জনি রকেটস মেনুতে ‘রকিং রাইস ডিলস’



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
জনি রকেটস মেনুতে ‘রকিং রাইস ডিলস’

জনি রকেটস মেনুতে ‘রকিং রাইস ডিলস’

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ব বিখ্যাত আমেরিকান রেষ্টুরেন্ট ব্র্যান্ড ‘জনি রকেটস’ চালু করেছে রকিং রাইস ডিলস। বাংলাদেশী ক্রেতাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে জনি রকেটস বাংলাদেশ এটি চালু করে। ধানমন্ডির ইন্টারন্যাশনাল ফুডকোর্টে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন মেনুর যাত্রা শুরু করা হয়। ফুড চেইন এশিয়ার অপারেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ ইশতিয়াক ইকবাল পাঁচ ধরনের রাইস ডিসের মূল্যসহ গুনাগুন বর্ণনা করেন। 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এলআর গ্রুপের সিওও মীর মনিরুজ্জামান, ফুড চেইন এশিয়ার সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার তানভীর কায়সার, মার্কেটিং ম্যানেজার শিহাব সরকার, সেকেন্ড কাপ কফির এরিয়া ম্যানেজার চার্লস মিথুন, জনি রকেটসের ব্র্যান্ড ম্যানেজার জানিবুল হাসান জনি, টনি রোমাসের জেনারেল ম্যানেজার শওকত আলী, ম্যানহাটন ফিস মার্কেটের ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজার পারভেজ আহমেদ, সেকেন্ড কাপ কফির আরজিএম লিমন চৌধুরী।   

মীর মনিরুজ্জামান বলেন, ‘জনি রকেটস সর্বোত্তম গ্রাহকসেবা, মানসম্পন্ন খাবার ও প্রতিযোগিতামূলক মূল্য নিশ্চিতের মাধ্যমে কাস্টমারদের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি প্রদানের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। আমাদের দেশে খাদ্যাভাসে রাইস এবং রাইস জাতীয় আইটেম অনেক বড় স্থান করে আছে। সেটি বিবেচনা করেই আমরা এই ‘রকিং রাইস ডিলস’টি চালু করার সিদ্ধান্ত নেই।’

জনি রকেটস মেনুতে ‘রকিং রাইস ডিলস’

নতুন এই ‘রকিং রাইস ডিলস’ এ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় আইটেম রয়েছে- রকেট ফ্রাইড চিকেন, বোনলেস চিকেন ক্রিস্পারস, বিভিন্ন রকমের উইংস, ভেজি মিক্স রাইস, গ্রেভী এবং পানীয়। এই ডিলগুলির মূল্য কাস্টমারদের হাতের নাগালে রাখা হয়েছে যাতে তারা ভালো দামে সেরা ডিল উপভোগ করতে পারে। জনি রকেট এর বিখ্যাত বার্গারগুলি শতভাগ ফ্রেশ উপাদান ও প্রাকৃতিক হালাল মাংস দিয়ে তৈরি করা হয়।

উল্লেখ্য, জনি রকেটস একটি আন্তর্জাতিক মানের রেস্তোরা চেইন, যা গত ৩৩ বছর বিশ্বব্যাপী ৩৭৫টিরও বেশি রেস্তোঁরার মাধ্যমে জনি রকেটস ক্লাসিক বার্গার, আমেরিকার ফ্রাইস এবং শেকস পরিবেশন করে আসছে। ইন্টারন্যাশনাল ফুড ফ্র্যাঞ্চাইজ লিমিটেড ‘জনি রকেটস’ ফ্র্যাঞ্চাইজি পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশে এর কয়েকটি শাখা চালু করবে।

তাদের ঢাকাতে অবস্থিত দুটি শাখার একটি ৭৫৪/বি, সাত মসজিদ রোড, ধানমন্ডিতে এবং আরেকটি আউয়াল সেন্টার, ৩৪ কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ, বনানীতে অবস্থিত। শীঘ্রই ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এবং চট্টগ্রামে জনি রকেসট এর শাখা খোলা হবে।

স্তনে ব্যথা মানেই ক্যান্সার নয়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

স্তনের ব্যথা মানেই তা নিয়ে গুরুতর ভাবনার বিষয় রয়েছে এমনটা নয়। তবে কোনও কোনও ক্ষেত্রে পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। স্তনের তীব্র ব্যথার পাশাপাশি আর কোন কোন উপসর্গ দেখলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে?

>> বুকে চাপ অনুভূত হলে, বুকের ভিতরটা ভারী লাগলে।

>> স্তনের ব্যথা যদি ঘাড়, গলা, বাহু কিংবা চোয়ালে ছড়িয়ে যায়।

>> মাথা ঘোরার পাশাপাশি হঠাৎ ঘাম।

>> শ্বাস নিতে সমস্যা।

>> হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলা।

স্তনের ব্যথার পাশাপাশি উপরের উপসর্গগুলো হৃদরোগ, স্ট্রোক কিংবা ফুসফুসে রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণ হতে পারে।

যদি ঋতুচক্রে গন্ডগোলের জন্য স্তনে ব্যথা হয়, সেক্ষেত্রে কেবল ঋতুস্রাবের আগে, ঋতুস্রাব চলাকালীন কিংবা ঋতুস্রাবের পরে পরেই হবে। এ ক্ষেত্রে ব্যথার তীব্রতা অসহনীয় হয় না। এ ক্ষেত্রে দুটি স্তনেই ব্যথা হয়। স্তনে ফোলা ভাবও দেখা যায় তবে কয়েক দিনের জন্য। তবে যদি স্তনে ব্যথার সঙ্গে ঋতুচক্রের সম্পর্ক না থাকে, সে ক্ষেত্রে মাসের যে কোনও সময়ই ব্যথা শুরু হয়। এবং দীর্ঘদিন ধরে ব্যথা থাকে। গোটা স্তনে নয়, স্তনের কোনও নির্দিষ্ট অংশে ব্যথা হয়। ঋতুবন্ধ হয়ে গেলে যদি স্তনে ব্যথা হয়, তা হলে সতর্ক হতে হবে। এছাড়া যাদের স্তনের আকার বড় হয়, তাদেরও অনেক সময় স্তনে ব্যথা হতে পারে।

;

গলা থেকে মাছের কাঁটা নামানোর ঘরোয়া টোটকা



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাছে ভাতে বাঙালি, কথাতেই আছে। বাঙালি মাছপ্রিয় বলেই খাওয়ার সময় গলায় মাছের কাঁটা আটকে যাওয়ার ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু কাঁটার ভয়ে মাছের স্বাদ থেকে দূরে থাকবেন, তা তো হতে পারে না। বরং কাঁটা যদি গলায় ঢুকেও যায়, ঘরোয়া উপায়ে তা বার করার সহজ টোটকাগুলো জেনে রাখুন। কাজে লাগবে।

শুকনো ভাত

কিছুটা শুকনো ভাত সামান্য চটকে নিয়ে দলা পাকিয়ে গিলে ফেলুন। এক বারে না হলে বেশ কয়েক বার চেষ্টা করুন।

পাকা কলা

একটি পাকা কলা একটু বেশি করে নিয়ে চিবিয়ে একবারে গিলে নিন। এতেও উপকার পাবেন।

মার্শমেলো

শুনতে অদ্ভুত লাগলেও মাছের কাঁটা দূর করতে এই ফিকির বেশ উপকারী। একটি বড় মার্শমেলো নিয়ে মুখে কিছুক্ষণ রেখে লালা দিয়ে সামান্য নরম করে নিন। তারপর একবারে গিলে ফেলুন। মার্শমেলোর চটচটে চিনি কাঁটাও আটকে নিয়ে পেটে পৌঁছে দেবে।

ভিনিগার

ভিনিগারে মিশিয়ে নিন পানি। এ বার এই মিশ্রণ অল্প অল্প করে খেতে শুরু করলেই এক সময়ে নেমে যাবে কাঁটা। ভিনিগারের অম্লতা ও কাঁটা নরম করে দেওয়ার ক্ষমতাই এর জন্য দায়ী।

;

দাঁতের ক্ষয় রুখতে যা করবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বোঝেন না অনেকেই। ফলে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দেয় দাঁতের ক্ষয়, মাড়ি থেকে রক্তপাতের মতো সমস্যা। ৬০-৭০-এর দোরগোড়ায় পৌঁছলেই দাঁত তোলা বা রুট ক্যানাল হয়ে পড়ে অবশ্যম্ভাবী। আর তার উপর আপনি যদি ধূমপায়ী হন, তা হলে তো কথাই নেই। ধূমপানের অভ্যাস দাঁতের বারোটা বাজায়। ধূমপায়ীরা প্রথম থেকেই একটু একটু করে দাঁতের যত্ন নিতে শুরু করলে পড়ি কি মরি করে চিকিৎসকের কাছে তাদের আর ছুটতে হয় না।

ধূমপায়ীরা দাঁতের যত্ন নিতে কী কী করবেন?

দাঁত মাজা

ঘুম থেকে উঠে দাঁত মাজার অভ্যাস সকলের নিয়মের মধ্যেই পড়ে। তবে তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আরেক বার দাঁত মাজার অভ্যাস। বিশেষ করে ধূমপায়ীদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম মেনে না চললেই নয়।

টুথপেস্ট বাছাই

বিজ্ঞাপনের জমানায় আমাদের সামনে একাধিক টুথপেস্টের সম্ভার। টিভি খুললেই মাজনের বিজ্ঞাপনগুলোর বেশ রমরমা চোখে পড়ে। তবে টুথপেস্ট বাছাই করার সময়ে অবশ্যই মাথায় রাখুন, তাতে যেন ফ্লুরাইড থাকে। দাঁত পরিষ্কার রাখতে এই যৌগটির জুড়ি নেই।

মাউথওয়াশ

চেষ্টা করুন দিনে এক থেকে দু’বার কোনও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল মাউথওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে। এতে মুখে দুর্গন্ধ হবে না আর দাঁতের উপর জমে থাকা জীবাণুর স্তরও সরে যায় সহজেই। ধূমপানে অভ্যস্ত হলে এই অভ্যাস শুরু করুন।

চিকিৎসকের কাছে যাওয়া

প্রত্যেককেই নিয়ম করে বছরে দু’বার দাঁতের চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত। ধূমপায়ীরা আরও বেশি বার গেলে ভাল। ধূমপায়ীদের দাঁতের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা সব সময়েই বাকিদের তুলনায় বেশি। দাঁতের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে তাই বছরে অন্তত দু’বার স্কেলিং করানো জরুরি।

কুলকুচি

খাওয়াদাওয়ার পর সব সময়ে চেষ্টা করবেন যাতে পানি দিয়ে কুলকুচি করে নিতে পারেন। ধূমপানের ক্ষেত্রেও এমনটাই করা উচিত। নইলে নিকোটিনের স্তর জমে দাঁতের বারোটা বাজে।

;

জরায়ুমুখের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কাদের বেশি?



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সম্প্রতি একটি গবেষণাপত্রে প্রকাশিত হয়েছে, মানসিক সমস্যা বা স্নায়ুর সঙ্গে যুক্ত মনের রোগে আক্রান্ত নারীদের জরায়ুমুখের ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা দ্বিগুণ। কারণ, নিয়মিত পর্যবেক্ষণ বা চিকিৎসার অভাব।

সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের গবেষকরা জানান, নারীদের জরায়ুমুখের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ঠেকিয়ে রাখা যায় নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে।

১৯৪০ থেকে ১৯৯৫ সালের মধ্যে জন্মেছেন এমন ৪০ লাখ নারীর উপর পর্যবেক্ষণ করে দেখা গিয়েছে, মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত এমন বহু নারীর শরীরেই এই ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা গিয়েছে।

গবেষকদের মধ্যে অন্যতম কেইজ়া হু বলেন, আমরা দেখেছি, একটা বয়সের পর নারীদের নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মধ্যে থাকা উচিত। বিশেষত যাদের এই ধরনের মানসিক সমস্যা আছে, তাদের তো আরও বেশি করে পর্যবেক্ষণে থাকা উচিত। কারণ, এই রোগে আক্রান্তরা নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার কথা মনেই রাখতে পারেন না। ব্যক্তিগত ভাল-মন্দের খেয়াল তাদের থাকে না।

এ ছাড়াও গবেষকরা আরও দুটি বিষয়ের কথা উল্লেখ করেছেন, যেখান থেকে জরায়ুমুখের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। এক, ধূমপান এবং অন্যটি হল জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি। এই দুটির অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারেও নারীর জরায়ুমুখের ক্যান্সার আক্রান্ত হতে পারেন। তবে এই বিষয়ে নিশ্চিত হতে গেলে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

;