‘করোনা আরেকটু নিয়ন্ত্রণে আসলেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেব’



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। আরেকটু নিয়ন্ত্রণে আসলেই স্কুল-কলেজ সব খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলে ছেলে-মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারবে।

মঙ্গলবার (০২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে একাদশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে সংসদ নেতা একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়া এটা একটা ভালো কাজ হয়েছে। করোনা অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। আরেকটু নিয়ন্ত্রণে আসলেই স্কুল-কলেজ সব খুলে দেব। তখন তারা পড়াশোনা করতে পারবে। যাদের পাস করানো হয়েছে শতভাগই পাস, তার যখন শিক্ষা নেবে তখনই যাচাই করা যাবে কে টিকে থাকবে, কে টিকে থাকবে। ছেলে মেয়েরা স্কুলে যেতে পারছে না, কলেজে যেতে পারছে না, ইউনিভার্সিটিতে যেতে পারছে না তাদের মনে যে একটা দুঃখ ছিল অন্তত এই রেজাল্ট পাওয়ায় সেটা দূর হবে। আর এখন তারা পড়াশোনায় মনযোগী হবে। আগামীতে তারা পড়াশোনা ভালো করবে সেটাই আশাকরি।

তিনি বলেন, দেশের মানুষকে দক্ষজনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। কওমি মাদরাসাকে স্বীকৃতি দিয়েছি, যাতে মাদরাসা থেকে লেখাপড়া করেই সাধারণদের মতো সুযোগ সুবিধা পায়।

বিমান খাতে সরকারের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে সংসদ নেতা বলেন, বিমানের জন্য নতুন প্লেন কিনলাম এতোগুলি। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে সেগুলো আর যথাযথভাবে চালাতে পারলাম না এটাই দুঃখ। তারপরেও সীমিত আকারে চলছে। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন বিমান খসে পড়ে এরকম অবস্থা। প্লেনে উঠলে পানি পড়ত, এমন একটা অবস্থা ছিল, বিনোদনের কোন ব্যবস্থা ছিল না। আমরা সরকারের আসার পর বিমান ক্রয় শুধু না নতুন নতুন লাইন সবকিছু করেছি। আগে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর একটাই ছিল শাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সেটাকে উন্নত করেছি। চট্টগ্রাম সিলেটে উন্নতি করেছি। বরিশাল, সিলেট, কক্সবাজার বিমানবন্দরকে উন্নত করেছি। কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করে দিচ্ছি, যেটা হবে প্রাচ্য পাশ্চাত্যের সেতুবন্ধন।

করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা ভ্যাকসিনের যখন গবেষণা শুরু হয়েছে তখনও আবিষ্কারও হয়নি বা কোনটা আসবে আমরা জানি না। আমার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে নির্দেশ ছিল কারা কারা ভ্যাকসিন আবিষ্কার করছে সকলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা এবং সব জায়গায় আমরা ভ্যাকসিন কিনব সেটার ব্যবস্থা নিয়ে রাখা। যেটা আমরা আগে পেয়েছি সেটা এনেছি। আমরা ভ্যাকসিনের জন্য অগ্রিম ১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রেখেছি। যখনই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা স্বীকৃতি দিয়েছে সাথে সাথে আমরা কিনেছি এবং ভ্যাকসিন এসে গেছে।

তিনি বলেন, অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা সেরাম ইনস্টিটিউটের যে কোভিডশিল্ড ভ্যাকসিন তারা আবিষ্কার করেছে সেটাই ৩ কোটি ডোজ ক্রয় করেছি। ভারত আমাদের ২০ লাখ ডোজ উপহার হিসেবে দিয়েছে। প্রথম চালান ৫০ লাখ চলে এসেছে। প্রাথমিকভাবে এটা দেওয়াও শুরু হয়েছে। দেওয়ার পর সেটার খুব খারাপ কোন রিঅ্যাকশন শোনা যায়নি। কারো হাতে একটু বেশি ব্যথা হয়েছে বা কারো হাল্কা জ্বর তাও ৪/৫ জনের সেটাও বেশি না। আমরা সেটাও মনিটর করছি। আর ইতিমধ্যে প্রত্যেকটা জেলায় ভ্যাকসিন পৌঁছে গেছে। সব পৌঁছে যাওয়ার সাথে সাথে ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে রেজিস্ট্রেশন করার যারা চায়। কারণ এব্যাপারে ইতিমধ্যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া এন্টিবডি টেস্টের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সেভাবে আমরা করোনা মোকাবিলার বিভিন্ন ব্যবস্থা করে দিয়েছি। এজন্য অনেক সাধুবাদ বাংলাদেশ নিয়েছে, খালি সাধুবাদ শুনি না নিজের দেশের ভেতরে, কিন্তু বিশ্বের সবাই বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, যাই হোক শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে, যে যাই বলুক। দেশে-বিদেশে নানাভাবে নানা অপপ্রচার চালানোর প্রচেষ্টা, কিন্তু আমি বিশ্বাস করি সততা নিয়ে কাজ করলে আর সেই কাজের সুফল যদি জনগণ পায় সেখানেই একটা তৃপ্তি যে না জনগণের জন্য কিছু করতে পারলাম। আর কেউ যদি আন্তরিকতার সাথে কাজ করে অবশ্যই একটা দেশকে উন্নত করা যায়। সেটা আজ প্রমাণিত।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘুনে ধরা সমাজ ভেঙে একটা নতুন সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। পদক্ষেপও নিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের মানুষ যখনই এর সুফল পেতে শুরু করেছে ‘৭৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করা হল।

গৃহহীনদের ঘর দেওয়া কথা জাতির পিতাই বলেছিলেন। তারই পদাঙ্ক অনুসরণ করে আমরা গুচ্ছ গ্রাম প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। আশ্রয়ণ প্রকল্প নিয়ে ব্যারাক হাউজ করে সেখানে মানুষকে ঘর তৈরি করে দিচ্ছি। তাতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের ঘর করে দেওয়া হয়েছে। সেই সাথে আশ্রয়ণ ভূমি প্রকল্পের মাধ্যমে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের আশ্রয়ণের ব্যবস্থা করেছি। মুজিববর্ষকে সামনে রেখে কিছুদিন আগে ব্যারাক হাউজে সাড়ে ৩ হাজার দুই কামরা বিশিষ্ট ছোট ছোট ঘর এবং দুই কাঠা জমি করে প্রায় ৬৬ হাজার মানুষকে পুনর্বাসন করেছি। আরও ১ লাখ মানুষের ঘর তৈরির কাজ চলমান আছে। যেখানে খাস জমি পাচ্ছি। সেখানে দিচ্ছি। আর যদি সেখানে না হয় জমি কিনে তাদের দেব। একটি মানুষও গৃহহারা থাকবে না। মুজিবের বাংলাদেশে কেউ গৃহহীন থাকবে না।

   

বিশ্বে দূষিত বায়ুর শহরে ঢাকা ষষ্ঠ, শীর্ষে সিউল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ শুক্রবার ঢাকার অবস্থান ষষ্ঠ। এদিন সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৭২ নিয়ে রাজধানীর বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর' হয়ে পড়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে বায়ু মানের সূচক ৩৪৩ নিয়ে শীর্ষে রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার ইনচেন, পাকিস্তানের লাহোর, ভিয়েতনামের চিয়াংমাই ও ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ২১৭, ১৮৭, ১৭৯ ও ১৭৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকায় দ্বিতীয়, তৃতীয় চতুর্থ ও পঞ্চম স্থান দখল করেছে।

১০১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়। আর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকা একিউআইকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদফতর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের ৩টি প্রধান কারণ হলো, ইটভাটা, যানবাহন থেকে নির্গত ধোঁয়া ও নির্মাণ কর্মযজ্ঞের সৃষ্ট ধুলো।

;

ঝোড়ো হাওয়াসহ ৫ বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এমন বার্তা দেওয়া হয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুযায়ী, শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এর পরের ২৪ ঘণ্টা ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

আর শনিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা শুধু চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

এদিকে বাগেরহাটের মোংলায় বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দেশের সর্বোচ্চ ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিন দেশের সর্বনিম্ন ১৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় কিশোরগঞ্জের নিকলিতে।

আবহাওয়া অফিস বলছে, সারা দেশে শুক্রবার দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে, যা শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।

;

পাঁচ অঞ্চলের নদী বন্দরে সতর্কতা সংকেত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামসহ দেশের পাঁচ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেইসঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে বলা হচ্ছে। এছাড়াও এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানিয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, বরিশাল, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

বর্তমানে পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

;

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে মানবাধিকার সম্পর্কিত একটি নতুন শাখা চালু করার পরামর্শ দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এই পরামর্শ দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে সংসদ সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে ২৫ মার্চকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প কুতুপালং এবং ভাসানচর পরিদর্শনের জন্য বৈঠকে প্রস্তাব করা হয়।

কমিটির সভাপতি এ কে আব্দুল মোমেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, শাহরিয়ার আলম, নাহিম রাজ্জাক, নিজাম উদ্দিন জলিল, নুরুল ইসলাম নাহিদ, হাবিবুর রহমান, সাইমুম সারওয়ার, জারা জাবীন মাহবুব অংশ নেন।

 

;