পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ কাজের পরিদর্শন করলেন সচিব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে পদ্মা সেতুর সঙ্গে রেল সংযোগ চালু করার কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম রেজা।

মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) সকালে এই কাজের অগ্রগতি দেখতে যান তিনি।

এ সময় তিনি পদ্মা সেতুর সঙ্গে রেল সংযোগ চালু করার কাজের অগ্রগতি হিসেবে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন এবং কমলাপুর আইসিডিসহ আশে পাশের রেল লাইন সংযোগ স্থল পরিদর্শন করেন।

পরিদর্শন কালে রেলের সকল বিভাগীয় কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

   

ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে ভারত সহায়তা করতে চায় বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণে বাংলাদেশকে কীভাবে সহায়তা করা যায়, তা নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। সব উদ্যোগ বাস্তবায়নে প্রতিমন্ত্রী আগ্রহ প্রকাশ করায় আমি খুবই সন্তুষ্ট।

হাইকমিশনার বলেন, আমাদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। তার সঙ্গে এটি আমার প্রথম বৈঠক, বলতে পারেন সৌজন্য সাক্ষাৎ। জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। পরিবেশগত মিল থাকায় আমরা একই ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মুখোমুখি হই।

তিনি বলেন, রিমোট সেন্সিং নিয়ে আমরা একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছি। এছাড়াও কোয়ালিশন পর ডিজাস্টার রিজিলিয়েন্ট ইনফ্রাস্টাকচারসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক সংস্থার সদস্য বাংলাদেশ। কাজেই এসব ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশ একসঙ্গে কাজ করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, গত বছর দুই দেশের এই মন্ত্রণালয়ের সচিব পর্যায়ের বৈঠক হয়েছিল। বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় ও আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে। ২০২১ সালে আমরা একটি সমঝোতা স্মারকও সই করেছি। এই সমঝোতার বাস্তবায়ন নিয়েও আমাদের মধ্যে কথা হয়েছে। যেমন– রিমোট সেন্সিং, দুর্যোগ ব্যবস্থা কর্মসূচি, প্রশিক্ষণ ও তথ্য বিনিময়ে দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করার কথা বলা হয়েছে।

এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ভারত সবসময় বাংলাদেশের পাশে আছে। তারা বাংলাদেশকে সমর্থন দিচ্ছে, ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত রাখবে। ভারত ও বাংলাদেশের প্রকৃতি এক হওয়ায় সমস্যা মোকাবিলায় আমরা ভবিষ্যতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করব। দুর্যোগমুক্ত একটি প্রজন্ম তৈরি করতেও আমরা কাজ করব।

;

ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৮মিনিটে ব্যাংককের ডন মুয়াং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

এরআগে বিমানটি আজ বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ১৩ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছেড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক সফরে এখানে এসেছেন।

সফরকালে শেখ হাসিনা থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন এবং জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেবেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ সোমবার এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেছেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির লক্ষে আলোচনার আগ্রহপত্রসহ বেশ কিছু সহযোগিতার নথিতে সই করবে।

তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সরকারী পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি, জ্বালানি সহযোগিতার বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) ও সম্পর্ক সম্প্রসারণের লক্ষে পর্যটন খাতে সহযোগিতা এবং শুল্ক সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আরও দু’টি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন ২৬ এপ্রিল শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানাবেন এবং তাকে আনুষ্ঠানিক গার্ড অব অনার প্রদান করা হবে। একই দিন শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে গভর্নমেন্ট হাউসে (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) একান্ত ও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। এই সময় দু’নেতা নথি স্বাক্ষরের অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করবেন।

সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী রাজপ্রাসাদে থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া এবং রানী সুথিদা বজ্রসুধা-বিমল-লক্ষণের রাজকীয় দর্শকদের সাথে থাকবেন।

বহুপাক্ষিক ব্যস্ততায় প্রধানমন্ত্রী ২৫ এপ্রিল ইউএনএসক্যাপ-এর ৮০তম অধিবেশনে অংশ নিয়ে সেখানে ভাষণ দেবেন। একই দিনে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি-জেনারেল এবং এসক্যাপের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

;

এ বছরই উন্মুক্ত হবে মহানগর নাট্যমঞ্চ: তাপস



স্টাফ করেসপনডেন্ট, বার্তা২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সংস্কার কাজ শেষে ড. কাজী বশির মিলনায়তন (মহানগর নাট্যমঞ্চ) এ বছরের মধ্যেই জনসাধরণের জন্য খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১১টায় রাজধানীর গুলিস্তানে ড. কাজী বশির মিলনায়তনের (মহানগর নাট্যমঞ্চ) সংস্কার কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা জানান।

আসন্ন এডিস মশার মৌসুম সামনে রেখে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, আমরা মে মাস থেকেই আমাদের বিভিন্ন অংশিজনদের সঙ্গে এ বিষয়ে পরামর্শ সভা শুরু করব। এই সভার বিষয়বস্তুগুলো হবে যেন তাদের সংশ্লিষ্ট এলাকা এবং তাদের যেই বিল্ডিং গুলো আছে সেগুলোতে যেন পানি জমা না থাকে এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা হয় সেই বিষয়ে। এই সভা করব আমাদের পুলিশ প্রশাসন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রেলওয়ে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন সেক্টরের সঙ্গে।

তিনি বলেন, জুন মাসে আমাদের বর্ষা মৌসুম, তার আগেই আমরা সকল প্রস্তুতি যেন সম্পন্ন করতে পারি সেজন্য সেভাবেই আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি এজন্য অগ্রিম অভিযানও চালানো হবে।

ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়ক বিভাজনগুলোতে ফুল গাছ রোপন এবং তাপমাত্রা কমাতে বৃক্ষ রোপনের বিষয়ে জানতে চাইলে মেয়র বলেন, আমরা যখন যে সড়কগুলো নিয়ে কাজ করছি সেই সড়ক বিভাজনগুলোতে ছোট ছোট ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে এবং আগামীতেও এই কার্যক্রম চলমান থাকবে। এছাড়া বড় যে গাছগুলো সেগুলো রাস্তার পাশে এবং বিভিন্ন পার্ক উদ্যানে রোপন করা হয়। গত প্রায় চার বছরে এরকম অসংখ্য বৃক্ষ রোপন করা হয়েছে এবং আগামীতেও তা চলতে থাকবে। কেননা সড়কের মাঝখানে বড় গাছ রোপন করলে তাতে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়। এছাড়া গুলিস্তানের জিরো পয়েন্ট থেকে বঙ্গভবন পর্যন্ত সড়কটিও সংস্কার কাজ শেষে সেখানে নান্দনিক ফুলের গাছ লাগানো হবে বলে জানান তিনি।

;

রানা প্লাজা ধস

পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণ ও বিচার নিষ্পত্তি না হওয়ায় ভুক্তভোগীদের ক্ষোভ



মো. কামরুজ্জামান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ইতিহাসে ভয়াবহ এক ট্রাজেডি ছিল সাভারের রানা প্লাজা ধস। ওই ঘটনার ১১ বছর পেরিয়ে গেলেও দায়ের হওয়া মামলাগুলোর এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। ভুক্তভোগীরা আজও ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পাননি, বেশির ভাগ শ্রমিকের পুনর্বাসনও সম্ভব হয়নি। এ নিয়ে ভুক্তভোগীদের মধ্যে রয়েছে ক্ষোভ।

রানা প্লাজায় নিজের দুই ছেলেকে হারানো রুবি আক্তার জানান, তার বড় ছেলে কাজ করত আট তলায়, আর ছোট ছেলে ছয় তলায়। বড় ছেলের লাশ পেলেও ছোটটি এখনও নিখোঁজ। দুর্বিষহ কষ্টে জীবনযাপন করছেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, বড় ছেলে এক ছেলে সন্তান রেখে যায়। তাকে মাদরাসায় পড়াচ্ছি। আমি চায়ের দোকান করে সংসার চালাচ্ছি। ক্ষতিপূরণ পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো কোনো কিছু পাইনি। বিচার সেটাও দীর্ঘ ১১ বছরে পেলাম না।

রানা প্লাজায় আহত শ্রমিক মনির হোসেন সেদিনে স্মৃতি এখনো ভুলতে পারেননি। স্মৃতি হাতড়িয়ে বলেন, দুর্ঘটনার দিন সকাল পৌনে নয়টার দিকে বিদ্যুৎ চলে যায়। তখন জেনারেটর চালু করলো আর ভবন ধসে পড়লো। আমি চারতলায় চাকরি করতাম। পায়ের কাছে যে মেশিন ছিল, সেটা পায়ে গেঁথে গেলে পড়ে যায়। এর ১০-১৫ মিনিট পর জ্ঞান ফিরলে দেখি ভবনে আটকা পড়েছি। তখন চারদিক থেকে চিৎকার চেঁচামেচি ভেসে আসছিল। বের হওয়ার রাস্তা নাই। এভাবে তিন দিন আটকা ছিলাম। পরে উদ্ধারকর্মীরা বের করে আনে।

বর্তমানে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও অসুস্থ। পাঁচ মাস আগে লিভারে সমস্য, রক্ত বমি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে লাখ টাকা খরচ হয়।

ভবনের ছয় তলায় কাজ করা শ্রমিক সালেহা ক্ষোভ নিয়ে বলেন, দীর্ঘ এক যুগে কি করল সরকার। বছরের এই দিন হলে নেতারা আসে, ছবি তোলে। আমাদের তো কিছুই দেওয়া হলো না। বিচারও পেলাম না।

দুর্ঘটনা কথা এখনো ভুলতে পারেন না তাসলিমা বেগম। তিনি বলেন, সবসময়ই সেই দিনের কথা মনে পড়ে। আক্ষেপের সুরে তাসলিমা বেগম বলেন, ওই দুর্ঘটনায় আমার পা ভেঙে যায়। এখন কোনো কাজ করতে পারি না। বোতল কুড়িয়ে পেট চালায়। কেউ আমাদের জন্য কিছু করলো না।

শ্রমিক নেতারা বলছেন, সরকারের সদিচ্ছার অভাবেই এখনও শ্রমিকরা ন্যায্য পাওনা বুঝে পায়নি। ভুক্তভোগীদের দুর্ভোগ লাগবে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার দাবি জানান তারা।

টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি আবুল হোসেন বলেন, রানা প্লাজা ধসের মামলার বিচারে সরকারের সদিচ্ছা দরকার। মামলা করেছে সরকার। তারা চাইলে এতদিনে বিচার হতো। ১১ বছরে এ মামলায় ৪৮ বার দিন পড়েছে। গতকাল সরকারের প্রসিকিউটর এক সভায় বলেছেন নানা রকম সমস্যা আছে। সাক্ষী পাওয়া যায় না। তারা বিভিন্ন প্রান্তে থাকেন, আসা-যাওয়ার খরচ পায় না।

আগামী বছর রানা প্লাজা ধসের এক যুগ পূর্তি হবে। তার আগে আমরা এ মামলার বিচার চাই, বলেন তিনি।

বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের আইনবিষয়ক সম্পাদক খাইরুল মামুন মিন্টু বলেন, রানা প্লাজা ধসের আজকে ১১ বছর পার হচ্ছে। এখনো শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন, সঠিক চিকিৎসা কোনোটাই দেওয়া হয়নি।

তিনি বলেন, দুঃখজনক হলো ঘটনার সঙ্গে জড়িতরা এখনো দিব্যি ব্যবসা বাণিজ্য করে যাচ্ছেন। আমরা চাই অবিলম্বে রানা প্লাজায় কর্মরত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, পুনর্বাসন, চিকিৎসা সেরা নিশ্চিত করা। আর এ ঘটনার সঙ্গে দায়ীদের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করা।

আশুলিয়া শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সপার (এসপি) মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, রানা প্লাজা ধসের মতো ঘটনা আর যাতে না ঘটে। সেজন্য আমরা নিয়মিত কারখানা পরিদর্শন করে থাকি।

;