‘হনুফা’ চরিত্রটি খুব পছন্দ করেছি-পার্নো মিত্র



বিনোদন রিপোর্ট, বার্তা ২৪.কম
পার্নো মিত্র

পার্নো মিত্র

  • Font increase
  • Font Decrease

নূরদ্দিন জাহাঙ্গীরের লেখা উপন্যাস অবলম্বনে ফজলুল তুহিনের পরিচালনায় নির্মিত হচ্ছে চলচ্চিত্র ‘বিলডাকিনী’। নওগাঁর পতিসরে চলছে এর শুটিং।

গত ৩ জানুয়ারি থেকে চলচ্চিত্রটির চিত্রধারণ চলছে। ১৮ জানুয়ারি শুটিং শিবিরে যোগ দিলেন পশ্চিমবঙ্গে অভিনেত্রী পার্ণো মিত্র। কেন্দ্রিয় চরিত্রটি তারই।

চলচ্চিত্রটির নির্মাতা বার্তা ২৪.কমকে বিস্তারিত জানালেন চলচ্চিত্রটি সম্পর্কে।

বললেন, “গ্রামাঞ্চলের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক দ্বন্দের একটি গল্প। একটি মেয়ের সন্তান হয়। কিন্তু সন্তানটা কার তা নিয়ে একটা প্রশ্ন তৈরি হয়। গ্রামবাসীরা কেউ মেয়েটার পক্ষে দাঁড়ায়, কেউ বিপক্ষে দাঁড়ায়। কিন্তু মেয়েটা তার গর্ভের সন্তান নিয়ে কোন আপোষ করতে চায় না। সেই নারীটার গল্প নিয়েই ‘বিলডাকিনী’। চরিত্রটির নাম হনুফা। এ চরিত্রেই অভিনয় করছেন পার্নো মিত্র।”

পার্নো মিত্রর সঙ্গে চলচ্চিত্রটি অভিনয় করছেন মোশাররফ করিম। দুজনই চলচ্চিত্রটি নিয়ে উচ্ছ্বসিত।

তুহিন আরও বললেন, “পার্নো নিজেই একটু আগে আমাকে বলল-আমি আমার হনুফা চরিত্রটি খুব পছন্দ করেছি। সে যেহেতু চরিত্রটিকে পছন্দ করেছে কাজও ভালো করবে। মোশাররফও বলেছে-এনজয় করছি। সবমিলে কাজটা ভালো হচ্ছে-আমিও আশাবাদী।

নির্মাতা জানান, একটানা নির্মাণে আগামী ২৭ তারিখ পর্যন্ত চলচ্চিত্রটির শুটিং চলবে।

প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে অঞ্জন দত্ত পরিচালিত 'রঞ্জনা আমি আর আসবো না' সিনেমাটির মাধ্যমে আলোচনায় আসেন এই অভিনেত্রী। 'দত্ত ভার্সাস দত্ত', 'বেডরুম', কয়েকটি মেয়ের গল্প', 'আমি আর আমার গার্লফ্রেন্ড' 'মাছ, মিষ্টি, মোর', 'শেষ অঙ্ক', 'গ্ল্যামার'সহ বেশ কয়েকটি আলোচিত চলচ্চিত্রে তিনি কাজ করেছেন। বাংলাদেশের বড়পর্দায় মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘ডুব’ চলচ্চিত্রটির মধ্য দিয়ে অভিষেক ঘটে তার।

 

 

 

 

 

 

   

শ্যামল মাওলা ও চমকের ‘ফাঁকি’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
শ্যামল মাওলা ও চমকের ‘ফাঁকি’

শ্যামল মাওলা ও চমকের ‘ফাঁকি’

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল ফিতর একদিনের হলেও এই উৎসবের অনুষ্ঠান চলে ৭ দিন অবধি। বিনোদন মাধ্যম সংশ্লিষ্টরা তাই ঈদকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন নাটক এবং সিনেমা উপস্থাপন করে। ঈদের আনন্দ মৌসুমেই আসছে শ্যামল মাওলা এবং রুকাইয়া জাহান চমক অভিনীত টেলিফিল্ম ‘ফাঁকি’।

এই টেলিফিল্মটি প্রকাশ করা হবে চ্যানেল আইতে। ঈদের বিশেষ আয়োজনে ঈদের ৬ষ্ঠ দিন অর্থাৎ, ১৬ এপ্রিল সম্প্রচার করা হবে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে। টেলিফিল্মের পরিচালনায় করেছেন রাশেদ শামীম স্যাম। ‘ফাঁকি’ টেলিফিল্মটি কাহিনি ও চিত্রনাট্য নিয়ে কাজ করেছেন রিপন মাহমুদ।

এতে প্রধান চরিত্রে শ্যামল মাওলা এবং রুকাইয়া জাহান চমক রয়েছেন। আরও অভিনয় করেছেন, জয়রাজ, সাদমান সামির ও সানজিদা মিলাসহ আরও অনেকে। একটি শান্ত ও সুন্দরভাবে সংসার করা এক দম্পতির জীবনে লুকিয়ে থাকা সন্দেহ এবং হিংস্রতা নিয়ে এগিয়েছে গিয়েছে ফাঁকি'র গল্প।

পরিচালক রাশাদ শামিম স্যাম তার পরিচালিত ফাঁকি টেলিফিল্ম সম্পর্কে বলেন, ‘ফাঁকি মূলত স্বামী-স্ত্রীর দাম্পত্য সম্পর্কের টানাপোড়েনের গল্প। যেখানে দুজন দুজনকে সন্দেহের বশবর্তী হয়ে তাদের প্রেম পরিণত হয় শত্রুতায়। একটা সময় তারা একে অপরকে মেরে ফেলার জন্য খুনি ভাড়া করার পরিকল্পনা করে। এভাবেই ফাঁকি গল্পটি এগিয়ে যায়। শ্যামল মাওলা তার চিরাচরিত চরিত্রের বাইরে নিজেকে ভেঙে এই টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন। অভিনেত্রী চমক ফাঁকি টেলিফিল্মে যে চরিত্রে অভিনয় করেছেন তা এক কথায় দুর্দান্ত। অন্যান্য অভিনয় শিল্পীরাও নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে আমার এই টেলিফিল্মে অভিনয় করেছেন।’

অভিনেতা শ্যামল মাওলা ফাঁকি টেলিফিল্মটি নিয়ে খুবই আশাবাদী। তিনি বলেন, ‘পরিচালক রাশাদ শামীম স্যাম গতানুগতিক গল্পের বাইরে গিয়ে একটি ব্যতিক্রমধর্মী গল্প বলতে চেষ্টা করেছেন। দর্শক এই টেলিফিল্মের প্রতিটি দৃশ্যে টানটান উত্তেজনা খুঁজে পাবেন।’

সম্পর্কের মাঝে সন্দেহ পাল্টে দিতে সংসার আর জীবনের গতি-প্রকৃতি। যা বিনাশ করে দেয় মানুষের সুখ। এমনই এক মৌলিক গল্প নিয়ে টেলিফিল্ম ফাঁকি দর্শকদের মন জয় করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন পরিচালক রাশাদ শামীম স্যাম।

;

আসছে জীবন-নওশীনের ‘বেপরোয়া প্রেম’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জীবন এবং নওশীন

জীবন এবং নওশীন

  • Font increase
  • Font Decrease

কলেজের প্রথম দিনেই চেয়ারম্যানের মেয়ে আফিয়াকে দেখে ভালো লেগে যায় জীবনের। এরপর দুজনের পরিচয় থেকে বন্ধুত্ব এবং সম্পর্ক গড়ে উঠে। একটা সময়ে পরিবারে জানাজানি হলে সম্পর্কের বিষয়টি মানতে চায় না আর তখনই তারা পালিয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপরই গল্প মোড় নেয় অন্যদিকে।

কিশোর বয়সের ভালোলাগার খুঁনসুটির এরকম গল্পে নির্মিত হয়েছে নাটক ‘বেপরোয়া প্রেম’। এতে আফিয়া ও জীবন চরিত্রে অভিনয় করেছেন তরুণ দুই অভিনয়শিল্পী নওশীন নাহার ও নিলয় আহমেদ। এটি পরিচালনা করেছেন ম ম পৃথ্বী।

নওশীন নাহার বলেন, ‘একদম কিশোর বয়সের ভালো লাগার খুঁনসুটির গল্প। রোমান্টিকতার পাশাপাশি এখানে একটা সামাজিক বার্তা রয়েছে যেটা নাটকটি দেখলে দর্শকরা বুঝতে পারবেন।’

জানা গেছে, আগামীকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় নাটকটি ইউটিউবে উন্মুক্ত হবে।

নাটকটিতে দুটি গান রয়েছে যেগুলোতে কন্ঠ দিয়েছেন শোভন রায় ও সারজিল আমিন সিয়াম৷ শাহরিয়ার সোহাগের চিত্রনাট্যে নাটকটিতে আরও অভিনয় করেছেন ফারুক আহমেদ, রকি খান, রত্না খান ও সিয়াম নাসির প্রমুখ।

;

২০ বছরে সিসিমপুর



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শেখাকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্য নিয়ে ‘সিসিমপুর’ নামে যে কার্যক্রমটির প্রচার শুরু হয়েছিল ২০০৫ সালে, তা ১৯ পেরিয়ে পা রেখেছে পথচলার দুই দশকে। সিসিমপুরের প্রথম প্রচারের দিন হিসেবে প্রতি বছর ১৫ এপ্রিল তারিখটিকে ‘সিসিমপুর দিবস’ হিসেবে উদযাপন করা হয়।

সিসিমপুর তার টেলিভিশন অনুষ্ঠান, মুদ্রিত বিভিন্ন উপকরণ এবং স্কুলভিত্তিক কার্যক্রম ও কমিউনিটি কার্যক্রমের মাধ্যমে শিশুদের শিখন দক্ষতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যেমন- বর্ণ চেনা, শব্দ থেকে বর্ণ চিহ্নিত করা, বর্ণ দিয়ে শব্দ মেলানো, শব্দ দিয়ে বাক্য তৈরি করতে সাহায্য করে। চারপাশের পরিবেশ থেকে উপকরণ খুঁজে নিয়ে সেগুলোর মাধ্যমে বর্ণ ও শব্দ চিনতে সাহায্য করে। যেমন : ঘর, কলা, আম, টেবিল, ঘড়ি, গরু, গাছ, পাতা, কলম, বই ইত্যাদি শিশুর পরিচিতি বিভিন্ন শব্দ কোন বর্ণ দিয়ে শুরু হয়, তা খেলার ছলে শেখানো হয়। সিসিমপুরের চরিত্রগুলোর মাধ্যমে পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান থেকে বিভিন্ন আকার-আকৃতির নাম, রঙের নাম ইত্যাদি শেখানো হয়।

এছাড়া ইন্টারনেটে শিশুদের নিরাপদ রাখার বিষয় নিয়েও বেশ কয়েক বছর ধরে কাজ করছে সিসিমপুর। পাশাপাশি প্রাক প্রাথমিক পর্যায়ের শিশুদের শেখার দক্ষতা বৃদ্ধি, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অভিভাবক মাঝে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করছে সিসিমপুর।

বর্তমানে দেশের ৪টি টেলিভিশনে সিসিমপুরের ১৬তম সিজন সম্প্রচারিত হচ্ছে। জনপ্রিয় এই এডুটেনমেন্ট সিরিজটি দুরন্ত, আরটিভি, মাছরাঙা এবং বিটিভিতে প্রচারিত হচ্ছে। তবে শুরু থেকেই বাংলাদেশ টেলিভিশনে বিগত ১৯ বছর ধরে বিরতিহীনভাবে সিসিমপুর সম্প্রচার একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা, যা বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং সিসিমপুরের আন্তরিক প্রচেষ্টার ফল। তিনটি টেলিভিশনের মাধ্যমে সারা দেশের প্রায় এক কোটি দর্শক অনুষ্ঠানটি উপভোগ করছেন।


প্রতি বছর অমর একুশে গ্রন্থমেলায় শিশুদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের বিষয়ে পরিণত হয়েছে সিসিমপুর। মেলায় প্রতি শুক্র-শনি আর ছুটির দিনগুলোতে ইকরি, হালুম, টুকটুকি আর শিকুর সঙ্গে মজার সময় কাটাতে শিশুদের ঢল নামে। যা ইতোমধ্যেই অমর একুশে গ্রন্থমেলার অন্যতম অনুষঙ্গে পরিণত হয়েছে।

সিসিমপুরের ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষে এর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ১৯ বছর ধরে শিশুতোষ এই অনুষ্ঠানটি নির্মিত হচ্ছে তিন থেকে আট বছর বয়সী শিশুর প্রারম্ভিক শিক্ষার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যকে সামনে রেখে। সেইসঙ্গে সিসিমপুরের লক্ষ্য শিশুর পিতা-মাতা, যতœকারী এবং শিক্ষকরাও। আনন্দ আর খেলার ছলে সিসিমপুর ভূমিকা রেখে চলেছে শিশুর সামগ্রিক বিকাশে। ভাষা-বর্ণ; গণিত; পরিবেশ; সুষম ও পুষ্টিকর খাবার; স্বাস্থ্যসুরক্ষার মতো মৌলিক বিষয়গুলো ছাড়াও সিসিমপুর জেন্ডার সমতা; সামাজিক মূল্যবোধ; নিরাপদে খেলাধুলা করা, ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকা, দুর্যোগ প্রতিরোধ, স্বাস্থ্যকর অভ্যাসচর্চা; ভূমিকম্প; রাস্তা পারাপার ও পানিডুবি-বিষয়ক নিরাপত্তা; বিভিন্ন আঘাত প্রতিরোধে সচেতনতা; সঞ্চয় করা, পরিকল্পনা সম্পর্কে ধারণা দেওয়া এবং বাংলাদেশের শিল্প-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ইত্যাদি নানা বিষয় শিশুদের শিখতে সাহায্য করেছে সিসিমপুর। পাশাপাশি পারস্পরিক শ্রদ্ধা, মমত্ববোধ, অভিন্নত্ব ও বৈচিত্র্যের প্রতি শ্রদ্ধাসহ দেশের সকল মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করার বিষয়েও গুরুত্ব দিচ্ছে সিসিমপুর।

সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ তার সব কার্যক্রমই সরকারি, বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে যৌথভাবে পরিচালনা করে থাকে। গত ১৯ বছরে সিসিমপুর বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করেছে। ইউএসএআইডির অর্থায়নে সিসিমপুরের পথচলা শুরু এবং ইউএসএআইডি-র এই সহায়তা অদ্যাবধি অব্যাহত রয়েছে ।
নিউইয়র্কভিত্তিক সিসেমি স্ট্রিট নামক শিক্ষামূলক টেলিভিশন-ধারাবাহিকের সহপ্রযোজনা সিসিমপুরের কার্যক্রম বাংলাদেশে পরিচালনা করছে সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ।

;

‘আদম’ সিনেমার পরিচালক হিরণ আর নেই



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘আদম’ সিনেমার পরিচালক হিরণ

‘আদম’ সিনেমার পরিচালক হিরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

গতবছর ঈদে প্রকাশ পায় ইয়াশ রোহান এবং জান্নাতুল ফেরদৌস ঐশী অভিনীত ‘আদম‘ সিনেমা। এই সিনেমার পরিচারক আবু তাওহীদ হিরণ অকালে মারা গেছেন। ঢাকায় ইস্কাটনের ফ্ল্যাটে তার মৃতদেহ পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে, বাসায় স্ট্রোক করে মারা গেছেন পরিচালক। তিনি নিজেই নিরাপত্তা রক্ষাকর্মীকে ভোরে কল করে বলেন, স্ট্রোক করার কথা। এরপর তার দরজা ভেঙে ভেতরে দেখা যায়, হিরণ আর নেই।  

আজ (১৫ এপ্রিল) ভোরে তার নিথর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মগবাজারের ৩০, নিউ ইস্কাটনের বাসায় দোতলা ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতেন হিরণ। পুরা বাসায় তিনি একাই ছিলেন। সকালে তার কল পেয়ে নিরাপত্তাকর্মী ছুটে যান। ভেতর থেকে দরজা বন্ধ থাকায় তা ভাঙতে হয়। 

হিরণের মৃত্যুর খবর পেয়ে ছুটে আসেন ডিরেক্টরস গিল্ডের নেতা কামরুজ্জামান সাগর, বন্ধন বিশ্বাসসহ আরও অনেকে।  

হিরণের মরদেহ এখনো ইস্কাটন, মগবাজারের বাড়িতেই রয়েছে। তার গ্রামের বাড়ি খুলনায়। খালিশপুরে থাকা তার পরিবারে খবর পাঠানো হয়েছে।       

;