রংপুরে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, বাজারে উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
কঠোর অবস্থানে প্রশাসন

কঠোর অবস্থানে প্রশাসন

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ ঘোষণা করেছে সরকার। প্রথমদিন ভোর থেকেই রংপুরে জনসাধারণের চলাচল নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় অবস্থানে রয়েছে পুলিশ। নগরীর বিভিন্ন মোড়ে চেকপোস্ট বসিয়ে তৎপরতা চালাচ্ছেন তারা।

বুধবার (১৪ এপ্রিল) নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলো ফাঁকা। মানুষের চলাচল নেই বললেই চলে। তবে মুভমেন্ট পাস নিয়ে অনেকে চলাচল করছে। বিভিন্ন চেকপোস্টে গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের পরিচয় এবং রাস্তায় বের হওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করছে পুলিশ। এমনকি লকডাউনে মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণে তাদের চালু করা ‘মুভমেন্ট পাসও’ দেখছেন পুলিশ সদস্যরা। যৌক্তিক কারণ না দেখাতে পারলে পুলিশ তাদের ফেরত পাঠাচ্ছে। কোথাও কোথাও মামলা ও জরিমানাও করা হচ্ছে।

নগরীর শাপলা চত্বর, গ্রান্ড হোটেল মোড়, জীবনবিমা মোড়, প্রেস ক্লাব, জাহাজ কোম্পানি মোড়, পায়রা চত্বর, সেন্ট্রাল রোড ও কাচারি বাজারের রাস্তাগুলো প্রায় ফাঁকা পড়ে আছে। মানুষের চলাচল নেই তেমন। তবে বাজারগুলোতে মানুষের ভিড় দেখা গেছে। কাঁচাবাজার, মাছ বাজার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকানগুলোতে ভিড় করছে মানুষ। বাজারে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করছে অধিকাংশ মানুষ।

এদিকে লকডাউন নিশ্চিতকরণে রংপুর জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে কাজ করছে।

নগরীতে লকডাউন নিশ্চিতকরণে গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রায়হানুল ইসলামের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়। মেট্রোপলিটন পুলিশ ও র‍্যাব-১৩ এর সদস্যগণ অভিযানে সহযোগিতা করেন।

রংপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রায়হানুল ইসলাম বলেন, সরকারের দেওয়া নির্দেশনা অনুসরণ করে লকডাউন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ অবস্থায় কেউ অহেতুক বাইরে ঘোরাঘুরি করলে তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের শাস্তির মুখে পড়তে হবে। লকডাউন নিশ্চিতকরণে রংপুর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

   

অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে শিগগিরই ব্যবস্থা: প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অনিবন্ধিত ও অবৈধ নিউজ পোর্টাল বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের দাবির সঙ্গে একমত বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। এ বিষয়ে শিগগিরই ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এছাড়া নিবন্ধিত অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা শিগগিরই বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে।’ প্রতিবছর অনলাইন নিউজ পোর্টালের নবায়ন বাদ দেওয়ার বিষয়টিও খতিয়ে দেখবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

তিনি বলেন, সরকার গণমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি করতে চায় না। তবে সাংবাদিক ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশনের দাবির সাথে আমি একাত্মতা প্রকাশ করছি যে একটা শৃঙ্খলা আনা দরকার। যেহেতু নিবন্ধনের একটি প্রক্রিয়া আছে সে প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করা খুবই জরুরি। দায়িত্বশীল সাংবাদিক ও সাংবাদিকতাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য নিবন্ধিত অনলাইন গণমাধ্যমকে প্রণোদনা ও সমর্থন দেওয়ার প্রয়োজন আছে, এ বিষয়ে আমি আপনাদের সাথে একমত।

তিনি আরও বলেন, সাংবাদিকরাই বলছেন শৃঙ্খলার জন্য নজরদারি দরকার। গণমাধ্যম এতটাই মুক্ত ও স্বাধীন যে নিবন্ধন ছাড়াও তারা চলছে এবং নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের কথা পেশাদার সাংবাদিকরাই বলছেন। এটা প্রমাণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার মুক্ত গণমাধ্যম এবং গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। তবে অবাধ স্বাধীনতার কারণে কিছুটা শৃঙ্খলার অভাবও হয়ে যাচ্ছে।

আরাফাত বলেন, অনিবন্ধিত পোর্টালগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের মানহানিকর অপতথ্যের বিস্তার হয়। এ অপতথ্যের বিস্তার অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের ছাড়াও বিভিন্ন পেশাদার সাংবাদিকদের পীড়া দেয় বলে বিভিন্ন সময় তারা জানিয়েছেন। এটা খুব ভালো দিক যে, আমাদের সাংবাদিকরা চাচ্ছেন গণমাধ্যমে একটা শৃঙ্খলা এবং দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার বিকাশ। এখানে সরকার পূর্ণাঙ্গভাবে সাংবাদিকদের সাথে একমত।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার গণমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণে নয় বরং স্বচ্ছতায় বিশ্বাস করে, নজরদারিতে নয় বরং দায়িত্বশীলতায় বিশ্বাস করে। আমরা মুক্ত গণমাধ্যম ও স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাস করি। অপতথ্যের বিস্তৃতি, গুজব ও অপপ্রচার সাংবাদিকতা, গণমাধ্যম, গণতন্ত্র সবকিছুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। সকলের স্বার্থে এগুলো রোধ করার জন্য সরকার ও গণমাধ্যমের একটি অংশীদারিত্ব দরকার।

গণমাধ্যমের বিজ্ঞাপন নীতিমালাসহ অন্যান্য নীতিমালা সময়োপযোগী ও আধুনিকীকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।

মতবিনিময় সভায় অনলাইন নিউজ পোর্টাল অ্যাসোসিয়েশন (ওনাব) সভাপতি মোল্লাহ এম আমজাদ হোসেন, সহসভাপতি লতিফুল বারী হামিম ও সৌমিত্র দেব, যুগ্ম সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান ও আশরাফুল কবির আসিফ, কার্যনির্বাহী সদস্য নজরুল ইসলাম মিঠু, তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, রফিকুল বাসার, হামিদ মো. জসিম, মহসিন হোসেন, অয়ন আহমেদ ও খোকন কুমার রায় উপস্থিত ছিলেন।

;

পঞ্চাশোর্ধ ‘তরুণ-তরুণীদের’ বাধনহারা একটি দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
পঞ্চাশোর্ধ ‘তরুণ-তরুণীদের’ বাধনহারা একটি দিন

পঞ্চাশোর্ধ ‘তরুণ-তরুণীদের’ বাধনহারা একটি দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের ভাটিয়ারি গলফ ও কান্ট্রি ক্লাব। এর মিলনায়তনে মঞ্চে গান গাইছিলেন সন্দ্বীপন দাস, রন্টি দাস ও অনন্যা। আশির দশকের জনপ্রিয় গানগুলি তাদের কণ্ঠে অন্যরকম আমেজ দিচ্ছিল। একই সঙ্গে ফোক গান ও চট্টগ্রামের আঞ্চলিক গানও গাইছিলেন তারা। এ সময় মঞ্চের সামনে ছিলেন ৫৪ থেকে ৫৬ বছর বয়সী কিছু ‘তরুণ-তরুণী’। শিল্পীদের গানের পাশাপাশি তারা কণ্ঠ মেলাচ্ছিলেন আর নাচছিলেন।

আসলে অনুষ্ঠানটি ছিল চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী চট্টগ্রাম কলেজ থেকে ১৯৮৭ সালে এইচএসসি পাস করাদের পূনর্মিলনী ও বাংলা নববর্ষ উদযাপনের। ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠানটি হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত যারা ছিলেন তাদের মধ্যে উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তা, আমলা, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শীর্ষ ব্যবসায়ী, বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক নেতাসহ নানা পেশায় প্রতিষ্ঠিতজনেরা। স্বাভাবিক সময়ে তারা নিজেদের পেশা ও বয়সের কারণে অনেকটায় গম্ভীর থাকেন। নিজেদের আড়ালে রাখার চেষ্টা করেন। কিন্তু এদিন সহপাঠীদের পেয়ে তারা যেন হয়েছিলেন বাধনহারা। যেন ফিরে গিয়েছিলেন তারুণ্যে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়া বন্ধুদেরমধ্যে অনেকের সঙ্গে অনেকের যোগাযোগ ছিল। তারা কুশল বিনিময়ের সঙ্গে আড্ডায় মেতেছেন। আবার অনেকের সঙ্গে দেখো হয়েছে ৩৭ সছর পর। কলেজ শেষ হওয়ার পর দেখা না হওয়া অনেককেই ফিরে পাওয়া গেছে অনুষ্ঠানে। নষ্টালজিক হয়ে পড়েন সবাই। একই সঙ্গে পরিবারের সদস্যরাও উপভোগ করেছেন বয়সী তরুণদের এই উল্লাস।

উল্লাস আর হৈচৈ দেখে একজনের কন্যা বলে উঠে,‘‘ বাবার বন্ধুরা খুবই কিউট। সবাই স্মার্ট আর প্রতিষ্ঠিত। খুবই ভাল লাগছে।”

আরেকজনের মুখে শোনা গেল, ‘’ বাবার এই চেহারা আগে কখনো দেখিনি। বাবা হই-হুল্লোড় করেন কিংবা দলবেঁধে নাচতে পারেন সেটা আমার ধারণার বাইরে ছিল।

পেশাগত কারণে রাজশাহী অবস্থান করা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অধ্যাপক কষ্ট নিয়েই বন্ধুদের বলেছেন, ‘‘না-ই বা পারলাম উপস্থিত থাকতে, তবুও অনুষ্ঠানটা যে সুন্দর ও সার্থক হয়েছে, তা ছবি আর ভিডিওতে দেখে আনন্দিত হয়েছি। হয়তো ভবিষ্যতে এরকম কোন আয়োজনে আমিও শরীক হতে পারবো।”

সারা দিনের অনুষ্ঠানটিতে ছিল স্মৃতিচারণ, আড্ডা, গান আর খাওয়া দাওয়া তো ছিলই। ভাটিয়ারি গল্ফ ক্লাবের নান্দনিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ সবাই প্রচন্ড গরম ঠেলেও মেতেছিলেন ছবি তোলার উৎসবে। বিকেল সাড়ে চারটায় ‘‘এসো হে বৈশাখ’’ গানটি দিয়ে শেষ হয় অনুষ্ঠান।

;

চিড়িয়াখানায় হাতির আক্রমণে নিহতের পরিবারের পাশে এমপি নিখিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদ-উল-ফিতরের দিন রাজধানীর জাতীয় চিড়িয়াখানায় হাতির আক্রমনে নিহত বালক জাহিদের (১৭) পরিবারেকে আর্থিক সহযোগিতা করেছেন ঢাকা-১৪ আসনের সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন নিখিল।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানা এলাকা পরিদর্শন শেষে নিহতের পরিবারের কাছে এই আর্থিক সাহায্য প্রদান করেন তিনি।

এ সময় দুর্ঘটনার শিকার পরিবারকে শান্তনা দেন মো. মাইনুল হোসেন নিখিল। একই সাথে চিড়িয়াখানা এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা ও এলাকার যানজট নিরসনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার ঈদের দিনে বাবা ও ছেলে একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় শেষে ছেলেকে চিড়িয়াখানা ঘুরতে নিয়ে যান আজাদ আলী। মিরপুরে জাতীয় চিড়িয়াখানার মাহুত আজাদ আলীর একমাত্র ছেলে ছিল জাহিদ (১৭)। সেখানে বেলা ১১টার দিকে হাতি ‘রাজা’-এর আক্রমণে প্রাণ হারায় জাহিদ।

;

উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বিভিন্ন জেলায় যাবেন ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু করতে বিভিন্ন জেলা সফর করবেন নির্বাচন কমিশনাররা। এ সময় কমিশনাররা উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে জেলার সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় করবেন।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সেই ধারাবাহিকতায় আগামী ১৮ এপ্রিল নরসিংদী জেলা, ২০ এপ্রিল গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ জেলা, এবং ২১ এপ্রিল নারায়নগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জ জেলা সফল করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশমার মো. আলমগীর।

নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান, ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিলে এক হাজার ৮৯১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র বাছাই ১৭ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ এপ্রিল শেষ সময়, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

চার ধাপের উপজেলা ভোটের পরবর্তী দুই ধাপের নির্বাচন ২৯ মে ও ৫ জুন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

;