৩২ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ইউপি চেয়ারম্যান আবু ইউছুফ ছৈয়াল

ইউপি চেয়ারম্যান আবু ইউছুফ ছৈয়াল

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুরে ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বের ৩২ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান আবু ইউছুফ ছৈয়ালকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৪ জুলাই) দুপুরে অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শামছুল আরেফিন এ নির্দেশ দেন।

বাদীর আইনজীবী রাসেল মাহমুদ ভূঁইয়া মান্না বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বাদী ইউনুছ হাওলাদার রূপম অভিযুক্ত ইউছুফ ছৈয়ালের কাছ থেকে ৩২ লাখ টাকা পাওনা। এনিয়ে কয়েকবার বৈঠকে বসলেও তিনি টাকাগুলো দেননি। সোমবার আদালতে হাজিরা ছিল। বাদীর টাকা না দেওয়ায় আদালত ইউছুফকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়।

ইউছুফ ছৈয়াল সদর উপজেলার চররমনী মোহন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বাদী রূপম হাওলাদার সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক।

এজাহার সূত্র ও বাদী রূপম হাওলাদার জানায়, ২০২০ সালে রূপম হাওলাদার মেঘনা নদীর মজুচৌধুরী হাট লঞ্চঘাট ইজারার জন্য ২৫ লাখ টাকার পে-অর্ডার নেন। ঘাটটি চেয়ারম্যান ইউছুফ ছৈয়ালের চররমনী মোহন ইউনিয়নে। এতে তিনি রূপমের সঙ্গে অংশীদার হয়ে কাজ করবেন ও তার নামেই ঘাট ইজারা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। রূপম তাতে রাজি হয়। রূপম তখন ২৫ লাখ টাকার পে-অর্ডার ও আরও ১০ লাখ টাকা দেয়। এতে রূপম ও ইউছুফ ছৈয়াল চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় থেকে টেন্ডারের মাধ্যমে ঘাটটি ইজারা পায়। কিন্তু কাগজপত্রে ইউছুফ ছৈয়ালের পরিবর্তে তার ভাতিজা বাবুল ছৈয়ালের নাম দেখা যায়।

কারণ জানতে চাইলে ইউছুফ তখন রূপমকে জানান, চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে নিজ নামে তিনি ইজারা নিতে পারবে না। এর কিছুদিন পরে রূপমের অংশীদারিত্বের কথা তিনি অস্বীকার করেন। টাকা চাইলেও দেবেন না বলে জানান। এতে বাধ্য হয়ে রূপম লক্ষ্মীপুর আদালতে ইউছুফ ছৈয়ালের বিরুদ্ধে ৩৩ লাখ টাকা পাওনা উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন।

এদিকে ঘটনাটি মীমাংসার জন্য একাধিকবার ইউছুফ ও রূপম সদর মডেল থানায় লোকজন নিয়ে বৈঠকে বসেন। বারবারই তিনি টাকা দেবেন বলে জানান। সবশেষ গত ইউপি নির্বাচনের আগ মুহূর্তে আদালতে মামলাটির হাজিরা ছিল। তখন বৈঠকের মাধ্যমে তিনি ঘটনাটি মীমাংসার কথা বললে জামিন পান।কিন্তু এরপরও তিনি টাকা ফেরত দেননি। আদালতে রূপম ৩২ লাখ টাকা পাওনা বলে প্রমাণিত হয়। ওই টাকা না দেওয়ায় আদালত তাকে গ্রেফতার করার নির্দশ দেন।

   

দ্বিগুণ হচ্ছে আইনজীবীদের বেনাভোলেন্ট ফান্ড



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইনজীবীদের বেনাভোলেন্ট ফান্ড দ্বিগুণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইনজীবীদের সনদ প্রদান ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিল।

বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সচিব সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ড. ওয়াহিদুজ্জামান শিকদার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। এখন থেকে আইনজীবীদের মৃত্যু দাবি সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে জরিমানা এড়াতে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বার কাউন্সিলের চাঁদা পরিশোধ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।

সংস্থাটির এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মোখলেসুর রহমান (বাদল) বার্তা২৪.কমকে জানান, আইনজীবীদের বেনাভোলেন্ট ফান্ড বৃদ্ধির দাবি ছিল দীর্ঘদিনের। সেই দাবিকেই সম্মান করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বার কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বেনাভোলেন্ট ফান্ডের টাকা চলতি বছরের পয়লা ডিসেম্বর ও তার পরবর্তী তারিখে মৃত্যুবরণকারী আইনজীবীদের পরিবারের সদস্য/নমিনিগণ বিভিন্ন স্লাবে প্রাপ্ত হবেন।

মৃত্যুদাবি যেভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে:

৪ বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ৩৫ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ৭০ হাজার , ৫-৯ বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ৬০ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ১ লাখ ২০ হাজার, ১০-১৪ বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ৯০ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ১ লাখ ৮০ হাজার, ১৫-১৯ বছর চাঁদা দানকারী বর্তমানে প্রাপ্ত মৃত্যুদাবি ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ২ লাখ ৬০ হাজার করা হয়েছে।

এছাড়া ২০-২৪ বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ৩ লাখ ৪০ হাজার, ২৫-২৯ বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ২ লাখ টাকা হতে বৃদ্ধি করে ৪ লাখ, ৩০-৩৪ বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ৫ লাখ, ৩৫-৩৯ বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা হতে বৃদ্ধি করে ৭ লাখ ও ৪০ বছর বা তার উর্ধ্বে বছর চাঁদা দানকারীর মৃত্যুদাবি ৫ লাখ টাকা হতে বৃদ্ধি করে ১০ লাখ টাকা করা হয়েছে।

;

বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলা: ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গৃহীত



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০১৮ সালে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সা বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় নয়জনের বিরুদ্ধে ডিবি পুলিশের দেয়া সম্পূরক চার্জশিট আমলে গ্রহণ করেছেন আদালত।

বুধবার (৪ অক্টোবর) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকী-আল-ফারাবীর আদালত এ চার্জশিট গ্রহণ করেন।

আসামি ইসতিয়াক মাহমুদ পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আগামী ৩১ অক্টোবর মামলার পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য তারিখ ধার্য করা হয়েছে।

গত ১৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে এ চার্জশিট জমা দেওয়া হয়।

সম্পূরক চার্জশিটভুক্তরা হলেন, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারের শ্যালক মোহাম্মদ ইশতিয়াক মাহমুদ, মোহাম্মদপুর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি নাইমুল হাসান ওরফে রাসেল, ফিরোজ মাহমুদ, মীর আমজাদ হোসেন, সাজু ইসলাম, রাজীবুল ইসলাম, শহিদুল আলম খান, সিয়াম ও অলি আহমেদ।

ইশতিয়াক মাহমুদ ছাড়া অন্য আসামিরা জামিনে রয়েছেন। ইশতিয়াক মাহমুদ পলাতক আছেন। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।

২০১৮ সালের ১০ আগস্ট রাতে মার্সা বার্নিকাটের গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ড. বদিউল আলম মজুমদার বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মো. আব্দুর রউফ ২০২১ সালের ১৮ জানুয়ারি ৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর ২০২২ সালের ১ মার্চ নয় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

২০২২ সালের ২৮ মার্চ এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। গত ৪ ডিসেম্বর এ মামলায় ছয়জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়। পরবর্তীতে দেখা যায়- এদের মধ্যে সাক্ষী ড. বদিউল আলম মজুমদার, খুশি বেগম ও মাহবুবুল আলম মজুমদার তাদের জবানবন্দিতে ইশতিয়াক মাহমুদের নাম উল্লেখ করেন।

পরবর্তীতে গত ২৭ ডিসেম্বর আদালত এ মামলাটি সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায় থেকে উত্তোলন করে অধিকতর তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য ঢাকার সিএমএম বরাবর প্রেরণ করেন। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরীর আদালত মামলাটি অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন।

;

পি কে হালদারের দুর্নীতি মামলার রায় ৮ অক্টোবর



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পি কে হালদার

পি কে হালদার

  • Font increase
  • Font Decrease

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে গ্লোবাল ইসলামী (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার ওরফে পিকে হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা রায়ের জন্য আগামী ৮ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বুধবার (৪ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালত রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

গত ২০ জুলাই মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। মামলাটিতে ১০৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

পিকে হালদার ছাড়া অপর আসামিরা হলেন- পি কে হালদারের মা লিলাবতী হালদার, পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রিতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধা।

২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পি কে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন দুদকের উপপরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। মামলার নথিদৃষ্টে দেখা যায়, পিকে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রাখেন। এছাড়া ওই অর্থ আড়াল করতে বিদেশে পাচার করে মানি লন্ডারিং আইনেও অপরাধ করেন তিনি।

;

টিপু-প্রীতি হত্যা: আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফ কারাগারে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শাহজাহানপুরে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ওরফে টিপু ও কলেজছাত্রী সামিয়া প্রীতি হত্যা মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ তালুকদারকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) আশরাফ ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আশেকে ইমামের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক তার জামিনের আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গত ৫ জুন এ মামলায় আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ। চার্জশিটে আশরাফ তালুকদারসহ ৩৩ জনকে আসামি করা হয়। ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ইয়াসিন শিকদার এ চার্জশিট দাখিল করেন। চার্জশিটে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও জাতীয় পার্টির একাধিক পদধারী নেতা আসামি তালিকায় রয়েছেন। সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলরও আছেন আসামির তালিকায়।

চার্জশিট দাখিলের সময় আশরাফসহ ৯ আসামি পলাতক ছিলেন। ২০ জুলাই তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন- আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসান আহম্মেদ মন্টু, ফ্রিডম মানিক ওরফে জাফর, রিফাত হোসেন, সোহেল রানা, ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক নেতা আমিনুল, সামসুল হায়দার উচ্ছল ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সভাপতি কামরুজ্জামান বাবুল।

২০২২ সালের ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টার দিকে রাজধানীর শাহজাহানপুরে ইসলামী ব্যাংকের পাশে বাটার শো-রুমের সামনে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপুকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এসময় গাড়ির পাশে রিকশায় থাকা সামিয়া আফরান প্রীতি (১৯) নামে এক কলেজছাত্রীও নিহত হন। এছাড়া টিপুর গাড়িচালক মুন্না গুলিবিদ্ধ হন।

চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকাণ্ডের পর ওইদিন রাতেই শাহজাহানপুর থানায় নিহত টিপুর স্ত্রী ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সংরক্ষিত কাউন্সিলর ফারহানা ইসলাম ডলি বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা করেন।

মামলার এজাহারে টিপুর স্ত্রী অভিযোগ করেন, বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ১০টার দিকে শাহজাহানপুর থানার ২০২ উত্তর শাহজাহানপুর মানামা ভবনের বাটার দোকানের সামনে পৌঁছামাত্র অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা হামলা করেন। তারা আমার স্বামী জাহিদুল ইসলাম টিপুকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি করেন।

;