মহারাষ্ট্রে সরকার গঠন চ্যালেঞ্জ, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত সোমবার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ভারতের সুপ্রিম কোর্ট, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নাটকের যেনো আর শেষই হচ্ছে না ভারতের মহারাষ্ট্রে রাজ্য সরকার গঠন নিয়ে। ভারতীয় জনতা পাটি (বিজেপি) ও ন্যাশনালিস্ট কনফারেন্স পার্টির (এনসিপি) একাংশের সরকার গঠন নিয়ে মামলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সর্বভারতীয় কংগ্রেস, শিবসেনা ও এনসিপি চ্যালেঞ্জ করেছে এ সরকার গঠন নিয়ে।

রোববার (২৪ নভেম্বর) কংগ্রেস, শিবসেনা ও এনসিপি'র অভিযোগ শুনে সুপ্রিম কোর্টের তিন সদস্যের বেঞ্চ। ফাদনাভিস নেতৃত্বাধীন সরকারকে ফ্লোর টেস্টের আহ্বানে ইতিবাচক সাড়া না দিলেও মহারাষ্ট্র গভর্নর ও ফাদনাভিসের মধ্যে আদান-প্রদান করা দুটি চিঠি উপস্থাপন করতে কেন্দ্রকে নির্দেশন দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত। সরকারের পক্ষে-বিপক্ষে সংসদ সদস্যদের অবস্থান জানার সাংবিধানিক প্রক্রিয়া হচ্ছে ফ্লোর টেস্ট।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে বিধান সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা দাবি রাজ্যপালকে ফাদনাভিসে দেওয়া চিঠি ও ফাদনাভিসকে সরকার গঠনের আমন্ত্রণ জানিয়েছে রাজ্যপালের দেওয়া চিঠি আদালতে পেশ করতে হবে কেন্দ্র সরকারকে। এরপরই জানা যাবে আদালতের সিদ্ধান্ত।

চমক দেখিয়ে শনিবার স্থানীয় সময় আটটার আগে বিজেপি সরকার গঠন করে। জোট সরকার গঠনে হাত মেলায় শারদ পাওয়ারের এনসিপি। রাজ্যপাল তার কার্যালয়ে বিজেপির দেবেন্দ্র ফাদনাভিসকে মুখ্যমন্ত্রী ও শারদ পাওয়ারের ভাতিজা অজিত পাওয়ারকে উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ পাঠ করান। বিজেপি দাবি করে, এনসিপির ৫০ সদস্যের সমর্থন রয়েছে তাদের ওপর।

এর আগে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন (প্রেসিডেন্ট রুল) প্রত্যাহার করা হয়। আর এসব হয় রাতের আধারে। বিশেষ ব্যবস্থার মাধ্যমে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিশেষ অনুমতির (ক্লিয়ারেন্স) ভিত্তিতে স্থানীয় সময় শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ছয়টার দিকে রাষ্ট্রপতি শাসন প্রত্যাহার করা হয়। বিজেপি'র ফাদনাভিসকে সরকার গঠনে এরপর রাজ্যপাল আমন্ত্রণ জানান।

সরকার গঠনের ঘণ্টা খানেক সময় না যেতেই এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ার জানান, অজিত পাওয়ার একাই বিজেপির সঙ্গে গেছেন। তার দল এখনো কংগ্রেস ও শিবসেনাকে নিয়ে সরকার গঠন করতে পারে। এনসিপির দাবি তাদের সঙ্গে রয়েছে জয় পাওয়া ৫০ জন সদস্য।

২৮৮ আসন বিশিষ্ট মহারাষ্ট্রের রাজ্য সরকার গঠনে ১৪৪ আসন প্রয়োজন যেকোনো দলের। এবারের নির্বাচনে কোনো দলই তা পায়নি। বিজেপি পায় ১০৫টি, শিবসেনা ৫৬টি, কংগ্রেস ৪৪টি ও এনসিপি ৫৪টি আসন পায়। বাকি আসনগুলোতে ১৩ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বেশ কয়েকটি ছোট দল জয় পায়।

ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে বনিবনা না হওয়ায় তিন দশকেরও বেশি পুরনো মিত্রতা ছেদ করে বিজেপি-শিবসেনা। নিজেদের ঘাটিতে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে 'রাজনৈতিক শত্রু' হিসেবে পরিচিত কংগ্রেসের সঙ্গে সরকার গঠন করতে আলোচনা শুরু করে শিবসেনা। আরেক দল এনসিপিকেও নিজেদের দলে ভেড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়।

এই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে দফায় দফায় আলোচনা করে দল তিনটি। দলগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিলো, সরকার গঠনের খুব কাছে তারা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেও খবর প্রচার হয়, এ তিন দলের মধ্যে জোট সরকার গঠনে সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতা অনুযায়ী, জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হবে শিবসেনা থেকে, আর দুই উপ-মুখ্যমন্ত্রী হবেন কংগ্রেস ও এনসিপি থেকে। সরকার গঠনে সবশেষ আলোচনা করতে শিবসেনার সঙ্গে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) দিনগত রাতে বৈঠক করে এনসিপি। কিন্তু শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে বিজেপির সঙ্গে জোট সরকার করে শারদ পাওয়ারের ভাতিজা অজিত পাওয়ার।

   

হিজাব না পরা নারীদের প্রতি কঠোর হচ্ছে ইরান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হিজাব না পরে রাস্তায় বের হওয়া নারী ও তরুণীদের প্রতি কঠোর হচ্ছে ইরান। গত ১৩ এপ্রিল থেকে ‘নুর’ নামের একটি নতুন ক্যাম্পেইন শুরু করে দেশটি। এরপরই থেকেই হিজাব আইন কার্যকরে কঠোরতা শুরু হয়েছে।

ইরানে হিজাব পরিধানে কঠোর আইন রয়েছে। যারা এই আইন ভঙ্গ করেন তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

নারীদের ওপর চালানো ধরপাকড়ের কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। সেগুলোতে দেখা যাচ্ছে, হিজাব ছাড়া বাইরে বের হওয়া নারীদের ‘নৈতিকতা পুলিশের’ সদস্যরা জোরপূর্বক গাড়িতে করে তুলে নিয়ে যাচ্ছে।

একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, রাজধানী তেহরানের ব্যস্ততম তেহরান স্কয়ার দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন এক মা ও মেয়ে। ওই সময় তাদের ঘিরে ধরেন পুলিশের পাঁচ নারী ও দুই পুরুষ সদস্য। যখন তারা গ্রেফতার এড়ানোর চেষ্টা করেন তখন তাদের সজোরে ধাক্কা মেরে গাড়িতে তোলা হয়।

তেহরানের শহীদী বেহেস্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দিনা গালিবাফ নামের এক নারী শিক্ষার্থী মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে লেখেন, তাকে মেট্রোতে উঠতে বাধা দেওয়া হয়। যখন তিনি জোরাজুরি করেন তখন তাকে একটি রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাকে মারধর ও যৌন হেনস্তা করা হয় বলে দাবি করেন তিনি।  

এমন পোস্ট দেওয়ার একদিন পরই এই শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয় এবং তাকে ইভিন কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান গ্রেফতার হওয়া কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছে। তাদের একজন সংবাদমাধ্যমটিকে বলেছেন, গত শনিবার পুলিশের আট সদস্য তাকে ঘিরে ধরে। ওই সময় ‘বেশ্যা’, ‘নগ্ন আমেরিকার বেশ্যাপ্রেমী’ বলে তাকে গালাগালি করে। এছাড়া নারী পুলিশ সদস্য ছাড়াও পুরুষরাও গ্রেফতার করা সময় তাকে স্পর্শ করেছে বলে দাবি করেছেন এই তরুণী।




;

ফিলিপাইনে তীব্র তাপদাহে নিঃশ্বাস নেওয়া যাচ্ছে না



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিপাইনে তীব্র তাপদাহে সবকিছু ঝলসে যাচ্ছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশটির কর্তৃপক্ষ বুধবার (২৪ এপ্রিল) কিছু এলাকার স্কুল বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে এবং লোকজনকে বাইরে থাকার বিষয় সতর্কতা জারি করেছে।

রয়টার্স জানিয়েছে, মার্চ, এপ্রিল ও মে সাধারণত ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে উষ্ণ ও শুষ্কতম মাস। তবে এই বছর এল নিনোর আবহাওয়ার প্রভাবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে।

ম্যানিলার দক্ষিণে ক্যাভিট প্রদেশের একটি সমুদ্র তীরবর্তী রিসোর্টে কাজ করেন ৬০ বছর বয়সি এরলিন তুমারন।

তিনি বলেন, ‘এত গরম যে, আপনি নিশ্বাস নিতে পারবেন না।’ রিসোর্টটিতে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তাপ সূচক ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে।

এরলিন তুমারন বলেন, ‘এটা আশ্চর্যজনক যে, আমাদের পুলগুলো এখনও খালি। এই গরমে আপনি আশা করতে পারেন যে, লোকেরা এসে পুলগুলোতে সাঁতার কাটবে। কিন্তু মনে হচ্ছে তারা গরমের কারণে বাড়ির বাইরে যেতে নারাজ।’

দেশটির আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বুধবার অন্তত ৩০টি শহর ও পৌরসভায় তাপ সূচক ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার বেশি বিপদজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

রাজ্যের আবহাওয়া পূর্বাভাসের প্রধান জলবায়ু বিশেষজ্ঞ আনা সোলিস বলেছেন, আগামী দিনগুলোতে তাপ আরো তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সোলিস এএফপিকে বলেন, ‘আমাদের বাইরে কাটানো সময় সীমিত করতে হবে, প্রচুর পানি পান করতে হবে, বাইরে যাওয়ার সময় ছাতা ও টুপি ব্যবহার করতে হবে।’

সোলিস বলেন, এল নিনোর কারণে ‘চরম তাপ’ দেশের বিভিন্ন অংশকে প্রভাবিত করছে। দেশটির প্রায় অর্ধেক প্রদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে খরায় রয়েছে।

অ্যাপাররি উত্তর পৌরসভায় মঙ্গলবার তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠেছে, যা দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

;

ইউক্রেন-ইসরায়েল সহায়তা ও টিকটক নিষিদ্ধকরণ বিলে বাইডেনের স্বাক্ষর



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে পাস হওয়া ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়া সহায়তা বিল এবং টিকটক নিষিদ্ধকরণ বিলে স্বাক্ষর করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দেশটির সিনেটে বিলগুলো অনুমোদনের পর এটি অপেক্ষায় ছিল বাইডেনের স্বাক্ষরের। অবশেষে তার স্বাক্ষরের পর বিলগুলো চূড়ান্ত আইনে পরিণত হলো।

অনুমোদিত টিকটক বিলের শর্তে বলা হয়েছে, টিকটকের চীনা মালিক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে আগামী নয় মাসের মধ্যে তাদের শেয়ার বিক্রি করতে হবে। নয়তো এই অ্যাপটি যুক্তরাষ্ট্রে ব্লক করে দেওয়া হবে।

এর আগে মঙ্গলবার ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানের জন্য ৯৫ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন দেয় মার্কিন সিনেট।

এক বিবৃতিতে বিলটি পাস করায় আইনপ্রণেতাদের প্রশংসা করেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ এই আইন আমাদের দেশ ও বিশ্বকে আরও বেশি সুরক্ষিত করবে। আমরা আমাদের সেই বন্ধুদের সহায়তা করছি, যারা সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও (রুশ প্রেসিডেন্ট) ভ্লাদিমির পুতিনের মতো স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে নিজেদের রক্ষায় লড়াই করছে।

এদিকে সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদনের পর ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, এটি গণতন্ত্রের আলোকবর্তিকা এবং মুক্ত বিশ্বের নেতা হিসেবে আমেরিকার ভূমিকাকে শক্তিশালী মনে করে।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে পাস হওয়া বিদেশি সহায়তা প্যাকেজে ইসরায়েলে সামরিক ও গাজায় মানবিক সহায়তা হিসেবে ২৬ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রয়েছে। এছাড়া এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মার্কিন মিত্র তাইওয়ানের জন্য ৮ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কমিউনিস্ট শাসিত চীনকে মোকাবিলায় এই অর্থ সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

;

‘ইরানের সঙ্গে ব্যবসা করা দেশগুলো নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকির সম্মুখীন হবে’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা করা দেশগুলো সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকির সম্মুখীন হবে বলে সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্র।

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির পাকিস্তান সফরকে উদ্দেশ্য করে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ মন্তব্য করা হয়েছে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা।

রয়টার্স জানিয়েছে, রাইসির সফরে ইরান ও পাকিস্তানের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা ও ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাণিজ্য বাড়ানো নিয়ে আটটি সমঝোতা চুক্তি হয়েছে।

প্রসঙ্গত, সোমবার (২২ এপ্রিল) ইসলামাবাদে আকস্মিক সফরে আসেন রাইসি। এ বছরের শুরুতে পাকিস্তান ও ইরানের পাল্টাপাল্টি হামলার পর সম্পর্ক জোরদার করার উদ্যোগ হিসেবে রাইসি পাকিস্তান সফর করেন।

গত সপ্তাহে ইরান ও ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপক উত্তেজনার মধ্যেই রাইসির এ সফর অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এদিকে, ইসলামাবাদ সফরে এসে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন রাইসি। তিনি বাণিজ্য, জ্বালানি, যোগাযোগসহ নানা বিষয়ে পাকিস্তানের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

রাইসির পাকিস্তান সফর ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমঝোতা স্বাক্ষর সই নিয়ে প্রশ্নের জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ভেদান্ত প্যাটেল সম্ভাব্য নিষেধাজ্ঞা ঝুঁকির কথা বলেন।

ভেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে ব্যবসায়িক চুক্তি বিবেচনায় নিষেধাজ্ঞার সম্ভাব্য ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিই। তবে পাকিস্তান সরকার তাদের নিজস্ব পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণের কথা জানাতে পারে।’

গত সপ্তাহে চীন ও বেলারুশের তিন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে ক্ষেপণাস্ত্র যন্ত্রাংশ সরবরাহ করায় নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে তিনি বলেন, এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল, কারণ সেসব এমন উপকরণ ছিল, যা গণবিধ্বংসী অস্ত্র বিস্তারে ভূমিকা রেখেছে।

;