শুক্রবার থেকে রেলসেবা ও নিরাপত্তা সপ্তাহ শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির জনকের জন্মশত বার্ষিকীতে রেলসেবা ও নিরাপত্তা সপ্তাহ-২০২০ পালন করবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। শুক্রবার ৪ ডিসেম্বর হতে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী এই কার্যক্রম চলবে।

বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) রাতে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মো. শরিফুল আলম এই বিষয়টি জানিয়েছেন।

তিন জানান, জাতির জনকের জন্মশত বার্ষিকীতে সেবা ও নিরাপত্তা সপ্তাহ পালনের উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলে ৭টি এবং পশ্চিমাঞ্চলে ১১টি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। নির্ধারিত উদ্বোধনী স্টেশন (ঢাকা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, সান্তাহার, ঈশ্বরদী, পার্বতীপুর, লালমনিরহাট) হতে সংশ্লিষ্ট সেকশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত টাস্কফোর্সের কর্মকর্তারা কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

রেলসেবা ও নিরাপত্তা সপ্তাহ-২০২০ উপলক্ষে যেসব কার্যক্রম চলবে সেগুলো হলো:

-গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনসমূহে যাত্রী সাধারণকে চকলেট ও ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান।

-কোভিডকালীন সময়ে স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ ট্রেন চলাচল নিশ্চিতকরণ।

-রেলওয়ের হাসপাতাল সংলগ্ন গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনগুলোতে প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদান।

-রেলওয়ে স্টেশন ও স্টেশন অঙ্গন পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।

-ট্রেনসমূহের সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত করা।

-যাত্রীদের নিরাপত্তা (Safety) সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাদি গ্রহণ করা।

-স্টেশনের ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা আপডেট রাখা।

-প্ল্যাটফরম, প্যাসেঞ্জার লাউঞ্জ, ওয়েটিং রুম, রিটায়ারিং রুম ও টয়লেট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।

-ট্রেনের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং পানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতকরণ।

-যাত্রী অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহণ।

-সম্মানিত যাত্রীদের প্রতি সৌজন্যমূলক আচরণ প্রদর্শন।

-সকল কর্মচারীর কর্মস্থলে সঠিক সময়ে উপস্থিতি নিশ্চিতকরণ।

-গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনগুলোতে অনুসন্ধান ও পাবলিক এড্রেস সিস্টেম সচল ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।

-স্টেশনে প্রতারক, টিকেট কালোবাজারি ও অন্যান্য অবাঞ্ছিত প্রবেশ প্রতিহত করা।

-স্টেশন ও ট্রেনে রক্ষিত ফাস্ট এইড বক্স সংরক্ষণ ও প্রাথমিক চিকিৎসা নিশ্চিত করা।

-ভেন্ডিং শপ ও ক্যাটারিং সার্ভিসে বিক্রিত খাদ্যের মূল্য ও মান বজায় রাখা।

-ট্রেনে কর্তব্যরত কর্মচারীদের পোশাক-পরিচ্ছদ, আতিথেয়তার মান ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা।

-যাত্রীদের নিরাপত্তা রক্ষায় রেলওয়ে পুলিশ এর তৎপরতা বৃদ্ধি।

-মহিলা, প্রতিবন্ধী, বয়স্ক ও শিশু যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্য চলাচলসহ সিঁড়ি, হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করা।

-মালামাল বুকিং, বোঝাই ও খালাসের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের বিশেষ যত্নবান হওয়া।

-সকল ধরণের মালামাল নিরাপদে গন্তব্যে প্রেরণ নিশ্চিত করা।

-টিকেট কালোবাজারি প্রতিরোধ ও স্বাচ্ছন্দ্যভাবে টিকেট প্রাপ্তি নিশ্চিত করণে ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক ট্রেনে চলাচলরত সম্মানিত যাত্রী সাধারণকে আবশ্যিকভাবে মাস্ক পরিধান করার বিষয়টি নিশ্চিতকরণে টাস্কর্ফোস মনিটরিং করা।

এছাড়াও 'জাতির জনকের জন্মশত বার্ষিকীতে রেলসেবা ও নিরাপত্তা সপ্তাহ-২০২০' এর মাধ্যমে যাত্রী সাধারণকে রেলওয়ে আইনের গুরুত্বপূর্ণ ধারা, যাত্রীর অধিকার ও কর্তব্য (সিটিজেন চার্টার) এবং রেলওয়ের বিভিন্ন সেবা কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক ব্যানার, লিফলেট এর মাধ্যমে যাত্রী এবং রেল কর্মচারীদের মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা নিশ্চিত করা হবে।

   

অনুমোদন নেই, ব্যবস্থাপত্রে তবু এন্টিবায়োটিক লিখছেন বিপ্লব-জাকির



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
অনুমোদন নেই, ব্যবস্থাপত্রে তবু এন্টিবায়োটিক লিখছেন বিপ্লব-জাকির

অনুমোদন নেই, ব্যবস্থাপত্রে তবু এন্টিবায়োটিক লিখছেন বিপ্লব-জাকির

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি পশু ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রকল্পে এআই টেকনিশিয়ান পদে চাকরি করেন আজিজুর রহমান বিপ্লব ও জাকির হোসেন। নিজস্ব প্যাডে সিল স্বাক্ষর করে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পশুদের চিকিৎসা দিয়ে থাকেন তারা।

বিধি অনুযায়ী তাদের এন্টিবায়োটিক লেখার অনুমোদন না থাকলেও ব্যবস্থাপত্রে তারা লিখছেন সেটাও। বলছেন, ঊর্ধতন কর্মকর্তার নির্দেশের কথা, তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন তারা এমন অনুমোদন দেননি।

জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে নিয়মের তোয়াক্কা না করে উপজেলা ও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের আস্থাশীল পরিচয় দিয়ে পশু দেহে ক্ষতিকর এন্টিবায়োটিক ওষুধ ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন তারা। অতিমাত্রায় এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে পশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকিতে ফেলার অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।

অভিযোগ রয়েছে কালীগঞ্জ উপজেলা ও জেলা কর্মকর্তাদের আশীর্বাদে আজিজুর রহমান বিপ্লব ও জাকির হোসেন দীর্ঘদিন দাপট দেখিয়ে অন্যান্য পশু চিকিৎসকদের কোণঠাসা করে রেখেছেন।

ভুক্তভোগী নাম প্রকাশ না করা শর্তে এক পশুপালনকারী নারী অভিযোগ করে বলেন, সরকারি প্রকল্পে চাকরি করেন বলে জাকির হোসেনের কাছ থেকে গরু-ছাগলের চিকিৎসা করাই। তিনি নিজেকে সরকারি ডাক্তার বলে পরিচয় দেন। তার ভুল চিকিৎসায় অনেক গরু অসুস্থ হতে দেখেছি।

গরু অসুস্থ হলেই তিনি ব্যবস্থাপত্রে এন্টিবায়োটিক লিখে থাকেন। এন্টিবায়োটিকের প্রভাবে গরুর সমস্যা আরও প্রকট হয় বললে দাবি করে বলেন, সরকারি জেলা কর্মকর্তারা আমার চিকিৎসা সম্পর্কে জানেন। তারা যেভাবে চিকিৎসা দিতে বলেছেন সেভাবে এন্টিবায়োটিক চিকিৎসা দিচ্ছি বলে তিনি দাপটের সঙ্গে বলেন।

এ-বিষয়ে কালিগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শংকর কুমার দে বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী আজিজুর ও জাকিরের তাদের চিকিৎসাপত্রে এন্টিবায়োটিক লেখার অনুমোদন নাই। তাদের এই ধরনের চিকিৎসার অনুমতি আমি দিইনি। এ আই টেকনিশিয়ান আজিজুর রহমান বিপ্লব ও জাকির আমার নাম ভাঙিয়ে চলছেন।

অভিযোগ পেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন উপজেলা পর্যায়ের এ প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা।

সাতক্ষীরা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মাহবুবুর রহমান বলেন, সরকারি ভেটোরিনারি রেজিস্টার্ডপ্রাপ্ত ছাড়া এন্টিবায়োটিক লেখার অনুমোদন কারো নাই।

বিপ্লব ও ও জাকির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে চলছেন এমন অভিযোগের জবাবে জেলা প্রাণিসম্পদ এ কর্মকর্তা বলেন, এগুলো ভুয়া; তারা আমাদের নাম ভাঙিয়ে চলে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ আই টেকনিশিয়ান আজিজুর রহমান বিপ্লব বলেন, আমি জেলা ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নির্দেশে এন্টিবায়োটিক লিখি। তারা আমার লেখার ক্ষমতা দিয়েছেন। আপনি যা খুশি করতে পারেন। তারা আমার রক্ষা করবে।

আরেক অভিযুক্ত জাকির হোসেন বলেন, আমি প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদের নির্দেশে এন্টিবায়োটিক লিখি। তারা আমার লেখার ক্ষমতা দিয়েছেন।

;

৯ মাসে রাজস্ব আয়ে ১৫.২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি ২০২৩-২৪ করবর্ষের ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয়কর, স্থানীয় পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর (মূসক) এবং আমদানি-রফতানি শুল্ক মিলে মোট রাজস্ব আয় হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা যা বিগত করবর্ষের একই সময়ের তুলনায় ১৫ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি।

গত করবর্ষের ৯ মাসে রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ২৫ হাজার ৫১৩ কোটি টাকা।

এনবিআর সূত্র জানায়, খাতভিত্তিক রাজস্ব আয়ের হিসাব হলো ৯ মাসে আমদানি ও রফতানি শুল্ক খাত থেকে আয় হয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা, স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) থেকে ১ লাখ ৭০২ কোটি ৩৯ লাখ এবং আয়কর ও ভ্রমণ কর খাতে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা আয় হয়েছে। তবে এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রাজস্ব আয় কিছুটা পিছিয়ে আছে। ৯ মাসে যে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিলো, তার ৯২ দশমিক ২৩ শতাংশ অর্জিত হয়েছে।

এনবিআরের তথ্যমতে, গত ২০২২-২৩ করবর্ষের ৯ মাসে আমদানি-রফতানি শুল্ক থেকে রাজস্ব আহরণ ছিল ৬৭ হাজার ৩৮০ কোটি ৩৪ লাখা টাকা। চলতি করবর্ষের একই সময়ে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ২১ শতাংশ।

আলোচ্য সময়ে আয়কর আহরণ বেড়েছে ১৯ দশমিক ২০ শতাংশ। গত করবর্ষের ৯ মাসের ৭১ হাজার ২২৭ কোটি ২২ লাখ টাকার আয়কর রাজস্ব আয় এবার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। আমদানি-রফতানি শুল্ক ও আয়করের মত মূসক আহরণের ক্ষেত্রেও উল্লেখ করার মত প্রবৃদ্ধি এসেছে। প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। গত করবর্ষের ৯ মাসে মূসক রাজস্ব আয় ছিলো ৮৬ হাজার ৯০৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।

উল্লেখ্য, চলতি করবর্ষে এনবিআরের রাজস্ব আয়ের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকা।

;

তীব্র তাপদাহে শ্রমজীবী মানুষের পাশে তরুণ সংঘ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজীপুরে তীব্র তাপদাহের নাকাল নানা পেশার শ্রমজীবী মানুষের তৃষ্ণা মেটাতে পাশে দাঁড়িয়েছে স্বেচ্ছাসেবী একটি সংগঠন। নিজস্ব অর্থায়নে কাঠফাটা রোদে সড়ক, ফুটপাতে ঘুরে বিশুদ্ধ পানি, খাবার স্যালাইন বিতরণ করছেন ওই তরুণ সংঘের সদস্যরা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে জেলার জয়দেবপুর থানাধীন ভাওয়াল মির্জাপুরে, ভাওয়াল মির্জাপুর তরুণ সংঘ নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা এলাকায় নানা শ্রেণি-পেশার শতাধিক শ্রমজীবী মানুষকে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন।

জানা গেছে, স্বেচ্ছাসেবী এ সংগঠন মহামারী করোনা ভাইরাসের সময় থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময় নিন্ম আয়ের সাধারণ মানুষের সেবায় কাজ করেছে। চলমান তীব্র তাপদাহে যখন শ্রমজীবী মানুষের প্রাণ হাঁসফাঁস করছে তখন স্বেচ্ছাসেবী ওই দলটি নিজস্ব অর্থায়নে তৃষ্ণার্থ মানুষের পিপাসা পূরণে এগিয়ে এসেছে।

সংগঠনটির প্রচার সম্পাদক আশিক মাহমুদ জানান, সমাজের সুবিধা-বঞ্চিত মানুষদের জন্য কাজ করাই আমাদের এই সংগঠনের প্রধান উদ্দেশ্য। সকল সদস্যরা প্রতি সাপ্তাহে ২০ টাকা করে ফান্ডে জমা দিয়ে সেই টাকা থেকেই সমাজের নিন্ম আয়ের মানুষের সেবা করি।

;

বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে

বাস চাপায় নিহত চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীর পরিবার ৫ লাখ টাকা করে পাবে

  • Font increase
  • Font Decrease

 

বাস চাপায় নিহত চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) দুই শিক্ষার্থীর পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে মোট ১০ লাখ টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরের দিকে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে দুই শিক্ষার্থীর সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়ার ঘটনায় উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য চুয়েট কর্তৃপক্ষ, চুয়েটের ছাত্র প্রতিনিধি, বাস মালিক সমিতি, পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে জেলা প্রশাসকের বৈঠকে হয়। বৈঠকে জেলা প্রশাসক এ ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলেছি, তিনি খুব শিগগিরই এ সড়ক সম্প্রসারণ করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, এছাড়াও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় মন্ত্রী নিহত দুই শিক্ষার্থীর পরিবারকে ১০ লাখ টাকা দেওয়ার কথা বলেছেন। এছাড়াও আহত শিক্ষার্থীরা পাবেন ৩ লাখ টাকা। কালকের মধ্যেই আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে কাগজপত্রসহ ফরমপূরণ করে পাঠিয়ে দিবো। দুই একদিনের মধ্যে আমরা সে টাকা পরিবারের কাছে পৌঁছে দিতে পারবো বলে আশা করছি।

;