বাসে আগুন, এটার উদ্দেশ্যটা কি?- প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

সকল বাধা অতিক্রম করে যখন দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। তখন নতুন আপদ আসলো করোনাভাইরাস। এই করোনার কারণে আমাদের সমস্ত প্রচেষ্টা কিছুটা ব্যাহত হল। সেটাও মোকাবিলা করে যখন চলছি, তখন আসলো ঘূর্ণিঝড়, তারপর আসলো বন্যা। আবার এরইমধ্যে কোনও কথা নেই বার্তা নেই, হঠাৎ করে বাসে আগুন দিয়ে অগ্নিসন্ত্রাস। কেন, কী স্বার্থে? কিসের জন্য? নির্বাচন হয়। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার নামে অংশগ্রহণ করে। টাকা-পয়সা যা পায়, পকেটে নিয়ে রেখে দেয়। নির্বাচনের দিন নির্বাচনও করে না। এজেন্টও দেয় না। কিছুই করে না। মাঝপথে ইলেকশন বয়কটের নাম দিয়ে, বাসে আগুন দিয়ে পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায় বলে জানিয়েছেন সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৫ নভেম্বর) বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশনে আনা সাধারণ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে সংসদ নেতা এসব কথা বলেন। গত সোমবার (৯ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতাকে শ্রদ্ধা জানাতে ১৪৭ বিধিতে সাধারণ প্রস্তাব উত্থাপন করেন।

প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, বাসে আগুন, এটার উদ্দেশ্যটা কি? আজকে বাংলাদেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের মানুষ একদিকে করোনা সামলাচ্ছে, অপরদিকে অর্থনীতির গতিটা যাতে সচল থাকে তার ব্যবস্থা নিয়েছি। আমরা বিশেষ প্রণোদনা দিয়েছি। আমাদের বাজেটের প্রায় ৪ শতাংশ প্রণোদনা দিয়েছি। টাকা পয়সা যখন যেটা দরকার আমরা দিয়ে মানুষের জীবনটা যাতে সচল থাকে সেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। আমরা চিকিৎসা ব্যবস্থা নিচ্ছি। ভ্যাকসিন আবিষ্কার হচ্ছে। আমরা অ্যাডভান্স টাকা পয়সা দিয়ে ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিন কেনার ব্যবস্থা করে রেখে দিয়েছি। যখনই চালু হবে তখনই যেন আমরা এটা নিতে পারি আমার দেশের মানুষকে দিতে পারি, সেই ব্যবস্থাটাও আমরা নিয়েছি। যখনই যেটা প্রয়োজন আমরা কিন্তু ‍করে যাচ্ছি। তাদের অভিযোগটা কোথায়? সেটাই তো সব থেকে বড় প্রশ্ন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার একটা স্বপ্ন ছিল। এই বাংলাদেশকে নিয়ে। আর সেই স্বপ্ন নিয়েই এই দেশটাকে স্বাধীন করেছিলেন। স্বাধীনতা কিন্তু চট করে একদিনে আসেনি। দীর্ঘ দিন তার সেই লালিত স্বপ্ন। সেটা তিনি নিজে বলেছেন। তিনি যখন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলছেন তখন স্বাধীনতা বিরোধী চক্র এবং দেশীয়-আন্তর্জাতিক চক্র তার যাত্রাপথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করল। দুর্ভিক্ষ হলো, এদেশের মানুষ হত্যা করল। রাতের আধারে সংসদ সদস্যদের হত্যা করা শুরু করল, এমন কি ঈদের নামাজে পর্যন্ত সংসদ সদস্যদের হত্যা করা হলো।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে কিভাবে উন্নতি করবেন। বাংলাদেশে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ছিল তার লক্ষ্য। অনেকেই এটা নিয়ে নানা ধরনের সমালোচনা করেন যখন এই পদক্ষেপটা নেন। তিনি এর উল্টো ব্যাখা দিয়ে সেটাকে নসাৎ করেছিলেন। জাতির পিতার জীবনী নিয়ে আলোচনা করেছি কিন্তু যে কাজটা তিনি স্বপ্ন দেখেছিলেন করার পদক্ষেপও নিয়েছিলেন কিন্তু আর করে যেতে পারলেন না। ফলাফলটা কি আজকে স্বাধীনতার ৪৯ বছর এখনো বাংলাদেশ কোথায় দাঁড়াচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার আসতে পেরেছিল বলেই কিন্তু যতটুক উন্নতি করতে পেরেছি। এর বাইরে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা তো দেশের উন্নতি করেনি মানুষের উন্নতি করেনি। করার ইচ্ছাও ছিল না এবং জানতও না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তো বাংলাদেশ ঘুরেছেন তিনি মানুষের কষ্ট বুঝতেন আর সেটা জানতেন বলেই এদেশের ভাগ্যটা কিভাবে পরিবর্তন হবে সে বিষয়ে তিনি যথেষ্ট সচেতন ছিলেন। এবং সেভাবেই তিনি কাজ করতে চেয়েছিলেন। আমরা যখনই সরকারে এসেছি আমরা সব সময় সেই চেষ্টাই করেছি এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে যে স্বপ্ন তিনি দেখেছেন সেটাও যেন সম্পন্ন করতে পারি এটাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের নির্বাচন পদ্ধতি বঙ্গবন্ধু পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। তিনি তার ভাষণে বলেছিলেন আমি যাকে নমিনেশন দিয়ে দেব সে জিতে আসবে। যে সত্যিকারে মানুষের দরদী সে তো কখনো ইলেকশনে জিতে আসতে পারবে না। তিনি একটা সিস্টেম করেছিলেন প্রার্থী কারা হবে একজন, দুইজন, তিনজন, চারজন যেই প্রার্থী হোক তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে সেই চারজনের মধ্যে থেকে জনগণ যাকে আপন মনে করবে যাকে দিয়ে কাজ হবে তাকে বেছে নেবে। যেহেতু খরচপাতি সরকারি পার্টি থেকে দেওয়া হবে সেখান থেকে জনগণ যাকে চায় তাকেই জিতে নিয়ে আসবে। দুটো ইলেকশন হয়েছিল একটা কিশোরগঞ্জে আর একটা বোধ হয় পটুয়াখালীতে। সেখানে একজন স্কুলশিক্ষক জিতে আসে। উনার যে স্বপ্নটা ছিল সেটাই দেখা গেল সামান্য একজন স্কুল শিক্ষক সে জিতে আসল। টাকা নাই পয়সা নাই কিন্তু যেহেতু জনগণের আস্থা ভরসা তার ওপরে কাজেই সে জিততে পারে। তিনি নিজে বলেছেন। তা নাহলে যার টাকা পয়সা আছে লাঠির জোর আছে সেই জিতে আসতো। নির্বাচনে যে টাকার খেলা বা অস্ত্রের ঝনঝনানি বা মাসেল খেলা। আর কখনো নির্বাচন নিয়ে কেউ কিছু করতে পারবে না কিন্তু সেটা তো তিনি করতে পারেন নাই। যার জন্য নির্বাচন নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠেছে। সত্যি কথা বলতে ১৯৭৫ এর পরে যারা ক্ষমতা দখল করেছে তারা তো নির্বাচন প্রহসন করে করে সিস্টেমটাই নষ্ট করে দিয়ে গেছে। আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি যে একটা সিস্টেমে নিয়ে আসতে। কিন্তু এটা তো হয়ে গেছে। গণতন্ত্রকে সুসংহত করা শোষিতের গণতন্ত্র কায়েম করা ক্ষমতা বিকেন্দ্রিকরণ করে তিনি তৃণমূল মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করা এটাই ছিল জাতির পিতার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নটা বাস্তবায়ন করাই আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সেই চেষ্টাই করে যাচ্ছে।

   

মাদক বিরোধী অভিযানে আটক ৪০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৪০ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) ডিএমপি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আটকের সময় তাদের কাছ থেকে ৪৬২ পিস ইয়াবা, ১৫১ গ্রাম হেরোইন, ১০৬ কেজি ৬৫০ গ্রাম গাঁজা, ৩০ গ্রাম আইস ও ১১৬ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়।

ডিএমপি’র নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ছয়টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্যসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৪টি মামলা দায়ের হয়েছে।

;

চাকরিতে প্রমোশন, ৯ লাখ টাকা নিয়ে গ্রেফতার কবিরাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চাকরিতে প্রমোশন ও পারিবারিক সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিয়ে এক কবিরাজ নিয়েছিলেন ৯ লাখ টাকা। প্রতারণা বুঝতে পেরে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী। পরে অভিযান চালিয়ে সেই ভন্ড কবিরাজকে গ্রেফতার করেছে আশুলিয়া থানা পুলিশ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে গ্রেফতারকৃত কবিরাজকে আশুলিয়া থানা থেকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত ভন্ড কবিরাজের নাম মো হুমায়ুন কবির (৫৩) টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকার বোরহান উদ্দিনের ছেলে। তিনি আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় আল্লাহর দান আজমিরি কবিরাজি দাওয়াখানা-২ নামে একটি কবিরাজের দোকান দিয়ে স্থানীয়দের সাথে প্রতারণা করে আসছিল। স্থানীয়রা সবাই তাকে কবিরাজ হিসেবেই চেনে।

ভুক্তভোগী শাহাব উদ্দিন ভুঁইয়া একই এলাকায় বসবাস করে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। চাকরিতে প্রমোশন ও পারিবারিক সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে কবিরাজ তাঁর কাছ থেকে ৯ লাখ টাকা নিয়েছেন। পরে কাজ না হলে টাকা ফেরত চাইলে উলটো হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন সেই কবিরাজ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অপূর্ব সাহা বলেন, প্রতারণার অভিযোগে এক ভন্ড কবিরাজকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

;

ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট

ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী রোববার (৩১ মার্চ) থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নোট বিনিময়। যা চলবে আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। এ সময়ে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, সাভার, কেরানীগঞ্জ ও গাজীপুরের কয়েকটি শাখা থেকেও নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়সহ বিভিন্ন শাখা কাউন্টারের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ঢাকা অঞ্চলের বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৮০টি শাখার মাধ্যমেও গ্রাহকরা নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন। পাশাপাশি একই ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট নিতে পারবেন না বলেও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

যেসব ব্যাংকের যেসব শাখায় নতুন নোট পাওয়া যাবেঃ

জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১ শাখা, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, যমুনা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর শাখা, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা।....

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট শাখা, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, জনতা ব্যাংকের টিএসসি কর্পোরেট শাখা, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্পোরেট শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মেইন ব্র্যাঞ্চ, দিলকুশা, যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা মেইন শাখা।....

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রায়ের বাজার শাখা, রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিউমার্কেট শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের দিলকুশা শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মৌলভীবাজার শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, মিরপুর-১, উত্তরা ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের রজনীগন্ধা, ঢাকা (কচুক্ষেত করপোরেট শাখা), দি সিটি ব্যাংকের মগবাজার শাখা, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ইব্রাহীমপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের মগবাজার শাখা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উত্তরা শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ চৌধুরীপাড়া শাখা, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এসএমই এন্ড এগ্রিকালচার শাখা, দক্ষিণখান, এনসিসি ব্যাংকের মালিবাগ শাখা, রূপালী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন করপোরেট শাখা, ইসলামী ব্যাংকের খিলগাঁও শাখা, সোনালী ব্যাংকের কোর্ট বিল্ডিং শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের রামপুরা টিভি শাখা, ইসলামী ব্যাংকের গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা, এবি ব্যাংকের প্রগতি সরণি শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রগতি সরণি শাখা, এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা।....

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের দক্ষিণ বনশ্রী শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ ভুলতা শাখা, ঢাকা ব্যাংকের বনশ্রী শাখা, ইসলামী ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ কাঁচপুর শাখা, ঢাকা ব্যাংকের নন্দীপাড়া শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের নন্দীপাড়া শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাভার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো শাখা, প্রাইম ব্যাংকের সাভার শাখা, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের বসুন্ধরা শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কেরানীগঞ্জ শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বসুন্ধরা শাখা, সোনালী ব্যাংকের মুন্সীগঞ্জ কর্পোরেট শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের বনানী শাখা এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের শ্রীনগর শাখা।

;

বিডিজেএ'র সভাপতি মাসুম, সম্পাদক মাহবুব সৈকত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল ডিভিশনাল জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিডিজেএ) ঢাকার আগামী দু’বছরের জন্য সভাপতি হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল আইয়ের জয়েন্ট এসাইনমেন্ট এডিটর তারিকুল ইসলাম মাসুম এবং সাধারণ সম্পাদক পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন মাইটিভির সিনিয়র রিপোর্টার মাহবুব সৈকত।

রাজধানীতে কারওয়ান বাজার রেইনি রুফটবে দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪-২৫ সেশনের জন্য বিডিজেএ'র কার্যনির্বাহী পর্ষদের নির্বাচিত অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সহ সভাপতি বাংলা টিভির এসাইনমেন্ট এডিটর এম এম বাদশাহ ও দীপ্ত টিভির সিনিয়র নিউজ রুম এডিটর ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট নাদিরা জাহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (অর্থ) সময় টিভির সিনিয়র রিপোর্টার সানবির রুপল ও নাগরিক টিভির সিনিয়র রিপোর্টার রাজু হামিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এশিয়ান টিভির নিউজ এডিটর মাহবুব জুয়েল, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক ফাহিম মোনায়েম, প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা সম্পাদক ঢাকা মেইলের সিনিয়র রিপোর্টার বুরহান উদ্দিন, কল্যান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার হাসিব মাহমুদ শাহ, ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক সম্পাদক সময় টিভির সিনিয়র ক্যামেরা জার্নালিস্ট মিজানুর রহমান মিন্টু

কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, একুশে টেলিভিশনের চীফ ক্যামেরা জার্নালিস্ট ফারুক হোসেন তানভীর, দৈনিক সমকালের সিনিয়র রিপোর্টার কামরুল ইসলাম, জাগো নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার ইসমাইল রাসেল, দৈনিক সকালের সময়ের সিনিয়র রিপোর্টার ইউসুফ আলী বাচ্চু।

নির্বাচন পরিচালনা করেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য, ডিইউজেএ'র সিনিয়র সহ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, বিএফ ইউ জেএ'র যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ, ক্রাবের সাবেক সভাপতি আবু সালেহ আকন, ডিইউজেএ'র সাবেক সহ সভাপতি মানিক লাল ঘোষ।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আকতারুজ্জামান, এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান তমাল পারভেজ, বরিশাল মেট্রোপলিটন চেম্বারের প্রেসিডেন্ট ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নিজাম উদ্দিন, শ্যামলীর ২৫০ শয্যা বিশিস্ট টিবি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক আয়েশা আক্তার, রাজনীতিবিদ আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহ প্রমুখ।

;