কুমিল্লায় ‘বেপরোয়া’ হয়ে উঠেছে বালু খেকোরা!



আবদুর রহমান, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।

ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে।

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা জেলায় বালু খেকোরা অনেক বেশি ‘বেপরোয়া’ হয়ে উঠেছে। জেলা সদর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও একই অবস্থা। জেলার ১৭টি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নদী, খাল-বিল ও ফসলি জমি থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছে তারা। এরপর ট্রাকে করে এসব বালু বিক্রি করছে বিভিন্ন স্থানে।

জেলা ও স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনগুলো একাধিকবার এসবের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। বরং প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বালু খেকোরা প্রকাশ্যেই এসব অপকর্ম করে যাচ্ছে।

যদিও জেলা প্রশাসন বলছে, এসব অপকর্মের বিরুদ্ধে তাদের অভিযান চলমান রয়েছে।

এদিকে, জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে একের পর এক পুকুর ও জলাশয় ভরাট করা হচ্ছে। এছাড়া অবাধে কৃষিজমি থেকে বালু-মাটি উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে পড়েছে ফসলি জমি। অনেক এলাকায় অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে কৃষিজমি। অনেক সময় ভুক্তভোগীরা বালু উত্তোলন বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করলেও দৌরাত্ম্য কমছে না তাদের।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত গোমতী নদীর আদর্শ সদর উপজেলার অংশেই অন্তত ৩০টি এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। নদীর চরের কৃষিজমিগুলোও ছাড় দিচ্ছে না বালু খেকোরা। অপরিকল্পিতভাবে নদী এবং চরের কৃষি জমিগুলো থেকে বালু উত্তোলনের ফলে গোমতী নদীর শহর রক্ষা বাঁধও হুমকির মুখে রয়েছে।

গত রোববার গোমতী চরের সদর উপজেলার শাহপুর ও গোলাবাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অমিত দত্ত। তিনি এ সময় অবৈধভাবে কৃষিজমির উপর ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন ও কৃষিজমি নষ্ট করার অপরাধে এক ব্যক্তিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। গত ১৪ সেপ্টেম্বরও একই এলাকায় অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে মৌখিকভাবে সতর্ক করেন। ওইদিনও কৃষিজমির উপর ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে এক ব্যক্তিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন তিনি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই গোমতী নদীর বালুমহাল নিয়ে বর্তমানে দু’টি পক্ষ সরাসরি বিরোধে জড়িয়েছে। নদীর সদর উপজেলার ৫টি বালুমহালের বর্তমান ইজারাদার মেসার্স এম রহমান নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক মাহবুবুর রহমানের দাবি, সাবেক ইজারাদার আরফানুল হক রিফাত ও তার লোকজন অবৈধ দখলের মাধ্যমে গোমতী নদীর ১৩টি ঘাট এবং সঙ্গে ২৫টি স্থানে নৌকায় ড্রেজার বসিয়ে নদী থেকে বালু উত্তোলন করছেন।

আর মেসার্স রিফাত কনস্ট্রাকশনের মালিক আরফানুল হক রিফাতের দাবি, মাহবুবুর রহমান অবৈধ টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ৫টি বালুমহাল ইজারা নিয়ে নদীর মোট ২৯টি অংশ দখল করেছেন এবং অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছেন। নদীর বালু উত্তোলন নিয়ে দুই পক্ষের এই বিরোধ কুমিল্লার আদালত এবং উচ্চ আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে।

সরেজমিনে জেলার মনোহরগঞ্জে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার শাকতলা গ্রামে ফসলি জমিতে কয়েকটি ড্রেজার বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে মোট দু’টি গ্রামের ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি হুমকির মুখে পড়েছে। ভুক্তভোগীরা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাননি। একই উপজেলার ডাকাতিয়া নদীর হাওরা সেতুর কয়েক গজ দূরেই ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে প্রভাবশালীরা। একই নদীর পোমগাঁও এলাকাতেও বসানো হয়েছে বেশ কয়েকটি ড্রেজার।

জেলার ব্রাহ্মণপাড়ায় গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ফসলি জমি থেকে অবাধে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বাণিজ্যিক বালু-মাটি উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে দিন দিন উজাড় হচ্ছে ফসলি জমি। উপজেলার ধান্যদৌল এলাকায় ফসলি জমি থেকে বেশ কয়েটি ড্রেজার মেশিন দিয়ে মাটি-বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। কল্পবাস গ্রামেও একই অবস্থা। এ উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে ফসলি জমি থেকে বালু উত্তোলনের ফলে কমে গেছে ফসলি জমির পরিমাণ।

এদিকে, জেলার চান্দিনা উপজেলা সদরেই চলতি বছরে ৩টি বড় পুকুর অবৈধভাবে ভরাট করা হয়েছে। সম্প্রতি উপজেলা সদরের সাহাপাড়া এলাকার বিশাল আরও একটি পুকুর ভরাট করেছে প্রভাবশালীরা।

স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই পুকুরটি ভরাট করার ফলে এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হচ্ছে এবং দুর্ভোগে পড়েছে অন্তত অর্ধশত পরিবার।

জেলার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার উজিরপুর ও কালিকাপুর ইউনিয়নে গিয়ে কমপক্ষে ১০টি স্থানে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করতে দেখা গেছে। শুধুমাত্র এই কয়েকটি উপজেলাই নয়, জেলার ১৭টি উপজেলারই প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে এখন হিড়িক পড়েছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের।

জেলার মনোহরগঞ্জের কৃষক আলী আকবর, ব্রাহ্মণপাড়ার কৃষক সামছুল আলমসহ অন্তত ১০ জন জানান, অবৈধভাবে বালু-মাটি উত্তোলনের কারণে কৃষিজমি এখন হুমকির মুখে। প্রতি বছর বর্ষা মৌসুম এলেই বেপরোয়া হয়ে উঠে বালু খেকোরা। তারা প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতাদের ম্যানেজ করেই এই অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। এখনই এসব বালু খেকোদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে এক সময় কৃষিজমির অস্তিত্ব থাকবে না বলেও জানান তারা।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কুমিল্লার জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর বলেন, ‘আমরা যেখানেই এমন অভিযোগ পাচ্ছি, সেখানেই অভিযান চালাচ্ছি। আর এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। অবৈধ বালু ও মাটি উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে আমাদের ব্যবস্থা গ্রহণ সারাবছরই চলমান থাকে। এ কাজে পুলিশ ও র‌্যাব বর্তমানে আমাদের সঙ্গে কাজ করছে। অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের কোনো ভাবেই ছাড় দেয়া হবে না বলে জানান তিনি।

   

বিশ্বে দূষিত বায়ুর শহরে ঢাকা ষষ্ঠ, শীর্ষে সিউল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ষষ্ঠ। এদিন সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৭২ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর' হয়ে পড়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে বায়ু মানের সূচক ৩৪৩ নিয়ে শীর্ষে রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেন, পাকিস্তানের লাহোর, ভিয়েতনামের চিয়াংমাই ও ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ২১৭, ১৮৭, ১৭৯ ও ১৭৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকায় দ্বিতীয়, তৃতীয় চতুর্থ ও পঞ্চম স্থান দখল করেছে।

১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদফতর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের ৩টি প্রধান কারণ হলো, ইটভাটা, যানবাহন থেকে নির্গত ধোঁয়া ও নির্মাণ কর্মযজ্ঞের সৃষ্ট ধুলো।

;

ঝোড়ো হাওয়াসহ ৫ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমন বার্তা দেওয়া হয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এর পরের ২৪ ঘণ্টা ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

আর শনিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা শুধু চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

এদিকে বাগেরহাটের মোংলায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দেশের সর্বোচ্চ ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিন দেশের সর্বনিম্ন ১৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় কিশোরগঞ্জের নিকলিতে।

আবহাওয়া অফিস বলছে, সারা দেশে শুক্রবার দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে, যা শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

;

পাঁচ অঞ্চলের নদী বন্দরে সতর্কতা সংকেত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামসহ দেশের পাঁচ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে বলা হচ্ছে। এছাড়াও এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানিয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, বরিশাল, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

বর্তমানে পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

;

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে মানবাধিকার সম্পর্কিত একটি নতুন শাখা চালু করার পরামর্শ দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এই পরামর্শ দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে ২৫ মার্চকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প কুতুপালং এবং ভাসানচর পরিদর্শনের জন্য বৈঠকে প্রস্তাব করা হয়।

কমিটির সভাপতি এ কে আব্দুল মোমেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, শাহরিয়ার আলম, নাহিম রাজ্জাক, নিজাম উদ্দিন জলিল, নুরুল ইসলাম নাহিদ, হাবিবুর রহমান, সাইমুম সারওয়ার, জারা জাবীন মাহবুব অংশ নেন।

 

;