তরুণদের সুযোগ করে দেয়া আমাদের সবার দায়িত্ব: সায়মা ওয়াজেদ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি সংগৃহীত।

ছবি সংগৃহীত।

  • Font increase
  • Font Decrease

কম বয়সীরা কম জানবে এটা কিন্তু ঠিক না। এই চিন্তাধারার পরিবর্তন করতে হবে। বরং কম বয়সীরা মাঝে মাঝে আরও অনেক বেশি জানে, পথ দেখিয়ে দিতে পারে। আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে তাই আছে। আমরা যদি দেশের উন্নয়ন করতে চাই তাহলে ইয়ুথদের সুযোগ তৈরি করে দেয়া আমাদের সবার দায়িত্ব।

আর এমনটাই দাবি করে কথাগুলো বলেছেন সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) ভাইস চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন।

রোববার (৬ সেপ্টেম্বর) রাতে সিআরআই আয়োজিত প্ল্যানারি লেটস টক অন কোভিড-১৯ রিকোভারি ইয়ুথ ডেভলপমেন্ট শীর্ষক ভার্চুয়াল সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

এই ভার্চুয়াল সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, কী নোটস উপস্থাপন করেন তরুণ সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক। নবনীতা চৌধুরীর সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল সভায় আরও বক্তব্য দেন- শিবু কুমার শীল, নাদিয়া সামদানি, করোবী রাকসান্দ ইশরাত ফারজানা তন্নী, ইজাজ আহমেদ, হাবিবুর রহমানসহ আরও অনেকে।

সায়মা ওয়াজেদ হোসেন বলেন, সিআরআই এর পক্ষ থেকে যে অনুষ্ঠানগুলো করা হয়, সেখানে সব সময় তরুণদের কথা চিন্তা করা হয়। যেটা সমস্যা মনে করি সেটার সমাধান ও ধারণা দেয়ার চেষ্টা করি। আজকের আলোচনার বিষয় পলিসি ডেভলপমেন্ট, কিন্তু পলিসির পরিবর্তন কোথা থেকে আসবে? আগে দেখতে হবে আমাদের বাধাগুলো কোথায়, আমাদের চ্যালেঞ্জ কী এবং সক্ষমতা কী আছে, আমাদের কী চাহিদা আছে ওটা দেখলে পলিসিটা পরিবর্তন করা যাবে।

তিনি বলেন, এই আলোচনা থেকে আমার অনেক আইডিয়া এসেছে। আশাকরি এখান থেকে তথ্য পাওয়ার পর নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে বিশেষ করে উন্নয়নের দিক থেকে, পরিকল্পনার দিক থেকে আস্তে আস্তে মানসিক পরিবর্তন আসবে। আমাদের মানসিক পরিবর্তনটা আগে দরকার। আমাদের দেশের সব থেকে বড় সম্পদ যুব সমাজ। তারা যেন আমাদের দেশের জন্য কাজ করে। আমাদের দেশকে যেন এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে সেভাবেই পরিকল্পনা করতে হবে।

সায়মা ওয়াজেদ হোসেন বলেন, তরুণরা সৃষ্টিশীল কাজগুলোতে খুব বেশি সুযোগ পাচ্ছে না। সেটা স্বাস্থ্যখাতে হোক, পরিবেশ খাতে হোক, আর শিক্ষাখাতেই হোক, সব জায়গায় গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছোট আকারে করছে। এই জিনিসগুলো কীভাবে আরও প্রকাশ্যে আনা যায় ওটাই মূল উদ্দেশ্য।

তিনি বলেন, আমরা যারা বিশেষজ্ঞ বা সিনিয়র তারা এটা নিয়ে চিন্তা করছি না। যাদের ওপর বেশি প্রভাব পড়ে তারা এটা নিয়ে বেশি চিন্তা করছে। তারা এটা নিয়ে কাজও করছে। আমাদের এই সুযোগগুলো দিতে হবে। কোভিড-১৯ এই মহামারিটা শুধু আমাদের দেশের জন্য না, সব দেশের জন্য সমস্যা। কিন্তু আমাদের যারা তরুণ এটার মধ্যেও থেমে নেই, তারা কাজ করছে। শারীরিকভাবে হয়তো তারা নিরাপদ, কিন্তু তাদের অর্থনৈতিক, মানসিক এবং শিক্ষা, ভবিষ্যত সবকিছুতে বেশি প্রভাব পড়েছে। তারা হয়তো প্রাণে বেঁচে যাবে, কিন্তু তাদের শিক্ষা বন্ধ হয়ে গেছে, তাদের চাকরির সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। অর্থনৈতিক যেসব জিনিসগুলো তাদের কাছে উপায় হিসেবে ছিল ওইগুলো শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু এর সমাধানে তরুণরাই সুন্দর করে অনেক সমাধান দিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, তরুণরা আমাদের দেশের ভবিষ্যত। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা যে ধারায় আছে, আমরা কিসের জন্য যুবকদের লেখাপড়া শেখাচ্ছি, স্কুলে দিচ্ছি। তারা কাজের জন্য প্রস্তুত কিনা? তারা ওখানে কি শিখছে? তারা লেখাপড়া শিখছে না ভ্যালুও শিখছে? কীভাবে দেশের জন্য অবদান রাখবে, কীভাবে কমিউনিটিতে অংশগ্রহণ করবে। তাদের যে পরিবেশ ওটাকে আরও কীভাবে ভালো করবে। তারা চায় কিন্তু তাদের করার পথ আমরা ঠিক করে দেখিয়ে দিতে পারছি না। আমরা যখন পরিকল্পনা করি আমাদের দেখতে হবে কী বাধা আছে, কী সুযোগ আছে, সেগুলো তৈরি করে দিতে হবে।

তবে তরুণদের কাজ করতে কিন্তু আসলেই মানা নাই, বাধা নাই। সব কিছু যে করে দিতে হবে তা কিন্তু না। আমরা কোনো বাধা রেখে দিয়েছি কিনা? আসলে বাধাটা নাই। আমাদের চিন্তাধারার পরিবর্তন করতে হবে, কম বয়সী হলে কম জানবে এটা কিন্তু ঠিক না। কম বয়সীরা আরও অনেক জানে, পথ দেখিয়ে দিতে পারে, আমাদের দেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে তাই আছে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজের কমিউনিটিতে একটা গ্যাপ দেখেছিলেন, তিনি সেখানের ফেলো ছাত্রদের নিয়ে কিছু করার কথা চিন্তা করেছিলেন। সেখান থেকেই তার নেতৃত্ব শুরু। মূলত ইয়ুথ থেকেই শুরু। ওনার নিজের কিছু নৈতিক মূল্যবোধ ছিল, কিছু ড্রাইভ ছিল, ওনি অনেক বাধা মোকাবিলা করেছেন, কিন্তু তারপরেও ‍ওনি সুযোগ তৈরি করে নিয়েছিলেন। কাজেই আমরা যদি চাই দেশের উন্নতি করব, প্রথমে আমাদের ইয়ুথদের সুযোগ তৈরি করে দেয়া উচিত। আমাদের সবার জন্য এটা একটা দায়িত্ব।

   

রাতের মধ্যে রাজধানীসহ ১৩ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
রাতের মধ্যে রাজধানীসহ ১৩ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা

রাতের মধ্যে রাজধানীসহ ১৩ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ১৩ অঞ্চলে রাতের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেল ৪টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুকের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ঢাকা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলগুলোর উপর দিয়ে পশ্চিম থেকে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে, বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এছাড়া মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

এই অবস্থায় বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

পাশাপাশি এই সময় সারাদেশের দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

;

বিডিএস দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিডিএস দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী

বিডিএস দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা দেশে আরও ১ হাজার ৩৩৩টি শহর ও ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। 

তিনি বলেন, বিডিএস (বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে) বাংলাদেশের ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে। 

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক বিশেষ ‘প্রকল্প পর্যালোচনা সভা’য় অংশগ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেন, বিডিএস বাস্তবায়িত হলে ম্যাপসহ মালিকানাভিত্তিক খতিয়ান চালু করা সম্ভব হবে এবং খতিয়ানে দাগ শেয়ার করতে হবে না। ম্যাপ সংযুক্ত মালিকানাভিত্তিক খতিয়ান প্রণয়ন করা সম্ভব হলে ভূমি নিয়ে মামলা-মোকাদ্দমা ও সীমানা বিরোধ অনেকাংশে কমে যাবে।

এ সময় বিডিএসকে একটি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প হিসেবে উল্লেখ করে তিনি সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালককে অগ্রাধিকার দিয়ে যথাযথ গুরুত্ব সহকারে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের নির্দেশ দেন।

সভায় অবহিত করা হয় যে চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী সিটি করপোরেশন, মানিকগঞ্জ পৌরসভা এবং ধামরাই ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ইডিএলএমএস প্রকল্পের (ইস্টাবলিশমেন্ট অব ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রকল্প) মাধ্যমে বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

খুব শিগগিরই আরেকটি প্রকল্পের রিভিউ শেষ হলে পটুয়াখালী, বরগুনা, পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও গোপালগঞ্জ জেলার ৩২টি উপজেলায়ও বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে দুটি প্রকল্পের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে 'বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে' পরিচালনা করা হবে বলেও সভায় জানানো হয়।

ভূমিসচিব খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে পর্যালোচনা সভায় ভূমি মন্ত্রণায়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) জিয়াউদ্দীন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

;

সাভারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

সাভারে শহিদুল ইসলাম নামে এক যুবককে ছুরিকাঘাতে খুন করেছে দূর্বৃত্তরা। নিহতের নিথর দেহ উদ্ধার করে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাত ৮ টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করে সাভার মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন্স) নয়ন কারকুন। এর আগে দুপুরের দিকে সাভার পৌরসভার সোবহানবাগ আমতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মো. শহিদুল ইসলাম (২৪) চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট থানার চরধরমপুর গ্রামের সাইদুলের ছেলে। তিনি সাভারের সোবহানবাগ আমতলা এলাকায় ভাড়া থাকতেন। পেশায় ছিলেন দন্ত চিকিৎসকের সহকারী।

হত্যাকান্ডের কারণ বা এর সাথে কারা জড়িত তা এখনও বলতে পারেনি পুলিশ। তবে ধারণা করা হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকান্ড ঘটানো হয়েছে।

পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন্স) নয়ন কারকুন বলেন, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে। প্রাথমিক ভাবে মনে হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকান্ড হয়েছে। কিশোর গ্যাংয়ের কোন সম্পৃক্ততা আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনই কিছু বলা যাচ্ছেনা। তদন্ত করে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

;

মৎস্য খাতের উন্নয়নে ১৭২ কোটি টাকা অনুদান দিচ্ছে জাপান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মৎস্য খাতের উন্নয়নে ১৭২ কোটি টাকা অনুদান দিচ্ছে জাপান

মৎস্য খাতের উন্নয়নে ১৭২ কোটি টাকা অনুদান দিচ্ছে জাপান

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের কক্সবাজার জেলার মৎস্য খাতের উন্নয়নে ২ হাজার ২৯৪ মিলিয়ন ইয়েন (১৭২ কোটি টাকা) অনুদানের কথা জানিয়েছে জাপান।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়োমা কিমিনোরির এ সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।

বাংলাদেশস্থ জাপানের দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কক্সবাজার জেলার মৎস্য খাতের উন্নয়নের জন্য এ অনুদান দিয়েছে জাপান। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) প্রকল্পের আওতায় এ অর্থ ব্যয় হবে।

অনুদান প্রসঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) জানিয়েছে, জাপান সরকারের অনুদানে মৎস্য আহরণ, উপকূলে অবতরণ এবং হস্তান্তরে দক্ষতা বাড়ানো হবে। এছাড়া কক্সবাজারে বিএফডিসির মৎস্য আহরণ কেন্দ্রের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং মাছ ধরার যন্ত্রপাতি উন্নত করার মাধ্যমে মৎস্য আহরণ ও উপকূলে অবতরণের মান উন্নয়ন, জেলেদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বিতরণ ব্যবস্থায় উন্নতিতে ব্যয় হবে।

এ ব্যাপারে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত কিমিনোরি বলেন, এ অনুদানের অর্থ বাংলাদেশের ব্লু ইকোনমিকে সমৃদ্ধির পাশাপাশি কক্সবাজার অঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটাবে। পাশাপাশি এ অনুদানের অর্থ দেশে রোহিঙ্গা নিয়ে যে অর্থনৈতিক সংকট চলছে সেটিরও প্রশমন ঘটাবে।

;