সরকারি ওয়েবসাইট নকল করে ভূমি মন্ত্রণালয়ে ভুয়া নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় তথ্য বাতায়নের (পোর্টাল) আওতাধীন ওয়েবসাইটের আদলে ভুয়া ওয়েবসাইট তৈরি করে এর মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থার ভুয়া নিয়োগপত্র ইস্যু করে প্রতারণা করার চেষ্টা করছে প্রতারক চক্র।

রোববার (৬ সেপ্টেম্বর) ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (এলএটিসি) ইলেক্ট্রিশিয়ান মো. রুহুল আমিন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন যে, কে বা কারা তাকে ফোন করে জানায় তারসহ আরো তিনজনের নামে ‘www.latcgovbd.com’ ওয়েবসাইটে নিয়োগপত্র ইস্যু করা হয়েছে।

পরে বিষয়টি প্রাথমিকভাবে খতিয়ে দেখতে গিয়ে জানা যায় যে ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (এলএটিসি) ওয়েবসাইটের আদলে নকল সাইট তৈরি করেছে একটি প্রতারক চক্র। এলএটিসির প্রকৃত ওয়েবসাইট (www.latc.gov.bd) নকল করে ভুয়া একটি ওয়েবসাইট (www.latcgovbd.com) সৃজন করে মো. রুহুল আমিনসহ আরো তিনজন কথিত ব্যক্তি– ‘মো: রায়হান রহমান, মো: আব্দুস সালাম ও মো: আরিফুল ইসলাম’ এর নামে গত ২১ জুন ভুয়া নিয়োগপত্র ইস্যু করেছে প্রতারক চক্র।

প্রকৃতপক্ষে এলএটিসি থেকে মো. রায়হান রহমান, মো. আব্দুস সালাম ও মো. আরিফুল ইসলাম'র নামে এ ধরনের কোনো নিয়োগপত্র ইস্যু করা হয়নি। বর্ণিত নিয়োগপত্রটি ভুয়া। ভুয়া সরকারি ওয়েবসাইট তৈরি, স্বাক্ষর জাল করা ও ভুয়া নিয়োগপত্র প্রদান করা একটি গুরুতর ও দণ্ডনীয় ফৌজদারি অপরাধ।

উল্লেখ্য, এলএটিসি কার্যালয়ের ইলেক্ট্রিশিয়ান মো. রুহুল আমিনকে গত ২১ জুন ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ তারিখের ৪৬২ নং স্মারকে নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়েছিল। তিনি বর্তমানে এলএটিসিতে কর্মরত।

মন্ত্রণালয় বলছে, আপাতদৃষ্টে প্রতীয়মান হচ্ছে যে ভুয়া ওয়েবসাইট সৃষ্টিকারীরা এলএটিসির আসল ওয়েবসাইট থেকে উক্ত স্মারক ও নিয়োগপত্র সংগ্রহ করে এর একাংশ স্ক্যান করে ব্যবহার করেছে। আরো প্রতীয়মান হচ্ছে যে প্রতারক চক্র প্রকৃত নিয়োগপ্রাপ্ত মো. রুহুল আমিনসহ উপর্যুক্ত তিন ব্যক্তি (যদি নামও ভুয়া না হয়ে থাকে) থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছিল কিংবা করছে।

ইতিমধ্যে, এলএটিসি ওয়েবসাইটের মূল পোর্টাল ডেভেলপার এটুআইকে ই-মেইলের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া বিটিসিএলকে পত্র লিখে ভুয়া সরকারি ওয়েবসাইট সৃষ্টিকারীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণসহ তাদের নাম ও পূর্ণ ঠিকানা ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রকে জানানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া নিউ মার্কেট থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।

ভূমি মন্ত্রণালয় কিংবা এর আওতাধীন দপ্তর/সংস্থায় চাকুরী প্রদানের নাম করে কেউ যদি অর্থ দাবী করে তাহলে তৎক্ষণাৎ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার জন্য সম্মানিত নাগরিকগণকে পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে মন্ত্রণালয় থেকে। ভুয়া নিয়োগে বিভ্রান্ত না হয়ে সতর্ক থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকভাবে অনুরোধ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে ভূমি মন্ত্রণালয় বেশ কয়েকবার সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে।

উল্লেখ্য, নকল ওয়েবসাইটটির ডোমেইনে নামের বানান ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ওয়েবসাইটের নামের বানানের থেকে আলাদা। তবে খুব কাছাকাছি। ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রকৃত ওয়েবসাইটের এড্রেস (www.latc.gov.bd) অন্যদিকে ভুয়া ওয়েবসাইটের এড্রেস (www.latcgovbd.com). লক্ষণীয়, ভুয়া ওয়েবসাইটের সেকেন্ড লেভেল ডোমেইন ‘latcgovbd’ এবং টপ লেভেল ডোমেইন ‘.com’ অন্যদিকে ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্রকৃত ওয়েবসাইটের এড্রেসের সেকেন্ড লেভেল ডোমেইন ‘latc’ এবং টপ লেভেল ডোমেইন ‘.gov.bd’ যা কেবল বাংলাদেশ সরকারের জন্য সংরক্ষিত।

   

কুয়াকাটায় জেলের জালে ২৬ কেজির কোরাল



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, (কলাপাড়া-পটুয়াখালী)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পটুয়াখালির কুয়াকাটায় বঙ্গোপসাগরে রাসেল মাঝি (৩৫) নামের এক জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৬ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১.৩০ মিনিটে কুয়াকাটা মেয়র মৎস্য মার্কেটের মনি ফিস আড়তে মাছটি নিয়ে আসা হয়। এসময় মাছটি এক নজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা। পরে কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাইকারি মাছ ব্যবসায়ী বিক্রম চন্দ্র নিলামের মাধ্যমে ৩০ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।

এর আগে গত মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বঙ্গোপসাগরের বলেশ্বর নদীর সাগর মোহনায় মাছটি ধরা পড়ে।

মাছ পাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে রাসেল মাঝি বলেন, প্রতিদিনের মত গত সোমবার (২২ এপ্রিল) ধুলাস্বার ইউনিয়নের বাবলাতলা বাজার থেকে (মায়ের দোয়া) নামের ট্রলার নিয়ে গভীর সাগরে যাই। পরে বলেশ্বর নদীর সাগর মোহনায় জাল ফেলার পর অন্যান্য মাছের সঙ্গে এ কোরাল মাছটি ধরা পড়ে। মাছটির ওজন বেশি হওয়ায় আমাদের ট্রলারে তুলতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এর আগেও আমার জালে ১০ থেকে ১৫ কেজি ওজনের কোরাল মাছ ধরা পড়েছিলো। তবে আমার জালে ধরা এটিই সবচেয়ে বেশি ওজনের কোরাল। মাছটি খুব ভাল দামে বিক্রি করেছি। এত বড় মাছ পেয়ে আমার ট্রলারে থাকা জেলেসহ আমি আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি।

মাছটি ক্রয় করা ব্যবসায়ী বিক্রম চন্দ্র বার্তা২৪.কমকে বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে মাছের ব্যবসা করি, এত বড় কোরাল আসলে সব সময় পাওয়া যায় না। মাছটি দেখেই আমার পছন্দ হয়েছে। তাই নিলামে আমিই বেশি দাম হেঁকে এ মাছটি ক্রয় করেছি। মাছটি বিক্রির জন্য আজই ঢাকায় পাঠাবো। আশা করছি আমি ভালো মানের লাভ করতে পারব।

কলাপাড়া সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, কোরাল মাছ খুবই সুস্বাদু। শিশুদের মানসিক বিকাশে কোরাল মাছ গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি বৃষ্টি হলে জেলেদের জালে ইলিশের পাশাপাশি আরও বড় বড় মাছ ধরা পড়বে।

;

বিশ্বনাথে নারী কাউন্সিলরের মামলায় ৭ জনের জামিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের বিশ্বনাথ পৌরসভার মেয়রের গাড়ি চাপায় হত্যা চেষ্টার অভিযোগে নারী কাউন্সিলরের দায়ের করা মামলায় ৮ জনের মধ্যে দুই কাউন্সিরসহ ৭ জনকে জামিন দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সিলেটের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রট প্রথম আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মামলার প্রধান আসামি মেয়র মুহিবুর রহমান আদালতে জামিন আবেদন করেননি।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সুমন পারভেজভ

জামিন প্রাপ্তরা হলেন - কাউন্সিলর ফজর আলী, কাউন্সিলর বারাম উদ্দিন, পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মী ও পৌরসভার উদ্যোক্তা সুরমান আলী, দক্ষিণ মীরেরচর গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর ছেলে মিতাব আলী, রামকৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত তবারক আলীর ছেলে আনোয়ার আলী, রহমাননগর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে মেয়রের গাড়ি চালক হেলাল মিয়া ও জানাইয়া গ্রামের মৃত তোতা মিয়ার ছেলে আব্দুস শহিদ।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিশ্বনাথ থানায় বাদী হয়ে এই মামলাটি দায়ের করে নারী কাউন্সিলর রাসনা বেগম। মামলা নং-(৫)। মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি রাখা হয় আরও ৪/৫ জন।

এ ব্যাপারে অ্যাডভোকেট সুমন পারভেজ বলেন, এই মামলার প্রধান আসামি মেয়র মুহিবুর রহমান জামিন আবেদন করেননি। তবে মেয়র ছাড়া বাকি ৭ জন আসামি জামিন আবেদন করলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।

;

নারী চিকিৎসককে ইভটিজিং করায় যুবকের কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক নারী চিকিৎসককে হয়রানি করার অপরাধে সাগর হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত সাগর হোসেন দৌলতপুর থানা বাজার এলাকার বিপ্লব হোসেনের ছেলে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে দৌলতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তোহিদুল ইসলাম জানান, ওই যুবক বেশ কিছু দিন ধরে আমাদের এক নারী চিকিৎসককে নানাভাবে হয়রানি করে আসছিল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে হাসপাতালে এসে একইভাবে তাকে হয়রানি করতে গেলে আমরা বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করি।

পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. ওবায়দুল্লাহ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বখাটে সাগর হোসেনকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।

;

কটিয়াদীতে চেয়ারম্যান-মেম্বারের দ্বন্দ্ব, এমপির সামনেই চেয়ার ছোড়াছুড়ি



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কিশোরগঞ্জ-২, কটিয়াদী পাকুন্দিয়া আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য এড. সোহরাব উদ্দিনের সামনেই করগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান ও এক মেম্বারের সমর্থকদের চেয়ার ছুড়াছুড়ির ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে করগাঁও ইউপি চেয়ারম্যান নাদিম মোল্লা ও একই ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ড মেম্বার মাহবুবুর রহমান পানুর মধ্যে সৃষ্ট পূর্ব বিরোধ মীমাংসার লক্ষ্যে করগাঁও হাইস্কুল মাঠে এক শালিস দরবার আয়োজন করা হয়। পরে শালিস দরবারের এক পর্যায়ে এ ঘটনা ঘটে।

এ সময় সাবেক সাংসদ মেজর অব. আখতারুজ্জান রঞ্জন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. এম এ আফজল, কটিয়াদী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান লায়ন মো. আলী আকবর, এড. মাহমুদুল ইসলাম জানু ও স্থানীয় গন্যমাণ্য ব্যক্তি বর্গসহ কয়েক হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

শালিসের এক পর্যায়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ইউপি চেয়ারম্যান নাদিম মোল্লাকে কটাক্ষ করে দেওয়া বক্তব্য নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এর জের ধরে শুরু হয় চেয়ার ছোড়াছুড়ি। এক পর্যায়ে পুলিশ লাঠি চার্জ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মুহূর্তেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চেয়ার ছোড়াছুড়ির ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ভাট্টা এলাকায় এক ব্যক্তির নিকট পাওনা টাকা আদায় ও ভিজিডি চাল বরাদ্দের বিষয় নিয়ে গত রমজান মাসে করগাঁও ইউনিয়নের ভাট্টা ৯নং ওয়ার্ড মেম্বার মাহাবুবুর রহমান পানুকে পরিষদ থেকে ধরে নিয়ে করগাঁও এলাকার কিছু লোক অপমান অপদস্ত করে।

তাদের অভিযোগ, চেয়ারম্যান এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ ও উক্ত ঘটনার কোনো বিচারও করে নাই। বিষয়টি অন্যান্য মেম্বারসহ একাট্টা হলে করগাঁও ও ভাট্টা এলাকায় অচলাবস্থাসহ উত্তেজনা বিরাজ করে। সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে এমপিসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে গ্রামবাসী শালিস দরবারে বসে। কিন্তু চেয়ারম্যানকে লক্ষ্য করে আক্রমনাত্মক কথার কারণে শালিস দরবার পন্ড হয়ে যায়।

এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান নাদিম মোল্লার সাথে কথা বলতে চাইলে মুঠোফোন বন্ধ থাকায় কথা বলা সম্ভব হয়নি।

কটিয়াদী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ বলেন, এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। তবে করগাঁও এলাকায় বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে।

;