মানবিক কারণে ছাড় পাচ্ছে ঘরমুখো যাত্রীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
মানবিক কারণে ছাড় পাচ্ছে ঘরমুখো যাত্রীরা

মানবিক কারণে ছাড় পাচ্ছে ঘরমুখো যাত্রীরা

  • Font increase
  • Font Decrease

জেলা ভিত্তিক যান চলাচল স্বাভাবিক থাকায় নানান প্রতিকূলতা পাড়ি দিয়ে ঘাটমুখী মানুষের স্রোত রয়েছে ঢাকা আরিচা মহাসড়কে। এসব যাত্রীদের নিয়ন্ত্রণ করতে মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকায় রয়েছে বিজিবি ও পুলিশি চেকপোস্ট। তবে মানবিক কারণে বেশির ভাগ যাত্রীরাই রেহাই পাচ্ছে এসব চেকপোস্ট থেকে।

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ফেরিঘাট হয়ে রাজধানীর সঙ্গে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় ২১টি জেলার কয়েক লক্ষ মানুষের যাতায়াত। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটের প্রতিটি ঘাট হয়ে গড়ে প্রতিদিন প্রায় আড়াই হাজার যানবাহন হয়। তবে ঈদসহ যেকোন উৎসবে এই যানবাহনের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় কয়েকগুন। কিন্তু, করোনা ভাইরাস সংক্রামণ রোধে দেশব্যাপী চলছে লকডাউন। বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার যানবাহন। তবে থেমে নেই ঈদে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা।

জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বারবারিয়া ব্রিজ এবং সিংগাইর উপজেলার ধল্ল্যা ব্রিজ এলাকায় পুলিশ এবং বিজিবির চেকপোস্ট রয়েছে। উপযুক্ত কারণ ছাড়া সাধারণ যাত্রীরা এসব চেকপোস্ট পারি দিয়ে ঘাট অভিমুখে যাত্রা করার সুযোগ নেই। তবে একদিকে যেমন প্রখর রৌদ অন্যদিকে রোজা। এই বিষয়টিতে মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে চেকপোস্ট পার হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে বেশিরভাগ যাত্রীরা। বিশেষ করে নারী ও শিশুরা চেক পোষ্ট থেকে রেহাই পাচ্ছে দ্রুত।

রোববার (৯ মে) দুপুরে ঢাকা আরিচা মহাসড়কের বারবারিয়া চেকপোস্ট এলাকায় সরেজমিনে হাইওয়ে পুলিশ ও থানা পুলিশের চেকপোস্ট দেখা যায়। এর একটু পরেই রয়েছে বিজিবির চেকপোস্ট। কিন্তু এতোসব নিরাপত্তার পরও কিছুতেই থামছে না ঘাটমুখী মানুষের স্রোত। নানা অজুহাতে ঘাটে যাচ্ছে এসব যাত্রীরা। দীর্ঘ সময় ফেরিঘাট এলাকায় অপেক্ষার পর নৌরুট পারাপারের সুযোগ পাচ্ছে তারা। লাশবাহী এ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গেও ফেরিতে নদী পারাপার হচ্ছে তারা।

মহাসড়কের বারবারিয়া এলাকায় আলাপ হলে ঘরমুখো যাত্রী মনোয়ারা বেগম বলেন, প্রতি বছরই কষ্ট করে ঢাকা থেকে বাড়ি যেতে হয়। এটা নতুন কিছু নয়। তাই কষ্ট হবে জেনেও বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছি।

আবিদুর রহমান নামের আরেক যাত্রী বলেন, এক ম্যাচে সাত জন লোক ছিলাম। সবাই বাড়ি যাচ্ছে। এছাড়া গ্রামে বাবা-মা রয়েছে। তাই একটু কষ্ট করে হলেও সকলের সঙ্গে ঈদ করতে বাড়ি যাচ্ছি।

বারবারিয়া এলাকায় আলাপ হলে সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আশরাফুল আলম জানান, রোববার ( ৯ মে) সকাল থেকেই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে তাদের টিম। ঢাকা জেলার যাত্রীবাহী বাস সরাসরি মানিকগঞ্জ প্রবেশের কোন সুযোগ নেই। বারবারিয়া ব্রীজের ধামরাই অংশে ঘাটমুখী যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এরপর পাঁয়ে হেঁটে কিছুদূর যাওয়ার পর নয়াডিঙ্গি বাসষ্ট্যান্ড এলাকা থেকে ফের ঘাটে বা মানিকগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছে যাত্রীরা।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্পোরেশন আরিচা কার্যালয়ের ডিজিএম জিল্লুর রহমান বলেন, জরুরী সেবার জন্য ফেরিঘাট এলাকায় ২-৩টি ফেরি সচল রাখা হয়েছে। কিছুক্ষন পরপর ওই ফেরিগুলো নৌরুটে চলাচল করছে। সেসব ফেরিতে করে কিছু কিছু যাত্রী পারাপার করা হয়েছে। নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্বেও মানবিক কারণে এসব যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে মানিকগঞ্জের জেলা প্রশাসক এসএম ফেরদৌস বলেন, জেলার দুই প্রবেশদ্বারে দুই প্লাটুন বিজিবি ও ম্যাজিষ্ট্রেট রয়েছে। এছাড়া ফেরিঘাট এলাকাতেও এক প্লাটুন বিজিবি ও ম্যাজিষ্টেট রয়েছে। ঘরমুখো যাত্রীদের নিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্যবিধি রক্ষার জন্য স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে বিজিবি সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছে।

   

বরিশালে ঋণের চাপে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়ায় দুই সন্তানের জননী ডালিয়া বেগম (৩৮) ঋণের চাপে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যার দিকে ঘরের আড়ার সঙ্গে তাকে ঝুলতে দেখে বাড়ির লোকজন উদ্ধার করে বানারীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় বানারীপাড়া থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মরদেহ বরিশাল শেবাচিম মর্গে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য শারমিন জানান, ডালিয়া বেগম বিভিন্ন সমিতি ও এনজিও থেকে প্রায় ৬ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে পরিশোধ করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন। তিনি বিভিন্ন এনজিও ও সমিতির লোকজনের চাপে অস্বাভাবিক আচরণ করতেন। ধারণা করছি, তিনি আত্মহত্যা করেছেন।

বরিশাল বানারীপাড়া থানার ওসি মাইনুল ইসলাম বলেন, ডালিয়া বেগমের মরদেহ হাসপাতাল থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তার মৃত্যু রহস্য উদঘাটনে শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বরিশাল শেবাচিম হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।

;

গরমে বেড়েছে চার্জার ফ্যান ও এসির চাহিদা



খন্দকার আসিফুজ্জামান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকাসহ দেশজুড়ে চলমান তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষ। অসহনীয় এই গরম থেকে বাঁচতে সামর্থ্য অনুযায়ী ক্রেতারা বেছে নিচ্ছেন চার্জার ফ্যান কিংবা এসি। যে কারণে ইলেকট্রনিক সামগ্রীর দোকানে বাড়ছে চার্জার ফ্যান ও এসির চাহিদা। সাধারণ সিলিং ফ্যান থেকে শুরু করে অন্যান্য ফ্যানের দাম স্বাভাবিক থাকলেও বেড়েছে রিচার্জেবল ফ্যানের দাম।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর নবাবপুরের ইলেকট্রনিক সামগ্রীর পাইকারি মার্কেটে গিয়ে দেখা যায়, শুক্রবার মার্কেটটির সাপ্তাহিক বন্ধ থাকলেও দেশের চলমান তাপপ্রবাহের কারণে চার্জার ফ্যানসহ বিভিন্ন ধরনের ফ্যানের চাহিদা বাড়ায় কিছু কিছু দোকান খোলা রয়েছে। এখানকার দোকানিদের দাবি, ফ্যানের চাহিদা বাড়লেও দেশে অন্যান্য পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী হলেও সে অনুযায়ী বাড়েনি ফ্যানের দাম।

সিলিং ফ্যানের দাম স্বাভাবিক রয়েছে জানিয়ে দোকানিরা বলেন, নন-ব্যান্ড সিলিং ফ্যানের দাম ১৫০০ টাকা থেকে শুরু এবং ব্র্যান্ডের সিলিং ফ্যানের দাম শুরু ২৮০০ টাকা থেকে। বিভিন্ন কোম্পানির স্ট্যান্ড ফ্যান আকার অনুযায়ী বিক্রি হচ্ছে ৩০০০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০০০ টাকা এবং তার বেশি দরে। 


তবে দেশজুড়ে রিচার্জেবল ফ্যানের চাহিদার সাথে বেড়েছে দামও। ১২ ইঞ্চি চার্জার ফ্যানের দাম রাখা হচ্ছে ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫০০ টাকা এবং ১৪ ও ১৮ ইঞ্চির ফ্যান বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকায়।

নবাবপুরে মামুন এন্টারপ্রাইজের প্রোপাইটর মীর মো. মামুন বার্তা২৪.কমকে জানান, বর্তমান বাজারে ফ্যানের চাহিদা থাকলেও দেশের বাজারের অন্যান্য পণ্যের দাম বাড়লেও ফ্যানের দাম বাড়েনি। শুধুমাত্র চার্জার ফ্যানের দাম গত বছরের তুলনায় আকার অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা বেড়েছে।

একই মার্কেটের হাসান এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. হাসান বলেন, গরমে চাহিদা বাড়লেও ফ্যানের দাম বাড়েনি। তবে ঈদ আর বৈশাখের লম্বা ছুটির কারণে দেশে যে চার্জার ফ্যানগুলো অ্যাসেম্বল করা হতো সেগুলো পর্যাপ্ত করতে না পারায় চার্জার ফ্যানের দাম কিছুটা বেড়েছে।

একটি কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি আক্তার হোসেন এসেছেন চার্জার ফ্যান কিনতে। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, যে গরম পড়ছে, যদি ট্যাকা থাকতো তাইলে একটা এয়ার কন্ডিশনই কিনতাম। কিন্তু চার্জার ফ্যানেরই যে বাজেট নিয়া আইসি অইটা দিয়াও হইবো না। বউরে ফোন দিয়া কইলাম আরও ৫০০ ট্যাকা মোবাইলে পাঠাইতে।


চার্জার ফ্যান কিনতে এসেছেন এমন আরও একজন মহিমা হালদার। ১১ মাসের একটি পুত্রসন্তানের মা তিনি। গরমে বিরক্তি নিয়ে বলেন, এমন গরমে ২৪ ঘণ্টা ফ্যান চালাইয়াও আমরা বড়রাই গরম সহ্য করতে পারতাছি না। আর ১১ মাসের ছোট্ট বাচ্চায় ক্যামনে সহ্য করব। অন্য খরচ বাদ দিয়াই একটা ফ্যান কিনতে আসা।

এদিকে চার্জার ফ্যানের পাশাপাশি চাহিদা বেড়েছে এসিরও। বেড়েছে দামও। বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটন ও যমুনা ইলেকট্রনিক্সের কয়েকটি শোরুম ঘুরে দেখা যায়, ওয়ালটনের এক টনের এসি ৬৫ হাজার ও দেড় টন এসি বিক্রি হচ্ছে ৭৪ হাজার টাকায়। কিছুটা কমে যমুনার এক টনের এসি বিক্রি হচ্ছে ইনভার্টারসহ ৪৯ হাজার ও ইনভার্টার ছাড়া ৪২ হাজার টাকায়। আর দেড় টনের এসি ইনভার্টারসহ ৬৭ হাজার এবং ইনভার্টার ছাড়া ৫৭ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

তবে ওয়ালটন এবং যমুনার বিক্রয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বিক্রির সময় পণ্যের মূল দাম থেকে ক্রেতাদের কিছুটা ছাড় দেওয়া হয়।

;

তীব্র তাপপ্রবাহ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আরও ৭ দিন বন্ধের দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটির সমন্বয়ে টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে আগামী রোববার (২১ এপ্রিল) খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে এরই মধ্যে দেশের তাপমাত্রা অসহ্য অবস্থায় পৌঁছানোয় কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি আরও ৭ দিন বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সংগঠনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, দেশের বিভিন্ন জেলা ও অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই দেশের সব স্কুল-কলেজ-মাদরাসা আগামী ৭ দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছি।

প্রসঙ্গত, এ বছর শিখন ঘাটতি পূরণে মাধ্যমিকে ১৫ দিন ছুটি কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রমজানের শুরুতে প্রায় দুই সপ্তাহ ক্লাস হয়েছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। অন্যদিকে, রমজানের প্রথম ১০ দিন ক্লাস চালু ছিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। একইভাবে সব কলেজ ও মাদরাসায়ও ছুটি কমিয়ে রমজানের শুরুর দিকে প্রায় দুই সপ্তাহ ক্লাস হয়। ছুটি শেষে রোববার থেকে পুরোদমে চালু হচ্ছে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

 

;

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার বাতাসে নেই স্বস্তির খবর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দশম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। কয়েক দিনের তীব্র গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাস আবারও অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১২১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় দশম অবস্থানে রয়েছে মেগাসিটি ঢাকা। আজ ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত। গতকাল শুক্রবারও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ছিল।

এদিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৭৮ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এ ছাড়া ১৭৩ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই, ১৬৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, এরপর নেপালের কাঠমান্ডু ১৬২ স্কোর নিয়ে আছে চতুর্থ স্থানে। ১৫৮ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে দুবাই শহর।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

 

;