নিন্দা ও অপ্রীতিকর সমালোচনায় করণীয়



মাওলানা শফিকুল ইসলাম, অতিথি লেখক, ইসলাম
‘বলুন, তোমাদের আক্রোশে তোমরাই মরো’ -সুরা আলে ইমরান

‘বলুন, তোমাদের আক্রোশে তোমরাই মরো’ -সুরা আলে ইমরান

  • Font increase
  • Font Decrease

দুনিয়ার স্বাভাবিক রীতি হলো, ভালো কোনো কাজ করতে গেলে, কোনো বিষয়ে কিছু অর্জন করলে, কোনো সাফল্য পেলে- তাকে শুধু শুধু সমালোচনা ও অপ্রীতিকর সমালোচনার শিকার হতে হয়। এটা অনেকটা রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে সমালোচনা জবাব দেন, কেউ আবার চুপ থেকে নিজের কাজটি আপন মনে করে যান। উল্লেখিত পরিস্থিতিতে কী করতে হবে, এ বিষয়ে ইসলাম যুগান্তকারী পরামর্শ দিয়েছে।

ওই সব পরামর্শের আলোকে ইসলামি স্কলাররা বলেছেন, যারা অজ্ঞ ও মূর্খ তারা সকল সৃষ্টির স্রষ্টা মহান আল্লাহকেও গালি দিয়েছে, সুতরাং আমরা সাধারণ লোকজনের কাছ থেকে কী আশা করতে পারি? আমরাতো ভুল-ভ্রান্তিতে নিমজ্জিত। আপনাকে সর্বদাই এমন তীব্র সমালোচনা ও নিন্দার অসমাপনীয় ঝড়ের মুখে পড়তে হবে- যার তীব্র আক্রমণ অন্তহীন যুদ্ধের মতো।

যখন আপনি উন্নতি করবেন, নিজেকে প্রকাশিত করবেন, নিজেকে উদ্ভাসিত করবেন এবং অন্যের ওপর প্রভাব বিস্তার করবেন, তখনই অগ্রাহ্য, অবজ্ঞা ও নিন্দা আপনার ভাগ্যে বরাদ্দ হবে, যে পর্যন্ত না আপনি ভূ-গর্ভস্থ সুরঙ্গ পথে কিংবা আকাশচুম্বী মইয়ে চড়ে জনগণ থেকে পালিয়ে যাবেন, সে পর্যন্ত তারা আপনার নিন্দা ও আপনার চরিত্রে দোষ-ক্রটি খোঁজা থেকে বিরত হবে না। সে কারণেই, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি মর্ত্যবাসী (যতদিন আপনি এ পৃথিবীতে বেঁচে থাকবেন), ততক্ষণ পর্যন্ত আহত হওয়ার, (মানসিক আঘাত পাওয়ার) অপমানিত হওয়ার ও নিন্দিত হওয়ার প্রত্যাশা করুন। একটি বিষয় আপনাকে গভীরভাবে দেখতে হবে, আর তা হলো- মাটিতে বসে আছে এমন ব্যক্তি মাটিতে পড়ে যায় না। মানুষেরা মৃত কুকুরকে লাথি মারতে যায় না।

অতএব, ধাৰ্মিকতায়, বিদ্যা-বুদ্ধিতে, আচার-আচরণে ও ধন-সম্পদে উৎকর্ষতায় আপনি তাদেরকে ছাড়িয়ে যাওয়াতেই আপনার প্রতি তাদের ক্রোধ। যদি না আপনি আপনার সকল প্রতিভাকে বিসর্জন দিয়ে এবং নিজেকে সকল প্রশংসাযোগ্য গুণ হতে বঞ্চিত করে- নির্বোধ, অথর্ব, তুচ্ছ, নগণ্য, মূল্যহীন ও তাদের নিকট নির্বিঘ্ন, অনুপকারী, অক্ষতিকর ও গোবেচারা হয়ে যান তবে তাদের দৃষ্টিতে আপনি এমন এক সীমালঙ্ঘনকারী ও পাপী- যার ভুলের ও পাপের প্রায়শ্চিত্ত করা যায় না। তারা আপনার জন্য ঠিক এ সমাধানই আকাঙ্ক্ষা করে।

তাই তাদের অপমান ও নিন্দার মুখে ধৈর্যশীল হয়ে থাকুন। যদি আপনি তাদের কথায় মর্মাহত হন এবং তাদেরকে আপনার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে সুযোগ দেন, তবে আপনার জন্য তারা কী চায় তা আপনি বুঝতে পারবেন। তাদের কথায় আপনি আহত, বিব্রত ও রাগান্বিত হলে আপনারই ক্ষতি হবে। আর তারা এটাই চায় যে, আপনি ক্রুদ্ধ, রুষ্ট ও ব্যথিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হোন। তার বদলে (রাগান্বিত না হয়ে), তাদের প্রতি সবচেয়ে সুন্দর আচরণ প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনি তাদেরকে ক্ষমা করে দিন। তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন এবং তাদের ফন্দির (চক্রান্তের) কারণে যাতনাবোধ করবেন না। আপনার প্রতি তাদের অবজ্ঞা শুধুমাত্র আপনার মূল্য ও গুণই বৃদ্ধি করে।

আপনি অবশ্যই তাদের মুখ বন্ধ করতে পারবেন না, কিন্তু তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়ে তাদের যা বলার আছে তা অগ্রাহ্য করে তাদের নিন্দা ও সমালোচনাকে আপনি কবর দিতে (স্মৃতির পাতা হতে মুছে ফেলতে বা ভুলে যেতে) পারবেন। কোরআনে কারিমের ভাষায়, ‘বলুন, তোমাদের আক্রোশে তোমরাই মরো।’ -সুরা আলে ইমরান : ১১৯

প্রকৃতপক্ষে, আপনার গুণাবলিকে বাড়িয়ে এবং আপনার প্রতিভাকে উন্নত করে আপনি তাদের ক্রোধকে বর্ধিত করতে সক্ষম হবেন। আপনার উন্নতিতে ঈর্ষাকারীরা ক্রুব্ধ হবে, ফলে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে; আর এভাবেই- নিজেকে উন্নত করে তাদেরকে ক্রুব্ধ পরিণামে ক্ষতিগ্রস্ত করে, আপনি তাদের প্রতিশোধ নিতে পারেন। আপনি যদি সবার নিকট গৃহীত হতে চান ও সবার ভালোবাসা পেতে চান, তবে আপনি এমন জিনিস পেতে চান যা পাওয়া অসম্ভব। মনে রাখতে হবে, সবার ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা পেতে চাইলেও তা আপনি পাবেন না।

ফের বাড়ল হজ নিবন্ধনের সময়



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় আরেক দফা বাড়ানো হয়েছে। বর্ধিত সময় অনুযায়ী আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত নিবন্ধন করা যাবে।

সোমবার (২৭ মার্চ) নিবন্ধনের সময় বাড়িয়ে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারিভাবে নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ১৭ হাজার ৩৩৯ জন। কোটা পূরণে এখনো নিবন্ধন বাকি রয়েছে ৯ হাজার ৮৫৯। এর মধ্যে সরকারিতে ফাঁকা ৫ হাজার ১০৮, বেসরকারিতে ৪ হাজার ৭৫১।

হজ অনুবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, চলতি বছর বাংলাদেশ থেকে কতজন হজ করতে যাবেন তা সৌদি সরকারকে জানানোর শেষ তারিখ আগামী ৯ মে।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, এবার হজের খরচ বেশি হওয়ায় শুরু থেকেই নিবন্ধনে ভাটা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিন্তু তারা তো কাউকে ডেকে এনে নিবন্ধন করাতে পারেন না।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে চলতি বছরের ২৭ জুন (৯ জিলহ্জ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। সৌদি আরবের সঙ্গে হজচুক্তি অনুযায়ী, এবার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার জন এবং অবশিষ্ট এক লাখ ১২ হাজার ১৯৮ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ করার সুযোগ পাবেন।

;

১৮ এপ্রিল পবিত্র লাইলাতুল কদর



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবার থেকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হচ্ছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) রাতে তারাবির নামাজ আদায় করেন। শেষ রাতে প্রথম সেহরি খাওয়া হবে।

এই হিসেবে আগামী ১৮ এপ্রিল (২৬ রমজান) মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পবিত্র শবে কদর পালিত হবে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাণী দিয়েছেন।

প্রসঙ্গত, মুসলমানদের জন্য রমজান মাস রহমত, বরকত ও মাগফেরাতের বার্তা বয়ে আনে। সংযমের এ মাসে মুসলিমরা আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় ইবাদত-বন্দেগি করে থাকেন।

;

রোজার পুরস্কার মিলবে যেসব আমলে



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র মাহে রমজানে কোনোভাবেই আল্লাহতায়ালার অসন্তুষ্টিমূলক কোনো কাজে লিপ্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সর্বোপরি মাহে রমজান ও রোজা মহান মালিককে সন্তুষ্ট করার সুবর্ণ অবসর। এ জন্য আমাদের মাহে রমজান ও রোজা হওয়া চাই হারাম, কবিরা গোনাহ ও নাফরমানি মুক্ত। মিথ্যা, প্রতারণা, অন্যায়, অত্যাচার, পাপাচার, সুদ, ঘুষ ও দুর্নীতি মুক্ত হওয়া। তবেই আমরা রমজান ও রোজার পূর্ণাঙ্গ পুরস্কার গ্রহণ করতে পারব।

আল্লাহ পাককে সন্তুষ্ট করার, মুত্তাকি হওয়ার লক্ষ্য অর্জন করতে পারব। এ লক্ষে রমজান মাসে কিছু বিষয়ের প্রতি বিশেষভাবে খেয়াল রাখা দরকার। এর অন্যতম হলো-

সময়ের অপচয়রোধ

জীবন সেকেন্ড, মিনিট, ঘণ্টার সমষ্টি। এই ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র সময়ই আমার জীবন। জীবনের একটি মুহূর্ত বেখেয়াল, অবহেলায় কাটিয়ে দেওয়া মানে এই সময়টা নষ্ট করে ফেলা। সে আর কখনও ফেরত আসবে না। এক একটি মুহূর্ত জীবনে একবারই আসে। প্রত্যেকটি দিন আগমন করে আমাকে আহবান করে তাকে ভালোভাবে ব্যবহার করার জন্য। সে এও বলে দেয়, হিসাবের দিনেই কেবল সে আবার আমার সামনে হাজির হবে। যে ব্যক্তি সময়ের সদ্ব্যবহার করে, দুনিয়ার জীবনে সে সফলতা পায়। আমার রমজান ৩০ দিনের হলে ২৫,৯২,০০০ সেকেন্ডের সমষ্টি। রমজানের চাঁদ উদিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা কমতে শুরু করে। আমার কাছে রমজানের প্রতিটি সেকেন্ড মূল্যবান। আমি, আপনি যদি হিসাব করে এই সেকেন্ডগুলো কাজে লাগাতে পারি, তবে আমি আপনি অবশ্যই সফল হতে পারব। একজন পরীক্ষার্থী যেমন প্রত্যেকটি সেকেন্ডের হিসাব রেখে উত্তর লিখতে থাকে। তেমনি আমার আপনারও এই মূল্যবান সময়ের যথাযথ কদর করে রোজা পালন করলে, এই বছরের রমজান আমার আপনার জীবনে এক ব্যতিক্রম রমজান মনে হবে এবং এক ব্যতিক্রম ফল বয়ে আনবে। তাই গল্পগুজব, আড্ডা, টিভি দেখা, ফেসবুক অনলাইনে সময় ব্যয়, অবসরে শুধু ঘুমানো, এখানে সেখানে ঘুরাফেরা করা ইত্যাদি কাজগুলো বর্জন করি। তবে আমার রমজান হবে প্রাণবন্ত।

কথা হোক কম

যখন আপনি আমি কথা কম বলব, তখন অনেক অনর্থক এমন কি ফাহেশা কথা থেকে বেঁচে যাব। জীবনের অনেক সময়ও বেঁচে যাবে। বেশি কথা বললে, গীবত, পরনিন্দা, মিথ্যা এ ধরণের অনেক কথা মুখ ফঁসকে বেরিয়ে যেতে পারে। যে সময় আমি অযথা গল্প কথায় লিপ্ত হব, এই সময়টাকে আমি কোরআন তেলাওয়াত, তাফসির অধ্যয়ন, হাদিস পাঠ, বিভিন্ন মাসনুন দোয়া, ইস্তেগফার, দরুদ শরিফ পাঠ, হজরত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর শেখানো বিভিন্ন জিকিরে মশগুল হতে পারি। অনায়াসে অনেক বরকতের ভাগিদার হতে পারি।

কাজে গতিময়তা

কাজ ছাড়া জীবন অচল, আমরা কেউ চাকুরি করি, কেউ ব্যবসা, কেউ কৃষিকাজ ইত্যাদি। এই রমজানে আমার কাজের সময়কে কমিয়ে আনি। কাজের গতি বাড়িয়ে দেই। কাজের গতি বাড়িয়ে কাজের সময়কে কমিয়ে আনি। এই বেঁচে যাওয়া সময়টিকে আমি ইবাদত-বন্দেগি, কোরআন তেলাওয়াত, দরুদ, ইস্তেগফার পাঠে ব্যয় করি। তাহলে দেখা যাবে কাজের এই গতিময়তা পুরো বছর আমাকে বরকত দেবে। আমার অনেক সময় হাতে থাকবে, বিশেষভাবে মাওলাকে ডাকার জন্য আমার সময়ের অভাব হবে না।

সোশ্যাল মিডিয়া বর্জন

রমজান মাস আমার জন্য আমার মহান রবের এক মহান উপহার। এই মাস সওয়াব কামাইয়ের মাস। এই মাস সোশ্যাল নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকার মাস নয়। আপনার বিশেষ কোনো প্রয়োজনে আপনি নেটওয়ার্কে যুক্ত থাকতে পারেন। কিন্তু ফেসবুক, টুইটার, ইনস্ট্রাগ্রাম, ইউটিউভ ইত্যাদি মাধ্যমগুলো যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন। আপনি হয়তো ভালো কিছু দেখতে চান, ভালো কিছু শুনতে চান। এই ভালো দেখার সঙ্গে, ভালো শোনার সঙ্গে কিছু খারাপও আপনার নজরে এসে যাবে। এই সময় আমি আপনি নেটওয়ার্কহীন অন্য ইবাদতে মশগুল হই। যার নেটওয়ার্ক আমার আর আমার রবের সঙ্গে সংযোগ করে দেবে- ইনশাআল্লাহ।

;

শুক্রবার থেকে রোজা শুরু



ইসলাম ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ বুধবার দেশের কোথাও চাঁদ দেখা না যাওয়ায় আগামী শুক্রবার থেকে রোজা শুরু হচ্ছে।

বুধবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে বৈঠক করে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি এ কথা জানায়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ধর্মমন্ত্রী ও কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ মতিউর রহমান।

বৈঠক শেষে জানানো হয়, বাংলাদেশের কোথাও পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হবে রমজান মাস গণনা। সে ক্ষেত্রে বৃহস্পতিবার দেশের মসজিদগুলোতে বাদ এশা তারাবির নামাজের মধ্য দিয়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা পবিত্র রমজানের কার্যক্রম শুরু করবেন। এরপর ওই দিন দিবাগত ভোররাতে সাহ্‌রি খেয়ে প্রথম রোজা রাখতে হবে।

;