আইসিসির হস্তক্ষেপ মানবে না মিয়ানমার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
জাতিসংঘের  ৭৪তম সম্মেলনের ২৬তম সংশোধিত সভায় বক্তব্য দেন হাও দো সাং, ছবি: সংগৃহীত

জাতিসংঘের ৭৪তম সম্মেলনের ২৬তম সংশোধিত সভায় বক্তব্য দেন হাও দো সাং, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) যে খসড়া প্রস্তাব দিয়েছে, তা খারিজ করে দিয়েছে দেশটি।

জাতিসংঘে মিয়ানমারের স্থায়ী প্রতিনিধি হাও দো সাং সোমবার (৪ নভেম্বর) নিউইয়র্কে জাতিসংঘের ৭৪তম সম্মেলনের ২৬তম সংশোধিত সভায় এ বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেন।

এ সভায় মিয়ানমারের প্রতিনিধি বলেন, আইসিসি রাখাইন রাজ্যের বিষয়টিকে ধর্মীয় ইস্যু হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছে। প্রকৃতপক্ষে, এটি ব্রিটিশ উপনিবেশ আমলে সীমান্ত পেরিয়ে আসার একটি রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সমস্যা। ১৯৭১ সালেও অনেককেই বাংলাদেশ থেকে রাখাইন রাজ্যে পাঠানো হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা সীমান্ত অতিক্রম করে। আইসিসি এ ইস্যুতে কোনো সুবিধা নিতে পারবে না, কারণ মিয়ানমার এটিতে সম্মত নয়। আইসিসি মনে করেছে, রোম সনদ অনুযায়ী ঘটনার তদন্ত করার ক্ষমতা আদালতের রয়েছে। কিন্তু রোম সনদে মিয়ানমার সই করেনি। তাই এটি তদন্ত করার কোনো অধিকার আইসিসির নেই।

২০১৮ সালের ৬ সেপ্টেম্বর আইসিসি জানিয়েছে, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার থেকে জোর করে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়া এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানবতা-বিরোধী অপরাধের অভিযোগ তদন্ত করার কর্তৃত্ব আদালতের রয়েছে।

নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে অবস্থিত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রি-ট্রায়াল চেম্বার তাদের এ রায় দিয়েছে।

তিন সদস্য বিশিষ্ট প্রি-ট্রায়াল চেম্বারের তিনজন বিচারকের মধ্যে দু’জন একমত পোষণ করলেও একজন ভিন্নমত দেখিয়েছেন।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রধান কৌসুলি আদালতের কাছে জানতে চেয়েছিলেন যে রোহিঙ্গাদের যেভাবে মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে, সেটির তদন্ত করার এখতিয়ার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের রয়েছে কিনা।

সে প্রেক্ষাপটে আইসিসির প্রি-ট্রায়াল চেম্বার রায় দিয়েছে যে মিয়ানমার আন্তর্জাতিক আদালতের সদস্য না হলেও রোহিঙ্গারা সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের কারণে ঘটনার একটি অংশ বাংলাদেশে সংগঠিত হয়েছে।

ফলে আইসিসি মনে করেছে, রোম সনদ অনুযায়ী ঘটনার তদন্ত করার ক্ষমতা আদালতের রয়েছে।

এ রায়ের ফলে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রধান কৌসুলি রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধের প্রাথমিক তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবেন।

তবে আদালত জানিয়েছে যে এ ধরনের তদন্ত একটি যৌক্তিক সময়ের মধ্যে শেষ করতে হবে। রোহিঙ্গাদের হত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ এবং বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগের দায়ে মিয়ানমারের সেনা প্রধানসহ শীর্ষ ছয়জন সামরিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত এবং বিচার হওয়া দরকার।

এছাড়া, ঘটনা বিচারের জন্য বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানোর আহ্বান জানানো হয়েছে জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে।

২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারে সামরিক বাহিনীর অভিযান শুরুর পর সাত লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা ঘরবাড়ি ফেলে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছে। নতুন এবং পুরাতন মিলিয়ে ক্যাম্পে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের সংখ্যা এখন ১০ লাখেরও বেশি।

বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের অনেকেই মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে হত্যা, বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়া, লুটপাট, অপহরণ আর ধর্ষণের অভিযোগ করেছে।

মিয়ানমারের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, আইসিসি মিয়ানমারের বিরুদ্ধে বেআইনি কাজ করছে। মিয়ানমার সরকার রাখাইন রাজ্যের সব বাসিন্দাদের স্বার্থে কাজ করছে। আইসিসি আবেগের ওপর ভিত্তি করে একটি মামলা তৈরি করেছে। বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার সমসাময়িক সমস্যা সমাধানের জন্য রাখাইন রাজ্যে উপদেষ্টা নিয়োগ করেছে। আরাকান আর্মির হামলায় হাজার হাজার মানুষ বাংলাদেশে চলে গেছে। প্রকৃত অপরাধী একমাত্র সন্ত্রাসীরা। মিয়ানমার সরকার বাংলাদেশ, ইউএনএইচসিআর, আসিয়ান এবং স্থানীয় অংশীদারিত্বের সঙ্গে এ সংকট মোকাবিলায় কাজ করছে। তবে আরাকান আর্মি গ্রুপ হুমকির পরেও ৪শ’রও বেশি অধিবাসী রাখাইন রাজ্যে ফিরে এসেছে। প্রত্যাবাসনের জন্য দুই দেশের চুক্তি বাস্তবায়ন অব্যাহত থাকবে।

   

ইসরায়েলের ড্রোন হামলার পাল্টা জবাব ইরাকের 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের পর এবার ইরাকের বাগদাদের দক্ষিণের ব্যাবিলন প্রদেশের ক্যালসোর ইরানপন্থি সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা ঘটে।  শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) গভীর রাতে প্যারা মিলিশিয়া বাহিনীর সেনাঘাঁটিতে বিমান হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় এক সেনা নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছেন।

মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে হামলার পাল্টা জবার দিতে ইসরায়েলের ইলাত শহরে পাল্টা ড্রোন হামলার দাবি করেছে ইরাকের রাষ্ট্রায়ত্ত প্যারা মিলিশিয়া বাহিনী।

শনিবার (২০ এপ্রিল) চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্যালসোর সে স্থানটিতে সেনা ও পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি ইরাকের ইরানপন্থী পপুলার মোবিলাইজেশন ফোর্সেস বা হাশেদ আল-শাবি বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করে থাকে।এই প্যারা মিলিশিয়া বাহিনী ইরানের মদতপুষ্ট এবং প্রধানত শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে নিয়ে গঠিত।

মিলিশিয়া এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, লোহিত সাগরের তীরবর্তী ইসরাইলের ইলাত শহরে একটি ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। সেনাঘাঁটিতে হামলার জবাবে  ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে বলে ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

রয়টার্সের প্রতিবেদন মতে, ইরাকের রাজধানী বাগদাদের ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত কালসো নামে একটি সেনাঘাঁটিতে অবস্থানরত পপুলার মোবিলাইজেশন ফোর্সের সেনাদের ওপর আকাশ থেকে বোমা হামলা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুটি সূত্র জানিয়েছে, কারা এ বিমান হামলার জন্য দায়ী তা জানা যায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র এ হামলার দায় অস্বীকার করেছে। ইরাকে অবস্থানরত এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘ইরাকে কোনো মার্কিন সামরিক তৎপরতা ছিল না।’

গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার উত্তেজনার মধ্যে এ হামলার ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার ভোরে ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরাইল। তবে এই দাবি অস্বীকার করে ইরান।

 

;

বুশরা বিবিকে টয়লেট ক্লিনার খাওয়ানোর অভিযোগ ইমরান খানের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান দাবি করেছেন, তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে টয়লেট ক্লিনার মিশ্রিত খাবার খাওয়ানো হয়েছিল।

শনিবার (২০ এপ্রিল) পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে ১৯০ মিলিয়ন পাউন্ডের দুর্নীতির রেফারেন্সের শুনানির সময় ইমরান খান বিচারক নাসির জাভেদ রানাকে জানান, আদালত কক্ষে অতিরিক্ত দেওয়াল নির্মাণ করা হয়েছে, যা একটি বন্ধ আদালতের পরিবেশ তৈরি করেছে।

শওকত খানুম হাসপাতালের চিফ মেডিকেল অফিসার ডা. আসিম ইউসুফ শিফা ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতালে বুশরা বিবির পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। তবে জেল প্রশাসন পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (পিআইএমএস) হাসপাতালে পরীক্ষা করানোর ব্যাপারে অনড় বলেও জানান ইমরান খান।

তিনি আদালতকে জানান, বুশরা বিবির খাবারে টয়লেট ক্লিনার মেশানো হয়েছে। ফলে প্রতিদিনের পেট জ্বালার সঙ্গে সঙ্গে তার স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে।

আদালত শুনানি চলাকালীন ইমরানকে সংবাদ সম্মেলন করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিলে তার জবাবে খান বলেছিলেন যে তার বক্তব্যগুলো ভুলভাবে উদ্ধৃত হয়েছে এবং তিনি সেগুলো স্পষ্ট করার জন্য সাংবাদিকদের সাথে জড়িত ছিলেন।

শুনানির পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দিয়ে আদালত শালীনতার গুরুত্বের ওপর জোর দেন।

;

গাজার রাফাহ শহরে ইসরায়েলের বিমান হামলা, নিহত ১০



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজার দক্ষিণাঞ্চলে রাফাহ শহরের একটি আবাসিক বাড়িতে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু।

শনিবার (২০ এপ্রিল) এমন হামলার খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।

এছাড়া ইসরায়েলি বাহিনী দ্বিতীয় দিনের জন্য অধিকৃত পশ্চিম তীরের তুলকারেমের নুর শামস শরণার্থী শিবিরে অভিযান চালিয়েছে। এতে একজন কিশোর সহ কমপক্ষে পাঁচজন নিহত হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে জানানো হয়।

ইসরায়েলি বাহিনী রাফাহ সংলগ্ন এলাকায় আরও সৈন্য মোতায়েন করেছে এবং জেলার পূর্বাঞ্চলে কৃষি জমি ধ্বংস করেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৩৪ হাজার ০৪৯ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৬ হাজার ৯০১ জন। অন্যদিকে হামাসের হামলায় ইসরায়েলের এক হাজার ১৩৯ জন নিহত হয়েছেন।

;

মিয়ানমার-থাই সীমান্তে ভয়াবহ লড়াই চলছে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

থাইল্যান্ডের সীমান্তের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্র মায়াওয়াদ্দির কাছে মিয়ানমারের সেনা এবং সশস্ত্র জাতিগত গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ আবার শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

নগদ সংকটে পড়া মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর জন্য এই মায়াওয়াদ্দি একটি বড় বাণিজ্য পয়েন্ট বলে জানা গেছে।

মিয়ানমারের একটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মুখপাত্র এবং থাই সেনাবাহিনী এই খবরের সত্যতা স্বীকার করে বলেছে, এক সপ্তাহ আপেক্ষিক শান্ত থাকার পরে শনিবার (২০ এপ্রিল) উভয় পক্ষের মধ্যে ফের সংঘর্ষ শুরু হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের একটি সামরিক অভ্যুত্থানে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের কাছ থেকে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করার পর থেকে সংঘাতে জর্জরিত হয়েছে মিয়ানমার।

একটি আঞ্চলিক ব্লক মিয়ানমারের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে শুক্রবার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

জান্তা বিরোধী কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন (কেএনইউ) অনুসারে, চলতি মাসের গোড়ার দিকে মিয়ানমারের বাণিজ্য কেন্দ্র মায়াওয়াদ্দির চারপাশে ভয়ঙ্কর লড়াই শুরু হয় এবং দেশটির সেনাবাহিনী শহরে তাদের অবস্থান থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়।

তখন কিছু সেনা মায়াওয়াদ্দির সঙ্গে থাই শহর মায়ে সোটের সঙ্গে সংযোগকারী একটি সেতুর নীচে আশ্রয় নিয়েছিল।

কেএনইউ মুখপাত্র পাদোহ সো টাও নী এএফপিকে নিশ্চিত করেছেন যে, গ্রুপটি মায়াওয়াদ্দিতে জান্তার বিরুদ্ধে লড়াই করছে।

শনিবার সকালে সীমান্তে অবস্থানরত একটি থাই সেনা ইউনিট বলেছে, সেতুর নীচে জান্তা সেনাদের লক্ষ্য করে একটি সশস্ত্র বাহিনী হামলা জোরদার করেছে।

রাজমনু স্পেশাল টাস্ক ফোর্স ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে, ‘তারা বর্তমানে লড়াইয়ের মধ্যে আছেন। তবে, ক্ষয়-ক্ষতির পরিমান জানা যায়নি।’

গ্রুপটি বলেছে, তারা সেতুর নীচে আটকা পড়া জান্তা সেনাদের বিরুদ্ধে ড্রোন মোতায়েন করেছে।

থাই টাস্ক ফোর্সও নিশ্চিত করেছে যে, সেতুটি বন্ধ রয়েছে এবং তাদের সেনারা সেতুটির নিজ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে।

মায়ে সোট পুলিশ প্রধান পিটায়াকর্ন পেচারাত এএফপিকে বলেছেন, ‘লড়াই তীব্রতর হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘প্রায় ২০০০ মানুষ থাই সীমান্ত অতিক্রম করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের খাবার দিয়েছি এবং নিরাপদ স্থানে নিয়েছি।’

;