শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিক্ষোভ, চলছে ধরপাকড়



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, ছবি: সংগৃহীত

আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনবিরোধী বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে। বিতর্কিত এই নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আওয়াজ তোলা শুরু করেছে। এদিকে বিক্ষোভ শক্ত হাতে দমন করতে রাস্তায় নেমেছে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও। বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপের পাশাপাশি কোথাও কোথাও তাজা গুলি ছুড়েছে বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। অসংখ্য বিক্ষোভকারীদের আটকও করেছে দেশটির পুলিশ।

রোববার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানী দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তর প্রদেশ ও অন্ধ্র প্রদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের ভেতরে ও বাইরে বিক্ষোভ করেছে। সকাল থেকে শুরু করে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে কোথাও কোথাও বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জনসম্পত্তি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে।

নাগরিকত্ব আইন পাস হওয়ার পর এর বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলে দিল্লিতে অবস্থিত জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বামপন্থি, প্রগতিশীল, উদারপন্থী ও মুসলিম সংগঠনের সদস্যসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেমেছে। এ ঘটনায় শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে বিক্ষোভকারীদের ওপর লাঠিচার্জ ও তাদেরকে লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাস ছুঁড়ে পুলিশ।

শিক্ষার্থীদের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনবিরোধী বিক্ষোভ

মুসলিমদের জন্য বিশেষায়িত এ কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশের হামলার প্রতিবাদে পরদিন রোববার হাজার হাজার শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের বাইরের এলাকায় বিক্ষোভে নেমে যায়। এসময় পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ভাঙচুর ও বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। চলে ধর-পাকড়। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, এদিন জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় একশো শিক্ষার্থীকে আটক করেছে পুলিশ। তবে, রোববার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে একই সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।

জামিয়ার শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার খবরে ভারতের অন্যান্য রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রোববার রাতে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। জামিয়ার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সৌহার্দ্য প্রকাশে বিক্ষোভ করে উত্তরপ্রদেশের আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের বিক্ষোভ মিছিলটিও সহিংসতার মধ্যে দিয়ে শেষ হয়। সংঘর্ষে ৩০ শিক্ষার্থী ও ১০ পুলিশ আহত হয়।

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে উত্তর প্রদেশের পুলিশ প্রধান জানান, ক্যাম্পাস খালি করা হবে, শিক্ষার্থীদের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়া হবে। ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বিক্ষোভ হয়েছে উত্তরপ্রদেশের বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়েও।

হায়দ্রাবাদের মাওলানা আজাদ উর্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রোববার মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে। তারা নিজেদের পরীক্ষা স্থগিত করতে দাবি জানিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এদিন মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছেন। তারা ক্যাম্পাসের বাইরেও বিক্ষোভ মিছিলটি নিয়ে যান। নাগরিকত্ব আইনবিরোধী স্লোগানের পাশাপাশি জামিয়ার শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার নিন্দা জানান।

এদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, সহিংসতা সৃষ্টিকারীদের তাদের পোশাক দেখে চিহ্নিত করা যাবে। তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।

গত সপ্তাহে রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের মাধ্যমে নাগরিকত্ব আইন কার্যকর হওয়ার পর থেকে আইনটির বিরুদ্ধে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে প্রথম বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। জামিয়ার শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার পর তা ছড়িয়ে পড়ে ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে।

উল্লেখ্য, ভারতের নাগরিকত্ব আইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ভারতে প্রবেশকারী ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের শরণার্থী বিবেচনা করে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। এ আইনকে ভারতের ধর্মীয় নিরপেক্ষতার প্রতি আঘাত হিসেবে উল্লেখ করেছে উদারপন্থী ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক সংগঠন ও শিক্ষার্থীসমাজ। তবে, উত্তরপূর্বাঞ্চলে বিক্ষোভ চলছে 'অবৈধভাবে' প্রবেশকারী অমুসলিমদের নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রতিবাদে।

   

সব হিন্দু শরণার্থী নাগরিকত্ব পাবে: নির্বাচনী প্রচারণায় অমিত শাহ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। এবার সবার নজরে দ্বিতীয় দফার ভোট। আর তাই মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) প্রচার প্রচারণার জন্য ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিজেপি নেতা অমিত শাহ এসেছিলেন পশ্চিম বঙ্গে।

এ সময় ভাষণে অমিত শাহ বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে চাইছেন না। হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে চাইছেন না। আমি কথা দিচ্ছি সব হিন্দু শরণার্থী নাগরিকত্ব পাবে।

এ বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা করে তিনি বলেন, এবার আমরা এই বাংলা থেকে কাটমানির কালচার বন্ধ করে দুর্নীতিমুক্ত বাংলা গড়বো। সিএএ কার্যকর হবে। সিএএ ও এনআরসি বন্ধ করতে পারবে না মমতাদি।’

রাজ্যের মানুষ কেন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করতে পারছে না, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, মোদিজি গরিব মানুষের জন্য কাজ করেছেন। ১২ কোটির বেশি শৌচালয় বানানো হয়েছে। ৪ কোটির বেশি মানুষ নিজের বাড়ি পেয়েছেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় প্রকল্প এখানে আসতে দেন না।

এছাড়াও তিনি আরও বলেন, তৃণমূলের এক মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫১ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। তৃণমূলের যে নেতারা দশ বছর আগে ঝুপড়ি থাকত, সাইকেলে ঘুরত, তাদের এখন চারতলা বাড়ি।

এ সময় ভোটের টার্গেটের কথাও শোনান তিনি। পশ্চিম বঙ্গে বিজেপির লক্ষ্যমাত্রা ৪২টি সিটের মধ্যে তিরিশটির বেশি আসন জয়। শেষে বাংলার মানুষের কাছে চান ভোটের প্রতিশ্রুতি।

 

;

চলমান যুদ্ধের মধ্যেই রাশিয়ার উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী আটক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘুষ নেয়ার অভিযোগে রাশিয়ার উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী তৈমুর ইভানভ কে আটক করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়ার একজন উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে ঘুষ নেওয়ার সন্দেহে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির শীর্ষ তদন্তকারী সংস্থা। তদন্ত কমিটি মঙ্গলবার বলেছে, তৈমুর ইভানভকে আটক করা হচ্ছে এবং তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে।

ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ, রুশ সংবাদ সংস্থার বরাত দিয়ে বলেছেন, ইভানভকে আটকের বিষয়ে একটি প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া তাকে আটকের বিষয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রীকে আগেই জানানো হয়েছে।

দেশটির সংবাদ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযোগ প্রমাণিত হলে ৪৮ বছর বয়সী ইভানভের ১৫ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।

বিবিসি বলছে, ২০১৬ সালে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত হওয়া ৪৭ বছর বয়সী তৈমুর ইভানভ দেশটির সামরিক অবকাঠামো প্রকল্পের দায়িত্বে ছিলেন। মূলত অ্যাক্টিভিস্টরা দীর্ঘদিন ধরে রাশিয়ায় কথিত ব্যাপক মাত্রার দুর্নীতির সমালোচনা করে আসছেন।

তৈমুর ইভানভ পূর্বে মস্কো অঞ্চলের উপ-প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। আর এখানেই বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য গভর্নর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি শোইগুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন বলে জানা যায়।

উল্লেখ্য, ইভানভের ওপর যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন তার বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরাপের পাশাপাশি তার সম্পদও জব্দ করেছে।

;

জিবুতিতে নৌকাডুবি, ৩৫ অভিবাসীর মৃত্যু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: বিবিসি

ছবি: বিবিসি

  • Font increase
  • Font Decrease

লোহিত সাগরের জিবুতি উপকূলে অভিবাসী বহনকারী একটি নৌকা ডুবে অন্তত ৩৫ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। মৃত এসব অভিবাসীর মধ্যে শিশুও রয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর আফ্রিকার দেশ তিউনিশিয়ায় ১৯ অভিসানপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে জিবুতি উপকূলে একটি নৌকাডুবে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছেন আরও ২৮ জন।

তিউনিসিয়ার কোস্টগার্ড জানিয়েছে, এরই মধ্যে ১৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা ইউরোপের দেশ ইতালি যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।

উদ্ধারের পর জিবুতির উপকূলে গডোরিয়া শহরে নিয়ে আসা জীবিতদের চেহারায় বিপর্যয় এবং ভয় স্পষ্ট ছিল। পরে সেখানে চিকিৎসার জন্য তাদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে জাতিসংঘের অভিবাসন বিষয়ক সংস্থা আইওএম তাদের ইথিওপিয়ায় প্রত্যাবাসন করে।

জিবুতি কোস্টগার্ডের সিনিয়র কর্মকর্তা ইস ইইয়াহ বলেছেন, যারা ডুবে যাওয়া নৌকায় ছিলেন তারা ইয়েমেন ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিলেন। কারণ তাদের নিজের দেশের তুলনায় সেখানে জীবন আরও বেশি সংগ্রামের ছিল।

এ ঘটনায় জিবুতিতে নিযুক্ত ইথিওপিয়ার রাষ্ট্রদূত বারহানু সেগায়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে অভিবাসীদের মৃত্যুর জন্য শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘জিবুতি থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে অবৈধপন্থায় ভ্রমণ অত্যন্ত বিপজ্জনক এবং এতে করে ক্রমাগত আমাদের নাগরিকরা তাদের জীবন হারাচ্ছেন।’

প্রসঙ্গত, যুদ্ধ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও উন্নত জীবনের আশায় প্রতি বছর হাজার হাজার আফ্রিকান অভিবাসনপ্রাত্যাশী লোহিত সাগরের ওপারে সৌদি আরবে যাওয়ার চেষ্টা করেন। নৌকাডুবে মারা যান অনেকে।

;

ফের বৃষ্টির শঙ্কা দুবাইয়ে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আমিরশাহির আবহাওয়া অফিস ‘দ্য ন্যাশনাল সেন্টার অব মেটেরিয়োলজি’ (এনসিএম) দুবাইয়ে ফের বৃষ্টির সতর্কবার্তা দিয়েছে।

তবে সংস্থাটি জানিয়েছে, ফের বৃষ্টি হলেও তা গত সপ্তাহের মতো ভয়াবহ অবস্থা হবে না। বুধবার (২৪ এপ্রিল) নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। তবে তাপমাত্রা ৫-৭ ডিগ্রি কমতে পারে।

গত সপ্তাহে এক দিনে ৭৫ বছরের মধ্যে রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে দেশটিতে। রেকর্ড গড়া বৃষ্টিতে চার দিন ধরে পানিতে ডুবে ছিল দুবাই বিমানবন্দর। আবু ধাবি, শারজার অবস্থাও শোচনীয় হয়েছিল।

এনসিএম-এর জলবায়ু বিশেষজ্ঞ আহমেদ হাবিব বলেন, ‘‘চিন্তার কিছু নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে আর যাই হোক, ভারী বৃষ্টি হবে না। গত সপ্তাহের সঙ্গে তুলনার প্রশ্নই নেই। মাঝারি বৃষ্টি হবে। মেঘ পশ্চিম উপকূল থেকে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে ঢুকছে।’’

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব প্রায় গোটা পৃথিবী জুড়েই স্পষ্ট। মরুভূমির দেশের বৃষ্টি হচ্ছে, মেরু অঞ্চলে হিমবাহ গলছে। সম্প্রতি ওমানে প্রবল ঝড় হয়। ২০ জনের মৃত্যু হয় সে দেশে। তার পরে সেই ঝড়-বৃষ্টি ধেয়ে যায় সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে।

;