১৯ বিক্ষোভকারীকে মৃত্যুদণ্ড দিল মিয়ানমারের সেনা সরকার
আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আন্তর্জাতিক
মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর এক সহযোগীকে হত্যার দায়ে ১৯ জন বিক্ষোভকারীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে জান্তা সরকার।
শুক্রবার সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রিত মাওয়াদ্দি টিভিতে প্রচারিত খবরে এই তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ফেব্রুয়ারির ১ তারিখ মিয়ানমারের সেনাবাহিনী দেশটিতে সেনা অভ্যুত্থানের ঘটায়। তখন থেকে প্রতিদিনই মিয়ানমারের গণতন্ত্রকামী বিক্ষোভকারীরা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছেন। এসব বিক্ষোভে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে এখন পর্যন্ত ৬০০ জনের ওপর নিহত হয়েছেন।
চলমান বিক্ষোভের মধ্যে ২৭ মার্চ ইয়াঙ্গুনের উত্তর ওক্কালাপা জেলায় সেনাবাহিনীর একজন সহযোগীর মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় বিক্ষোভকারীদের দায়ী করে সেনা সরকার। ঘটনার পরই ওই জেলায় সামরিক আইন জারি করে সামরিক আদালত পরিচালনা করা হয়। শুক্রবার সেই আদালতেই ১৯ বিক্ষোভকারীকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। দণ্ডিতদের মধ্যে ১৭ জন বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।
এদিকে থাইল্যান্ডভিত্তিক মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন অ্যাসিসট্যান্স এসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স-এর (এএপিপি) হিসাব অনুযায়ী, শুক্রবার পর্যন্ত মিয়ানমারে নিহত হয়েছেন ৬১৮ জন। সামরিক জান্তার বন্দিশিবিরে আটক আছে ২ হাজার ৯৩১ জন।
ইরানের ইস্পাহানকেই কেন টার্গেট করে হামলা চালালো ইসরায়েল
আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আন্তর্জাতিক
ইসরাইলি ভূখণ্ডে তেহরানের নজিরবিহীন হামলার ছয় দিনের মাথায় একটি ইসরাইলি ক্ষেপণাস্ত্র ইরানে আঘাত করেছে বলে দাবি করছেন মার্কিন কর্মকর্তারা। মার্কিন কর্মকর্তারা বিবিসি’র যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগী সিবিএস নিউজকে জানিয়েছে, একটি ইসরাইলি ক্ষেপণাস্ত্র ইরানে আঘাত হেনছে।
শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে ইরানের কেন্দ্রীয় শহর ইস্ফাহানের চারপাশে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে বলে ইরানের গণমাধ্যমে এসেছে।
ইরানের সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় করার মাধ্যমে তিনটি ড্রোনকে ধ্বংস করা হয়েছে।
ইরানি গণমাধ্যম এবং দেশটির কর্মকর্তারা ইস্ফাহান এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের তাবরিজ শহরে হামলার খবরটিকে হালকাভাবেই উপস্থাপন করছেন।
ইরানিয়ান স্পেস অ্যাজেন্সি একজন কর্মকর্তা হোসেইন দালিরিয়ানের দাবি, সীমান্তের বাইরে থেকে কোনো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি।
এদিকে মার্কিন কর্মকর্তাদের দাবি, একটি ইসরাইলি ক্ষেপণাস্ত্র ইরানে আঘাত হেনেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে শুক্রবার ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যমে দেশটির মধ্যাঞ্চলের নগরী ইস্পাহানের বিমানঘাঁটির কাছে তিনটি ড্রোন ধ্বংস করার কথা জানানো হয়েছে।
তবে ইরানের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, ইরানে কোনো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি। ইরানের আকাশ সুরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার কারণে ইস্পাহান বিমানঘাঁটির কাছে বিস্ফোরণের আওয়াজ পাওয়া গেছে।
ইরানের বার্তা সংস্থা ফারস বলেছে, মধ্যাঞ্চলের শহর ইস্পাহানের একটি সেনাঘাঁটির কাছাকাছি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। ইরানের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছে, এটা কোনো ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নয়। ইরানের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার কারণেই এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে বলা হয়েছে, মধ্যরাতের একটু পরেই ‘ইস্পাহানের আকাশে তিনটি ড্রোন দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গে আকাশ নিরাপত্তাব্যবস্থা সক্রিয় করা হয়। আর এর ফলে ড্রোনগুলো আকাশেই ধ্বংস করে ফেলা হয়।
যে কারণে ইস্পাহানই ইসরায়েলের লক্ষবস্তু-
বিবিসিকে একজন পারমাণবিক এবং রাসায়নিক বিশেষজ্ঞ বলেছেন, সম্ভাব্য লক্ষ্য হিসেবে ইরানের দ্বিতীয় শহর ইস্ফাহানকে বেছে নেয়া ‘অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ’।
যুক্তরাজ্য ও ন্যাটোর পারমাণবিক বাহিনীর সাবেক কমান্ডার হামিশ ডি ব্রেটন গর্ডন উল্লেখ করেছেন, শহরটির আশপাশে অনেকগুলো সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। সেগুলোরই একটি ছিল লক্ষ্যবস্তু। যেখানে ইরান পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে বলে ধারণা করা হয় সেই স্থানটির খুব কাছেই আলোচিত আক্রমণটি করা হয়েছে। সুতরাং এটা তাদের জন্য একটা ঝাঁকুনি,’ বিবিসিকে বলেন তিনি।
এছাড়াও, ইস্পাহান ইরানের তৃতীয় বৃহত্তম শহর ও প্রধান পর্যটন নগরী। সমৃদ্ধ মুসলিম ঐতিহ্য ও নান্দনিক স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত এটি। একসময় শহরটিকে ‘ইস্পাহান নিসফে জানান’ বলা হতো, যার অর্থ ইস্পাহান পৃথিবীর অর্ধেক। ছন্দোবদ্ধ এই প্রবাদ আসলেই সত্য। এটি পৃথিবীর অন্যতম বড় শহর ছিল এবং দুবার ইরানের রাজধানী হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল। মুসলিম ঐতিহ্যের শহর ইস্পাহানকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতি দিয়েছে। ব্রিটিশ পর্যটক রবার্ট বায়রন এথেন্স বা রোমের মতো বিরল স্থানগুলোর সঙ্গে ইস্পাহানকে তুলনা করেছেন। ইস্পাহানের ইতিহাস ও চিত্তাকর্ষক স্থাপত্যের কারণে শহরটিকে ‘ইরানের লুকানো রত্ন’ও বলা হয়।
ভারতে গরম নিয়ে সতর্কতা, তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৪৩ ডিগ্রি
আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
আন্তর্জাতিক
ভারতের দক্ষিণের জেলাগুলোতে বাড়ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। ইতোমধ্যেই তাপমাত্রার পারদ পেরিয়েছে ৪০ এর কোঠা। এতে জনজীবনে বাড়ছে অস্বস্তি। এমন পরিস্থিতিতে একাধিক জেলায় জারি করা হয়েছে তাপপ্রবাহের সতর্কতা।
এদিকে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দেশটির আবহাওয়া বিভাগ এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আগামী দু থেকে তিন দিনে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলার তাপমাত্রা স্বাভাবিকের তুলনায় বাড়বে। ২১ এপ্রিলের পর থেকে আরও ভয়ঙ্কর হবে পরিস্থিতি।
পশ্চিমবঙ্গে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা দিতে স্কুলের গ্রীষ্মকালীন ছুটি এগিয়ে আনা হয়েছে।
এছাড়া পশ্চিমের কিছু কিছু জেলায় সিভিয়ার হিট ওয়েভ বা তীব্র তাপপ্রবাহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। পূর্ব মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান এই ৮ জেলায় তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া অফিস।
জেলা পুরুলিয়াও রয়েছে সেই তালিকায়। এদিন জেলাটিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পারদ থাকতে পারে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে দক্ষিণবঙ্গ জুড়েই। তবে আগামী সপ্তাহে কিছুটা গরম কমতে পারে। বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে।
এর মধ্যেই উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলেছে আবহাওয়া অফিস। বিশেষ করে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার এবং কোচবিহারে বজ্রবিদ্যুৎসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
ভারতের রাজ্য কর্নাটকে লোকসভা নির্বাচনের আগে ধাক্কা খেল বিজেপি। এনডিটিভি জানিয়েছে, পদ্মশিবির ছেড়ে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন সাবেক মন্ত্রী মালিকায়া গুট্টেদার।
কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া এবং উপমুখ্যমন্ত্রী তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমারের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কংগ্রেসে যোগ দেন তিনি।
উল্লেখ্য, কর্নাটকে লোকসভা আসনের সংখ্যা ২৮। সেখানে দ্বিতীয় দফায় ১৪টি আসনে ভোটগ্রহণ আগামী ২৬ এপ্রিল। ৭ মে তৃতীয় দফায় ভোটগ্রহণ হবে বাকি ১৪টি আসনে।
ভোটপর্ব শুরুর আগে প্রভাবশালী এই নেতার দলত্যাগে হায়দরাবাদ-কর্নাটক অঞ্চলে বিজেপি ধাক্কা খেল বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
প্রসঙ্গত, কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়্গের জেলা কলবুর্গির (সাবেক গুলবর্গা) আফজলপুর বিধানসভা থেকে ছয় বার জিতেছেন গুট্টেদার।
২০২৩ সালের বিধানসভা ভোটে অবশ্য হেরে গিয়েছিলেন তিনি। কলবুর্গির রাজনীতিতে গুট্টেদারের ‘কট্টর বিরোধী’ হিসাবে পরিচিত তারই ভাই নিতিন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ভোট কাটায় ওই আসনে জিতেছিল কংগ্রেস।
সম্প্রতি নিতিন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। তারই জেরে বিজেপি নেতা ইয়েদুরাপ্পার একদা ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন মন্ত্রী পদ্ম ছেড়ে হাত ধরলেন বলে তার ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে।
খড়্গে নিজে কলবুর্গি লোকসভা কেন্দ্র থেকে ২০০৯ এবং ২০১৪ সালে সাংসদ হয়েছিলেন। তার ছেলে প্রিয়ঙ্ক কলবুর্গি লোকসভার অন্তর্গত চিত্তপুরের বিধায়ক। এবার ওই লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী কংগ্রেস সভাপতির জামাই রাধাকৃষ্ণ দোদ্দামণি।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আইসিসি!
আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
আন্তর্জাতিক
আন্তর্জাতিক আইন ও মানবাধিকার লঙ্ঘণ করে গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের ফলে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেদারল্যান্ডসের হেগ শহরে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।
টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এ তালিকায় রয়েছে নেতানিয়াহুর নেতৃত্বাধীন যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর বেশ কয়েক জন জেষ্ঠ্য কর্মকর্তা নামও।
আইসিসির সম্ভাব্য এই পদক্ষেপ ঠেকাতে তাই সম্প্রতি নিজ কার্যালয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছিলেন নেতানিয়াহু।
ইসরায়েলের বর্তমান যুদ্ধকালীন বিশেষ মন্ত্রিসভার বিচার বিষয়ক মন্ত্রী ইয়ারিভ লেভিন, স্ট্র্যাটেজিক অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক মন্ত্রী রন ডারমার, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এবং সরকারপন্থী বেশ কয়েকজন আইনজীবও আইন বিশেষজ্ঞ উপস্থিতি ছিলেন।
গত মঙ্গলবার রাতে এ বৈঠক হয়েছিল বলে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলকে নিশ্চিত করেছে রাষ্ট্রটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দপ্তর।
বুধবার জেরুজালেম সফরে গিয়েছিলেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এবং জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যানালিনা বেয়ারবক। তাদের সঙ্গে বৈঠকের সময়ও আইসিসির সম্ভাব্য গ্রেপ্তারি পরোনার প্রসঙ্গটি নেতানিয়াহু তুলেছিলেন বলে জানা গেছে। পরোয়ানা ঠেকাতে তিনি এই দুই দেশের সরকারের সহযোগিতাও চেয়েছেন তিনি।
২০১৪ সালে হামাস এবং আইডিএফের মধ্যে ব্যাপক সংঘাত হয়েছিল। সেই যুদ্ধে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধগুলো নিয়ে ২০১৯ সালে তদন্ত শুরুর ঘোষণা দেয় আইসিসি। পরে করোনা মহামারির কারণে প্রায় দেড় বছর এই কাজ স্থগিত থাকার পর ২০২১ সালের ২৩ মার্চ ফের তদন্ত শুরু করে আইসিসি।
সেই তদন্তের অংশ হিসেবে গত ডিসেম্বরে ইসরায়েল সফরে এসেছিলেন আইসিসির শীর্ষ প্রসিকিউটর করিম খান। ইসরায়েলি প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর আপত্তির কারণে গাজা সফরে যেতে পারেননি তিনি তবে সেই সফর শেষে ফিরে যাওয়ার আগে তিনি বলেছিলেন, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলা এবং তার জবাবে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান কোনো স্বতঃস্ফূর্ত ঘটনা নয় এবং যেসব সহিংসতা পূর্বে হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে, সেসব হামাস এবং আইডিএফের পূর্ব পরিকল্পিত বলে তিনি মনে করছেন। এ সংক্রান্ত কিছু সাক্ষ্যপ্রমাণও তার হাতে রয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন তিনি।
করিম খানের সফরের তিন মাস পর এই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির প্রক্রিয়া আইসিসি শুরু করেছে বলে জানা গেছে, যা নিয়ে উদ্বেগে পড়েছে ইসরায়েরের সরকার।