ট্রাম্পের সঙ্গে মতপার্থক্য, মার্কিন নৌপ্রধান বরখাস্ত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
রিচার্ড স্পেন্সার / ছবি: সংগৃহীত

রিচার্ড স্পেন্সার / ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে মতের মিল না হওয়ায় বরখাস্ত করা হয়েছে দেশটির নৌবাহিনীর প্রধান রিচার্ড স্পেন্সার। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় রোববার (২৪ নভেম্বর) পদত্যাগ পত্র জমা দেন তিনি। স্পেন্সারের পদত্যাগ নিয়ে বিভিন্ন পক্ষ থেকে বিভিন্ন মত শোনা যাচ্ছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

বিবিসি বলছে, মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মার্ক এস্পার জানিয়েছেন, তিনি নৌবাহিনী প্রধানের ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন। হোয়াইট হাউসের সঙ্গে স্পেন্সারের ব্যক্তিগত যোগাযোগ তার ওপর অর্পিত দায়িত্বের পরিপন্থী বলে জানান এস্পার।

এ দিকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, অতি ব্যয় ও নৌসেনা কর্মকর্তা গেলাঘেরের বিচার নিয়ে স্পেন্সারের প্রতি তিনি খুশি নন। আর এ কারণেই স্পেন্সারকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলেও এক টুইট বার্তায় স্পষ্ট করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

ট্রাম্পের সঙ্গে নিজের মতপার্থক্যের কথাও উল্লেখ করতে দ্বিধা করেননি পদত্যাগী নৌবাহিনী প্রধান। স্পেন্সার উল্লেখ করেন, ‘দুর্ভাগ্য যে, এটি স্পষ্ট হয়েছে, আইন শৃঙ্খলা ও নিয়মানুবর্তিতার ব্যাপারে কমান্ডার ইন চিফের সঙ্গে আমি আর একমত পোষণ করতে পারছি না।’

তিনি উল্লেখ করতে ভুলেননি, ট্রাম্পই তাকে নিয়োগ দিয়েছিলেন ওই পদে। স্পেন্সার দৃঢ়তার সঙ্গে পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘আমি সচেতনভাবে কোনো নির্দেশ মেনে চলতে পারি না, যাকে আমি আমার পবিত্র শপথ নেয়ার সঙ্গে সাংঘর্ষিক মনে করি।’

নৌবাহিনীর অভিজাত ও মর্যাদাবান বিশেষ শাখা নেভি সিলের এক সদস্যের বিচার নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে এ মতভেদ শুরু হয় স্পেন্সারের। এডওয়ার্ড গেলাঘের বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে ইরাকে অবস্থানকালে গণহারে গুলি করে হত্যাসহ জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের এক মৃত সদস্যের সঙ্গে ছবি তোলার অভিযোগ উঠে। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি মিললেও মৃতব্যক্তির সঙ্গে ছবি তোলা নিয়ে মার্শাল কোর্টে বিচারের সিদ্ধান্ত নেয় নৌবাহিনী।

তবে, খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এডওয়ার্ড গেলাঘেরের পক্ষে অবস্থান নেন। তিনি গেলাঘেরকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিতে নৌবাহিনীকে নির্দেশ দেন। গেলাঘেরকে দেয়া নৌবাহিনীর পদাবনতি হঠিয়ে দেন ট্রাম্প। প্রেসিডেন্টের এমন হস্তক্ষেপ মেনে নিতে পারেননি স্পেন্সার।

পদত্যাগপত্র্রে স্পেন্সার লিখেন, ‘আমাদের আইনের শাসনই আমাদের শত্রুদের থেকে আলাদা করে রাখে। সঠিক আইন ও নিয়মানুবর্তিতাই বারবার শত্রুদের বিরুদ্ধে আমাদের জয় এনে দিয়েছে।’

প্রেসিডেন্টের হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হোয়াইট হাউসে স্পেন্সার যোগাযোগ করেন বলে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট। হোয়াইট হাউসের সঙ্গে এ যোগাযোগ করাকে দায়িত্বের লঙ্ঘন হিসেবে উল্লেখ করে স্পেন্সারের পদত্যাগ করার বিষয়টি স্থানীয় সময় রোববার (২৪ নভেম্বর) জানায় মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

   

‘মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিশোধের চক্র বন্ধ করতে হবে’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হামলার খবরের পর মধ্যপ্রাচ্যে ‘প্রতিশোধের বিপজ্জনক চক্র’ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

তার মুখপাত্র শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বলেছেন, জাতিসংঘ প্রধান প্রতিশোধমূলক যেকোনো কর্মকান্ডের নিন্দা জানিয়েছেন এবং যে সকল কর্মকান্ড সমগ্র অঞ্চল ও অঞ্চলের বাইরে ধ্বংসাত্মক পরিণতি বয়ে আনতে পারে, সে ধরণের কর্মকান্ড রোধ করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

এদিকে, ইসরায়েলের চার ব্যক্তি ও দুটি সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গ্লোবাল হিউম্যান রাইটসের আওতায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

এসব ব্যক্তি ও সংস্থা ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন ও অমানবিক আচরণের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের তালিকাভুক্ত সংস্থাগুলো হলো-উগ্র ডানপন্থি ইহুদি আধিপত্যবাদী গোষ্ঠী লেহাভা এবং পশ্চিমতীরে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মকাণ্ডের জন্য গঠিত উগ্র যুব দল হিলটপ ইয়ুথ।

হিলটপ ইয়ুথের দুই নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব মেইর এটিংগার এবং এলিশা ইয়ারেডও ইইউর নিষেধাজ্ঞায় আওতায় রয়েছেন।

এ ছাড়া পশ্চিমতীরের ওয়াদি সিক এবং দেইর জারিরে ২০২১ সাল থেকে ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা করার অভিযোগে অভিযুক্ত নেরিয়া বেন পাজি এবং ফিলিস্তিনি গ্রামের বিরুদ্ধে একাধিক সহিংস কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী ইয়িনন লেভির ওপরও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইইউ।

নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা এসব ব্যক্তি ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোনো সদস্য রাষ্ট্র ভ্রমণ বা এসব অঞ্চলে কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেন করতে পারবে না।

এমনকি ইউরোপে থাকা তাদের সম্পদও জব্দ করা হতে পারে। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি ইউরোপীয় কাউন্সিল ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে ইসরায়েলিদের দ্বারা জবরদখলের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।

;

সংবাদ পাঠের মাঝেই গরমে অজ্ঞান সংবাদ পাঠিকা!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ অঞ্চলজুড়ে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করা রয়েছে। সেখানে অসহনীয় গরমে কাহিল সবাই। একাধিক জেলার তাপমাত্রা চল্লিশেরও উপরে। দাবদাহের এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ মিলছে না!

এই তীব্র গরমের কারণে লাইভ সংবাদ পাঠের মাঝেই জ্ঞান হারিয়েছেন কলকাতা দূরদর্শনের সংবাদ পাঠিকা লোপামুদ্রা সিনহা। বাংলা টেলিভিশনের অতি পরিচিত মুখ তিনি। মিঠাইসহ লোপামুদ্রা কাজ করেছেন একাধিক হিট মেগাসিরিয়ালে।

সিরিয়ালের এই পরিচিত অভিনেত্রী দীর্ঘদিন দূরদর্শনে সংবাদ পাঠও করেন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নিজের ফেসবুকে একটি ভিডিও আপলোড করে অসুস্থতার কথা জানান লোপামুদ্রা নিজেই।

তিনি তার ফলোয়ার্সদের বলেন, ‘গত শুক্রবার সকালে নিউজ বুলেটিন পড়ার সময় মারাত্মক গরমে অসুস্থবোধ করছিলাম। লাইভ নিউজ চলার সময় আমার বিপি (রক্তচাপ) মারাত্মক কমে যায় এবং আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। বেশকিছুক্ষণ ধরেই আমার শরীর খারাপ লাগছিল। মনে হচ্ছিল একটু পানি খেলে ঠিক হয়ে যাবে। আমি কোনওদিন পানি নিয়ে সংবাদ পড়তে বসি না। সেটা ১০ মিনিটের নিউজ হোক বা আধ ঘন্টার, কখনও প্রয়োজন পড়েনি। ফ্লোর ম্যানেজারকে ইশারা করে জলের বোতল চাই। কিন্তু, সেই সময় কোনও বাইট চলছিল না। ফলে আমি পানি খেতে পারচ্ছিলাম না। অবশেষে একটা বাইট আসায়, পানি খাই।’

হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে লোপামুদ্রা আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়েছিল বাকি চারটা নিউজ স্টোরি আমি শেষ করতে পারব। দুটি কোনওরকমে কমপ্লিট করি, তিন নম্বরটা হিট ওয়েভের ওপর স্টোরি ছিল। সেটা পড়বার সময়ই আমার আস্তে আস্তে কথাটা জড়িয়ে যাচ্ছিল। আমি ভেবেছিলাম আমি শেষ করতে পারব, নিজেকে ঠিক রাখার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু না, ওই স্টোরিটার সময় আমি আর কিছুই দেখতেই পাচ্ছিলাম না। টেলিপ্রমটারটা আবছা হতে হতে শেষে আমি জ্ঞান হারাই।’

নিজের ২১ বছরের ক্যারিয়ারে এই প্রথম এমন ঘটনার সম্মুখীন হলেন লোপামুদ্রা। ওই সময় তার নিউজ প্রোডিউসার তৎক্ষণাৎ বুলেটিন শেষ করার সিদ্ধান্ত নেন।

;

মেক্সিকোতে দুই মেয়র প্রার্থীকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেক্সিকোতে এক দিনে দুই মেয়র প্রার্থীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে আল জাজিরা। দেশটিতে নির্বাচনের আগে সহিংসতা সর্বোচ্চ আকার ধারণ করেছে বলে জানা গেছে।

আগামী ২ জুন মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট, কংগ্রেসনাল এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে সামনে রেখে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) পর্যন্ত সেখানে নিহত প্রার্থীর সংখ্যা ১৭ জনে দাঁড়িয়েছে।

উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য তামাউলিপাস কর্তৃপক্ষ বলেছে, তারা মেয়র প্রার্থী নোয়া রামোস ফেরেটিজকে হত্যাকারী ব্যক্তির অনুসন্ধান শুরু করেছে।

স্থানীয় মিডিয়া জানিয়েছে, তাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে এবং তিনি ফুটপাতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিলেন।

পিআরআই পার্টির নেতা আলেজান্দ্রো মোরেনো সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘আমরা এই সহিংসতাকে মেনে নেব না।’

দ্বিতীয় নিহত প্রার্থীর নাম আলবার্তো গার্সিয়া। তিনি নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য ওক্সাকার সান হোসে ইন্ডিপেন্ডেন্সিয়ার মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন।

রাজ্য নির্বাচনী বোর্ড গার্সিয়ার মৃত্যুর নিন্দা জানিয়েছে। বোর্ড গার্সিয়ার মৃত্যুকে হত্যা বলে অভিহিত করে বলেছে, এই ধরনের অপরাধ নির্বাচনের সময় হওয়া উচিত নয়।

মেক্সিকোতে সংগঠিত অপরাধের সঙ্গে যুক্ত গ্রুপগুলো দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন দলের রাজনীতিবিদদের হত্যা করেছে।

উল্লেখ্য, মেক্সিকোতে স্থানীয় পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বা পৌরসভার আয় থেকে অর্থ আদায় করার জন্য ড্রাগ কার্টেলরা প্রায়শই এই ধরনের হত্যার প্রচেষ্টা চালিয়ে থাকে।

দেশটির প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডর এপ্রিলের শুরুতে স্বীকার করে বলেছিলেন যে, কার্টেলগুলো প্রায়শই নির্ধারণ করতে চায় যে, কে মেয়র হিসাবে কাজ করবে।

তিনি বলেছিলেন, তারা একটি চুক্তি করে এবং বলে যে, তাদের মনোনীত কোন ব্যক্তি মেয়র হতে চলেছেন। এর বাইরে অন্য কেউ নির্বাচন করতে চাইলেই তাকে হত্যা করা হয়।

সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ডগুলো সরকারকে প্রায় ২৫০ জন প্রার্থীর জন্য দেহরক্ষী সরবরাহ করতে বাধ্য করেছে। এক্ষেত্রে পৌরসভার পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারীরা সবচেয়ে বিপন্ন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।

;

ইসরায়েলের ড্রোন হামলার পাল্টা জবাব ইরাকের 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের পর এবার ইরাকের বাগদাদের দক্ষিণের ব্যাবিলন প্রদেশের ক্যালসোর ইরানপন্থি সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা ঘটে।  শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) গভীর রাতে প্যারা মিলিশিয়া বাহিনীর সেনাঘাঁটিতে বিমান হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় এক সেনা নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছেন।

মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে হামলার পাল্টা জবার দিতে ইসরায়েলের ইলাত শহরে পাল্টা ড্রোন হামলার দাবি করেছে ইরাকের রাষ্ট্রায়ত্ত প্যারা মিলিশিয়া বাহিনী।

শনিবার (২০ এপ্রিল) চীনের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম সিজিটিএনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্যালসোর সে স্থানটিতে সেনা ও পুলিশ বাহিনীর পাশাপাশি ইরাকের ইরানপন্থী পপুলার মোবিলাইজেশন ফোর্সেস বা হাশেদ আল-শাবি বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করে থাকে।এই প্যারা মিলিশিয়া বাহিনী ইরানের মদতপুষ্ট এবং প্রধানত শিয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে নিয়ে গঠিত।

মিলিশিয়া এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, লোহিত সাগরের তীরবর্তী ইসরাইলের ইলাত শহরে একটি ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে। সেনাঘাঁটিতে হামলার জবাবে  ড্রোন হামলা চালানো হয়েছে বলে ওই বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।

রয়টার্সের প্রতিবেদন মতে, ইরাকের রাজধানী বাগদাদের ৫০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত কালসো নামে একটি সেনাঘাঁটিতে অবস্থানরত পপুলার মোবিলাইজেশন ফোর্সের সেনাদের ওপর আকাশ থেকে বোমা হামলা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুটি সূত্র জানিয়েছে, কারা এ বিমান হামলার জন্য দায়ী তা জানা যায়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র এ হামলার দায় অস্বীকার করেছে। ইরাকে অবস্থানরত এক মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘ইরাকে কোনো মার্কিন সামরিক তৎপরতা ছিল না।’

গাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যকার উত্তেজনার মধ্যে এ হামলার ঘটনা ঘটে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার ভোরে ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইসরাইল। তবে এই দাবি অস্বীকার করে ইরান।

 

;