তেলেগু ছবি ‘অর্জুন রেড্ডি’র হিন্দি সংস্করণ ‘কবির সিং’-এ দারুণ অভিনয় করে বাজিমাত করেছেন শহিদ কাপুর। ৬০ কোটি রুপি বাজেটে নির্মিত ছবিটি বক্স অফিসে আয় করে নিয়েছে প্রায় সাড়ে ৩০০ কোটি রুপি।
ব্লকবাস্টার এই ছবিটিতে অভিনয়ের জন্য শহিদ ৩০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নিয়েছেন বলে বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে গুঞ্জন রটেছিল।
এবার শোনা গেলো আরও একটি নতুন গুঞ্জন। শিগগিরই নির্মিত হচ্ছে তামিল ছবি ‘জার্সি’র হিন্দি সংস্করণ। সেই ছবিতেও নাকি অভিনয়ের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে শহিদকে।
চমকপ্রদ তথ্য হলো- ‘জার্সি’র হিন্দি সংস্করণে অভিনয়ের জন্য ৩৫ কোটি রুপি পারিশ্রমিক দাবি করছেন শহিদ। যদিও এ বিষয়ে বলিউডের এই অভিনেতার পক্ষ থেকে এখনও কোন ঘোষণা পাওয়া যায়নি।
‘জার্সি’র হিন্দি সংস্করণ নির্মাণ করবেন গৌতম তিন্নানাওরি।
আবারও আদালতে সম্মানীত হলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। তাকে উদাহরণ বিবেচনায় অভিভাবকত্ব নিয়ে হাইকোর্ট রুল জারি করেছে। কারণ বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনিই একমাত্র মা, যিনি সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছেন। তার আগে এবং পরে এখনো কোনো নারী সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পাননি।
গত ২২ এপ্রিল নাবালক সন্তানের অভিভাবকত্ব নির্ধারণে নীতিমালা প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আগামী ৪ আগস্টের মধ্যে এই কমিটিকে নীতিমালা দাখিল করতে। বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার রুলসহ এই আদেশ দেন।
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯(খ) ধারা অনুসারে কোনো নাবালক সন্তানের বাবা জীবিত থাকা অবস্থায় অন্য কারো পক্ষে সেই নাবালকের অভিভাবক হওয়ার সুযোগ নেই। আইনটির এই ধারা সংবিধান স্বীকৃত মৌলিক অধিকারের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ায় কেন তা সংবিধানের ২৬, ২৭ ও ২৮ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না, এক রুলে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
সেদিনের আদালত প্রাঙ্গণে আইনজীবী সারা হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা অনেক বড় একটা অর্জন। বাংলাদেশে যদিও নারীরা সন্তানদের হেফাজত (কাস্টডি) পাচ্ছেন, তবে একটি ঘটনা ছাড়া আর কাউকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হচ্ছে না। আমাদের অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন তার সন্তানের পূর্ণ অভিভাবকত্ব পেয়েছিলেন। এর বাইরে বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কোনো উদাহরণ নেই যে নারীরা সন্তানের অভিভাবকত্ব পাচ্ছেন।’
উচ্চ আদালতের এই রুল জারির পর ভীষণ উচ্ছ্বসিত ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ অভিনেত্রী। আজ থেকে ছয় বছর আগে (২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল) ঢাকার দ্বাদশ সহকারী জজ ও পারিবারিক আদালতের বিচারক ইসরাত জাহান একমাত্র কন্যাসন্তান মিশেল আমানি সায়রার অভিভাবকত্ব দিয়েছিলেন বাঁধনকে। তিনি বলেন, ‘আইনটা পরিবর্তনের একটা প্রক্রিয়া শুরু হলো, এটা সবচেয়ে আনন্দের। যারা আপিল করেছেন তাদের সাধুবাদ জানাই। আমার অর্জনটা শুধু আমারই থাকুক তা চাই না, আমি চাই বাংলাদেশের সব মেয়ের অধিকার থাকুক তার সন্তানের ওপর।’
বাংলাদেশের ইতিহাসে বাঁধনই প্রথম এবং একমাত্র মাছয় বছর আগে যখন কন্যা সায়রার অভিভাবকত্ব পেয়েছিলেন তখনো এই রায়ের মাহাত্ম্য পুরোপুরি বুঝতে পারেননি বাঁধন। সময়ের সঙ্গে এই রায়ের গুরুত্ব অনুধাবন করেছেন তিনি। বলেন, ‘আমার পক্ষে যখন রায় এলো, তখন এর গুরুত্ব এতটা বুঝতে পারিনি। বাচ্চাটাকে কাছে রাখতে চেয়েছি, যেহেতু ওর সম্পূর্ণ ভরণ-পোষণ আমিই করতাম, আমি কেন ওর অভিভাবক হতে পারব না! বাচ্চার বাবা কোনো দায়িত্বই কখনো পালন করেননি। আদালতে সেটা প্রমাণও করতে পারেননি, তার জন্য আমাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হয়েছিল।’
অভিভাবকত্বের অধিকার আদায়ে দীর্ঘ লড়াই করেছিলেন বাঁধন। ফলে এই আইন নিয়ে তার জানাশোনা বেশ। তিনি বলেন, ‘আইনজীবী সারা হোসেন কিন্তু উল্লেখ করেছেন, সাধারণত মাকে কাস্টডি দেওয়া হয়। তবে বাবা বেঁচে থাকতে মাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া হয় না। যদি বাবা না পান সে ক্ষেত্রে দাদা-চাচা, এমনকি নানা-মামারা অভিভাবকত্ব পান। অনেক পরে আসে মায়ের নাম। যে কারণে আমারটা ব্যতিক্রমী একটা রায় ছিল। আমাদের প্রচলিত আইনে একটা লুপ হোল কিন্তু আছে, মাকে অভিভাবকত্ব দেওয়া যাবে, তবে যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে সেটা খুবই কঠিন। কাস্টডি আর অভিভাবকত্ব এক নয়। আমাদের আইনে বাবা ন্যাচারাল গার্ডিয়ান, অভিভাবকত্বের প্রশ্নে দূর-দূরান্ত পর্যন্ত মায়ের অস্তিত্ব নেই আসলে। এসব জায়গায় অনেক সংশোধনী আনা প্রয়োজন।’
বর্তমান সঙ্গীত বিশ্বের শীর্ষ তারকা বলা হয় সংগীতশিল্পী টেইলর সুইফটকে। মুড়ি-মুড়কির মতো রেকর্ড ভাঙেন আর গড়েন। সবার উপরে যে শিল্পী, তার নতুন গান যে সবকিছু ছাড়িয়ে যাবে সেটিই স্বাভাবিক।
হলোও তাই! গত ১৯ এপ্রিল সুইফটের নতুন অ্যালবাম ‘দ্য টরচার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ প্রকাশিত হয়েছে। অ্যালবাম প্রকাশের আগেই রেকর্ড গড়া শুরু করেছিলেন তিনি। প্রকাশের এক সপ্তাহের ব্যবধানে নিজেকে নিজে ছাড়িয়ে গেছেন এই তারকা।
বিলবোর্ডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘দ্য টরচার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ অ্যালবাম প্রকাশের দুই সপ্তাহ আগে গত ২৮ মার্চ স্পটিফাইয়ের কাউন্টডাউন চালু করেছিল। সেখানে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন সুইফটের অনুরাগীরা। অ্যালবামটি প্রকাশের পরপরই স্পটিফাইয়ে ঝড় উঠেছে। প্রকাশের প্রথম দিনে ব্যবধানে অ্যালবামটি স্পটিফাইয়ের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩০ কোটিবার শোনা হয়েছে।
এর আগে এই রেকর্ড বিয়োন্সের দখলে ছিল। এই গায়িকার ‘কাউবয় কার্টার’ অ্যালবামটি পুরো সপ্তাহ মিলিয়ে ৩০ কোটি ৪১ লাখবার শোনা হয়েছিল। সপ্তাহের হিসেবে বিয়োন্সেকে অনেক দূরে ফেলে যাবেন সুইফট; তা বলাই বাহুল্য।
অ্যালবারের ‘ফোর্টনাইট’ গানটি আলাদা রেকর্ড গড়েছে। স্পটিফাইয়ের ইতিহাসে এক দিনে সবচেয়ে বেশি শোনা হয়েছে গানটি।
অ্যাপল মিউজিকে সর্বকালের রেকর্ড ভেঙেছে অ্যালবামটি। অ্যাপল মিউজিক জানিয়েছে, অ্যাপল মিউজিকে এক দিনে সবচেয়ে বেশি বার শোনা হয়েছে অ্যালবামটি।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের বাইরে সুইফটের অ্যালবাম কিনতেও হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন শ্রোতারা। প্রথম সপ্তাহ ফুরানোর আগে ১৫ লাখ অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে ৭ লাখ ভিনাইল রেকর্ড। এই সময়ে এক সপ্তাহে এতটা ভিনাইল রেকর্ড বিক্রি খুব একটা দেখা যায় না।
১৯ এপ্রিল মুক্তি পেয়েছে ‘দ্য টর্চার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট’ অ্যালবামটি। এতে রয়েছে ‘ফোর্টনাইট’, ‘টিটিটিপিডি’, ‘ডাউন ব্যাড’, ‘সো লং, লন্ডন’, ‘মাই বয় অনলি ব্রেকস হিজ ফেভারেট টয়’, ‘বাট ড্যাডি আই লাভ হিম’, ‘ফ্লোরিডা’, ‘আই ক্যান ডু ইট উইথ অ্যা ব্রোকেন হার্ট,’ ‘হু ইজ অ্যাফ্রেড অব লিটল ওল্ড মি?’, ‘ফ্রেশ আউট দ্য স্লামার’, ‘গিলটি অ্যাজ সিন?’, ‘আই ক্যান ফিক্স হিম (নো রিয়েলি আই ক্যান)’, ‘দ্য অ্যালকেমি’র সহ মোট ৩১টি গান।
অ্যালবামের প্রথম ১৬টি গান উন্মুক্ত করা হয় যুক্তরাজ্যের স্থানীয় সময় ভোর ৫টার দিকে। ঠিক কয়েক ঘণ্টা পরই আসে বাকি ১৫টি ট্র্যাক।
যা নিয়ে শিল্পীদের আক্রমণের সূত্রপাত, জানালেন সেই সাংবাদিক
বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বিনোদন
খল অভিনেতা শিবা শানু ও নায়ক জয় চৌধুরীর নেতৃত্বে সাংবাদিকদের ব্যাপক মারধর করেছে জুনিয়র শিল্পীরা। এ ঘটনায় ৯-১০ জন সাংবাদিক আহত হয়েছে। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহত হয়েছেন খবরের কাগজের মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিক মিঠুন আল মামুন। কিন্তু কেন এই সাংবাদিক আক্রমণের ঘটনা?
এ বিষয়ে মিঠুন আল মামুন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমাকে নিয়ে মূলত ঘটনার সূত্রপাত। স্টার কিডদের প্রতি সবার আগ্রহ থাকে। তাই আমি চিত্রনায়িকা ময়ূরীর মেয়ের সঙ্গে কথা বলছিলাম যে তিনি ইন্টারভিউ দেবেন কি না। তখন ময়ূরীর মেয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করেন, কী প্রশ্ন? আমি তখন বলছিলাম, আপনি আপনার মায়ের অভিনীত সিনেমা দেখেছেন কি না? এফডিসিতে আসা-যাওয়া আছে, আপনিও সিনেমায় আসবেন কি না? এ সময় শিবা শানু এসে আমাকে ধাক্কা দেওয়া শুরু করে। তখন আমার হাতে ক্যামেরার ট্রাইপড ছিল। আমার ক্যামেরা পারসনও আশেপাশে ছিল না। আমি শিবা শানুকে পরিচয় দেই, তিনি শোনেননি, ধাক্কাতে শুরু করেন। এই ঘটনার পর সাংবাদিকরা একত্রিত হয়ে এগিয়ে আসেন। প্রতিবাদ করতে থাকেন। তখন সদ্য নির্বাচিত সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিকদের ওপর আক্রমণ করার নির্দেশ দেন। ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ফুটেজ থেকে এমনটাই দেখা গেছে।’
সাংবাদিক মিঠুন আরও বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখছি, আমি নাকি ময়ূরীর আইটেম গান নিয়ে তার মেয়েকে প্রশ্ন করেছি। কেউ কেউ ছড়িয়েছে আমি নাকি মায়ের অশ্লীল সিনেমার কথাও বলেছি মেয়েকে। আমি তো ইন্টারভিউ নেওয়া শুরুই করিনি, তাহলে এসব প্রশ্ন করলাম কখন? আমি বরং ময়ুরীর মেয়ের কাছে জানতে চাইছিলাম, তিনি ইন্টারভিউ দেবেন কি না। আপনারা চাইলে শিল্পী সমিতির সিসি টিভির ফুটেজ দেখেন, স্পষ্ট দেখা যাবে।'
এ বিষয়ে ময়ূরী গণমাধ্যমকে বলছেন, আমার মেয়েকে কয়েকজন ইউটিউবার বিরক্ত করছিল। তারা বারবার জানতে চাইছিল মায়ের অশ্লীল সিনেমা দেখেছ কি না, আমার মেয়ে এসব বোঝে না। তাকে এসব প্রশ্ন করার অর্থ হয় না।
গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথ অনুষ্ঠানের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান শিল্পীরা। একসময় ঘটে মারামারি এবং ধস্তাধস্তির ঘটনা। এতে আহত হন ১০জন। গুরুতর আঘাত নিয়ে একাধিক সাংবাদিককে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এক সাংবাদিক কিডনিতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন বলেও খবর এসেছে। এফডিসিতে নবনির্বাচিত শিল্পী সমিতির অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় এখন তোলপাড় মিডিয়াপাড়া।
এ ঘটনায় হতবাক সাংবাদিক, দর্শক, ভক্ত এবং শিল্পীরাও। নিন্দার ঝড় বইছে সামাজিক মাধ্যমে। সাধারণ মানুষ, সাংবাদিক, দর্শকদের পাশাপাশি বিষয়টিকে ন্যক্কারজনক বলছেন শোবিজ অঙ্গনের তারকারাও।
সাংবাদিকদের ওপর বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে এর সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চেয়েছেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক রিয়াজ আহমেদও। গত মঙ্গলবার রাতেই নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে স্ট্যাটাসে দেন রিয়াজ। লিখেছেন, ‘প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা, একজন চলচ্চিত্রশিল্পী হিসেবে আজকে আমি লজ্জিত ও আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
পাশাপাশি এ নিয়ে গণমাধ্যমেও কথা বলেছেন নায়ক। এ ঘটনা নিয়ে যারপরনাই ক্ষুব্ধ রিয়াজ। বলেছেন, ‘এফডিসিতে যে ঘটনা ঘটেছে, তা কোনোভাবেই প্রত্যাশিত নয়। যদিও এ ঘটনার সময় আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম না। সোশ্যাল মিডিয়া ও বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যম সূত্রে এ ঘটনা সম্পর্কে জেনেছি।’
দুঃখ প্রকাশ করে রিয়াজ বলেন, ‘সাংবাদিক ভাইয়েরা আমাদের কাজের সঙ্গে দর্শকদের সেতুবন্ধ বা মেলবন্ধন তৈরি করে দেন। সেই সাংবাদিক ভাইদের এমন নির্মমভাবে এফডিসির অভ্যন্তরে পেটানো হয়েছে, এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক একটি ঘটনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ঘটনার যেসব ছবি ও ভিডিও দেখেছি, তাতে আমার খুবই খারাপ লেগেছে। এমনটা আসলে হতে পারে না। চলচ্চিত্রশিল্পী ও সন্ত্রাসীর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। চলচ্চিত্রশিল্পীরা সন্ত্রাসীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেন না।’
এই ন্যক্কারজনক ঘটনার বিচারের জন্য সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানিয়েছেন এই নায়ক। তিনি বলেন, ‘আমি আহত সাংবাদিক ভাইবোনদের প্রতি ও তাঁদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানাচ্ছি। সবার সঙ্গে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই।’