পশ্চিমবঙ্গে ভোটের ডঙ্কা



ড. মাহফুজ পারভেজ, অ্যাসোসিয়েট এডিটর, বার্তা২৪.কম
মমতা নাকি মোদীর পছন্দের য় আসবেন?কেউ ক্ষমতা ছবি: সংগৃহীত

মমতা নাকি মোদীর পছন্দের য় আসবেন?কেউ ক্ষমতা ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগেই নির্বাচনমুখী রাজনীতি শুরু হয়ে গিয়েছিল। ছড়িয়ে পড়তে আরম্ভ করেছিল উত্তাপ। বড় বড় নেতাদের পদচারণয় মুখরিত হচ্ছিল সমগ্র রাজ্য। সেই উত্তেজনার রেশ ধরেই পশ্চিমবঙ্গে বেজেছে ভোটের ঢঙ্কা।

আর ৪/৫ মাস পরেই অনুষ্ঠিত হবে পশ্চিমবঙ্গের ভাগ্য নির্ধারণকারী বিধান সভা নির্বাচন। ঠিক হবে, কারা ক্ষমতায় থাকবেন। ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে, নাকি নতুন কেউ কলকাতার মসনদে বসবে, সেটাও ঠিক হবে আসন্ন ভোটের মাধ্যমে।

নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে, চলতি নভেম্বরের শেষে ভোটার তালিকা তৈরির কাজ শুরু হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে হবে ভোটার তালিকা সংশোধনের কাজ। এর মধ্যেই খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হলে এপ্রিলের শেষ দিকে কিংবা মে মাসের শুরুতে অনুষ্ঠিত হবে তুমুল উত্তেজক ভোটযুদ্ধ।

সাংবিধানিক নিয়মে ভারতের গুরুত্বপূর্ণ পশ্চিমবঙ্গে ২০২১ সালের মে মাসের মধ্যে নতুন মন্ত্রীসভাকে শপথ নিতে হবে। ফলে এপ্রিলেও ভোট শুরু হতে পারে। চলমান কোভিড মহামারি পরিস্থিতি বিবেচনা করে ভোটের দফা বাড়তে পারে। বুথের সংখ্যাও বাড়বে বলে জানিয়েছে নির্বাচনী কর্তৃপক্ষ। বুথ-প্রতি ভোটার সংখ্যা কমানো হতে পারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কারণে।

পশ্চিমবঙ্গের ভোটের আগে পার্শ্ববর্তী বিহার রাজ্যের নির্বাচনে ও কয়েকটি উপ-নির্বাচনে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) বেশ ভালো ফল করেছে। পশ্চিমবঙ্গেও ক্ষমতা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য তৎপর বিজেপি। দলের অন্যতম শীর্ষ নেতা অমিত শাহ স্পষ্টত দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতা হাসিলের আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

মাত্র দুটি আসন পাওয়া বিজেপি স্বল্প সময়ে যেভাবে ১৮টি আসন পেয়ে ক্ষমতা দখলের চিন্তা করছে, তাতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। দলের কেন্দ্রীয় ও রাজ্য নেতৃত্ব সেভাবেই জোরকদমে লড়াই করছে।

ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসও সম্ভাব্য পদক্ষেপ নিয়েছে ক্ষমতা ধরে রাখতে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দলের নেতাদের নিয়ে মাঠে নেমে গেছেন।

বসে নেই একদা পশ্চিমবঙ্গে সুদীর্ঘকাল ক্ষমতায় থাকা বামপন্থী দলগুলোও। পুরনো দল কংগ্রেসও উজ্জীবিত হয়ে ময়দানে অবতীর্ণ হয়েছে। তবে এ দুটি দল পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতা দখল করার মতো শক্তিশালী অবস্থানে নেই। নিদেনপক্ষে তারা কোনো দলের ক্ষমতায় যাওয়ার অনুঘটক হতে পারবে।

তবে নির্বাচন যদি বিজেপি, তৃণমূল, বাম ও কংগ্রেসের মধ্যে চতুর্মুখী লড়াইয়ে পরিণত হয়, তাহলে ভোট কাটাকাটির মাঝখান দিয়ে বিজেপি'র ক্ষমতায় চলে আসা সুনিশ্চিত। কিন্তু পরিস্থিতি যদি এমন হয় যে, সবগুলো দল বিজেপির বিরুদ্ধে একাট্টা, তাহলে পরিস্থিতি পাল্টে যাবে।

এমনিতে তৃণমূল, বাম ও কংগ্রেস নীতিগতভাবে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক মতাদর্শ লালন করে। বিজেপি'র সমালোচনায় মুখর তারা। কিন্তু ভোটের মেরুকরণের চিত্রটি কেমন দাঁড়ায়, তা এখনো স্পষ্ট নয়। কে কার সঙ্গে জোট করে, সেটাও পরিষ্কার হবে অচিরেই। তখন বোঝা যাবে ভোটযুদ্ধের আসল গতি-প্রকৃতি।

তবে সামনের ২০২১ সালের প্রথমার্ধে পশ্চিমবঙ্গে যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উত্তেজনাময় নির্বাচন হতে চলেছে, তা বিলক্ষণ টের পাওয়া যাচ্ছে। যতই নির্বাচন এগিয়ে আসবে, ততই ভোটের উত্তাপ-উত্তেজনা বাড়বে। নির্ধারণ হবে পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক ভাগ্য। ঠিক হবে, মমতা থাকবেন নাকি নরেন্দ্র মোদীর পছন্দের কেউ আসবেন রাজ্য ক্ষমতার শীর্ষে।

   

মালয়েশিয়ায় মাঝ আকাশে দুই হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ১০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাঝ আকাশে মালয়েশিয়ার নৌবাহিনীর দুইটি হেলিকপ্টারের মধ্যকার সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। রাজকীয় মালয়েশিয়ান নৌবাহিনীর কুচকাওয়াজের জন্য মহড়া চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রয়্যাল মালয়েশিয়ান নৌবাহিনীর কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণের জন্য প্রশিক্ষণ নেয়ার সময় দুইটি হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ হয়। এতে ১০ জন নিহত হয়েছেন বলে নৌবাহিনীর এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।

ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ বিভাগ জানিয়েছে, সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ঘটনাটি সম্পর্কে তাদের জানানো হয়। এ সময় একটি হেলিকপ্টার কমপ্লেক্সের স্টেডিয়ামের সিঁড়িতে বিধ্বস্ত হয় এবং অপরটি একটি সুইমিং পুলের কাছে পড়ে যায়।

স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, ওই দুইটি হেলিকপ্টারে অন্তত ১০ জন ক্রু ছিলেন। তাদের সবাই নিহত হয়েছেন।
রয়্যাল মালয়েশিয়ান নৌবাহিনী জানিয়েছে, ‘সকল নিহতকে ঘটনাস্থলেই মৃত বলে নিশ্চিত করা হয়েছে এবং তাদেরকে লুমুত শহরের সামরিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

এতে আরও বলা হয়, ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি কমিটি গঠন করা হবে।

;

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের রুয়ান্ডা পাঠাতে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে আইন পাস



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যে অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের রুয়ান্ডা পাঠিয়ে দেওয়ার বিষয়ে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়েছে। টানা ৮ ঘণ্টার তর্কবিতর্কের পর বিলটি পাস হয়। 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমনসে বিলটির পক্ষে ভোট পড়ে ৩১৭টি এবং বিপক্ষে ভোট পড়ে ২৩৭ টি। মোটামুটি বড় ব্যবধানেই বিলটি পাস হয়। অবশ্য উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডস এই বিলে দুটি সংশোধনী দিয়েছে। দুই কক্ষে পাস হলেও বিলটি এখনো আইনে পরিণত হয়নি। রাজার সম্মতির পর বিলটি আইনে পরিণত হবে। 

অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদে রুয়ান্ডায় পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই আইন পাস করার চেষ্টা করে আসছিল ঋষি সুনাকের নেতৃত্বের বর্তমান সরকার। কিন্তু বিষয়টি বারবার ঝুলে যাচ্ছিল। সর্বশেষ গতকাল সোমবার ব্রিটিশ এমপিদের বিলটি নিয়ে বিতর্ক শেষ করে ভোটে দেওয়ার নির্দেশ দেন।

ঋষি সুনাকের নির্দেশের পর দীর্ঘ ৮ ঘণ্টার বিতর্কের পর বিলটি নিয়ে বিতর্ক হয় এবং স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার প্রথম প্রহরের দিকে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিলটি পাস হয়। হাউস অব লর্ডস থেকে এই বিলের বিষয়ে দুটি আপত্তি জানানো হয়। সেই বিষয়ে হাউস অব কমনসে বিতর্ক শুরু হয় স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টার দিকে। পরে দীর্ঘ বিতর্ক শেষে মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে বিলটি পাস হয়। 

এর আগে, গতকাল সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক আজ সোমবার প্রতিশ্রুতি দেন, যুক্তরাজ্যে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের রুয়ান্ডা পাঠানোর ফ্লাইট ১০ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যে শুরু হবে। তিনি বলেন, ‘আর কোনো যদি বা কিন্তু নেই। ফ্লাইটগুলো রুয়ান্ডায় যাচ্ছে। আমরা প্রস্তুত, ফ্লাইটগুলো পাঠানোর পরিকল্পনা আছে।’ 

ঋষি সুনাক আরও বলেন, ‘রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসনপ্রত্যাশীর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ছোট নৌকায় করে ফ্রান্স থেকে ইংল্যান্ডে আসা প্রতিহত করা এখন অপরিহার্য।’ ঋষি সুনাক ইস্যুটিকে ভোটারদের কাছে তাঁর কনজারভেটিভ পার্টির মূল অ্যাজেন্ডায় পরিণত করেছেন। তিনি বলেন, দুটি চেম্বারের মধ্যে বেশ কয়েক সপ্তাহের বিতর্কের পর পার্লামেন্টে বিলটি পাস করে আইনে পরিণত করা হবে।



;

 একদিনে ৮০ বারেরও বেশি ভূমিকম্প তাইওয়ানে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পূর্ব এশিয়ার দেশ তাইওয়ানে ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে ৮০ বারের বেশি ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) স্থানীয় সময় রাত থেকে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ভোর পর্যন্ত দেশটির পূর্ব উপকূলে কম্পনগুলো অনুভূত হয়।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পনটি ছিল ৬ দশমিক ৩ মাত্রার। একের পর এক অনুভূত হওয়া এসব ভূমিকম্পে রাজধানী তাইপের ভবনগুলোও কেঁপে ওঠে।

তাইওয়ানের আবহাওয়া প্রশাসন বলেছে, পূর্বাঞ্চলের হুয়ালিয়েন শহরে এসব ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়।

হুয়ালিয়েনের দমকল বিভাগ মঙ্গলবার ভোরে জানিয়েছে, গত ৩ এপ্রিলের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া একটি হোটেল এদিন আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ঝুঁকে পড়েছে। অবশ্য আগের ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে এটি বন্ধই ছিল। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

চলতি মাসের শুরুর দিকে ৭ দশমিক ২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে তাইওয়ানের হুয়ালিয়েন শহর। এতে অন্তত ১৪ জনের প্রাণহানি ঘটে।



;

কংগ্রেসকে তুলোধুনো করলেন নরেন্দ্র মোদি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিরোধী দল কংগ্রেসের নেতারা আশা হারিয়ে ফেলেছেন বলে মন্তব্য করে জনগণের উদ্দেশে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, এরা (কংগ্রেস) ক্ষমতায় এলে আপনার সম্পদ ছিনিয়ে নেবে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ে নির্বাচনী এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

নরেন্দ্র মোদি বলেন, কংগ্রেসের প্রশ্ন কেন মোদি একটি উন্নত ভারতের কথা বলেন, কেন তিনি ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত করার কথা বলে। কারণ এরা (কংগ্রেস) জনগণের জন্য নয় শুধু তাদের পরিবার ও ক্ষমতার লোভ ছাড়া কিছুই বুঝে না, বলেন মোদি।

কংগ্রেসের ইশতেহার সম্পর্কে সতর্ক করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেস এবং ইন্ডিয়া জোট আপনার আয়, সম্পত্তির দিকে নজর দিয়েছে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, কংগ্রেসের রাজপুত্র বলেছেন যে তারা সরকার গঠন করলে, কে কত উপার্জন করে, কত সম্পদের মালিক এবং কতগুলো বাড়ির মালিক তা তদন্ত করবে। তারা আপনার সম্পত্তি সবার মধ্যে বিতরণ করবে বলে তাদের ইশতেহারে উল্লেখ করেছে।

কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে দেশের সম্পদ মুসলমানদের মধ্যে বিলি করে দেবে বিতর্কিত মন্তব্যের জের ধরে দলটির প্রতিনিধিদল সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দেখা করে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানায়।

কংগ্রেস নেতা অভিষেক সিংভি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি সম্প্রদায়কে অনুপ্রবেশকারীদের সাথে তুলনা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্টভাবে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। তাই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশনকে বলেছি।

এর আগে, নির্বাচন কমিশনে প্রধানমন্ত্রী মোদির বিরুদ্ধে গাদাগাদা অভিযোগ পাঠানো হয়েছে। কিন্তু ঘটনা হলো, আজ পর্যন্ত মোদি বা অমিত শাহর বিরুদ্ধে কমিশন একবারও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

;