একুশে পদকপ্রাপ্ত নৃত্যশিল্পী শামীম আরা নীপার মায়ের হাত ধরে এক বাবা বলেছিলেন, ‘এমন গুণী মেয়ে কোন বাজারে কিনতে পাওয়া যায়, আমি কিনতে চাই।’ সেই প্রশংসাসূচক কথাটি সারাজীবন মাথায় তুলে রেখেছেন খ্যাতিমান এই নৃত্যশিল্পী।
সেই বাবার নাম ফাদার মারিনো রিগন। আশির দশকে বাংলাদেশ থেকে ৪০ জনের একটি সাংস্কৃতিক দল গিয়েছিল ইতালিতে। সেই দলে ছিলেন নৃত্যশিল্পী শামীম আরা নীপা।
বিজ্ঞাপন
সাংস্কৃতিক সফরের আয়োজন করেছিলেন মুক্তিযোদ্ধা, সাহিত্যিক-অনুবাদক ফাদার মারিনো রিগন। পরে বেশ কয়েকবার ফাদারের অতিথি হয়ে সাংস্কৃতিক প্রযোজনা নিয়ে দেশটিতে গিয়েছিলেন নীপা। সেসব স্মৃতি সম্প্রতি ফিরে এসেছে শিল্পীর বয়ানে।
একুশে পদকপ্রাপ্ত নৃত্যশিল্পী শামীম আরা নীপা । ছবি: আবুল কালাম আজাদ
এ আয়োজনে স্মৃতিচারণ করবেন একুশে পদকপ্রাপ্ত নৃত্যশিল্পী শামীম আরা নীপা ও পুথিশিল্পী কাব্য কামরুল। এ অনুষ্ঠানে দেখানো হবে ফাদার রিগনকে নিয়ে একটি ছোট্ট তথ্যচিত্র পুথিশিল্পীর কণ্ঠে শোনা যাবে পুথি। একজন ধর্মযাজক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলেও সাহিত্যচর্চা, সমাজসংস্কার, দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, চিকিৎসাসেবা ও বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখে মারিনো রিগন আমাদের ঋণী করে গেছেন।
শিক্ষা-সাহিত্যে-সংস্কৃতিতে বিশেষ অবদানের জন্য ২০০৯ সালে তাকে বাংলাদেশের সন্মানসূচক নাগরিকত্ব প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে তিনি পান মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা। ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর ইতালিতে মারা যান বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করা এই মানুষটি।
ফাদার মারিনো রিগন ও নৃত্যশিল্পী শামীম আরা নীপা
মৃত্যুর এক বছর পর ২০১৮ সালের ২১ অক্টোবর তার মরদেহ ইতালি থেকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়। রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দিয়ে তাকে সমাহিত করা হয় মোংলার শেলাবুনিয়া গ্রামে।
‘স্মরণীয় বরণীয় ফাদার রিগন’ অনুষ্ঠানটি চ্যানেল আইতে দেখা যাবে আজ বুধবার বেলা ১টা ৩০ মিনিটে। অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেছেন রাজু আলীম, গ্রন্থণা ও উপস্থাপনা করেছেন রাসেল মাহমুদ।
শোবিজ অঙ্গনের মডেল-অভিনেত্রী মানেই গ্ল্যামারাস লুক আর লাস্যময়ী উপস্থাপনা। ঘরোয়া কিংবা সাধারণ কোনো লুকে খুব একটা দেখা মেলে না তারকাদের। তবে নুসরাত ফারিয়া বেশ সাধারণ বেশেই নিজেকে হাজির করলেন ভক্তদের সামনে। আর সেই সাধারণ লুকের প্রশংসায় মগ্ন ভক্ত অনুরাগীরাও।
অভিনয়ের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও নিয়মিত সক্রিয় নুসরাত ফারিয়া। অনুরাগীদের সংস্পর্শে থাকেন সবসময়। শুধু ফেসবুক পেজেই তাকে অনুসরণ করে ৭০ লাখের বেশি ভক্ত। এ ছাড়া তার প্রোফাইলে আছে আরো ৫ লাখের বেশি অনুসারী।
নুসরাত ফারিয়া । ছবি: ফেসবুক
আর ইনস্টাগ্রামে আছে তার ৪০ লাখের বেশি অনুসারী। এবার নিজের খুব সাধারণ কিছু ছবি পোস্ট করে চমকে দিলেন সবাইকে। সোমবার সন্ধ্যায় নুসরাত ফারিয়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছেন।
ছবিতে মেকআপহীন ঘরোয়া লুকেই দেখা মিলেছে এই অভিনেত্রীর। কালো সালোয়ার কামিজের সঙ্গে কপালে ছোট্ট একটা টিপ। সেই ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করে ফারিয়া লিখেছেন, তার চোখে তুমি সবসময় সুন্দর।
নুসরাত ফারিয়া । ছবি: ফেসবুক
ছবিগুলো দেখে ভক্তরাও অভিনেত্রীকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। কেউ মন্তব্য করছেন, ‘সুহাসিনী’। কেউ লিখেছেন, ‘অসম্ভব সুন্দর মনোমুগ্ধকর’।
কারো মতে, ‘খুব স্নিগ্ধ, খুব সাধারণ, খুব ন্যাচারাল’। কোনো এক অনুরাগীর মন্তব্য, ‘যে আপনাকে পছন্দ করে তার কাছে আপনি সকল অবস্থাতেই সুন্দর’।
নুসরাত ফারিয়া । ছবি: ফেসবুক
মডেলিং ও অভিনয়ের বাইরে পড়াশোনাতেও বেশ মনোযোগী নুসরাত ফারিয়া। ক্যারিয়ারের ব্যস্ত সময়ে নিজের লেখাপড়া চালিয়ে গেছেন সমানতালে। এবার ব্যারিস্টারি পড়তে যুক্তরাজ্যে যাচ্ছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী সেপ্টেম্বরে দেশটিতে যাবেন এ নায়িকা।
নুসরাত ফারিয়া । ছবি: ফেসবুক
ভক্তদের আগেই সুখবর দিলেন পাকিস্তানের হার্টথ্রব অভিনেত্রী কুবরা খান। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস, আর সেই ভালোবাসার মাসেই বিয়ে করছেন তিনি।
নিজের কথা রেখেছেন এই অভিনেত্রী। দীর্ঘদিনের বন্ধু ও অভিনেতা গহর রশিদকে বিয়ে করলেন পাকিস্তানি তারকা অভিনেত্রী কুবরা খান। ১২ ফেব্রুয়ারি সৌদি আরবের মক্কায় বিয়ে সেরেছেন এই জুটি।
ঠোঁটে লিপস্টিক, হাতে ফুল, পরনে লেহেঙ্গা; হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে হবু বরকে জড়িয়ে ধরে আছেন অভিনেত্রী কুবরা খান
এর আগে গত সপ্তাহে পাকিস্তানে প্রাক্-বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়েছে। তখন দুজনের বন্ধুরা উপস্থিত ছিলেন। জমকালো রাতে গানের আয়োজন ছিল।
কুবরা ও গহর একাধিক ধারাবাহিকে কাজ করেছেন। এর মধ্যে ‘জান্নাত সে আগা’ ধারাবাহিকটি দর্শকদের মধ্যে সাড়া ফেলেছে।
কুবরা খান
বেশকিছু দিন ধরেই গুঞ্জন চলছিল, শিগগিরই বিয়ে করছেন কুবরা। তবে বিষয়টি নিয়ে এত দিন ধরে চুপ ছিলেন এই তারকা। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিষয়টি খোলাসা করেছেন কুবরা খান। তিনি বলেন, ‘আমি ফেব্রুয়ারিতে বিয়ে করছি।’
২০১৬ সালে ধারাবাহিকে অভিষেক ঘটে কুবরা খানের। তার আসল নাম রাবিয়া ইকবাল খান। তিনি কুবরা খান নামে পরিচিত। ধারাবাহিকের পাশাপাশি চলচ্চিত্রেও নিয়মিত অভিনয় করেন তিনি। ৩১ বছর বয়সী এই অভিনেত্রীর জন্ম পাঞ্জাবের মুলতানে।
তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী মারা যাওয়ায় তার বন্ধু ও সহকর্মীরা প্রশ্ন তুলেছেন, সানী মেধাবী অভিনয়শিল্পী হলেও সিন্ডিকেটের শিকার তিনি। দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করেও অনেকের সঙ্গে কাজ করতে পারছিলেন না। বাদও পড়ছিলেন কাজ থেকে। কাজ নিয়ে অভিমান ছিল তার। যে কারণে কেউ কেউ এই অভিনেতার প্রয়াণে নাট্যাঙ্গনে সিন্ডিকেটকে নতুন করে সামনে আনছেন।
এক সময় ইমরান রবিনের নাটকে অভিনয় করেছেন শাহবাজ সানী। সেই পরিচালক সানীর প্রয়াণে অভিমান করে লিখেছেন, ‘সানীর অকাল মৃত্যু আবারও প্রমাণ করল আমাদের সময় যখন তখন শেষ হয়ে যাবে। কী হবে এত সিন্ডিকেট, অহংকার আর অভিশাপ দিয়ে...সময় তো অল্প।’
আরেক পরিচালক আমিনুল শিকদার লিখেছেন, ‘মানুষ মারা গেলে কদর বেড়ে যায়।’ একই কথা লিখেছেন আরেক অভিনেতা সিয়াম নাসির। তিনি লিখেছেন, ‘মানুষ মারা গেলে ভালোবাসা উথলাইয়া পড়ে। বেঁচে থাকতে খবর লয় না।’
অকালপ্রয়াত অভিনেতা শাহবাজ সানী
পরিচালক ইমরান রবিন বলেন, ‘এই সময়ে চরিত্র অভিনেতাই নয়, পরিচালকসহ সবার জন্য সিন্ডিকেট প্রকট আকার ধারণ করছে। এই সিন্ডিকেটে একজনের হয়ে কাজ করলে অন্যরা তাকে নিয়ে কাজ করতে চাইবে না। সামনে এক কথা বলে পেছনে আরেক কথা বলে বেশির ভাগ শিল্পী। এখন সবাই সানীর প্রশংসা করছে, বলছে ভালো অভিনেতা ছিল। সানী চাইত সবার সঙ্গেই কাজ করতে। কিন্তু সিন্ডিকেটের কারণে সেই সুযোগ অনেক কম পেয়েছে। তার জন্য যদি কেউ নিঃস্বার্থভাবে কিছু করত, তাহলে সে মানসিকভাবে আরও ভালো থাকত।’
মোহন আহমেদের নাটকে অভিনয় করেছিলেন সানী। পরবর্তী সময়ে এই পরিচালকের বেশ কিছু কাজ করেছেন। মোহন বলেন, ‘‘সানীর সঙ্গে বেশ কিছুদিন আগেই কথা হয়। তখন সে জানিয়েছিল, এখন প্রধান চরিত্রে অভিনয় করছে। তার প্রথম প্রধান চরিত্রে অভিনয় করা নাটকের নাম বলল, ‘জামাইয়ের মাথা গরম’। জানাল, এটাই ছিল ওর প্রথম প্রধান চরিত্রে অভিনয় করা। এটাই একজন অভিনেতার প্রধান চরিত্রে শেষ কাজ মানতে কষ্ট হচ্ছে।’’
অকালপ্রয়াত অভিনেতা শাহবাজ সানী
নাম প্রকাশ না করা শর্তে সানীর এক সহকর্মী জানান, অনেকের সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। সবার সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সানী কখনোই কোনো গ্রুপ হয়ে কাজ করেননি। তিনি বলেন, ‘নাটকে তার চেষ্টা ছিল। একটা জায়গায়ও তৈরি হচ্ছিল, কিন্তু ভালো প্রস্তাব পাচ্ছিল না। দেখা যেত, ইচ্ছা করে অনেকেই দু–একটি সিন ধরায় দিত। ছোট চরিত্র না করলে সম্পর্ক খারাপ হতো। সে কারণ কিছু কাজ করত। আবার কখনো হঠাৎ কাজ থেকে বাদ দিত। কদিন আগে অভিনয়ের পাশাপাশি খিলক্ষেতে রেস্টুরেন্ট দাঁড় করানোর চেষ্টা করছিল। হতাশা, অভিমানেই ছেলেটা চলে গেল।’
‘জামাইয়ের মাথা গরম’ নাটকটি প্রচারিত হয় কথা ছবি ইউটিউব চ্যানেলে। এ চ্যানেলের স্বত্বাধিকারী রাকিব চাকলাদার বলেন, ‘সানী ভালো অভিনেতা ছিল, কিন্তু কেউই তাকে প্রধান চরিত্রে সুযোগ দেয়নি। সে নাট্যাঙ্গনে পলিটিকসের শিকার। তাকে সাপোর্ট দিতেই আমরা একটার পর আরও তিনটা নাটকের নিয়ে কাল কথা বলছিলাম। সেই মিটিংই যে সানীর জীবনের শেষ মিটিং হবে, সেটা আমাদের কষ্ট দিয়েছে।’ তিনি আরও জানান, সারা রাত তারা হাসপাতালে ছিলেন। সকালে সানীকে হাসপাতালে দেখতে আসেন অভিনয়শিল্পী তৌসিফ মাহবুব, খায়রুল বাসার, ইয়াশ রোহান, পরিচালক ইমরাউল রাফাত, রাফাত মজুমদার, এস আর মজুমদারসহ অনেকে।
অকালপ্রয়াত অভিনেতা শাহবাজ সানী
সানীর কাছের আরেক পরিচালক আরমান রহমান জানান, অভিনেতা হওয়ার জন্য লক্ষ্মীপুর থেকে একা ঢাকায় এসেছিলেন সানী। একটা সময় দিনের পর দিন খেয়ে না–খেয়ে দিন কেটেছে। কিছুটা পরিচিতি পাওয়ার পরও দিন কেটেছে প্রোডাকশন হাউসে ঘুরে ঘুরে। সানীর আদর্শ ছিল মোশাররফ করিম। তিনি নায়ক হতে চাইতেন না, চাইতেন চরিত্রাভিনেতা হতে। ‘আমাদের দেশে প্রতিভার কোনো কদর নাই। কাজের জন্য অনেক জায়গায় দৌড়ায়ছে কিন্তু সাড়া পায়নি। অভিনেতা হিসেবে সে ভালো ছিল। একটু একটু করে যখন ভালো থাকার কথা, তখনই সে বিদায় নিল।’ বলেন আরমান।
দীর্ঘ সময় ধরে পরিচালক ইমরাউল রাফাত সানীকে নানাভাবে সহায়তা করেছেন। একসময় সানী তার অফিসেও থাকতেন। ইমরাউল রাফাত ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘সানীকে স্ট্রাগলার অভিনেতা হিসেবে অবহিত করে কেউ কিছু লিখবেন না। অভিনেতা হিসেবে সে তার জাত অনেক আগেই প্রমাণ করেছে। সে রাজার মতোই বেঁচে ছিল। রাজার মতোই মারা গিয়েছে। সে সবার ভালোবাসা নিয়ে গেছে। একজন চরিত্র অভিনেতা হিসেবে তার কোনো আফসোস ছিল না। সে অভিনয়টা ধারণ করত, প্যাশন হিসেবে নিত। কারও দয়ায়, চাটুকারিতা করে সে অভিনেতা হয় নাই। সস্তা ফ্রেম দিয়ে সেলিব্রেটি হতে চায় নাই। একজন অভিনেতা কোনো দিন মরে না। বেঁচে থাকে সবার মাঝে।’
অকালপ্রয়াত অভিনেতা শাহবাজ সানী
সানীর মা অসুস্থ। সানীরা দুই ভাই–বোন। আজ বাদ জোহর পর লক্ষ্মীপুরে গ্রামের বাড়িতে সানীকে তাঁর বাবার কবরের পাশে দাফন করা হয়েছে।
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা পূজা চেরি, ইতিমধ্যেই ডজনখানেক ছবি উপহার দিয়ে দর্শকের মন জয় করেছেন। এখন কাজ নিয়েই ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি। ব্যস্ততার মাঝেই মালয়েশিয়া ঘুরে গেলেন এই অভিনেত্রী ।
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে এনটিভির আয়োজনে নৈশভোজে মালয়েশিয়ায় গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে নিজের ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলাপকালে সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এ অভিনেত্রী বলেন, আমার এতদূর আসার পেছনে দর্শকদের পাশাপাশি আমার সাংবাদিক ভাইদেরও অবদান কম নয়। তারা সবসময়ই আমাকে সাপোর্ট দিয়ে গেছেন । তাই সাংবাদিক ভাইদের প্রতি আমি সবসময় চিরকৃতজ্ঞ ।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্দেশ্যে পূজা বলেন, আমি যখন বিদেশে যাই তখন একজন বাঙালিকে দেখলে মনে হয় যে আমি আমার বাংলাদেশকে পেয়ে গেছি। মালয়েশিয়াতে আমার এক টুকরো বাংলাদেশ আছে। এজন্যই আপনাদের টানে এখানে এসেছি।
এই তারকা আরও বলেন, আমি সবার উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলব যে বাংলাদেশকে বেশি বেশি করে ভালবাসতে হবে। কারণ সবার আগে দেশ। প্রিয় মাতৃভূমির সাথেই জড়িয়ে থাকে গভীর আবেগ-অনুভূতি। তাই ওই জায়গাটাকে ভালবাসতে হবে এবং নিজেদের মর্যাদার জায়গাটা রেখেই সব কাজ করতে হবে।
ছবি: সংগৃহীত
নৈশভোজে যারা অংশগ্রহণ করেন- মালয়েশিয়া বাংলাদেশ কমিউনিটির সাবেক সভাপতি মোস্তফা ইমরান রাজু (কালবেলা) বর্তমান সিনিয়র সহসভাপতি রফিক আহমেদ খান (বিডি নিউজ২৪), সহসভাপতি কায়সার হামিদ হান্না্ন (এনটিভি), সহসভাপতি খন্দকার মোস্তাক রয়েল শান্ত (নিউজ২৪), সাংগঠনিক সম্পাদক বাপ্পী কুমার দাস (এসএ টিভি), দপ্তর সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন জনি (জাজিরা নিউজ) ও প্রচার ,কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য মাইনুল ইসলাম তুন (আইটিভি)।