প্রাকৃতিক উপাদানে করুন চুলের রঙ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
পার্লার কিংবা বাজারের কেনা রঙে ভরসা করতে পারেন না অনেকেই। ছবি: সংগৃহীত

পার্লার কিংবা বাজারের কেনা রঙে ভরসা করতে পারেন না অনেকেই। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুলে রঙ করতে কে না পছন্দ করে। তবে পার্লার কিংবা বাজারের কেনা রঙে ভরসা করতে পারেন না অনেকেই। ফলে ইচ্ছা থাকলেও রঙ করা হয়ে উঠে না। কিন্তু ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক উপায়ে যদি চুল রঙ করা যায়? তাহলে জেনে নিন কী ভাবে প্রাকৃতিক এবং ঘরোয়া উপায়ে চুল রঙ করা যায়।

বিটরুট

চুলে হালকা লাল রঙ চান? তা হলে বিটের রস একটা স্প্রে করার বোতলে ভরে নিন। এই বিটের রস চুলে স্প্রে করে অন্তত ঘণ্টা তিনেক রেখে দিন। চুল ভালোমতো শুকিয়ে গেলে শুধু পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

কফি

কফির গুঁড়া আধঘণ্টা গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তার পরে পানিটা ছেঁকে আলাদা করে নিন। নরমাল ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা হতে করে নিন। এতে কিছুটা কন্ডিশনার মিশিয়ে চুলে স্প্রে করে দিন। ১ ঘণ্টা রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল কফির রং পাবে।

বিটের রস চুলে স্প্রে করে অন্তত ঘণ্টা তিনেক রেখে দিন। ছবি: সংগৃহীত

চা

খুব কড়া করে চা বানান। এক কাপ গরম পানিতে ৫ চা চামচ বা ৫টি চায়ের ব্যাগ দিন। গরম পানি ভালোমতো ঠান্ডা না হওয়া অব্দি রেখে দিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে চায়ের পানি মাথায় স্প্রে করে নিন। আধ ঘণ্টা রাখার পর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

হেনা

চুলে রং করার সব চেয়ে পুরনো পদ্ধতি হলো হেনা। হাফ কাপ হেনার সঙ্গে এক কাপ পানির চার ভাগের এক ভাগ মিশিয়ে সারা রাত রেখে দিন। সকালে মিশ্রনটি চুলে লাগিয়ে ঘণ্টা খানেক রেখে দিন। তার পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

   

কাঁচা ছোলা কেন খাবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আমাদের অনেকেই শরীরের যত্ন ও স্বাস্থ্য সচেতনতায় ডায়েটে কাঁচা ছোলা রাখেন। এতে শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়। ছোলা খাওয়ার পর অল্প সময়েই হজম হয়। এতে ফলিক অ্যাসিড থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

কাঁচা ছোলায় দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ থাকে, যা হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ছোলা খাদ্যনালিতে ক্ষতিকর জীবাণু দূর করে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমায়। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পরিমাণ মতো কাঁচা ছোলা খেলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। কাঁচা ছোলায় থাকা ফ্যাট শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।

কাঁচা ছোলার স্বাস্থ্যগুণ:

ওজন কমায়: পুষ্টিগুণে ভরপুর ভেজানো ছোলা। প্রোটিন, ফাইবারে পরিপূর্ণ, এতে ক্যালোরিও খুব কম। ছোলায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম থাকার ফলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে। অতিরিক্ত খেয়ে ফেলার ঝুঁকি থাকে না।

চুল ভালো রাখে: ভেজানো ছোলায় রয়েছে ভিটামিন এ, বি৬, জিংক এবং ম্যাংগানিজ। এই উপাদানগুলো চুল ভাল রাখতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল পেতে চাইলে প্রতিদিনের ডায়েটে ভেজানো ছোলা রাখতে পারেন।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে: ভেজানো ছোলায় কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফাইবার আছে। যা আমাদের হজম প্রক্রিয়া ধীর করে দেয় এবং শরীরে শর্করার শোষণ নিয়ন্ত্রণ করে। রোজ ভেজানো ছোলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ২০০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন-এ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১, বি২, বি৬ রয়েছে। এছাড়াও ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, কপার ও আয়রন রয়েছে।

;

হজম সমস্যায় উপকারী খাদ্য



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
হজম সমস্যায় উপকারী খাদ্য

হজম সমস্যায় উপকারী খাদ্য

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীরে যথাযথ পুষ্টি সরবরাহের জন্য গ্রহণকৃত খাদ্যের পরিপূর্ণ পরিপাক হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্যের পরিপাক পুরোপুরি না হলে তা প্রদাহ সৃষ্টি করে। এ কারণে পেটে ব্যথা, গলায় জ্বালাপোড়া, অস্বাভাবিক মলত্যাগসহ ক্লান্তি-অবসাদও হতে পারে। এমন অবস্থায় কী খাওয়া উচিৎ তা নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে। অবশ্যই এই ধরণেও সমস্যা হলে সহজপাচ্য ঘরে তৈরি খাবার খাওয়া উচিৎ। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ নীতি শেঠ ইন্সটাগ্রামে সম্প্রতি এই ব্যাপারে পোস্ট করেছেন। স্বাদযুক্ত সহজে পাচনযোগ্য কিছু খাদ্য ও পানীয়র উপদেশ দেন তিনি-

স্যুপ: গাজর, ধুন্দল, মটরশুঁটি, শতমূলীর মতো সাধারণ কিছু সবজি দিয়ে তৈরি করে নিন মজাদার স্যুপ। সাথে ব্যবহার করতে পারেন অল্প পরিমাণে মশলা, যেমন-আদা, গোলমরিচ, জিরা, ধনে। শরীরের হজম জনিত সমস্যা ও শক্তির অভাব হলে এই খাবার বেশ উপকারী।


জাউভাত: হালকা আদা বাটা ও লবণ দিয়ে জাউভাত রান্না করা হয়। বেশি করে পানি দিয়ে চাল অনেক্ষণ সিদ্ধ করে জাউভাত রান্না করুন। বেশি ক্ষুধার্ত না থাকলে কেবর চাল সেদ্ধ পানিপান করাও উপকারী।  

মুগডাল: মুগডাল একটি হাল্কা ও পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান। হজমের সমস্যায় মুগডাল খাওয়া ভালো অপশন। তবে অবশ্যই রান্নার আগে ডাল ভিজিয়ে রাখতে হবে যেন ভালোভাবে সিদ্ধ হয়। ডাল পুরোপুরি ভালোভাবে সিদ্ধ করে রান্না করে খাওয়া উচিৎ।

সবজির ঝোল: প্রতিদিন সবজির ঝোল শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি প্রদানে অনিবার্য। পুষ্টি, ফাইবার, হার্ভস আর লাইট মশলার দুর্দান্ত মিশ্রণ এটি।   

খিচুড়ি: যেকোনো ধরণের ডাল ও চালের মিশ্রণে তৈরি খিচুড়ি খুব উপকারী। এটি যেমন কম সময়ে সহজেই তৈরি করা যায়, তেমন পেটের স্বাস্থ্যের জন্যও এটি বেশ উপকারী। 

ভেষজ চা: অসুস্থ অবস্থায় ভেষজ  চা অনেক কার্যকরী। গরম পানিতে লেবু, আদা, দারুচিনি, ড্যান্ডেলিয়ন, ক্যামোমাইলের চা উপকার করে।

ফলমূল: খাবারের ফাঁকে নাস্তা হিসেবে ফল খাওয়া যেতে পারে। আপেল, আনার বা তাজা ফল হজমে ভালো কাজ করে।           

এসব খাবার খাওয়ার পাশাপাশি হজমে সমস্যাকারী খাবার পরিত্যাগ করাও জরুরি। যেমন- দুগ্ধজাত, মাংস, রিফাইন্ড চিনি ও আটা, পাস্তা এবং বাইরের ভাজা পোড়া ও প্যাকেটজাত খাবার খেলে হজমের সমস্যা আরো বাড়তে পারে।

তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

;

নিউমোনিয়ার ঘরোয়া উপশম



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নিউমোনিয়ার ঘরোয়া উপশম

নিউমোনিয়ার ঘরোয়া উপশম

  • Font increase
  • Font Decrease

শীতকালে সাধারণত কিছু রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। এর মধ্যে খুব কমন নিউমোনিয়া । এটি ফুসফুসে জীবাণুর ইনফেকশনের কারণে হয়ে থাকে। ফুসফুসের বায়ুথলিতে ব্যথা হওয়া এই রোগের বড় সমস্যা। আরও বেশি গুরুতর অবস্থা হয় যখন ফুসফুসে পানি জমতে শুরু করে বা পুজ ধরে যায়।

তবে কাশি, বুকে ব্যথা, ঠান্ডা, শ্বাসকস্টের সমস্যা হওয়া এই রোগের প্রাথমিক উপসর্গ। এই রোগ সব বয়সের মানুষের হয়, তবে বৃদ্ধ এবং বিশেষ করে শিশুদের ঝুঁকি বেশি থাকে। এ ধরণের উপসর্গ দেখা দিলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ।

নিউমোনিয়ার কোনো ঘরোয়া চিকিৎসা নেই। তবু, ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ খাওয়া ছাড়াও উপকারী কিছু ঘরোয়া নিয়ম পালন করা ফলপ্রসূ। এতে দ্রুত সেরে ওঠার প্রক্রিয়াকে তরান্বিত হয়।

কমলা: ভিটামিন সি ঠান্ডাজাতীয় সমস্যায় দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। শরীরের জন্য কার্যকরী এন্টিঅক্সিডেন্টের উৎস কমলা । তবে গলা ব্যথার সমস্যা থাকলে বেশি টকজাতীয় কমলা খাওয়া উচিৎ নয়। ভিটামিন সি এর জন্য অন্যান্য টকজাতীয় ফল যেমন লেবু, কিউয়ি, ব্যেরি খাওয়া যেতে পারে।

শস্যজাতীয় খাদ্য: উন্নত শর্করারসমৃদ্ধ হোলগ্রেইন খাবার নিউমোনিয়ার সময় খাওয়া উচিৎ। যেমন বার্লি, ওটস, বাদামী চাল ইত্যাদি শস্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এসব খাবারে ভিটামিন বি থাকে,  যা শরীরের তাপমাত্রা  নিয়ন্ত্রণে রাখে।

গরম পানি ও তরল খাবার: পর্যাপ্ত পরিমাণে গরম পানীয় খাওয়া অনিবার্য। যেমন হলুদ গোলানো পানি ও চা।রোগীর অবস্থা ভেদে শরীরে পানির চাহিদা ভিন্ন। একবারে অনেক বেশি পানি পান করার চেয়ে, অল্প পরিমাণ গরম পানীয় বারবার পান করা বেশি কার্যকর। এছাড়াও, গরম অনুভূতির কারণে গলায় আরাম বোধও হয়।

মধু: বিভিন্ন ঔষধী গুণসম্পন্ন প্রাচীন উপাদানগুলোর একটি হলো মধু। এটি ঠান্ডা, কাশি, গলা ব্যথার মতো নানাবিধ সমস্যার উপশম করে থাকে। লেমোনেডের সাথে অল্প মধু মিশিয়ে খেলে স্বাদে মিষ্টতাও আসে, আবার গলার উপকারও হয়।

আদা: নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে আদা বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। নিউমোনিয়ার সকল উপসর্গসহ বুকে ব্যথার প্রতিও আদা প্রভাব ফেলতে পারে। আদা খাওয়ার ফলে বুকের কফ ও সর্দি কমে । এতে প্রশ্বাস-নিঃশ্বাস নিতে সুবিধা হয়।    

;

ক্যাভিটি দূর করুন ঘরোয়া উপায়ে



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দাঁতের ব্যথা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। আর এই ব্যথা রাতে হলে যন্ত্রণা আরও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। ব্যাথায় ঘুমেরও অসুবিধা হয়। চিকিৎসক কাছে না থাকায় সমাধানও পাওয়া যায় না। শীতকালে ক্যাভিটির সমস্যা আরও বেশি হয়।

চিকিৎসকদের মতে, খাবার ও পানীয় থেকে দাঁতে প্লাক জমে। এর ফলে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয় যা দাঁতের পৃষ্ঠে এবং মাড়ি বরাবর লেগে থাকে। ব্যাকটেরিয়া অ্যাসিড তৈরি করে যা গহ্বর সৃষ্টি করতে পারে। এর প্রধান কারণ স্ট্রেপ্টোকক্কাস মিউটানস নামক ব্যাকটেরিয়া বলে মনে করা হয়।

এমন পরিস্থিতিতে কয়েকটি ঘরোয়া উপায়ে কিন্তু এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। প্রথমেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে অ্যান্টিবায়োটিক না খেয়ে, ঘরোয়া উপায়ে ব্যথার মোকাবিলা করুন। তবে এই পদ্ধতিতে দাঁতের ব্যথা হলে সাময়িক উপশম পেলেও চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া উচিত।

ডিমের খোসা

ডিমের খোসাগুলো একটি পাত্রে কয়েক মিনিট সিদ্ধ করুন এবং পুরোপুরি শুকাতে দিন। তারপর এর গুঁড়া তৈরি করুন। সাথে সামান্য বেকিং সোডা দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে একটি পাউডার তৈরি করুন। এই পাউডার আপনার ক্যাভিটিযুক্ত দাঁতে ব্যবহার করুন। ডিমের খোসায় থাকা ক্যালসিয়াম এবং খনিজ প্রাকৃতিকভাবে দাঁতের এনামেল পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে।


লেবু

লেবু সাইট্রিক অ্যাসিডের সাথে লোড এবং ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে। খাবার খাওয়ার পর কয়েক মিনিট লেবুর টুকরো চিবিয়ে খেলে দাঁতের ক্ষয় রোধ হয় এবং হজমেও সাহায্য করে।

পেয়ারা পাতা

পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ক্যাভিটি প্রতিরোধে সাহায্য করে। ফুটন্ত পানিতে পাতা গুঁড়ো করে মিশিয়ে মুখ ধোয়ার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। মাউথ ওয়াশ হিসেবে মিশ্রণটি ব্যবহার করুন।


গ্রিন টি

গ্রিন টি মুখের ভিতরে প্লাকের উৎপাদন কমাতে দারুণ কার্যকরী। ভালো ফলাফলের জন্য গ্রিন টি এর সাথে লেবুর রস এবং মধু যোগ করুন।

লবণ মেশানো পানি

এক গ্লাস উষ্ণ পানিতে লবণ যোগ করুন, খাওয়ার পরে মিশ্রণটি দিয়ে কুল্কুচি করুন। লবণ পানি দাঁতের আঠালোভাব দূর করতে সাহায্য করে এবং ক্যাভিটিও দূর করে। 

 

তথ্যসূত্র- টিভি৯ বাংলা

 

;