সিটি করপোরেশনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ব্যবসা নয়: মেয়র আতিক



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

অবৈধ বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড, শপসাইন, প্রজেক্ট সাইন অপসারণের ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অভিযান অব্যাহত থাকবে জানিয়ে মেয়র মো.আতিকুল ইসলাম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতালসহ সকলের উদ্দেশ্যে বলেছেন, আপনারা ব্যবসা করবেন, অবশ্যই নিজ নিজ জায়গায় ব্যবসা করবেন। কিন্তু সিটি করপোরেশনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে, আইনকে অমান্য করে ঢাকা শহরে ব্যবসা করতে পারবেন না।

অভিযান চলাকালে অনেকেই ফোন করে অনুরোধ করছেন জানিয়ে মেয়র তাদের উদ্দেশে বলেন, অনেকে অভিযান চলাকালে সময় চাইছেন। কেউ বলছেন আমার সাইনবোর্ডটা ভাঙবেন না। কেউ কেউ আমাকে বলছে আপনি তো ফোন রিসিভ করেন না, আমি সবাইকে বলতে চাই। যখন কোর্ট চলবে ভাঙা-ভাঙি চলবে আমাকে কেউ ফোন করবেন না। ফোন করলেও আমি ধরব না।

শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর বনানী-১১ এর প্রবেশ মুখে বনানী ক্লিনিক লি: ও ফারইস্ট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাইনবোর্ড ভেঙে দেওয়ার সময় সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মেয়র। এ সময় পাশে ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা।

মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, গত চারদিন ধরে আমরা গুলশান-বনানী, বাড়িধারা এবং প্রগতি স্মরণির বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়েছি। অভিযানরে মূল উদ্দেশ্যে গুলশান-বনানী-বাড়িধারার এবং প্রগতি স্মরণিতে যে সকল অবৈধ বিলবোর্ড এলইডিসাইন, শপসাইন বসানো হয়েছে সেগুলো ভেঙে দেওয়া।

বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড, শপসাইন ও এলইডি সাইনের মালিকদের উদ্দেশে মেয়র বলেন, আপনারা যা কিছু করেন, সবকিছুর অনুমতি নিতে হবে সিটি করপোরেশন থেকে। সব কিছুর একটা আইন আছে নীতিমালা আছে। কিন্তু আমরা দেখছি নীতিমালার তোয়াক্কা না করে, না মেনে যে যার মত করে সাইনবোর্ড, শপসাইন, এলইডি সাইন লাগাচ্ছেন। যখনই আমরা অভিযানে যাচ্ছি, তারা বলছে আমরা জানি না। কিন্তু কেনো? যখন ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছেন তখন তো বলেছেন ট্রেড লাইসেন্সে সাইনবোর্ডের মাপ দিয়েছেন ৩ ফুট ৪ ফুট, এখন কেন ৩০ ফুট, ৪০ ফুট? সাইনবোর্ডের অনুমতি নিয়ে যদি এলইডি সাইন লাগান অবশ্যই সেটা অবৈধ।

অবৈধ বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড, শপসাইন, প্রজেক্ট সাইন অপসারণ

মেয়র বলেন, এই অভিযান ধারাবাহিকভাবে চলবে। আগামী মাসে অন্য এলাকায় চলে যাব। ডিএনসিসির সকল এলাকাতেই চলবে এই অভিযান। এই অভিযানকে আরো জোরদার করার জন্য আমরা ১০ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের জন্য আবেদন করেছি। পর্যাপ্ত জনবল পেলে আমাদের এই কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে চলবে।

বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড তো বহু বছর ধরেই লাগাচ্ছে এতদিন কেন বলেন না এমন প্রশ্নের জবাবে মেয়র বলেন, আমি পেছনে ফিরে যাব না। অবশ্যই সিটি করপোরেশনের দেখা উচিত ছিল। কিন্তু আমাদের তো জনবলও থাকতে হবে। তাছাড়া যারা সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড লাগান ওনারা নিজেকে অনেক ক্ষমতাধর বলে মনে করেন। ওনারা মনে করেছেন এখানে সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড লাগাব, এই জায়গায় কেউ আমাদের সাইনবোর্ডে হাত দিতে পারবে না। তাদের উদ্দেশে বলছি সেই দিন শেষ। এখন যেখানেই সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড, শপসাইন থাকবে যদি সিটি করপোরেশনের অনুমতি না থাকে সেটা অবৈধ এবং অবৈধ কোনো ধরনের সাইনবোর্ড, বিলবোর্ড থাকতে পারবে না।

অভিযান চলাকালে ফোন না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, এই শহরটা তো ছোট আমরা সাবাই সবাইকে চিনি। ফোন না করে আপনারা সহযোগিতা করুন, অবৈধ সকল ধরণের বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড হোক সব ভেঙে নতুন প্রজন্মকে সুন্দর শহর উপহার দিতে চাই। সময় এসেছে জবাব দেওয়ার। আসুন সবাই মিলে সবার ঢাকা গড়ি।

   

সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি, থানায় জিডি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে সংবাদ প্রকাশের জের ধরে এম. বেলাল উদ্দিন নামের এক সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তিনি একুশে পত্রিকা ও সময়ের আলো’র বাঁশখালী প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত।

এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে ভুক্তভোগী ওই সাংবাদিক বাদী হয়ে বাঁশখালী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।

এতে দুইজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন- ছনুয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের স্বাম্বলীপাড়া এলাকার ফরমানের ছেলে মিজানুর রহমান (৩২) ও মৃত মফিজুর রহমানের ছেলে কামাল উদ্দিন (৩৮)।

থানায় করা লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, হুমকিদাতা কামাল ও মিজান নকল স্বর্ণ ব্যবসায়ী আহমদ কবির ওরফে স্বর্ণ মানিকের সহযোগী হিসেবে পরিচিত। দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় নকল স্বর্ণ ব্যবসা নামক প্রতারণা ও গরু ব্যবসার নামে প্রতারণা করে ধরাকে সরাজ্ঞান করে ফেলেছে। তাদের বিরুদ্ধে হত্যা, ডাকাতি ও প্রতারণার অভিযোগে একাধিক মামলা রয়েছে। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি গরু বিক্রির কথা বলে আগ্রাবাদের দিদারুল আলম নামের এক গরু ব্যবসায়ীকে ছনুয়ায় এনে মারধর করে। পরে মিথ্যা ডাকাতির স্বীকারোক্তি নিয়ে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে এলাকা ত্যাগ করতে বাধ্য করে। বিষয়টি নিয়ে একুশে পত্রিকা ও দৈনিক সময়ের আলোতে ‘‘গরু বিক্রির নামে সর্বস্ব লুটে নেয় ওরা” ও একুশে পত্রিকায় “বাঁশখালীতে আতংকের নাম মানিক বাহিনী, নিঃস্ব বহু মানুষ” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করেন সাংবাদিক বেলাল উদ্দিন।

এরই জের ধরে গত ২৭ মার্চ বিকাল ৫টা ৫৫ মিনিটে ২নম্বর বিবাদী কামাল উদ্দিন (০১৯৩০৭২২২১৮) নম্বর থেকে কল দিয়ে হুমকি প্রদান করেন কামাল। এ সময় তার পাশে থাকা মিজানকে বেলালের মা-বাবার নাম ধরে বকতে শোনা যায়। কামাল উদ্দিন আমাকে মুঠোফোনে বলে, এলাকার ছেলে। সবার সাথে ভালো থাকার চেষ্টা করবি। তোর সাথে আজকেই দেখা করতে চাই। কামাল উদ্দিন ফোন করার ৫ মিনিট পর মিজানুর রহমান (০১৮১৮২৫৮৭২৮) নম্বর থেকে ফোন করে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে।

একই দিন রাত আনুমানিক ১১টা ৩৩ মিনিটে কামাল ও মিজান সাংবাদিক বেলাল উদ্দিনের বাড়িতে যান। এসময় দু'জন বলে, আমাদের বিরুদ্ধে নিউজ করে দেশ কানা করতেছে। এলাকার ছেলে হিসেবে সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে বলবি। না হয় তোদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেব।

ভুক্তভোগী সাংবাদিক বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কামাল ও মিজানের বৈধ কোনো পেশা নেই। মূলত নকল স্বর্ণ ব্যবসা নামক প্রতারণা ও গরু বিক্রির নামে লোকজন এলাকায় এনে মারধর করে। পরে অস্ত্র ও ইয়াবা ট্যাবলেট দিয়ে ছবি তুলে মিথ্যা ডাকাতির স্বীকারোক্তি আদায় করে সন্ত্রাসীরা। তাদের বিরুদ্ধে এলাকায় কেউ মুখ খুলতে পারে না। আমি এসব তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশ করায় আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছে। একই সাথে আমার বাড়ি গিয়ে আমার মাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আমার ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছে। এমতাবস্থায় আমি ও আমার পরিবারের সদস্যরা জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।’

এ বিষয়ে বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তোফায়েল আহমদ বলেন, ভুক্তভোগী সাংবাদিক জিডি করেছেন। আমরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখব।

;

ফেনীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ফেনী
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর সদর ও ছাগলনাইয়া উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শারমিন (৩০) ও নূর ইসলাম (৫৫) নামে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুর ১টার দিকে ফেনী সদর উপজেলার কালিপাল মধুপুর রাস্তার মাথায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ওমান প্রবাসীর স্ত্রী শারমিনের মৃত্যু হয়। এর আগে সকাল ১১টায় ছাগলনাইয়ার বল্লবপুর রাস্তার মাথায় সিএনজি অটোরিকশা ও ব্যাটারি চালিত টমটমের মুখোমুখি সংঘর্ষে টমটম চালক নূর ইসলাম (৫৫) নিহত হন।

দুর্ঘটনায় নিহত শারমিন কুমিল্লার লাঙ্গলকোট গোর্টশাল গ্রামের প্রবাসী বেলালের স্ত্রী। অপরজন নূর ইসলাম ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার বাসিন্দা।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মোটরসাইকেলে করে লাঙ্গলকোট থেকে বারইয়ারহাট যাচ্ছিলেন বেলাল ও তার স্ত্রী শারমিন। ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের কালিপাল, মধুপর এলাকায় এসে পৌঁছালে সড়কের পাশে শাখা রাস্তা থেকে একটি মোটরসাইকেল এসে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন শারমিন। পরে তাকে উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

একই দিন সকালে ছাগলইয়া উপজেলার বল্লবপুর এলাকায় সিএনজি অটোরিকশা ও টমটমের সংঘর্ষে টমটম চালক নিহত হন।

নিহত শারমিনের স্বামী বেলাল হোসেন বলেন, আগামী মাসের ১৭ তারিখ আমার ওমান যাওয়ার ফ্লাইট। তাই কদিন বেড়ানোর জন্য আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে বারইয়ারহাট বন্ধুর বাড়িতে যাচ্ছিলাম। মহাসড়কের পাশের শাখা রাস্তা থেকে একটা নিয়ন্ত্রণহীন মোটরসাইকেল এসে আমাদের ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলে আমার স্ত্রী গুরুতর আহত হয়ে যায়। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।

ফেনী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. আসিফ ইকবাল বলেন, দুর্ঘটনায় নিহত একজন নারী ও একজন পুরুষের মরদেহ মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

ছাগলনাইয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান ইমাম বলেন, সকাল ১১টার দিকে বল্লবপুর রাস্তার মাথায় একটি সিএনজি অটোরিকশার সাথে ব্যাটারিচালিত টমটমের মুখোমুখি সংঘর্ষে টমটম চালক নিহত হয়েছে। নিহতের মরদেহ ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ক্ষতিগ্রস্ত টমটমটি উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

;

কমলাপুর স্টেশনে র‍্যাবের কন্ট্রোল রুম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কমলাপুর স্টেশনে র‍্যাবের কন্ট্রোল রুম

কমলাপুর স্টেশনে র‍্যাবের কন্ট্রোল রুম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আসন্ন ঈদুল ফিতরে যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে কন্ট্রোল রুম চালু করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। চালু করা হয়েছে হটলাইন নম্বর। কন্টোল রুম থেকে যাত্রীরা যেকোনো আইনগত সহায়তার পাশাপাশি জাল টাকা সনাক্তকরণসহ বিভিন্ন সেবা নিতে পারবেন।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) আনুষ্ঠানিকভাবে এই কার্যক্রম শুরু করে র‍্যাব-৩।

একইদিন সন্ধ্যায় র‍্যাব-৩ অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

র‍্যাব-৩ অধিনায়ক আরিফউদ্দিন জানান, কমলাপুর রেলস্টেশনে স্থাপিত কন্টোল রুম ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। এখান থেকে সাধারণ যাত্রীরা সবধরণের সেবা নিতে পারবেন। বিশেষ করে যেকোনো আইনগত সহায়তা ছাড়াও জাল টাকা সনাক্তকরণ, সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করে আইনের আওতায় আনা হবে।

এছাড়া বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ, শারীরিক প্রতিবন্ধী, অসুস্থ ব্যক্তি সহায়তা চাইলে সহায়তা করবে র‌্যাব সদস্যরা। তাছাড়া ঘরমুখো যাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং যেকোনো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে দ্রুত যাত্রীদের সহায়তা করা হবে। যেকোনো প্রয়োজনে র‌্যাবের হটলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে। যার নম্বর- ০১৭৭৭-৭১০৩৯৯।

;

ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী

ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) আসন্ন পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর চিত্ত রঞ্জন দাসের উদ্যোগে এলাকার মানুষের মধ্যে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।ক

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ঈদের আনন্দ সকলের মধ্যে ভাগ করে নেওয়া আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা যদি পাঁচজনের মুখেও হাসি ফোটাতে পারি সেখানেই আমাদের সফলতা। ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে। ক্ষমতা ভোগের বিষয় নয়।

তিনি বলেন, এবার ইফতারের অর্থ দিয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডেই এ ধরণের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে।

সরকার সবসময় মানুষের পাশে আছে। মানুষের জীবন আরও সহনীয় করতে কাজ করছে। সরকার দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে থাকার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছে বলেও এসময় মন্তব্য করেন তিনি।

;