দুধের সঙ্গে কী মিশিয়ে খেলে ক্লান্তি দূর হবে?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পৃথিবীর সব খাদ্যের মধ্যে সর্বোচ্চ পুষ্টিমান দুধে। তাই শরীরের যত্ন নিতে যে খাবারগুলো খাওয়ার কথা চিকিৎসকরা বলে থাকেন, তার মধ্যে অন্যতম হল দুধ। হাড়ের যত্ন নেওয়া থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো— দুধেই লুকিয়ে রয়েছে সুস্থ শরীরের রহস্য।

দুধের মতো স্বাস্থ্যকর পানীয় খুব কমই রয়েছে। ক্যালশিয়াম, ভিটামিন, নানা রকম প্রোটিনসমৃদ্ধ দুধ ভাল রাখে শরীর। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে অনেকেরই এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে। দুধ শরীরের যত্ন নেয়, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। তবে বাড়তি উপকার পেতে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েকটি জিনিস। সেগুলো কী কী?

কাঠবাদাম

শরীরের যত্নে এই বাদামের জুড়ি মেলা ভার। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা থেকে ত্বকের যত্ন— সবেতেই কাঠবাদাম দারুণ উপকারী। অনেকেই সকালে উঠে ভেজানো কাঠবাদাম খান। শুধু খাওয়ার পাশাপাশি দুধের সঙ্গেও খেতে পারেন এটি। সুফল পাবেন। এই বাদামে রয়েছে রিবোফ্ল্যাভিন নামক উপাদান, যা মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে। কাঠবাদাম বেটে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। দুধের সঙ্গে কাঠবাদাম খাওয়ার এই অভ্যাসে শক্তিশালী হবে হাড়। বাড়বে প্রতিরোধ ক্ষমতাও।

খেজুর

ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে খেজুর খুবই জনপ্রিয়। শরীরের খেয়াল রাখতেও এটি দারুণ কার্যকরী। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখার পাশাপাশি মনোযোগ বাড়াতেও খেজুর উপকারী। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে খেজুরের ভূমিকা অনবদ্য। এছাড়াও খেজুরে মিনারেলস, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মতো স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। বাতের ব্যথা কমাতেও খেজুরের দক্ষতা কম নয়। তবে শুধু খেজুর খাওয়ার চেয়ে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। দারুণ উপকার পাবেন।

গুড়

চিনির তুলনায় গুড় অনেক বেশি সহজপাচ্য। গুড়ে ক্যালশিয়ামের পাশাপাশি ফসফরাসও থাকে। এছাড়াও ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রনের মতো উপকারী খনিজও থাকে। চিনির তুলনায় গুড়ে মিনারেলসের পরিমাণ অনেক বেশি। মধুর সমান পুষ্টিগুণ রয়েছে গুড়েও। অন্য দিকে দুধ হল ক্যালশিয়ামের সমৃদ্ধ উৎস। গরম দুধের সঙ্গে চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে খেলে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়বে। রক্তাল্পতার সমস্যায় যারা ভুগছেন, দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খেতে পারেন। উপকার পাবেন। এছাড়াও অন্তঃসত্ত্বাকালীন অবস্থায় দুধের সঙ্গে গুড় খেলে শারীরিক ক্লান্তি দূর হবে। দুর্বলতা কাটবে।

রাতে ঘুমোনোর আগে যে ৫ কাজে কমবে মেদ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ওজন বাড়লেই মাথায় চিন্তার ভাঁজ পড়ে যায়। খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ থেকে শরীরচর্চা— খেয়াল রাখতে হয় সব দিকেই। কিন্তু কেউ যদি আপনাকে বলেন ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে ওজন ঝরিয়ে ফেলা যায়, তার চেয়ে বড় সুখবর আর কী বা হতে পারে! ছেলেবেলায় মায়েরা বলতেন, বেশি ঘুমোলে নাকি মোটা হয়। তা হলে কোনটা ঠিক?

আমরা ঘুমিয়ে পড়লেও ঘুমের মধ্যে আমাদের শারীরবৃত্তিয় কাজগুলো কিন্তু চলতেই থাকে। ফলে কিছু ক্যালোরি খরচ হয়, শক্তিও খরচ হয়। তাছাড়াও সারা রাত জুড়ে আপনার শরীরে বাড়তি পানি, শ্বাস-প্রশ্বাস এবং ঘামের মধ্যে দিয়ে বেরিয়ে যায়। তাই ‘ওয়াটার ওয়েট’ ঝরে যায়। সে কারণেই সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে যদি ওজন মাপেন, তা হলে খানিকটা কম দেখাবে আপনার ওজন। এ সব কারণেই রাতের পর রাত ভাল ঘুম না হলে শুধু যে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে, তা নয়, আপনার ওজনও বেড়ে যেতে পারে।

ঘুমের মধ্যেও কী করে ওজন ঝরাবেন?

>> রাতে খাওয়াদাওয়ার পরেই বিছানায় চলে যাওয়ার অভ্যাস বেশির ভাগেরই আছে। সঙ্গে সঙ্গে ঘুম না এলেও শুয়ে শুয়েই চলতে থাকে ফোন ঘাঁটা। খাওয়ার অন্তত দু’ঘণ্টা পর ঘুমোতে যান। প্রয়োজনে রাতের খাবার তাড়াতাড়ি সেরে নিন। তাতে খাবার হজম ভাল হয়। বিপাকহারও বাড়ে। ফলে ঘুমের মধ্যে ওজন ঝরার কাজ শুরু হয়।

>> জিমে গিয়ে কসরত করতে ভালবাসেন? জিমে যদি ওয়েট ট্রেনিং করেন, তা হলে তা সকালের বদলে সন্ধ্যাবেলা করতে পারেন। শরীরের বিপাকহার শরীরচর্চার পর ১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত বেশি থাকবে। তাই ঘুমের মধ্যেও শরীরে ক্যালোরি বেশি খরচ হবে।

>> শরীরচর্চা করার পর ঠান্ডা পানিতে গোসল করুন। এই অভ্যাস শরীরে থেকে ল্যাকটিক অ্যাসিড বেরিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আমাদের শরীরে ব্রাউন ফ্যাটের পরিমাণে খুব কম থাকে। কিন্তু এটি সক্রিয় থাকলে শরীরের বিপাকহার বেড়ে অনেকক্ষণ পর্যন্ত ক্যালোরি ঝরতে পারে। ৩০ সেকেন্ড যদি বরফ-ঠান্ডা পানিতে গোসল করতে পারেন, তা হলে শরীরের ব্রাউন ফ্যাট সক্রিয় হয়ে ঘুমের মধ্যেও ৪০০ ক্যালোরি পর্যন্ত ঝরাতে পারে।

>> শরীরের বিপাকহার বাড়াতে সাহায্য করে গ্রিন টি। রাতে খাওয়াদাওয়ার পর এক কাপ গ্রিন টিতে চুমুক দিতে পারেন, তা হলে ঘুমের মধ্যে ৩.৫ শতাংশ বেশি ক্যালোরি ঝরতে পারে।

>> রাত জেগে মোবাইলে ওয়েব সিরিজ় দেখেন? সিরিজ়ের সব ক’টা পর্ব শেষ না হলে মন অস্থির হয়ে ওঠে, ঘুম আসতে চায় না। এই অভ্যাসের কারণে রাতে তিন-চার ঘণ্টার বেশি ঘুম হয় না। ওজন বেড়ে যাওয়ার পিছনে কিন্তু এই অভ্যাস দায়ী। বি‌ছানায় যাওয়ার পর ফোন থেকে দূরে থাকাই ভাল।

;

প্রস্রাবের রং বলে দেবে শারীরিক অবস্থা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শরীর সুস্থ রাখতে চেষ্টার কমতি রাখেন না কেউই। তবুও শরীরের অন্দরে ঠিক কী ঘটে চলেছে, তা বাইরে থেকে সব সময় বোঝা সম্ভব হয় না। কোনও অসুখ নিঃশব্দে শরীরে হানা দিলেও সঠিক সময়ে তা জানা যায় না। যখন শরীরে রোগের লক্ষণ ফুটে ওঠে, ততক্ষণে অনেকটা দেরি হয়ে যায়। তবে চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, প্রস্রাবের রং দেখে অনেক সময় রোগ নির্ণয় করা যায়। স্বচ্ছ এবং সাদার বদলে যদি প্রস্রাবের রঙে খানিক বদল আসে, তা হলে তা কিন্তু কোনও রোগের ইঙ্গিত করতে পারে।

ফ্যাকাশে হলুদ

এই রঙের প্রস্রাব শরীরে ইউরোবিলিন পিগমেন্ট উৎপাদনের কারণে সাধারণত প্রস্রাবের রং ফ্যাকাশে হয়। সাধারণত পানি কম খেলে প্রস্রাবের রং হলুদ হয়। তবে শরীর যখন পানিশূন্য হয়ে পড়ে, তখন কিডনি প্রস্রাব থেকে জল শোষণ করে। ফলে প্রস্রাবের স্বাভাবিক রং ঘনীভূত হয়ে হলুদ রং ধারণ করে। তাই এমন হলে অতি অবশ্যই বেশি করে পানি খাওয়া জরুরি।

গাঢ় হলুদ

প্রস্রাবের রং যদি গাঢ় হলুদ হয়, সে ক্ষেত্রে জন্ডিসের একটা আশঙ্কা থেকে যায়। তেমন হলে অতি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ ছাড়াও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স কিংবা মূত্রনালির সংক্রমণ দূর করার কোনও অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেলেও প্রস্রাবের রং হালকা কমলা বা হলুদ হতে পারে।

লালচে প্রস্রাব

প্রস্রাবের রঙে লালচে ভাব আসার অন্যতম কারণ হল মূত্রনালির সংক্রমণ। এই সংক্রমণের ফলে অনেক সময় মূত্রাশয়ে রক্তক্ষরণ হয়। সেই কারণেই পরিবর্তন আসে প্রস্রাবের রঙে। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর, ক্যানসারের মতো অসুখ হলেও এই লক্ষণ দেখা দিতে পারে।

কালচে বাদামি

প্রস্রাবের রং কালচে বাদামি হলে, এই লক্ষণ কোনও ভাবেই এড়িয়ে যাবেন না। কারণ কিডনি ক্যানসারের অন্যতম উপসর্গ হতে পারে এটি। এ ছাড়া কিডনিতে পাথর কিংবা মূত্রনালির সংক্রমণ হলেও, প্রস্রাবের রং বাদামি হতে পারে।

;

হেঁশেলের ৩ মশলাতেই মাথাব্যথার সমাধান



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কাজের চাপে বা কম ঘুমোলেই মাথা দপদপ। মাথার বা চোখের চারপাশ জুড়ে যন্ত্রণা। মাইগ্রেন বা সাইনাস থাকলে মাঝেমধ্যেই এমন সমস্যা হয় অনেকেরই। ঠান্ডা লেগে এমনটা হয়ে থাকলে তা নিয়ে চিন্তার বিশেষ কারণ না থাকলেও এই যন্ত্রণা যদি এক দিনের বেশি স্থায়ী হয়, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমাদের সকলের হাতের কাছেই এমন তিনটি মশলা রয়েছে, যা মাথা যন্ত্রণার উপশম করতে পারে সহজেই।

দারচিনি

প্রায় সকলের রান্নাঘরেই দারচিনি থাকে। দারচিনি গুঁড়ো দিয়ে চা খেলে, বা দারচিনির তেল মাথায় মালিশ করলে মাথাব্যথা কমে যায় অনেকটাই। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর এই মশলাটির গন্ধে স্নায়ুর প্রদাহ কমে।

আদা

অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি যৌগ ভরপুর আদায়। যদি চায়ে দিয়ে খাওয়া যায় তা হলেও আরাম মিলতে পারে। মাথা যন্ত্রণার ফলে রক্তবাহিকাগুলোতে যে প্রদাহ হয়, তা নিরাময় করতে পারে আদা। পাশাপাশি, যদি ঠান্ডা লেগে এমন সমস্যা হয়, সে ক্ষেত্রেও আদা সমান উপকারী। সর্দিতে যদি নাক বন্ধ হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে পানিতে আদা দিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে সেই পানির ভাপ নেওয়া যেতে পারে।

লবঙ্গ

আদার বদলে লবঙ্গ দেওয়া চা খেলেও অনেক সময় মাথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়াও লবঙ্গ থেঁতো করে একটি পরিষ্কার কাপড়ে নিয়ে পুঁটলির মতো করে বেঁধে নিন। এ বার মাঝেমধ্যেই নাকের কাছে ধরে, গন্ধ শুঁকতে থাকুন। লবঙ্গ খাওয়ার পাশাপাশি, স্মেল থেরাপিতেও এর ব্যবহার রয়েছে।

;

গ‍্যাসের সমস‍্যা ভেবে ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সার এড়িয়ে যাচ্ছেন না তো?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্তন ক‍্যান্সার ছাড়াও নারীদের মধে ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে ক্রমশ। ডিম্বশয়ে ক‍্যান্সার যতটা জটিল রোগ, ঠিক ততটাই ভয়াবহ এর চুপিসাড়ে ছড়িয়ে পড়া। অধিকাংশ নারীই যে লক্ষণগুলো সাধারণ পেটের সমস্যা বা হজমের গন্ডগোল ভেবে গুরুত্ব দিতে চান না, সে থেকেই হতে পারে বিপদ।

ক‍্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে রোগীর সেরে ওঠার সম্ভাবনা বেশি। চিকিৎসকদের মতে, ঋতুবন্ধের পর ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের ঝুঁকি আরও বাড়ে। তাই সেক্ষেত্রে আরও বাড়তি সতর্কতা নিতে হবে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার আগেই সতর্ক হন।

পেটে ব‍্যথা

ঋতুস্রাবের সময়ে তলপেটে, কোমরে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু ঋতুস্রাব শেষ হয়ে যাওয়ার পরও যদি এই ব্যথা থেকে যায় বা বার বার ব্যথা হতে থাকে তা ওভারিয়ান ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

বার বার প্রস্রাবের বেগ

পেলভিস অঞ্চলে ব্যথা, পানি খুব বেশি না খেয়েও ঘন ঘন প্রস্রাব পাওয়াও ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

খুব বেশি খেতে না পারা

যদি দেখেন অল্প খেলেই পেট ভরে যাচ্ছে বা বেশি খেতে পারছেন না, এবং এই অবস্থা যদি তিন-চার সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলে তা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পেটের নানা সমস্যা কিংবা অবসাদের কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। তবে ডিম্বাশয়ে ক‍্যান্সারের ঝুঁকিও কিন্তু উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

শারীরিক দুর্বলতা

অল্প কাজ করেই হাঁপিয়ে যাওয়া, সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগা, মাথা ঘোরা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়েও দুর্বলতা কাটতে না চাওয়া— এগুলো কিন্তু ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। তাই এমন লক্ষণ দেখা দিলে তা এড়িয়ে না যাওয়াই ভাল।

গ‍্যাসের সমস‍্যা

কিছু খেলেই কি গ‍্যাস হয়ে যায়? তলপেটে ব‍্যথা, বমি বমি ভাব, পেটে অস্বস্তির মতো সমস‍্যা প্রায়ই হয় অনেকের। গ‍্যাসের সমস‍্যা ভেবে অনেকেই এই উপসর্গগুলো এড়িয়ে চলেন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এগুলো ডিম্বাশয়ের ক‍্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে।

;