৪০০ কিন্ডারগার্টেন বন্ধ, বাধ্য হয়ে অটো চালাচ্ছেন শিক্ষকরা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী মহানগরীর নামকরা একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষক ছিলেন আশরাফুল ইসলাম। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে ২০১৫ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষকতা করে আসছেন তিনি। তা দিয়েই রাজশাহী শহরে ভাড়া বাড়িতে বৃদ্ধা মা, স্ত্রী ও শিশু সন্তান নিয়ে সংসার চালাতেন আশরাফুল।

তবে করোনাভাইরাসে স্কুল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন বাধ্য হয়ে ভাড়ার অটোরিকশা চালাচ্ছেন তিনি। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর বিনোদপুর বাজারে আলাপ হয় তার সাথে। কথাপোকথনের এক পর্যায়ে জানান গেল কয়েক মাসের দুর্বিষহ জীবনযাপনের কথা।

আশরাফুল বলেন, ‘মার্চের স্কুল বন্ধের পর শুধু ওই মাসের বেতনটা পেয়েছি। এরপর থেকে বেতন বন্ধ। এতদিনে যে টাকা সঞ্চয় করেছিলাম, তা দিয়ে দুই মাস কোনোমতে পার করেছি। কিন্তু জুন থেকে শুরু হয়েছে টানাপোড়ন। বাসা ভাড়া দিতে পারছি না, চাল-ডাল কেনার সামর্থ্যও নেই। এভাবে আর কতদিন? বাধ্য হয়ে ভাড়ার অটো নিয়ে চালাচ্ছি।’

তিনি জানান, ‘স্কুল কর্তৃপক্ষ প্রথম দিকে আবার স্কুল খোলার ব্যাপারে আশ্বস্ত করছিল। আমি ও আমার সহকর্মীরা আশায় ছিলাম। ভাড়া করা ভবনে স্কুল চালাতেন মালিক। ভাড়া পরিশোধে কর্তৃপক্ষও হিমশিম খাচ্ছিলেন। জুলাইয়ে স্কুলের ভাড়া ভবনেই ছেড়ে দিয়েছেন। এখন বলছেন- স্কুল আর চালাবে না মালিক।’

শুধু আশরাফুল নয়, রাজশাহীতে অন্তত ৪শ কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষক-কর্মচারীদের এখন একই দশা। স্কুল বন্ধ হওয়ায় বেকার শিক্ষকরা কাজের সন্ধানে হন্যে হয়ে ঘুরছেন রাস্তায় রাস্তায়। পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তারা। সরকারি কোনো অনুদানও পাননি কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরো অন্তত ৭/৮ জন শিক্ষক জানালেন তারাও অটো চালিয়ে সংসারের খরচ নির্বাহ করছেন। কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকরা বলছেন- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হয়তো খুলবে, তবে কিন্ডারগার্টেন কবে চালু হবে বা তারা চাকরিতে বহাল হতে পারবে কিনা তা নিয়ে ঢের সংশয়! কারণ অধিকাংশ মালিকপক্ষ এখন স্কুল গুটিয়ে ফেলেছেন।

রাজশাহী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের তথ্যমতে, জেলা মোট প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ১ হাজার ৫৮টি। যার মধ্যে কিন্ডারগার্টেন ৪২৪টি। এর মধ্যে রাজশাহী মহানগরীতে ১৩৩টি, গোদাগাড়ী উপজেলায় ৪৫টি, পবায় ৭৩টি, চারঘাটে ২৩টি, তানোরে ১৩টি, দুর্গাপুরে ১৮টি, পুঠিয়ায় ১৮টি, বাগমারায় ৫৪টি, বাঘায় ২৩টি ও মোহনপুরে ২৪টি। এসব কিন্ডারগার্টেনে কমপক্ষে ১২ জন করে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োজিত ছিলেন। অর্থাৎ প্রায় ৫ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী এখন বেকার।

রাজশাহীতে কিন্ডারগার্টেন গুটিয়ে নিচ্ছেন মালিকপক্ষ

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুস সালাম বলেন, মার্চ থেকে এসব কিন্ডারগার্টেন বন্ধ রয়েছে। তবে গতমাসের শুরু থেকে হাতে গোনা কয়েকটি কিন্ডারগার্টেন অনলাইন ক্লাস চালু করেছে। বাকি স্কুলগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। আমরা তথ্য পাচ্ছি- স্কুল শিক্ষক-কর্মচারীদের অব্যাহতি দিয়ে গুটিয়ে ফেলছেন। কারণ হিসেবে তারা স্কুলের জন্য নেওয়া ভবনের ভাড়া দিতে হিমশিম খাচ্ছেন বলে জানাচ্ছেন।

রাজশাহী কিন্ডার গার্ডেন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি গোলাম সারোয়ার স্বপন জানান, প্রথম দুই-একমাস রাজশাহীর সব কিন্ডারগার্টেনের মালিকরা শিক্ষকদের বেতন দিয়েছেন। তবে মে মাস থেকে আর কেউ বেতন-ভাতা দিতে পারেন নি। ফান্ড শূন্য হয়ে গেছে। কারণ আয় বন্ধ হলেও স্কুলের ভবন ভাড়া ঠিকই টানতে হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, রাজশাহীতে সর্বসাকুল্যে ৫০টি কিন্ডারগার্টেন এখন চালু আছে। বাকিদের অবস্থা খুবই নাজুক। অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের মালিক স্কুল গুটিয়ে ফেলেছেন। এ বছরের চলতি মাসসহ চার মাস কিন্ডারগার্টেন খোলার সম্ভাবনাই দেখছি না। আর শীতে যদি করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তেই থাকে, তবে জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্তও প্রতিষ্ঠান খোলা যাবে না। তাহলে কর্তৃপক্ষ কোন আশায় স্কুলের ভবন ভাড়া গুণবে?

রাজশাহী নগরীর ভেড়িপাড়া মোড়ের প্রতিজ্ঞা কিন্ডারগার্টেনের মালিকদের একজন আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমরা পুঁজি হারিয়ে ফেলেছি। আয় নেই, অথচ প্রথম দিকে তিনমাস ভবন ভাড়া এবং শিক্ষকদের বেতন টেনেছি। সরকার স্কুল খুলে দিলেও আপাতত আমরা স্কুল চালু করতে পারব না।’

বরেণ্য কিন্ডারগার্টেন স্কুলের মিজানুর রহমান বলেন, দুইজন শিক্ষক নিয়োগ করেও আমাদের স্কুল চালানোর সক্ষমতা নেই এখন। স্কুলের অভিভাবকদের বলে দিয়েছি- অন্য কোথাও ভর্তি করতে। আগামী বছরেও আমরা শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারব কিনা সন্দেহ!

   

শ্যামবাজার ঘাটে লঞ্চে আগুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শ্যামবাজার ঘাট এলাকায় একটি লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় সার্ভিসের চারটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

বিস্তারিত আসছে...

;

বান্দরবানের তিন উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত: ইসি সচিব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের থানচি, রুমা ও রোয়াংছড়িতে যৌথ অভিযান চলমান থাকায় এই ৩ উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের সভা শেষে ইসি অতিরিক্ত সচিব জাহাংগীর আলম এই কথা জানান।

প্রসঙ্গত, ৮ মে প্রথম ধাপে রোয়াংছড়ি, থানচি ও রুমাসহ বান্দরবানের সাতটি উপজেলার মধ্যে ভোট হওয়ার কথা ছিল। 

;

পরিবহনে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ৭



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
পরিবহনে অবৈধ চাঁদা আদায়, গ্রেফতার ৭

পরিবহনে অবৈধ চাঁদা আদায়, গ্রেফতার ৭

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরী ও অটোরিকশাচালিত সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়কালে ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব ১০)।

রাজধানী ঢাকার শ্যামপুর থানাধীন জুরাইন রেলগেট এলাকা হতে ৩ জন এবং যাত্রাবাড়ী থানার কোনাপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৪ জন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করা হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১০ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সহকারী পুলিশ সুপার এম.জে. সোহেল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এম.জে.সোহেল বলেন, সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে র‌্যাব-১০’র একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার শ্যামপুর থানাধীন জুরাইন রেলগেট এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহন হতে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়কালে ৩ জন জনকে গ্রেফতার করা হয়। 

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা হলেন- মোঃ নাসির সরদার (৩৩), অয়ন দাস (২০), মোঃ নজরুল ইসলাম (২৫)। এসময় তাদের কাছ থেকে আদায়কৃত চাঁদা নগদ ১ হাজার ৩৫০ টাকা এবং ১টি কাঠের লাঠি উদ্ধার করা হয়।

এছাড়াও রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানাধীন কোনাপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অপর একটি অভিযান পরিচালনা করে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোঃ সজিব (২৮), মোঃ ইকবাল হোসেন (৩২), দিলদার (৪০), মোঃ রাজন (৩৩)। এসময় তাদের কাছ থেকে আদায়কৃত চাঁদা নগদ ৬ হাজার ৭৩০ টাকা এবং ২টি কাঠের লাঠি উদ্ধার করা হয়।

তিনি বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা বেশ কিছুদিন যাবৎ রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুরসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় আন্তঃজেলা ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, লরী ও সিএনজিসহ বিভিন্ন পরিবহনের ড্রাইভার ও হেলপারদের সাথে অশোভন আচরণের মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে অবৈধভাবে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে আসছিল।

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু করতে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

তীব্র গরমে বেনাপোল বন্দরে পঁচছে আমদানি করা আলু



আজিজুল হক, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
তীব্র গরমে বেনাপোল বন্দরে পঁচছে আমদানি করা আলু

তীব্র গরমে বেনাপোল বন্দরে পঁচছে আমদানি করা আলু

  • Font increase
  • Font Decrease

বেনাপোল বন্দরে তীব্র গরমে ভারত থেকে আমদানিকৃত আলু ট্রাকে পঁচতে শুরু করেছে। সোমবার (২২ এপ্রিল) রাতে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ১৬ ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়। তবে আমদানিকৃত আলু ২০০ কিলোমিটার দূরে থেকে লোড করে বেনাপোল বন্দরে পৌঁছাতে ৬ দিন লেগে যায়। এতে তীব্র গরমে ট্রাকে থাকা আলু পঁচে রস পড়তে দেখা যায়।

আলুর আমদানি কারক বাংলাদেশে ইন্টিগেটেড ফুডস এন্ড বেভারেজ। ৩২ ট্রাক আলুর চালানটি যাবে রংপুরে।

এদিকে বেনাপোলসহ দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে আলু আমদানি বাড়লেও বাজারে দিন দিন বাড়ছে দাম। গতবছর এ সময়ে যে আলু ২২ থেকে ২৫ টাকা বিক্রি হয়েছে এখন তার মূল্য ৫০ টাকা দাড়িয়েছে। বাজার সিন্ডিকেটের কারণে আলু আমদানি বাড়লেও কোন সুবিধা পাচ্ছেনা অভিযোগ সাধারণ ক্রেতাদের। এদিকে প্রচন্ড গরমে ট্রাকে থাকা আলু পঁচতে শুরু করেছে। তবে উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তারা বলছেন দ্রুত যাতে পণ্য চালানটি খালাস হয় তার সহযোগীতা করছেন তারা।

জানা যায়, দেশে প্রতিবছর আলুর চাহিদা ১ কোটি মেট্রিক টনের মত। আর চাহিদার বিপরীতে সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে কৃষি অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান মতে দেশে আলুর উৎপাদন ছিল ১ কোটি ১২ লাখ মেট্রিক টন। চাহিদার তুলনায় উৎপাদন বেশি হলেও মজুদ করতে ব্যবসায়ীরা সারা বছর কমবেশি আলু আমদানি করে থাকে। বৈশ্বিক মন্দায় গেল বছর যখন দেশে নিত্য পণ্যের দাম বাড়ে তখন পাল্লা দিয়ে আলুর দাম বেড়ে দাড়ায় কেজিতে ৮০ টাকা। এতে সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ বাড়াতে গতবছরের ৩০ অক্টোবর নানান শর্ত দিয়ে বেসসরকারি ভাবে আলু আমদানির অনুমতি দেয়।

পরবর্তীতে ২ নভেম্বর থেকে শুরু হয় আলু আমদানি। বেনাপোল সহ দেশে বিভিন্ন বন্দর দিয়ে বাড়ছে আলুর আমদানি। তবে ভরা মৌসুম ও আমদানি বাড়লেও তার সুফল পাচ্ছেনা ক্রেতারা। ব্যবসায়ী সিন্ডকেট দিন দিন বাড়াচ্ছে আলুর দাম। এতে ক্ষোভ সাধারণ ক্রেতাদের। এদিকে ২০০ কিলোমিটার দূর থেকে আলু আমদানি আর আমদানি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে দীর্ঘ ৬ দিন লেগে যাওয়ায় বেনাপোল বন্দরে ট্রাকে আলু পঁচতে দেখা যায়।

আলুবাহী ট্রাক চালকেরা জানান, তারা ভারতীয় ট্রাক থেকে আলু খালাস করে রংপুর নিয়ে যাবেন। কিন্তু গরমে বন্দরেই আলু ট্রাকে পঁচতে শুরু করেছে। দ্রুত খালাস না হলে আরও নষ্ট হবে।

বেনাপোল বাজারের আলু বিক্রেতা সাইদুর রহমান জানান, বাজারে আলুর সরবরাহ কম থাকায় দাম কমছেনা। বর্তমানে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে আলু।

সাধারণ আলু ক্রেতারা জানান, ভারত থেকে আলু আমদানি হলেও সিন্ডিকেটের কারণে বাজারে দাম কমছেনা। বাজারে কারো কোন তদারকি নেই।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা হেমন্তু কুমার সরকার জানান, ভারত থেকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। এসব আলু মান পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসে সহযোগীতা করা হচ্ছে।

;