নতুন ফোন ও ডাটা কিনতে করা হবে ফেস স্ক্যান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ফেস স্ক্যানের প্রতীকী ছবি, ছবি: সংগৃহীত

ফেস স্ক্যানের প্রতীকী ছবি, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনে নতুন মোবাইল ফোন ও ডাটা কিনতে গেলে গ্রাহকের ফেস স্ক্যান করতে হবে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর পরিচয় যাচাই করতে এ পদক্ষেপ নিয়েছে চীনা সরকার।

চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এই আদেশটি জারি করা হয়, যা রোববার (১ ডিসেম্বর) থেকে কার্যকর হয়।

চীনা কর্তৃপক্ষ থেকে জানানো হয়, সাইবার স্পেসে নাগরিকদের বৈধ অধিকার এবং স্বার্থ রক্ষা করতেই এ ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে চীন তাদের জনসংখ্যা জরিপের জন্য ফেস স্বীকৃতি প্রযুক্তি ব্যবহার করে আসছে। তবে ফেস স্বীকৃতি প্রযুক্তি বিশ্বব্যাপী একটি বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।

এর আগে নতুন ফোন ও ফোনের ডাটা কিনতে চীনাদের জাতীয় পরিচয়পত্র দেখানো হত। এছাড়া তাদের ছবি তোলা হত। তবে বর্তমানে গ্রাহকের দেওয়া জাতীয় পরিচয় পত্র সত্য কিনা তা জানতে ফেস স্ক্যান করা হবে।

সর্বশেষ কয়েকবছর ধরে চীন নিজ দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের আসল পরিচয় জানার চেষ্টা করে আসছে। এর কারণে ২০১৭ সালে তারা অনলাইনে কোনো কিছু পোস্ট করার আগে পোস্টকারীর প্রকৃত পরিচয় যাচাই করার জন্য একটি ইন্টারনেট বেসড প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে।

এ বিষয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের চীনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গবেষক জেফ্রি ডিং বলেন, চীনা সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে পরিচয়হীন ফোন নম্বর ও ইন্টারনেট অ্যাকাউন্ট থেকে মুক্তি পাওয়া। এছাড়া ইন্টারনেট প্রতারণা এড়াতে সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা। আর তাদের আরেকটি উদ্দেশ্য হচ্ছে জনগণকে নজরদারিতে রাখা।

এ দিকে নতুন এ আইনের বিষয়ে দেশটির সংবাদ মাধ্যমগুলো কোনো প্রকার উদ্বেগ দেখায়নি। তবে দেশটির সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী অনেকেই উদ্বেগ জানিয়ে এর নিন্দা করছেন।

এ বিষয়ে সিনা ম্যাক্রোব্লগিং ওয়েবসাইটটির এক ব্যবহারকারী বলেন, 'দিন দিন মানুষের ওপর পর্যবেক্ষণ করা বাড়িয়ে দিচ্ছে চীনা সরকার। তারা কিসের জন্য এত ভয় পায়?'

আরেক ব্যবহারকারী অভিযোগ করে বলেন, 'চীনা সরকার আগে থেকেই অনেকের তথ্য চুরি করেছে। আগে চোরেরা জানত আমার নাম কী। আর ভবিৎষতে তারা দেখবে আমি কেমন।'

এদিকে চীনকে একটি নজরদারি রাষ্ট্র হিসাবে বর্ণনা করছেন বিশ্লেষকরা। ২০১৭ সালে পুরো চীন জুড়ে ১৭০ মিলিয়ন সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করে দেশটির সরকার। আর ২০২০ সালের মধ্যে ৪০০ মিলিয়ন সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের কথা রয়েছে। ফেস স্ক্যানের নজরদারি এই ব্যবস্থায় মূল ভূমিকা পালন করছে। এছাড়া অপরাধীদের ধরার উপায় হিসেবেও এটি প্রশংসিত হয়েছে। সংবাদপত্রের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর একটি কনসার্টে নতুন এ প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রায় ৬০ হাজার মানুষের মধ্যে থেকে একজন অপরাধীকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয় নিরাপত্তা বাহিনী।

   

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালিয়েছে হিজবুল্লাহ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরান-ইসরায়েলের উত্তেজনার মধ্যেই লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে একটি সামরিক স্থাপনা লক্ষ্য করে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এতে ১৪ ইসরায়েলি সৈন্য আহত হন।

এ হামলার দায় স্বীকার করে গোষ্ঠীটি জানায়, ইসরায়েলি হামলায় নিহত হিজবুল্লাহ সদস্যদের জন্য প্রতিশোধ নিতেই এমন হামলা চালানো হয়েছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে, মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) লেবাননে হিজবুল্লাহর অবস্থান লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায় ইসরাইল। এতে গোষ্ঠীটির শীর্ষ কমান্ডারসহ কয়েকজন নিহত হন। সেই হামলার পাল্টা প্রতিশোধ নিতেই ইসরাইলের সামরিক স্থাপনাকে লক্ষ্যবস্তু করেছে হিজবুল্লাহ।

ইসরাইলের সেনাবাহিনী জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে ছজনের অবস্থা খুবই গুরুতর। এ ঘটনার পর লেবানন সীমান্তে পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইসরাইল।

 

;

ফিলিস্তিন জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হবে কি না-ভোট আজ 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘের সবচেয়ে ক্ষমতাধর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান নিরাপত্তা পরিষদে পূর্ণ সদস্যপদের জন্য ফিলিস্তিনের নাম সুপারিশ করা হবে কি না- এ প্রশ্নে আজ ভোট হবে। শুক্রবার নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বিকেল ৩ টার দিকে হবে ভোট।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘের সনদ অনুসারে, কোনো দেশ যদি এই সংস্থার সদস্য হতে চায় সেক্ষেত্রে তাকে প্রথমে আবেদনের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশ জোগাড় করতে হয়। আবেদনপত্রের সঙ্গে সেই সুপারিশ সংযুক্ত করলেই কেবল দেশটিকে সদস্যপদ দেওয়ার ব্যাপারটি বিবেচনা করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ।

শুক্রবারের ভোটে যদি নিরাপত্তা পরিষদের অন্তত ৯টি সদস্যরাষ্ট্র পক্ষে ভোট দেয় এবং স্থায়ী ৫ সদস্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া এবং চীন- স্থায়ী এই পাঁচ সদস্যরাষ্ট্রের কোনোটিই যদি ভোটের প্রস্তাবে ভেটো না দেয়, তাহলেই নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশ অর্জন করতে পারবে ফিলিস্তিন।

উল্লেখ্য, ৮ এপ্রিল নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে মাল্টার জাতিসংঘ দূত ভানেসা ফ্রেজিয়ের জানিয়েছিলেন, জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য ফিলিস্তিনের পক্ষে সুপারিশের ব্যাপারে চলতি এপ্রিলেই সিদ্ধান্ত নেবে নিরাপত্তা পরিষদ।

এর আগে, এক প্রতিবেদনে বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবার পরিষদের অস্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র আলজেরিয়া ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের সুপারিশ সংক্রান্ত ভোটের একটি খসড়া প্রস্তাব উত্থাপন করে। পরে বৃহস্পতিবারের বৈঠকে ভোটের দিন ঠিক হয়। বৈঠকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী ও রাষ্ট্রদূতরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, পূর্ণ সদস্যপদের জন্য বহু বছর ধরে চেষ্টা-তদবিরের পর ২০১১ সালে ‘পর্যবেক্ষক’ হিসেবে জাতিসংঘে প্রবেশের অনুমতি পায় ফিলিস্তিন। এই ক্যাটাগরিভুক্ত দেশ বা ভূখণ্ডগুলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আলোচনা-বিতর্কে যুক্ত হতে পারে, কিন্তু উত্থাপিত কোনো প্রস্তাবের পক্ষে-বিপক্ষে ভোট দেওয়ার এখতিয়ার তাদের নেই।

পশ্চিম তীর, গাজা উপত্যকা এবং পূর্ব জেরুজালেম- এই তিন ভূখণ্ডের সমন্বয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র চায় ফিলিস্তিন। কিন্তু এই ৩টি ভূখণ্ডই ১৯৬৭ সাল থেকে নিয়ন্ত্রণ করছে ইসরায়েল।

শান্তিপূর্ণ দ্বিরাষ্ট্র সমাধানে নিরাপত্তা পরিষদ গত কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যের আল আকসা অঞ্চলে ‘ফিলিস্তিন’ এবং ‘ইসরায়েল’ নামে দু’টি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে সমর্থন ও তৎপরতা জারি রেখেছে। ১৯৯০ সালে নরওয়ের রাজধানী অসলোতে এ বিষয়ক একটি দলিলে স্বাক্ষরও করেছিল ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের প্রতিনিধিরা।

গত ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর ফের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য তৎপরতা শুরু করে ফিলিস্তিন, আর এই তৎপরতার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় শেষ হবে শুক্রবার নিরাপত্তা পরিষদের ভোটের মধ্যে দিয়ে।

;

ইসরায়েলের হামলা মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরান: ইরানের সেনাবাহিনী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের হামলার মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ইরানের সামরিক বাহিনী। 

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ইরানের সংবাদ সংস্থা ইরনার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার জাতীয় সেনা দিবস উপলক্ষে এক কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে বিমান বাহিনীর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার হামিদ ভাহেদী বলেন, ইরানের হাতে থাকা রাশিয়ার তৈরি সুখোই-২৪ যুদ্ধবিমানসহ অন্যান্য বিমান ইসরায়েলি হামলার মোকাবিলা করার জন্য ‘‘সর্বোচ্চ প্রস্তুত অবস্থায়’’ রয়েছে।

তিনি বলেন, আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং বোমারু বিমানসহ সব ক্ষেত্রেই পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে। আমরা যেকোনও ধরনের পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত রয়েছি।

এর আগে ওই অনুষ্ঠানে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বলেছেন, ‌‌‘‘আমাদের মাটিতে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের যে কোনও ধরনের হামলার কঠোর জবাব দেওয়া হবে।’’

গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়ে একজন কমান্ডারসহ ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড কর্পসের সাত কর্মকর্তাকে হত্যা করে ইসরায়েল। এ হামলার জবাবে রোববার ভোরে ইসরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।

;

প্রেমিকের আত্মহত্যার জন্য প্রেমিকাকে দায়ী করা যায় না- দিল্লি হাইকোর্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রেমে ব্যর্থতায় প্রেমিকের আত্মহত্যার জন্য প্রেমিকাকে দায়ী করা যায় না বলে এক পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন দিল্লির হাইকোর্ট।

ছেলের প্রেমিকা ও তাদের বন্ধুর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে বাবার মামলা দায়েরের পর অভিযুক্তদের আগাম জামিন শুনানিতে দিল্লির হাইকোর্ট এ মন্তব্য করেন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ভারতের এক সংবাদমাধ্যম মুনসেফ ডেইলি এ বিষয়ে একটি খবর প্রকাশ করে।

খবরে বলা হয়, উচ্চ আদালত বলেছেন, মানসিকভাবে দুর্বল বা ভঙ্গুর চিন্তার একজন মানুষের ভুল সিদ্ধান্তের জন্য আরেকজনকে দায়ী করা যায় না।

দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি অমিত মহাজন বলেন, প্রেমের ব্যর্থতার জন্য কাউকে, মামলা খারিজের জন্য আইনজীবী কিংবা পরীক্ষায় ফেল করে আত্মহত্যা করলে নারী-পরীক্ষককে দায়ী করা যায় না।

২০২৩ সালে প্রেমে ব্যর্থতার জন্য আত্মহত্যাকারী প্রেমিক একটি সুইসাইড নোট লিখে রেখে যান। সেই নোটে তার নারী-বন্ধু ও অপর এক বন্ধুকে দায়ী করেন। এরপর প্রেমিকের বাবা ওই দুইজনকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। মামলায় বলা হয়, তার ছেলের সঙ্গে মেয়েটির আবেগের সম্পর্ক ছিল। অভিযুক্ত অপর সিনিয়র একজন আইনজীবী মনিন্দর সিং ছেলে ও মেয়েটির বন্ধু ছিলেন।

প্রেমিকের বাবা অভিযোগে আরো বলেন, তার ছেলের সঙ্গে মেয়েটির শারীরিক সম্পর্ক ছিল এবং তারা খুব শিগগিরই বিয়ে করবে বলে জানিয়েছিল। পরে মায়ের ঘরে ঢুকে ছেলে আত্মহত্যা করে।

আদালত বলেন, এটা ঠিক যে, প্রেমিকের সুইসাইড নোটে অভিযুক্ত দুইজনের নাম উল্লেখ করা আছে। কিন্তু সেই নোটে এমন কিছু লেখা নেই যে, তারা তাকে হুমকি দিয়েছিল। এটি ছিল আত্মহত্যার একটি সাধারণ নোট।

আদালত বলেন, প্রেমিক ও প্রেমিকার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটিং দেখে জানা গেছে, প্রেমিক ছিলেন খুব ‘সেনসেটিভ মাইন্ডের’ (খুবই অনুভূতিশীল মানসিকতার)। সেখানে প্রেমিক লিখেছেন, মেয়েটি যদি তার সঙ্গে কথা না বলে, তাহলে সে আত্মহত্যা করবে।

আদালত পরে অভিযুক্ত দুজনের অন্তর্বর্তীকালীন আগাম জামিন মঞ্জুর করেন। অভিযুক্তদের হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের দরকার নেই বলে জানান এবং এ অভিযোগের জন্য তাদের সাজা দেওয়া যায় না বলে মন্তব্য করেন।

আদালত অভিযোগকারীকে তদন্ত কাজে সহযোগিতা করার নির্দেশনা দেন।

;