বগুড়া বার সমিতির নির্বাচনে বিএনপি প্যানেলের সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
বিএনপি প্যানেলের সংখ্যা গরিষ্ঠতা লাভ। ছবি: বার্তা২৪.কম

বিএনপি প্যানেলের সংখ্যা গরিষ্ঠতা লাভ। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়া জেলা অ্যাডভোকেটস্ বার সমিতির নির্বাচনে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৮টি পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল জয় লাভ করেছেন। অপরদিকে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও মহাজোট মনোনীত প্যানেল থেকে একটি সহ সভাপতি, ম্যাগাজিন সম্পাদক ও তিনটি সদস্য পদে জয়লাভ করেছে।

শুক্রবার (২৭ নভেম্বর) রাতে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট পলাশ খন্দকার এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, ৩৬৩ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের মোঃ শফিকুল ইসলাম টুকু। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মোঃ গোলাম ফারুক পেয়েছেন ২৮২ ভোট। গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতির প্রার্থী সাইফুল ইসলাম পল্টু পেয়েছেন ৩৩ ভোট।

৩১১ ভোট পেয়ে সহ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী প্যানেলের মোঃ মাসফিকুর রহমান তালুকদার রুবেল। ২৯৯ ভোট পেয়ে ২য় সহ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মোঃ হাবিবুর রহমান (৩)। এছাড়াও ৩৪৬ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী প্যানেলের মোঃ রফিকুল ইসলাম (১)। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মোঃ তবিবুর রহমান তবি পেয়েছেন ১৬৭ ভোট। গণতান্ত্রিক আইনজীবী সমিতি মনোনীত প্রার্থী আব্দুল লতিফ পশারী ববি পেয়েছেন ১৬১ ভোট।

৩৫৩ ভোট পেয়ে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেলের মোঃ মাহফুজার রহমান মাসুদ ও ২৬৮ ভোট পেয়ে একই মোঃ সিরাজুল হক নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মোঃ বজলুর রহমান পেয়েছেন ২৬৫, একেএম রেজাউল হক পেয়েছেন ২৪৭ ভোট। লাইব্রেরি ও সমাজ কল্যাণ পদে ৩৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী প্যানেলের প্রার্থী মোছাঃ মাহবুবা খাতুন সুখী। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মোঃ জুয়েল পেয়েছেন ৩১২ ভোট।

৩৫৬ ভোট পেয়ে ম্যাগাজিন, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ ও মহাজোট মনোনীত প্রার্থী মোঃ রিয়াজুল জান্নাত প্রিন্স। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী প্যানেলের মোঃ সানাউল সায়েম সুমন পেয়েছেন ৩১৫ ভোট। এছাড়া কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য পদে ৩৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মোছাঃ বেবী খাতুন, ৩৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মোছাঃ মিতা খাতুন, ৩৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ জহুরুল ইসলাম জিয়া, ৩২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মোছাঃ শিপন খাতুন, ৩১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ রাকিবুল ইসলাম। মোট ৭২০ ভোটারের মধ্যে ৬৯৫ জন তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

উল্লেখ্য, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত গওহর আলী ভবনে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

   

দুর্নীতি মামলায় আত্মসমর্পণ করে কারাগারে মেজর মান্নান



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও বিকল্প ধারা বাংলাদেশের সাবেক মহাসচিব মেজর (অব.) আব্দুল মান্নানকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস সামছ জগলুল হোসেনের আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন তিনি।

তার পক্ষে জামিন শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শাহিনুর ইসলাম। দুদকের পক্ষে মোশাররফ হোসেন কাজল জামিনের বিরোধিতা করেন।

উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

গত ৭ মার্চ এ মামলায় মেজর মান্নানের স্ত্রী বিআইএফসির চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম মান্নান ও মেয়ে পরিচালনা পরিষদের পরিচালক তাজরিনা মান্নান আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন।

তবে ওইদিন বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফসি) পরিচালনা পরিষদের পরিচালক ও ম্যাক্সনেট অনলাইনের প্রোপাইটর উম্মে কুলসুম, মান্নানের ভাই রইস উদ্দিন আহমেদ, বিআইএফসি পরিচালনা পরিষদের পরিচালক এ.এন এম জাহাঙ্গীর আলম, বিআইএফসি পরিচালনা পরিষদের সাবেক পরিচালক আরশাদ উল্লাহ, বিআইএফসির সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইনসুর রহমান ও বিআইএফসির সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব বিজনেস, সৈয়দ ফকরে ফয়সালের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয়।

চলতি বছর ২৬ জানুয়ারি দুদকের উপপরিচালক মো. আব্দুল মাজেদ এ মামলা করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে, একে অন্যের সহায়তায়, প্রতারণামূলকভাবে লাভবান হওয়ার মানসে মো. রইস উদ্দিনের নামে তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ম্যাক্সনেট অনলাইনের নামে ৪টি পৃথক ঋণ চুক্তি করেন। পরে এর মাধ্যমে ২৭ কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর করে ২৬ কোটি ৯৮ লাখ টাকা বিতরণ করে। উক্ত ঋণের কিস্তি পরিশোধ না করে প্রদত্ত ঋণের আসল ২৮ কোটি ৪৭ লাখ ৭২ হাজার ৩৮২ টাকা আত্মসাৎ করেন। ঋণের বর্তমান সুদ হিসেবে পাওনা ৮ কোটি এক লাখ ৫৮ হাজার ৬৬৫ টাকা এবং সুদাসলে পাওনা ৩৬ কোটি ৪৯ লাখ ৩১ হাজার ৪৭ টাকা।

;

চেক প্রতারণার অভিযোগে ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চেক প্রতারণার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় অনলাইনভিত্তিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল এবং প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ঢাকার ৬ষ্ঠ যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ হুমায়ুন কবিরের আদালত এ আদেশ দেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, আসামিদের প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডের পক্ষ থেকে বিশেষ ছাড়ে মোটরসাইকেল বিক্রির অফার অনলাইনের (ইভ্যালি ডটকম) মাধ্যমে দেখতে পেয়ে চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি এক লাখ ৪৯ হাজার ৬৩৫ টাকা পরিশোধ করে একটি মোটরসাইকেল ক্রয়ের অর্ডার করেন বাদী।

বাদীকে মোটরসাইকেলটি অর্ডারের ৪৫ দিনের মধ্যে ডেলিভারি করার কথা ছিল। তা না হলে মোটরসাইকেলের মূল্য বাবদ দুই লাখ ৫০ হাজার টাকা বাদীকে প্রদান করবেন।

আসামিরা নির্ধারিত সময় অতিবাহিত হওয়ার পরও মোটরসাইকেলটি ডেলিভারি করতে না পারায় ২৮ জুন দুই লাখ ৫০ হাজার টাকার সিটি ব্যাংকের একটি চেক ইভ্যালি ডটকম লিমিটেডের পক্ষ থেকে সিনিয়র ম্যানেজার ফাইন্যান্স ও ম্যানেজার ফাইন্যান্স স্বাক্ষর করে বাদী তোফাজ্জল হেসেন বরাবর একটি চেক ইস্যু করেন।

ব্যাংকে টাকা উত্তোলন করতে গেলে চেকটি ডিজঅনার হয়। পরবর্তীতে বাদি আসামীদের বরাবর লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়ে ৩০ দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধের তাগিদ দেন। তবু তারা টাকা পরিশোধ না করায় বাদী আদালতে মামলা দায়ের করেন।

;

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও গলা টিপে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাবার বাড়ি থেকে যৌতুক আনার জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও গলা টিপে হত্যার দায়ে স্বামী মো. পারভেজকে (২৫) মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মো. জাকির হোসেন এ রায় দেন। মো. পারভেজ সাতকানিয়া উপজেলার চুড়ামনি এলাকার মো. সোলায়মানের ছেলে।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, ভিকটিম রোকেয়া বেগমের সঙ্গে মো. পারভেজের ২০১৮ সালের ২ এপ্রিল বিয়ে হয়। বিয়ের সময় রোকেয়ার পরিবার পারভেজকে ৩ লাখ টাকা দিয়েছিল। এরপরও যৌতুকের জন্য রোকেয়াকে প্রায়ই নির্যাতন করতেন তিনি। পরে বিষয়টি রোকেয়া তার পরিবারকে জানালে তার ভাই মহিউদ্দীন এক লাখ টাকা পারভেজকে দেন। তবুও এতে খুশি ছিলেন না পারভেজ, আরও ২ লাখ টাকার জন্য রোকেয়াকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে। ২০১৮ সালের ২০ এপ্রিল পারভেজ রোকেয়ার মা ও বোনকে কল দিয়ে নানা অসংলগ্ন কথা বলেন। এরপর তার পরিবার পারভেজের বাড়িতে গেলে খাটের ওপর রোকেয়ার মরদেহ তারা দেখতে পান। এ ঘটনায় রোকেয়ার বড় ভাই মো. মহিউদ্দিন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগ পত্র জমা দিলে পারভেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু হয়।

রাষ্ট্রপক্ষের কৌসুলি অ্যাডভোকেট নিখিল কুমার নাথ বলেন, ৭ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যপ্রমাণে যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে নির্যাতন ও গলা টিপে হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় স্বামী মো. পারভেজকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। রায়ের সময় আসামি ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন। মৃত্যুদণ্ডের পরোয়ানা মূলে পারভেজকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;

হত্যা মামলায় বগুড়া মোটর মা‌লিক গ্রু‌পের সাধারণ সম্পাদক কারাগারে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মোটর মা‌লিক গ্রু‌পের সাধারণ সম্পাদক, বগুড়া পৌরসভার ১৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সাবেক যুবলীগ নেতা আমিনুল ইসলাম‌কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুর ১২টায় বগুড়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক একেএম মোজা‌ম্মেল হক চৌধুরী তা‌কে কারাগারে পাঠা‌নোর আদেশ দেন।

আমিনুল ইসলাম বগুড়া সদর উপজেলা বিএন‌পি'র সাধারণ সম্পাদক এ‌্যাড‌ভো‌কেট মাহবুব আলম শাহীন হত‌্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন। সেই মামলায় বুধবার জেলা জজ আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণ এবং অভিযোগ গঠন শুনানি ছিল।

বাদী পক্ষের আইনজীবী আব্দুল বাছেদ এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ২০১৯ সা‌লের ১৪ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০টার দিকে বগুড়ার নিশিন্দারা উপশহর বাজার এলাকায় দুর্বৃত্তরা বিএনপি নেতা ও পরিবহন ব্যবসায়ী মাহবুব আলম শাহীনকে কুপিয়ে হত্যা করে। এঘটনায় ওই বছ‌রের ১৬ এপ্রিল নিহত শাহীনের স্ত্রী আকতার জাহান শিল্পী বাদী হয়ে আমিনুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নামে মামলা দায়ের করেন। বগুড়া মোটর মালিক গ্রুপের চলমান বিরোধ নিয়ে শাহীনকে হত্যা করা হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।

মামলাটি দীর্ঘ তদন্ত কালে জড়িতদের স্বীকারোক্তিতে হত্যার পরিকল্পনাকারী হিসেবে আমিনুল ইসলামের নাম আসে। পরে তাকে প্রধান আসামি করে পুলিশ চার্জশিট দাখিল করে। জেলা জজ আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণ না হওয়া পর্যন্ত আমিনুল ইসলাম উচ্চ আদালতে থেকে জামিনে ছিলেন।

বুধবার শাহীন হত্যা মামলার শুনানি শেষে আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণ করে আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এসময় আমিনুল ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তার আইনজীবী জামিন আবেদন করলে তা না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন জেলা জজ আদালত।

;