রাষ্ট্রপতি হতে চান মিয়ানমারের সেনাপ্রধান!



খুররম জামান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইয়াং

মিয়ানমারের সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইয়াং

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২০ সালে মিয়ানমারে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনের পর দেশটির রাষ্ট্রপতি হতে পারেন সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইয়াং। রাষ্ট্রপতি হওয়ার মনোবাসনা থেকে তিনি ইতিমধ্যেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জনসংযোগ করেছেন।

মিয়ানমারে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী নির্মূলে অন্যতম প্রধান ভূমিকা রাখা এই সেনাপ্রধান বিশ্বজুড়ে সমালোচিত হলেও মিয়ানমারে তাকে কেউ অবমূল্যায়ন করবেন না। কারণ, দেশটির রাজনীতিতে রাজনীতিকদের জায়গা খুবই সীমিত। তারপরেও তিনি শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন কিনা তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে।

অনেক সমালোচক ও রাজনীতি বিশ্লেষক মনে করেন সেনাবাহিনীর সিনিয়র জেনারেল পদটি রক্ষা করাই সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইয়াং-এর প্রধান লক্ষ্য। অতীতে সংবাদমাধ্যমে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল তিনি দেশের শীর্ষপদে (রাষ্ট্রপতি) আসীন হতে চান কিনা। সেনাপ্রধান উত্তরে কখনও ‘না’ বলেননি।

দেশটির কমান্ডার-ইন-চিফ তিনিই। এখন তার বয়স ৬৩ বছর। ২০১৬ সালের জুলাই মাসে তার অবসর নেওয়ার কথা ছিল। মিয়ানমারে সরকারি কর্মচারীদের অবসরের বয়সসীমা ৬০ বছর।

অং সান সু চির ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) সরকার সেই সময় ভেবেছিল স্বেচ্ছায় অবসর নেবেন সেনাপ্রধান। কিন্তু সেই প্রত্যাশা দূরে ঠেলে সেনাপ্রধান তার পদের মেয়াদ বাড়িয়েছেন।

কমান্ডার-ইন-চিফের মেয়াদ বাড়াতে হলে মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতির অনুমোদন দরকার পড়ে। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রথমদিকে অনুমোদন দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। এর ফলে সেনাপ্রধান ও এনএলডি সরকারের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল।

সম্প্রতি সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইয়াং-এর অনেকগুলো কাজ বেশ কৌতূহলের সৃষ্টি করেছে। মান্দালয় ও ইয়াঙ্গুনসহ কয়েকটি বড় শহরে খ্রিস্টান ও মুসলিম ধর্মীয় গোষ্ঠীর মানুষ ও তাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছেন এবং অনুদান দিয়েছেন সেনাপ্রধান।

জেনারেল মিন অং হ্লাইয়াং ২০১০ সালে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব নেবার পর তার কার্যক্রম এবং সাম্প্রতিক পদক্ষেপ ভিন্নরকম। রাজনীতি বিশ্লেষকরা তার বিরুদ্ধে ধর্মীয় নিপীড়নের অভিযোগ করেছেন বিভিন্ন সময়ে। সেনাপ্রধানের সাম্প্রতিক জনসংযোগ লোক দেখানো রাজনৈতিক প্রচারণা বলেই মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

২০১৭ সালে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী দমনের নামে রাখাইন রাজ্যে হামলা চালানোর পরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কেউ কেউ মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা মুসলমানদের নিধনের অভিযোগ আনেন। এ অভিযানের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) তার বিচারের জন্য অনেকে চাপ দিয়েছেন।

দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে থাকা জেনারেল মিন অং হ্লাইয়াং নিজেকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দেখতেই খুশি হবেন। তিনি যদি রাষ্ট্রপতি হতে পারেন তবে দেশে এবং দেশের বাইরে সমস্ত বিরোধীদের একটা জবাব দেওয়া হবে। আর একই সঙ্গে পূর্ণ হবে তার উচ্চাকাঙ্ক্ষা।

মিয়ানমারের সেনাবাহিনী আগের মতো সরাসরি ক্ষমতা দখল করতে চাইবে না। কিন্তু সেনাপ্রধান যদি গণতান্ত্রিক ধারায় রাষ্ট্রপতি হতে চান তবে তাকে সাংবিধানিকভাবে বাধ্যতামূলক নির্বাচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হতে হবে।

সেনা সমর্থিত দল ইউএসডিপি এবং তার সহযোগী দলগুলি যদি সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় তবে রাষ্ট্রপতি হয়ে যেতে পারবেন মিন অং হ্লাইয়াং। তবে এটি অসম্ভব বলেই ধারণা করা হচ্ছে। মিয়ানমারের ইউনিয়ন সংহতি ও উন্নয়ন পার্টি (ইউএসডিপি) সাবেক সামরিক সরকার দ্বারা গঠিত একটি দল। এখনও দলটি সেনাবাহিনীর মূল মিত্র। তবে সংসদে তাদের আসন মাত্র ৬ শতাংশ। সু চির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন এনএলডি ৫৯ শতাংশ আসন এবং ২৫ শতাংশ সেনা প্রতিনিধিদের হাতে রয়েছে। অন্যান্য দলগুলোর আসন ৯ শতাংশের বেশি।

রাষ্ট্রপতি হতে জেনারেল মিন অং হ্লাইয়াং-এর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা আবশ্যক নয়। দেশটিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হতে হলে সরাসরি ভোট নয়, নিম্নকক্ষের নির্বাচিত সদস্য, উচ্চকক্ষের নির্বাচিত সদস্য এবং সামরিক বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমর্থন প্রয়োজন পড়ে। জেনারেল মিন অং হ্লাইয়াং সেই সমর্থন কিভাবে সংগ্রহ করেন তাই এখন দেখার বিষয়।

   

কাশ্মিরে হাইওয়ে থেকে বাস খাদে পড়ে ১০ জনের মৃত্যু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত-শাসিত জম্মু-কাশ্মিরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতরা সবাই অভিবাসী শ্রমিক। তারা শ্রীনগরে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে তাদের বহনকারী গাড়িটি হাইওয়য়ে থেকে ৩০০ ফুট গভীরে একটি খাদে পড়ে গেলে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাশ্মিরের শ্রীনগর-জম্মু মহাসড়কে একটি যাত্রীবাহী গাড়ি গভীর খাদে পড়ে যাওয়ার পরে দশ জনের মৃত্যু হয়েছে। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাত দেড়টার দিকে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে এবং গাড়িটি রামবান জেলার ব্যাটারি চেশমা ​​নামক স্থানে ৩০০ ফুট গভীর খাদে পড়ে যায়।

এনডিটিভি বলছে, নিহতরা অভিবাসী শ্রমিক এবং তারা শ্রীনগরের দিকে যাচ্ছিলেন। প্রবল বৃষ্টির মধ্যে মৃতদেহ উদ্ধারের জন্য কাশ্মিরের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মীদের পাশাপাশি পুলিশও সেখানে উদ্ধার অভিযান শুরু করেছে।

লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা এই প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, নিহতদের পরিবারকে সকল সহায়তা দেওয়া হবে।

;

পাথর ছুড়ে নারী হত্যার প্রথা ফেরাচ্ছে তালেবান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যভিচারের শাস্তি হিসেবে নারীকে পাথর ছুড়ে হত্যার প্রথা আবারও চালু করতে যাচ্ছে আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন তালেবান সরকার। 

শনিবার রাষ্ট্রীয় টিভিতে সম্প্রচারিত এক অডিও বার্তায় তালেবানের সর্বোচ্চ নেতা মোল্লা হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা এই ঘোষণা দেন। 

টেলিগ্রাফ ও এনডিটিভি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, টেলিগ্রাফের হাতে আসা এক ভিডিওতে আখুন্দজাদা বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় নারীদের অধিকারের পক্ষে যে ওকালতি করছে তা শরিয়াহ-বিরোধী। পাথর মেরে কোনো নারীকে হত্যা করার ঘটনা নারী অধিকারের লঙ্ঘন বলে ভাবছেন তারা। কিন্তু আমরা শিগগিরই ব্যভিচারের শাস্তি হিসেবে এই নিয়ম কার্যকর করব। আমরা নারীদের জনসমক্ষে বেত্রাঘাত করব। আমরা তাদের জনসমক্ষে পাথর মেরে হত্যা করব।’

তিনি আরও বলেন, কাবুল দখল নিয়েই তালেবানের কাজ শেষ হয়নি, এটি কেবল শুরু মাত্র।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালে তালেবান ক্ষমতায় আসার পর থেকে আফগানিস্তানের নারীরা অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে নারীদের শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও জনসমাগমপূর্ণ স্থানে কোনো প্রবেশাধিকার নেই।

একজন তরুণ ছাত্রের বরাত দিয়ে এএফপি বলেছে, দেশটিতে অনেক পরিবারের জন্য মেয়েদের একমাত্র ভবিষ্যৎ হলো বিয়ে। তাদের মধ্যে বিষণ্নতা ব্যাপক। গত দুই বছরে মেয়েদের আত্মহত্যার হারও অনেক বেড়েছে দেশটিতে। 



;

হার্ভার্ড লাইব্রেরির বই বাঁধাই থেকে মানুষের চামড়া অপসারণ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের মর্যাদাপূর্ণ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি লাইব্রেরিতে গত ৯০ বছর যাবত সংরক্ষিত ছিল মানুষের চামড়ায় বাঁধানো একটি বই। বুধবার (২৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়টি জানিয়েছে, এ বইটি থেকে মানুষের চামড়া অপসারণ করা হয়েছে।

সংবাদ মাধ্যম এএফপি’র মাধ্যমে জানা যায়, ঊনবিংশ শতকের বই ডেস ডেস্টিনেস দে ল’আমে বা আত্মার নিয়তি। পরবর্তীতে বইটি নিয়ে গবেষণা হয়। ২০১৪ সালে জানা যায়, এক মৃত নারীর চামড়া দিয়ে বাঁধাই করা হয় এই বই।

হার্ভার্ড জানিয়েছে, বইটির বাঁধাই অপসারন করা হয়েছে এবং উল্লেখ করেছে, ‘বইটির তদারককারীদের অতীতের ব্যর্থতা যা মানুষের মর্যাদাকে আরও আপত্তিকর এবং যার দেহাবশেষ বাঁধাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল তাকে হেয় করেছে।’

বিশ্ববিদ্যালয় বলেছে, ফ্রান্সের কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে তার শেষকৃত্যের ব্যবস্থা করা হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়টি জানিয়েছে, ফরাসি লেখক আর্সিন হোসায়ের লেখা বইটির প্রথম মালিক ছিলেন ড. লুডোভিচ বোল্যান্ড। তিনি এক হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। ওই হাসপাতালের এক মানসিক রোগী হৃদরোগে মারা গেলে তার চামড়া দিয়ে বইটি বাঁধাই করেন ড. বোল্যান্ড। বোল্যান্ড একটি নোটে হাউসেয়েকে বলেছিলেন: ‘মানুষের আত্মা সম্পর্কে একটি বই মানুষের ত্বকের আবরণ পাওয়ার যোগ্য।’

বুধবার হার্ভার্ড বিবৃতিতে বলেছে, বইটির সাথে সম্পর্কিত বোল্যান্ডের স্টুয়ার্ডশিপ অনুশীলনগুলো ‘নৈতিক মানগুলোর স্তর পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে।’ এতে বলা হয়, বইটি মানুষের ত্বকে আবদ্ধ ছিল তা নিশ্চিত করার বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের পরে লাইব্রেরি ব্লক পোস্টে বইটি সম্পর্কে ‘একটি চাঞ্চল্যকর, বিষাদগ্রস্ত এবং হাস্যকর টোন ব্যবহার করেছে যা অনুরূপ আন্তর্জাতিক মিডিয়া কভারেজকে উৎসাহিত করে।’

২০২২ সালে হার্ভার্ডের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়টির সংরক্ষণে রয়েছে আরও ২০ হাজারেও বেশি মানব দেহাবশেষ, যার মধ্যে আছে কঙ্কাল, দাঁত, চুল, এবং হাড়ের অংশ।

;

জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থাকে আবার অর্থায়ন শুরু করবে জাপান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংকট-কবলিত জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থাকে (ইউএনআরডব্লিউএ) জাপান পুনরায় অর্থায়ন শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সংস্থাটি গাজাকে প্রায় সমস্ত সাহায্যের সমন্বয় করে। সরকার এ কথা জানিয়েছে।

ইউএনআরডব্লিউএ’র ১৩ হাজার গাজা কর্মচারীর মধ্যে ১২ জন ৭ অক্টোবর হামাসের মারাত্মক হামলায় জড়িত ছিল বলে ইসরায়েলের অভিযোগের পর সংস্থার ষষ্ঠ বৃহত্তম অর্থায়নকারী জাপান এক ডজনেরও বেশি দেশের সাথে তাদের তহবিল স্থগিত করে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রী ইয়োকো কামিকাওয়া প্রশাসন ও স্বচ্ছতা জোরদার করার জন্য সংস্থার গৃহীত ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করতে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) টোকিওতে ইউএনআরডব্লিউএ প্রধান ফিলিপ লাজারিনির সাথে দেখা করেছেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, জাপান এবং ইউএনআরডব্লিউএ নিশ্চিত করেছে, তারা জাপানের অবদান পুনরায় শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রচেষ্টার বিষয়ে চূড়ান্ত সমন্বয় এগিয়ে নেবে।

জাপানি মিডিয়া রিপোর্টে বলা হয়েছে, জানুয়ারিতে স্থগিত হওয়া তহবিল পুনরায় চালু করা হবে। এপ্রিলের প্রথমার্ধে সহায়তা সংস্থায় পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

তহবিল আকস্মিকভাবে স্থগিত হওয়ায় ইউএনআরডব্লিউএ-এর গাজায় মরিয়া প্রয়োজনীয় সাহায্য প্রদানের প্রচেষ্টাকে হুমকির মুখে ফেলেছে। যেখানে জাতিসংঘ আসন্ন দুর্ভিক্ষ সম্পর্কে সতর্ক করেছে।

এই মাসে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, সুইডেন এবং অন্যান্যরা বলেছে, তারা সাহায্য সরবরাহ আবার শুরু করছে।

লাজারিনি মঙ্গলবার বলেছেন, সংস্থাটির অন্তত মে মাসের শেষ পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট তহবিল রয়েছে।

;