মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মুহিদ্দীনের শপথ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
শপথ নিচ্ছেন মুহিদ্দীন ইয়াসিন, ছবি: আল-জাজিরা

শপথ নিচ্ছেন মুহিদ্দীন ইয়াসিন, ছবি: আল-জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেক জল্পনা কল্পনা শেষে এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়ার নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন মুহিদ্দীন ইয়াসিন। রোববার (১ মার্চ) সকালে তিনি এ শপথ নেন।

মালয়েশিয়ার প্রধান বিচারপতি টেংকু মাইমুন তুয়ান মাত এবং সরকারের মুখ্য সচিব মোহাম্মদ জুকি আলীর সামনে শপথ গ্রহণের পর মুহিউদ্দীন নিয়োপত্রের দলিলে সই করেন।

মুহিদ্দীনের শপথ নেওয়ার এক ঘণ্টা আগে তার সাবেক মিত্র মাহাথির মোহাম্মদ দাবি করেন, তিনি সরকার গঠনের জন্য যথেষ্ট সমর্থন পেয়েছেন ও সংসদের ভোটে তিনি তা প্রমাণ করবেন।

এক সংবাদ সম্মেলনে মাহাথির সাংবাদিকদের বলেন, আমি জনসাধারণে কাছে বলতে চায় যে আমার কাছে সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন রয়েছে। আমার কাছে ১১৪ জন আইন প্রণেতার সমর্থন রয়েছে।

৯৪ বছর বয়সী মাহাথির আরও বলেন, আমার কাছে বৈধ সমর্থন রয়েছে। চিঠি আকারে সমর্থন পাওয়ার প্রমাণ আমার কাছে রয়েছে। এছাড়া সংসদের জরুরি অধিবেশনের জন্য আহ্বান জানিয়েছে তিনি।

গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন মাহাথির। এরপর তার জোট পাকাতান হারাপান (পিকেআর) থেকে বের হয়ে নতুন একটি জোট করতে চান তিনি।

মাহাথিরের পদত্যাগের পরেই দেশটির রাজা তার সঙ্গে বৈঠকে বসে। তিনি রাজনৈতিক অস্থিরতা দূর করতে বৈঠকে বসার জন্য অনুরোধ করেন। এছাড়া তিনি সংসদের সমস্ত সদস্যদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন।

এদিকে শনিবার রাজার প্রসাদ থেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মুহিদ্দীন ইয়াসিনের নাম ঘোষণা করা হয়। এছাড়া মুহিদ্দীন সংসদের আস্থা রাখবেন বলে জানানো হয়। তবে রাজার এই ঘোষণার পর কিছু মালয়েশিয়ান এই নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

আরও পড়ুন-  মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেন মুহিদ্দীন ইয়াসিন

                 ‘আবারও বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হতে যাচ্ছি’

                 প্রভুভক্তির ফল পাবেন আনোয়ার ইব্রাহিম?

                 পদত্যাগ করলেন মাহাথির মোহাম্মদ

                 অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পেলেন মাহাথির

                 আবারও প্রধানমন্ত্রী হতে চান মাহাথির

   

৬২ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে ব্রাজিল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রীষ্ম মৌসুমের শুরুতেই ব্রাজিলের রাজধানী রিও ডি জেনেরিওতে সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে।আবহাওয়া দপ্তর বলছে, মানুষ যে উত্তাপ অনুভব করছে তার বিচারে ফিলস লাইক টেম্পারেচার ৬২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গেছে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তীব্র গরমের কারণে রিও ডি জেনেরিওতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এ পরিস্থিতিতে স্কুল, কলেজ ও বেশ কিছু অফিস বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। একটু শীতলতার খোঁজে শত শত মানুষ ভিড় জমিয়েছে কোপাকাবানা ও ইপানেমা সমুদ্র সৈকতে।

আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, শুধু আবহাওয়া অফিসের রেকর্ড করা তাপমাত্রা দিয়ে গরমের তীব্রতা বিচার করলে হবে না। এর সঙ্গে আদ্রতাসহ বেশ কিছু জিনিস বিবেচনায় নিতে হবে। সেসব জিনিস বিবেচনায় নিলে রিও ডি জেনেরিওর মানুষ এখন প্রায় সাড়ে ৬২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভব করছে। এটিকেই বলে ‘ফিলস লাইক টেম্পারেচার’।

গত এক দশকের মধ্যে মানুষ এত তাপমাত্রা অনুভব করেনি বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদেরা। ব্রাজিল আবহাওয়া অফিসের সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও আবহাওয়াবিদ রাকুয়েল কোরিয়ে বলেন, ‘গত বছরের নভেম্বরে রিওতে ৫৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস অনুভূত হয়েছিল।’

অস্বাভাবিক মাত্রায় গরম বেড়ে যাওয়ার পেছনে নির্বিচারে গাছ কাটা, বন উজাড় করা, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বহুতল ভবন নির্মাণ করা, রাস্তায় মাত্রাতিরিক্ত যানবাহন বেড়ে যাওয়া ইত্যাদি কারণ দায়ী বলে মনে করেন আবহাওয়াবিদেরা।

রাকুয়েল কোরিয়ে বলেন, ‘সামনের দিনগুলোতে অবস্থা আরও ভয়াবহ হবে বলেই আমাদের আশঙ্কা। কারণ যেভাবে জনসংখ্যা বাড়ছে, আবাসন বাড়ছে, বনভূমি উজাড় হচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, পরিবেশ বিপর্যয় হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে তীব্র গরম–অতিবৃষ্টি–বন্যা–খরা অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে।’

এদিকে রিও যখন গরমে পুড়ছে, অন্যদিকে ভয়াবহ বৃষ্টি আবার ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, আগামী সপ্তাহ পর্যন্ত বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। 

ব্রাজিলের আবহাওয়া তথ্য সংস্থা মেটসুল সতর্ক করে বলেছে, আগামী সপ্তাহটি দক্ষিণাঞ্চলের জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ সপ্তাহজুড়েই তীব্র ঝড়–বৃষ্টি হতে পারে।

;

ভোরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় গাজার ২০ জনের মৃত্যু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের রাফাহ এবং গাজা উপত্যকার কেন্দ্রীয় অংশে ভোরে ইসরায়েলি বিমান হামলায় অন্তত ২০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও বহু ফিলিস্তিনি।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) ভোরে ইসরাইল এই হামলা চালায় বলে নিশ্চিত করেছেন ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার ভোরে রাফাহ এবং গাজা উপত্যকার কেন্দ্রীয় অংশে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

কর্মকর্তারা জানান, মিশরীয় সীমান্তের কাছে দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে বেশ কয়েকটি বাড়ি এবং অ্যাপার্টমেন্টে ইসরায়েল হামলা চালায়। এই ঘটনায় ১৪ জন নিহত এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন। গাজা উপত্যকাজুড়ে ইসরায়েলি হামলার কারণে বাস্তুচ্যুত ১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি বর্তমানে এই শহরটিতে আশ্রয় নিয়েছেন।

এছাড়া মধ্য গাজা উপত্যকার আল-নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি বাড়িতে পৃথক বিমান হামলায় আরও ছয়জন নিহত হয়েছেন বলে চিকিৎসা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে গাজা শহর থেকে প্রায় ১৪ কিমি (৮.৬ মাইল) দক্ষিণে মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ শহরে বজ্রপাতের সঙ্গে বিস্ফোরণের মিশ্র শব্দ এবং বৃষ্টি তাঁবুর তৈরি ক্যাম্পে অবস্থানরত বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর দুর্দশাও আরও বাড়িয়ে দেয়।

দেইর আল-বালাহ শহর থেকে পাঁচ সন্তানের বাবা শাবান আবদেল-রউফ বলেছেন, ‘আমরা বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করতাম এবং (বৃষ্টি হতে) দেরি হলে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতাম। আজ আমরা প্রার্থনা করছি যেন বৃষ্টি না হয়। আমরা বজ্রপাত এবং বোমা হামলার শব্দের মধ্যে আর পার্থক্য করতে পারছি না। বাস্তুচ্যুত মানুষ যথেষ্ট দুর্দশার মধ্যে রয়েছে।’

উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় ইসরাইলের আক্রমণের ফলে এখন পর্যন্ত ৩১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ।

এছাড়া ইসরাইলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।  ইসরাইলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

;

অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে কিউবাজুড়ে বিক্ষোভ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: আল জাজিরা

ছবি: আল জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বীপরাষ্ট্রের কিউবায় অর্থনৈতিক সংকট অব্যাহত থাকায় দেশজুড়ে বিক্ষোভ হয়েছে।

সোমবার (১৮ মার্চ) দেশটির রাষ্ট্রপতি মিগুয়েল ডিয়াজ-ক্যানেল বিক্ষোভকারীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আগের দিন শত শত মানুষ বিদ্যুৎ বিভ্রাট এবং খাদ্য সংকটের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের জন্য সান্তিয়াগো শহরে জড়ো হয়ে বিক্ষাভ করেন।

সোশ্যাল মাধ্যমের ভিডিওতে দেখা যায়, কমিউনিস্ট-শাসিত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরে জনতা "শক্তি এবং খাদ্য" স্লোগান দিচ্ছে।

দেশটিতে সম্প্রতি এক দিনে ১৮ ঘণ্টা বা তার বেশি সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকতে দেখা গেছে। এতে দেশে খাদ্য সরবরাহ এবং অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপকে বিপন্ন হয়।

মার্কিন বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা এবং সম্প্রতি ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাষ্ট্রপতির সময় আরোপিত নিষেধাজ্ঞাগুলির দীর্ঘস্থায়ী হওয়ায় কিউবা কয়েক দশকের মধ্যে তার সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটের সাথে লড়াই করছে। করোনা মহামারী এ সংকটকে আরও প্রকট করে তুলেচে।

ডায়াজ-ক্যানেল সংলাপ এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়ে এক্সে লিখেছেন, বেশ কিছু মানুষ বৈদ্যুতিক পরিষেবা এবং খাদ্য বিতরণের পরিস্থিতি নিয়ে তাদের অসন্তোষ প্রকাশ করেছে।

তিনি বলেন, দল, রাষ্ট্র এবং সরকারের কর্তৃপক্ষের স্বভাব হল আমাদের জনগণের অভিযোগের প্রতি মনোযোগ দেওয়া, শোনা, সংলাপ করা, পরিস্থিতির উন্নতির জন্য যে সমস্ত প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে তা ব্যাখ্যা করা, সর্বদা প্রশান্তি এবং পরিবেশে।


হাভানায় মার্কিন দূতাবাস এক্স-এর একটি পোস্টে বলেছে, বায়ামো, গ্রানমা এবং অন্যান্য স্থানে বিক্ষোভ হয়েছে। সরকারকে "বিক্ষোভকারীদের মানবাধিকারকে সম্মান করতে এবং কিউবার জনগণের ন্যায্য চাহিদা মেটাতে" আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

সান্তিয়াগোতে বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণ ছিল। এ সময় বিক্ষোভকারীরা চিৎকার করে বলেন, “কমিউনিজম চলে যাও, দিয়াজ-খাল চলে যাও। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওগুলিতে কোথাও সংঘর্ষ বা কাউকে গ্রেপ্তারের খবর পাওয়া যায়নি। বিক্ষোভগুলো বিপুল সংখ্যক রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা বাহিনী দ্বারা বেষ্টিত ছিলো।

;

ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে আল জাজিরার সাংবাদিক গ্রেফতার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: আল জাজিরা

ছবি: আল জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তনের গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতাল থেকে আল জাজিরার আরবি সংবাদদাতা ইসমাইল আল-ঘৌলকে গ্রেফতার করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। গ্রেফতারের পর ওই সাংবাদিককে গুরুতরভাবে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে।

সোমবার (১৮ মার্চ) সকালে আল-ঘৌল তার সহযোগী এবং অন্যান্য সাংবাদিকদের সাথে হাসপাতালে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর চতুর্থ অভিযান কভার করতে সেখানে ছিলেন, যেখানে চিকিৎসা কর্মী, রোগী এবং বাস্তুচ্যুত পরিবারসহ হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিক আটকা পড়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, আল জাজিরার প্রতিবেদককে ইসরায়েলি বাহিনী টেনে নিয়ে গেছে। চিকিৎসা কেন্দ্রের সংবাদ সম্প্রচারের যানবাহনও ধ্বংস করেছে তারা।

আল জাজিরার সাংবাদিক হানি মাহমুদ রাফাহ থেকে এক প্রতিবেদনে জানায়, আল-ঘৌলকে "মাটিতে ফেলে তার সহযোগীসহ ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নির্যাতন, মারধর এবং আটক করেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের উদ্ধৃতি দিয়ে মাহমুদ বলেছেন, অনেক ফিলিস্তিনিকে মারধর করা হয়েছে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়েছে, কারও কারও চোখ বেঁধে রাখা হয়েছে এবং তাদের হাত পিঠের পিছনে বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এরপর তাদের একটি ইসরায়েলি সামরিক ট্রাকের ভেতরে রেখে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে এবং হাসপাতালের একটি ভবনে গুলি চালায়, ফিলিস্তিনিদের হত্যা ও আহত করে এবং হাসপাতালের উঠানের একটি অংশ বুলডোজ দিয়ে ধ্বংস করে।

মাহমুদের মতে, এদিন ইসরায়েলি বাহিনী মহিলা চিকিৎসা কর্মী এবং সাংবাদিকসহ ৮০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করেছে।

;