি পরিচালনার পাশাপাশি এর কাহিনী, চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচনা করেছেন তিনি। তার পরিচালিত প্রথম সিনেমা ছিল ‘আয়না’।

সারাহ বেগম কবরী

অভিনয় ও নির্মাণের পাশাপাশি লেখালেখিও করেন কবরী। ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়েছে তার লেখা আত্মজীবনী ‘স্মৃতিটুকু থাক’।

   

পরীমনিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আলোচিত সমালোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনির বিরুদ্ধে মামলায় বাদী ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদকে হত্যাচেষ্টা মামলায় আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেছেন আদালত। একইসঙ্গে আসামি জুনায়েদ বোগদাদী জিমিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলামের আদালতে এ আদেশ দেন। মামলার বাদী নাসির উদ্দিন পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছিলেন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী আবুল কালাম মোহাম্মদ সোহেল এ তথ্য জানান।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মো. মনির হোসেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পরীমনি ও তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমি ওরফে জিমের বিরুদ্ধে মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

তবে আরেক আসামি ফাতেমা তুজ জান্নাত বনির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া মর্মে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

২০২২ সালের ৬ জুলাই আদালতে মামলাটি করেন ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, পরীমনি ও তার সহযোগীরা অ্যালকোহলসেবী। সুযোগ বুঝে তারা বিভিন্ন নামীদামি ক্লাবে ঢুকে অ্যালকোহল পান করেন এবং পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ করেন না। পরীমনি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের দিয়ে মিথ্যা মামলা করে হয়রানির ভয় দেখান। ২০২১ সালের ৯ জুন রাত ১২টার পর আসামিরা সাভারের বোট ক্লাবে ঢুকে দ্বিতীয়তলার ওয়াশরুম ব্যবহার করেন।

পরে তারা ক্লাবের ভেতরে বসে অ্যালকোহল পান করেন। বাদী ও তার সহযোগী শাহ শহিদুল আলম রাত সোয়া ১টার দিকে যখন ক্লাব ত্যাগ করছিলেন, তখন পরীমনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাদী নাসির উদ্দিনকে ডাক দেন এবং তাদের সঙ্গে কিছু সময় বসার অনুরোধ করেন। একপর্যায়ে পরীমনি অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নাসির উদ্দিনকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং একটি ব্লু লেবেল অ্যালকোহলের বোতল বিনা মূল্যে পার্সেল দেওয়ার জন্য বাদীকে চাপ দেন।

বাদী এতে রাজি না হওয়ায় পরীমনি বাদীকে গালমন্দ করেন। বাদী এবং আসামিদের মধ্যে বাদানুবাদের একপর্যায়ে পরীমনি বাদীর দিকে একটি সারভিং গ্লাস ছুড়ে মারেন এবং হাতে থাকা মোবাইল ফোনটিও ছুড়ে মারেন। এতে নাসির উদ্দিন মাথায় এবং বুকে আঘাতপ্রাপ্ত হন। পরীমনি ও তার সহযোগীরা নাসির উদ্দিনকে মারধর ও হত্যার হুমকি দিয়েছেন ও ভাঙচুর করেছেন।

;

পরীমনির বিরুদ্ধে বোটক্লাবে ভাঙচুর-মারধরের প্রমাণ পেয়েছে পিবিআই



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পরীমণি

পরীমণি

  • Font increase
  • Font Decrease

আলোচিত-সমালোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনির বিরুদ্ধে ঢাকার সাভারের বোট ক্লাবের পরিচালক নাছির উদ্দিন মাহমুদকে মারধর ও ভাঙচুরসহ ভয়ভীতি দেখানোর সত্যতা পেয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলার পিবিআই পরিদর্শক মো. মনির হোসেন অভিযোগের সত্যতা পেয়ে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। এতে পরীমনিসহ জুনায়েদ বোগদাদী জিমিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) আদালতে এ মামলার প্রতিবেদন গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

এদিকে, আলোচিত নায়িকা পরীমনির বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করেছেন মামলার বাদী ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মাহমুদ। বৃহস্পতিবার ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলামের আদালতে এ আবেদন করেন তিনি। শুনানি শেষে আদালত পরে আদেশ দিবেন বলে জানান।

বাদীপক্ষের আইনজীবী আবুল কালাম মোহাম্মদ সোহেল এ তথ্য জানান।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক মো. মনির হোসেন ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পরীমনি ও তার কস্টিউম ডিজাইনার জুনায়েদ বোগদাদী জিমি ওরফে জিমের বিরুদ্ধে মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করেন। তবে আরেক আসামি ফাতেমা তুজ জান্নাত বনির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া মর্মেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

২০২২ সালের ৬ জুলাই আদালতে মামলাটি করেন ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, পরীমনি ও তার সহযোগীরা অ্যালকোহলসেবী (মদ পানকারী)। সুযোগ বুঝে তারা বিভিন্ন নামীদামি ক্লাবে ঢুকে মদ পান করেন এবং পার্সেল নিয়ে মূল্য পরিশোধ করেন না। পরীমনি তার পরিচিত পুলিশ কর্মকর্তাদের দিয়ে মিথ্যা মামলা করে হয়রানির ভয় দেখান। ২০২১ সালের ৯ জুন রাত ১২টার পর আসামিরা সাভারের বোট ক্লাবে ঢুকে দ্বিতীয়তলার ওয়াশরুম ব্যবহার করেন।

পরে তারা ক্লাবের ভেতরে বসে মদ পান করেন। বাদী ও তার সহযোগী শাহ শহিদুল আলম রাত সোয়া ১টার দিকে যখন ক্লাব ত্যাগ করছিলেন, তখন পরীমনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাদী নাসির উদ্দিনকে ডাক দেন এবং তাদের সঙ্গে কিছু সময় বসার অনুরোধ করেন। একপর্যায়ে পরীমনি অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নাসির উদ্দিনকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং একটি ব্লু লেবেল মদের বোতল বিনা মূল্যে পার্সেল দেওয়ার জন্য বাদীকে চাপ দেন। 

বাদী এতে রাজি না হওয়ায় পরীমনি বাদীকে গালমন্দ করেন। বাদী এবং আসামিদের মধ্যে বাদানুবাদের একপর্যায়ে পরীমনি বাদীর দিকে একটি সারভিং গ্লাস ছুড়ে মারেন এবং হাতে থাকা মোবাইল ফোনটিও ছুড়ে মারেন। এতে নাসির উদ্দিন মাথায় এবং বুকে আঘাতপ্রাপ্ত হন। পরীমনি ও তার সহযোগীরা নাসির উদ্দিনকে মারধর ও হত্যার হুমকি দেন ও ভাঙচুর করেন।

;

মা হারালেন বেবি নাজনীন



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মা হারালেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী বেবি নাজনীন। ১৭ই এপ্রিল সকালে তার মা আবিদা মনসুর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া---- রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।

দীর্ঘদিন ধরে তিনি কিডনি জটিলতাসহ নানা সমস্যায় ভুগছিলেন। তিনি তিন মেয়ে, এক ছেলে, নাতী-নাতনীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। বেবি নাজনীনের পারিবারিক সূত্র জানায়, বুধবার বাদ জোহর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। ১৬ই এপ্রিল বেবী নাজনীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে পেশাগত কারণে জাপান রওনা হয়েছেন। সেখান থেকে মায়ের চলে যাওয়ার খবর পেয়েছেন। দ্রুতই ঢাকা ফেরার কথা রয়েছে তার। মায়ের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।

 

;

ছেলের নাম জানালেন হবু বাবা রণবীর সিং



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তারকা দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন

তারকা দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন

  • Font increase
  • Font Decrease

বিয়ের পাঁচ বছর পর বাবা-মা হতে যাচ্ছেন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় তারকা দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই নতুন অতিথি আসছে তাদের ঘর আলো করে।

অনাগত সন্তানের অপেক্ষায় এখন দিন গুনছেন এই তারকা জুটি। কিন্তু পুত্র নাকি কন্যা সন্তানের অপেক্ষায় তারা, সেই প্রসঙ্গে নিজের মনের ইচ্ছের কথা জানালেন রণবীর সিং।

তারকা দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন

রণবীর জানান, মন্দিরে গিয়ে প্রসাদ নিয়ে কি আমরা বাছ-বিচার করি? নিশ্চয়ই না। তাই ঈশ্বর যা দেবেন তাতেই আমি খুশি। ওকে নিজের জীবনের থেকেও বেশি ভালোবাসব।

এক সাক্ষাৎকারে রণবীর জানিয়েছেন, সংসারে দীপিকার মতো একটি কন্যা সন্তান চান তিনি। তবে ছেলে সন্তানের বাবা হলে তার নাম রাখার ইচ্ছা রয়েছে শৌর্যবীর সিং।

রণবীর সিং

এদিকে সম্প্রতি বিমান বন্দরে আসা-যাওয়ার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে দীপিকার। যেই ভিডিওতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে দীপিকার কোনো বেবি বাম্প নেই। এরপর থেকেই নেট দুনিয়ায় খবর ছড়িয়ে পড়ে সারোগেসির মাধ্যমে মা হচ্ছেন দীপিকা। যদিও এ প্রসঙ্গে এখন পর্যন্ত মুখ খোলেননি রণবীর কিংবা দীপিকা কেউই।

তথ্যসূত্র : স্পটবয়

তারকা দম্পতি রণবীর সিং ও দীপিকা পাড়ুকোন
;