হোয়াইট হাউসের সব কর্মীকে মাস্ক পরার নির্দেশ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হোয়াইট হাউসের সকল কর্মীকে মাস্ক পরার নির্দেশ দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের দুই সহযোগীর করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (১১ মে) হোয়াইট হাউসের দেওয়া নির্দেশনায় বলা হয়, কর্মীদের অবশ্যই তাদের ডেস্কে বসে থাকা ও সহকর্মীদের থেকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার সময় ছাড়া সব সময় মাস্ক পরতে হবে। যখন তারা হোয়াইট হাউসের ওয়েস্ট উয়িংয়ে প্রবেশ করবেন, তখন অবশ্যই মাস্ক পরে থাকতে হবে।

সোমবার রোজ গার্ডেনের প্রেস ব্রিফিংয়ের প্রেসিডেন্ট নিজেই মাস্ক ছাড়া আসেন। এ সময় তিনি বলেন, এখন মাস্ক পরা নীতিটির প্রয়োজন। তবে তার মাস্ক পরার দরকার নেই জানিয়ে তিনি বলেন, আমি সবার থেকে অনেক দূরে অবস্থান করি। হোয়াইট হাউসে সংক্রমণ নিরসন করতে আমার এই নির্দেশনা মানার প্রয়োজন নেই।

এদিকে ট্রাম্পের এমন নির্দেশনায় ইতোমধ্যে নিন্দা শুরু হয়েছে। কারণ কিছুদিন আগে পর্যন্ত হোয়াইট হাউসে কারো মাস্ক পরার প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেন ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে আক্রান্ত শনাক্তের পর এমন নির্দেশনায় আবারও বিতর্কিত হয়েছেন এ নেতা।

এর আগে ১০ মে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসায় হোয়াইট হাউসের ভাইরাস টাস্কফোর্স কমিটির তিন কর্মকর্তা সঙ্গরোধে যান। সঙ্গরোধে যাওয়া কর্মকর্তারা হলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেসের পরিচালক অ্যান্থনি এস ফাউসি, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্রের পরিচালক ডা: রবার্ট রেডফিল্ড এবং খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের কমিশনার স্টিফেন হ্যান।

যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৮১ হাজার ৭৯৫ জন করোনা আক্রান্ত রোগী মারা গেছেন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ লাখ ৮৫ হাজার ৮৩৪ জন। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লাখ ৬২ হাজার ২২৫ জন। দেশটিতে গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৮ হাজার ১৯৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন।

   

সুগার বেড়েছে কেজরিওয়ালের, জেলেই দেওয়া হলো ইনসুলিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের নয়াদিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ইনসুলিন দেওয়া হয়েছে তিহাড় জেলে। জেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে এনডিটিভি জানিয়েছে, সোমবার (২৩ এপ্রিল) রাতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর রক্তে সুগারের মাত্রা অতি উচ্চে পৌঁছে যায়। তার পরই তাকে ইনসুলিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

গত কয়েকদিন ধরেই কেজরিওয়ালকে ঘিরে সুগার-বিতর্ক শুরু হয়েছে। তার দল আম আদমি পার্টির (আপ) পক্ষ থেকে বার বার অভিযোগ করা হচ্ছিল যে, কেজরিওয়ালের রক্তে সুগারের মাত্রা প্রয়োজনের তুলনায় অনেকটাই বেশি। কিন্তু তাকে ইনসুলিন দেওয়া হচ্ছে না। একই অভিযোগ করতে শোনা গেছে কেজরিওয়ালকেও।

‘রক্তে সুগারের মাত্রা বেশি, ইনসুলিনের প্রয়োজন। জেলে যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেন না’-এমন অভিযোগ তুলে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আম আদমি পার্টির (আপ) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আইনজীবী।

আপ নেতার আবেদন ছিল, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে তার পারিবারিক চিকিৎসকের সঙ্গে প্রতিদিন কথা বলতে দেওয়া হোক। সোমবার অবশ্য আদালত সেই আবেদন খারিজ করে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য দিল্লির এমস’কে মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করার নির্দেশ দেন আদালত।

সেই নির্দেশের কয়েক ঘণ্টা পরেই জেলে কেজরিওয়ালের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখে ইনসুলিন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এই প্রসঙ্গে আপ নেতা সৌরভ ভরদ্বাজ বলেন, ‘এটা থেকে পরিষ্কার যে, আমাদের মুখ্যমন্ত্রী একদম ঠিক ছিলেন। কিন্তু, তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষ তাকে হুমকি দিচ্ছিল। বিজেপির লোকেরা এখন বলুন, যদি সত্যিই ইনসুলিনের প্রয়োজন না পড়ে, তবে এখন কেন দেওয়া হল?’

প্রসঙ্গত, গত ২১ মার্চ দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে ইডি। ইডি হেফাজতে থাকার পর আপাতত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর ঠিকানা তিহাড় জেল।

;

চীনের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তি, জার্মান রাজনীতিকের সহযোগী গ্রেপ্তার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের এক কট্টর ডানপন্থী সাংসদের সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে জার্মানির পুলিশ।

প্রসিকিউটররা মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ঘোষণা করেছেন যে, জিয়ান জি বেশ কয়েক বার চীনের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা মন্ত্রণালয়ের কাছে ইউরোপীয় সংসদের কার্যকারিতা সম্পর্কে তথ্য প্রেরণ করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এই গ্রেপ্তার ইউরোপে সতর্কতা জাগিয়েছে যে, আগামী জুনে ইইউ নির্বাচনের আগে গণতন্ত্র হুমকির মুখে রয়েছে। কারণ, এই গ্রেপ্তারের ঘটনার মাধ্যমে বেইজিংয়ে ক্ষোভ উস্কে দেওয়া হয়েছে।

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি কোন রাজনীতিবিদের সহযোগী ছিলেন তা প্রকাশ করেনি জার্মান কর্তৃপক্ষ। তবে, মিডিয়া জানিয়েছে যে, গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি ম্যাক্সিমিলিয়ান ক্রাহের সহযোগী ছিলেন।

ম্যাক্সিমিলিয়ান ক্রাহ হলেন আসন্ন ইউরোপীয় পার্লামেন্ট নির্বাচনের জন্য জার্মানির (এএফডি) দলের চরম ডানপন্থী অল্টারনেটিভ ফর এমইপি প্রধান প্রার্থী।

প্রসিকিউটররা জানিয়েছেন, সোমবার (২৩ এপ্রিল) গভীর রাতে জিয়ান জি’কে ড্রেসডেনে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তার অ্যাপার্টমেন্টে তল্লাশি চালানো হয়।

গত জানুয়ারিতে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের আলোচনা ও সিদ্ধান্তের তথ্য পাচারের পাশাপাশি তিনি জার্মানিতে চীনা বিরোধী ব্যক্তিদের উপরও গুপ্তচরবৃত্তি করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফেসার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। যদি নিশ্চিত করা হয় যে, ইউরোপীয় পার্লামেন্টের অভ্যন্তরে চীনা গোয়েন্দাদের জন্য গুপ্তচরবৃত্তি করা হয়েছে, তবে এটি ইউরোপীয় গণতন্ত্রের উপর ভেতর থেকে আক্রমণ।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই ধরনের সদস্যকে যিনি নিয়োগ দিয়েছেন, এই দায় তারও রয়েছে। মামলাটি অবশ্যই পরিষ্কার করা উচিত।’

এএফডি একটি সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলেছে, ‘এই গ্রেপ্তারের ঘটনা খুব বিরক্তিকর।’

এএফডি মুখপাত্র মাইকেল ফালজগ্রাফ বলেছেন, ‘যেহেতু আমাদের কাছে মামলার আর কোনো তথ্য নেই, তাই আমাদের ফেডারেল প্রসিকিউটরদের দ্বারা আরও তদন্তের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।’

এদিকে, এই গ্রেপ্তারের ঘটনাকে বেইজিংকে কলঙ্কিত করার এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নষ্ট করার জন্য অজ্ঞাত ব্যক্তিকে অভিযুক্ত করার প্রচেষ্টা বলে সকল অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘এই ধরনের প্রচারের উদ্দেশ্য খুবই সুস্পষ্ট। এর উদ্দেশ্য চীনকে অপমান করা এবং দমন করা এবং চীন ও ইউরোপের মধ্যে সহযোগিতার পরিবেশ ধ্বংস করা।’

;

নতুন আঞ্চলিক জোট গঠনে বৈঠক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তিউনিশিয়া নতুন আঞ্চলিক জোট গঠনে দেশটির রাজধানী তিউনিসে আলজেরিয়া ও লিবিয়ার সঙ্গে প্রথম পরামর্শ বৈঠক করেছে। তবে এতে মরক্কো কিংবা মৌরিতানিয়ার কোনও নেতা যোগ দেয়নি। প্রতি তিন মাস পর পর বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

তিউনিশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী নাবিল আমার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘এই অঞ্চলের নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নই এই জোটের লক্ষ্য।’

গত মাসে আলজেরিয়ায় জ্বালানি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়ে আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট আবদেলমাজিদ তেবোউন, লিবিয়ার প্রেসিডেন্ট কাউন্সিলের প্রধান মোহাম্মদ আল মেনফি এবং তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট কাইস সাইদ এই পরামর্শ সভার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন।

গত সপ্তাহে এই সভার বিষয়ে ঘোষণা দেয়ার পর আলজেরিয়ার আঞ্চলিক শত্রু মরক্কোর সংবাদ মাধ্যম একে দেশটির বিরুদ্ধে আলেজেরিয়ার ‘মাগরেব জোট’ গঠনের প্রচেষ্টা হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

এদিকে আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট চলতি মাসের প্রথম দিকে এই জোট কারো নির্দেশে হচ্ছে না উল্লেখ করে মরক্কোর প্রসঙ্গ টেনে বলেছেন, ‘জোটে যোগদানের ক্ষেত্রে পশ্চিমের প্রতিবেশী দেশটির জন্যে দ্বার উন্মুক্ত রয়েছেন।’

উল্লেখ্য, পশ্চিম সাহারা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এ ছাড়া ২০২১ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চুক্তির কারণে দুই দেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে।

এদিকে সোমবারের (২২ ) বৈঠকে সাহেল ও সাহারা মরুভূমিতে বিদেশী হস্তক্ষেপের বিপদ নিয়েও আলোচনা করা হয় বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

;

ইসরায়েলের কারাগারে ১৩ ফিলিস্তিনির মৃত্যু



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও তথ্য-প্রমাণ ছাড়াই অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্দি করে রাখা হয়েছে অসংখ্য ফিলিস্তিনি বন্দিদের। তাদের ওপর নির্মম নির্যাতন চালানোয় অন্তত ১৩ ফিলিস্তিনি বন্দির মৃত্যু হয়েছে। তাদের অনেকের বুকের পাঁজরসহ হাড়গোড় ভাঙ্গা এবং আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। 

স্বজন, সাবেক কারাবন্দি ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি নির্যাতনের এই বর্ণনা দিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

গত বছর ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর থেকে ইসরায়েলি কারাগারগুলোতে ফিলিস্তিনি বন্দিদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা বেড়েছে। নির্মম নির্যাতনে অন্তত ১৩ ফিলিস্তিনি বন্দির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বন্দী বিষয়ক কমিশন। মৃত বন্দিদের পরিবারের সদস্য ও তাদের সাথে একই কারাগারে  আটক সাবেক বন্দিরা ইসরায়েলি কারাগারের নির্যাতনের বর্ণনা দিয়েছে বিবিসিকে। 

এক বন্দীর মা বলেন, ছেলে মৃত্যুর আগে শেষবার যখন তাকে ফোন করেছিল তখনই জানিয়েছিল দিন দিন কারাগারে তার ওপর নির্যাতন বাড়ছে। কারা কর্তৃপক্ষ তাকে পরিবারের সাথে কথা বলতে দিতে চায় না। ফিলিস্তিনের রামাল্লাহ থেকে সুর্নিদিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই তাকে আটক করে ইসরায়েলি সেনারা। পরে কারাগারে তার মৃত্যু হয়।

মৃত বন্দিদের সাথে একই কারাগারে আটক সাবেক বন্দিরা জানান, কারাগারে কোনো কারণ ছাড়াই তাদেরকে গালাগালি, পরিবার নিয়ে বাজে মন্তব্য, মারধর, তল্লাশি এবং অমানুষিক নির্যাতন চালানো হতো। এমনকি কারো দিকে তাকালেও মারধরের শিকার হতে হতো। রোগে দেওয়া হতো না কোন ওষুধ। মৃত্যুর আগে ওই বন্দিদের অন্য কারাকক্ষে আটকে রেখে নির্যাতনের সময় ব্যথায় তাদের চিৎকার শুনতে পেয়েছিল তারা।

এদিকে, বন্দিদের মৃত্যুর বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি ইসরায়েলি কারাগার কর্তৃপক্ষ। নির্যাতনের অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবি তাদের। তবে মৃত বন্দিদের অনেকের বুকের পাঁজরসহ অনেক হাড়গোড় ভাঙ্গা থাকা এবং শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে বলে জানান মানবাধিকার গ্রুপগুলোর চিকিৎসকরা।



;