সহকারী গ্রন্থাগারিকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে হাইকোর্টের রুল



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
হাইকোর্ট, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

হাইকোর্ট, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৮ জন সহকারী গ্রন্থাগারিকের পদ এমপিও তালিকায় অন্তর্ভুক্তির নিষ্ক্রিয়তা ও ব্যর্থতা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাদের নাম এমপিও তালিকায় অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগের সচিবসহ চারজনকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

সোমবার (২১ অক্টোবর) ৫৮ জন গ্রন্থাগারিকের করা একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলী সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের দ্বৈত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া। তাকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী মো. মনিরুল ইসলাম ও মো. সোহরাওয়ার্দী সাদ্দাম।

আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া জানান, বিভিন্ন জেলার বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সহকারী গ্রন্থাগারিকের পদে আবেদনকারীরা নিয়োগপ্রাপ্ত হন। নিয়োগের সময় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালকের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকেন। নিয়োগ বোর্ডের সদস্যদের সম্মতিতে প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হয় এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে। নিয়োগের পর প্রতিষ্ঠান প্রধান এমপিওভুক্তির জন্য মাউশিতে আবেদন করলেও রিট আবেদনকারীদের এমপিওভুক্ত করা হয় হয়নি। যদিও রিট আবেদনকারীদের সহকর্মীরা এমপিও সুবিধা ভোগ করে আসছে। যা সমান অধিকারের পরিপন্থী।

তিনি আরও জানান, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি) শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা সরকারির অংশ প্রদান এবং জনবল কাঠামো সম্পর্কিত নির্দেশিকা, ২০১০ এর সকল শর্ত পূরণ করলেও রিট আবেদনকারীদের এমপিওভুক্তির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। যার পরি প্রেক্ষিতে রিট দায়ের করেন মোহাম্মদ আলী, মো. সোহেল রানা,মো. মতিউর রহমান,মো. শহিদুল ইসলাম ও মো. আবদুল মান্নান সরদারসহ ৫৮ জন গ্রন্থাগারিক।

   

বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবকের যাবজ্জীবন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণীকে ধর্ষণের মামলায় মো. আলমগীর (৩১) নামে এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই রায়ে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৪ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (১৮ এপ্রিল) চট্টগ্রাম নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মো.জাকির হোসেন এ রায় দেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, তরুণীর সঙ্গে প্রেমের বন্ধনে জড়িয়ে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল আসামি আলমগীর। তরুণীকে বিভিন্ন জায়গায়, মাজারে নিয়ে আলমগীর মাথায় হাত রেখে বিশ্বাস করান যে, তরুণীকে আলমগীর বিয়ে করবে। ২০১৮ সালের ১৮ আগস্ট নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানার তারা গেইট আসলাম কলোনিতে ভাড়া বাসায় তরুণীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে আলমগীর। এ সময় তরুণী বাধা দিলে মাথায় হাত রেখে আলমগীর বলে যে, আমি আল্লাহকে সাক্ষী রেখে বলছি যে, তুমি আমার স্ত্রী এবং আমি তোমার স্বামী। আমি তোমাকে ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী বিয়ে করব বলে সুকৌশলে তরুণীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কয়েক দফা শারীরিকভাবে মেলামেশা করে।

পরে তরুণী আলমগীরের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তরুণীকে চেনে না জানিয়ে হুমকি দেয়। পরে তরুণী ট্রাইব্যুনালে মামলা করলে মামলার তদন্ত শেষে  অভিযোগপত্র জমা দিলে ২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি অভিযোগ আমলে নেন। ২০২১ সালের ৩ মার্চ আলমগীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি নিখিল কুমার নাথ বলেন, পাঁচজন সাক্ষীর সাক্ষ্যপ্রমাণে বিয়ের প্রলোভনে তরুণীকে ধর্ষণের মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় মো. আলমগীরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৪ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। রায়ের সময় আসামি উপস্থিত ছিলেন। পরোয়ানামূলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;

ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগের মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান এবং নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। এসময় তাদের স্থায়ী জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে শ্রম অ্যাপিলেট ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম. এ আউয়ালের আদালতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ৪ জন হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত স্থায়ী জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেছেন।

অপর তিন আসামিরা হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম এবং মো. শাহজাহান।

ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গত ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার জনকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, ৩০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করেন আদালত। তবে আপিল করার শর্তে আসামিদের এক মাসের জামিন দেওয়া হয়।

ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ রায় দেন।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদফতরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে এ মামলা করেন।

মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

;

নাশকতার ১২ মামলায় জামিন পেয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন থানার দায়ের হওয়া নাশকতার ১২ মামলায় অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ও ঢাকা মহানগর বিএনপির সিনিয়র সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদেরের আদালত এ জামিন মঞ্জুর করেন।

১২ মামলার মধ্যে পল্টন থানার ছয়টি, রমনা থানার তিনটি, মতিঝিল থানার দুটি ও ওয়ারী থানার একটি মামলা রয়েছে।

আসামিপক্ষের আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, এসব মামলায় ইশরাক হোসেন উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পান। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় সোমবার তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে স্থায়ী জামিনের আবেদন করলে আদালত তার অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন। পাশাপাশি মামলার নথিপ্রাপ্তি সাপেক্ষে তার স্থায়ী জামিন বিষয়ে চূড়ান্ত শুনানির জন্য রেখেছেন।

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি নাশকতার ১২ মামলায় ইশরাক হোসেনকে ছয় সপ্তাহের জামিন দেন হাইকোর্টের বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজি এবাদত হোসেনের দ্বৈত বেঞ্চ।

জানা যায়, গত বছরের ২৮ অক্টোবরে বিএনপির ডাকা মহাসমাবেশে সংঘর্ষের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় নাশকতার অভিযোগে ১২টি মামলা দায়ের করা হয়।

;

ঢাকার নিম্ন আদালতের ১০৭ বিচারকের ৫২ জনই ছুটিতে



মবিনুল ইসলাম, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের টানা পাঁচ দিনের ছুটি কাটিয়ে আদালত খুললেও বিচারক, আইনজীবীর উপস্থিতি ছিল নিতান্তই কম। চিরচেনা ব্যস্ত ঢাকার নিম্ন আদালত পাড়া সোমবার (১৫ এপ্রিল) দেখা যায়নি।

আদালত পাড়া ঘুরে দেখা গেছে, কোথাও চিরচেনা সেই ভিড় নেই। ঢাকার নিম্ন আদালত তথা ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত, মহানগর দায়রা জজ আদালত, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের অধিকাংশ এজলাসই ফাঁকা ছিল। অফিস স্টাফগণ থাকলেও আইনজীবী বিচারপ্রার্থীদের উপস্থিতি ছিল একদমই নগণ্য।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত, মহানগর দায়রা জজ আদালত, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বর্তমানে ১০৭ জন বিচারক কর্মরত। কিন্তু সোমবার উপস্থিত ছিলেন মাত্র ৫৫ জন। ৫২ জন আছেন ছুটিতে।

ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মোট বিচারকের সংখ্যা ৩৬ জন। আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বার্তা২৪.কমকে জানান, ঢাকা জেলা জজশিপে ৪২টি বিচারকের পদের মধ্যে ৬টি ফাঁকা। বর্তমানে ৩৬ বিচারক কর্মরত আছেন। সোমবার ৩৬ বিচারকের মধ্যে ২৫ জনই উপস্থিত থেকে বিচারকাজ চালাচ্ছেন। ১১ বিচারক ছুটিতে আছেন। ছুটিতে আদালতসমূহের দায়িত্ব উপস্থিত বিচারকদের মাঝে বণ্টন করা হয়েছে। তাই বিচারকাজের কোন বিঘ্ন হবে না।

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির শাহ্ মো. মামুন বার্তা২৪.কমকে বলেন, মহানগর জজশিপের ২৪ বিচারকের মধ্যে মহানগর দায়রা জজসহ ১৪ জনই ছুটিতে আছেন। ১০ জন বিচারককে সকল কোর্টের দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।

ঢাকা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রশাসনিক কর্তকর্তা মো. আব্দুল খালেককে তার কক্ষে না পেয়ে ফোনে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি ছুটিতে আছেন জানান। তবে উক্ত আদালতে অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর আনোয়ারুর কবির বাবুল বার্তা২৪.কমকে জানান, ঢাকা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেসির ১০ জন ম্যাজিস্ট্রেটের মধ্যে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ মাসফিকুল ইসলামসহ ৫ জন ছুটিতে আছেন। তাদের মধ্যে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ মাসফিকুল ইসলাম অসুস্থ ও অপর একজন প্রশিক্ষণজনিত কারণে ছুটিতে আছেন।

তিনি আরও জানান, ৫ বিচারক ছুটিতে থাকলেও বিচারকাজ ঠিকই চলছে। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ, হাজিরা, জামিন শুনানি সবই সময়মতো হচ্ছে। কোন অসুবিধা হয়নি।

চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা সোহেল আলম বার্তা২৪.কমকে বলেন, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেসির ৩৭ ম্যাজিস্ট্রেটের মধ্যে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরীসহ ২২ ম্যাজিস্ট্রেট ছুটিতে আছেন। তবে বিচারে যেন কোন বিঘ্ন না ঘটে এবং বিচারপ্রার্থীরা যাতে হয়রানি না হন সেজন্য উপস্থিত ১৫ ম্যাজিস্ট্রেটকে সকল কোর্টের দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে। এতে করে মামলায় কোন বিঘ্ন সৃষ্টি হবে না।

আ্ইনজীবী গোপাল দত্ত জানান, ঈদের ছুটির সাথে সকলে হয়তো ২/১ দিন করে বাড়তি ছুটি নেওয়ায় বিচারকের উপস্থিতি কম। তবে বিচারপ্রার্থী, আইনজীবীর সংখ্যাও অনেক কম। তাই বিচারের ওপর এর কোন প্রভাব পড়বে না। সব কিছু স্বাভাবিক হতে আরও ২/১ দিন সময় লাগবে।

;