বেনাপোল বন্দরে ৫ ঘণ্টা বন্ধ আমদানি-রফতানি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
বেনাপোল বন্দর

বেনাপোল বন্দর

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনার সংক্রমণ রোধে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি বন্ধ করায় প্রতিবাদ জানিয়ে ৫ ঘণ্টা আমদানি-রফতানি বন্ধ রেখেছিলেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা।

মঙ্গলবার (২২ জুন) ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের ব্যবসায়ী সংগঠন ধর্মঘট ডেকে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে। এতে বন্ধ হয়ে যায় বেনাপোল বন্দরের সাথে ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। পরে দুপুর ২টায় বাণিজ্য সচল হয়।

বেনাপোল কাস্টমস হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার ড.নেয়ামুল ইসলাম জানান, সম্প্রতি সীমান্তে করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ। প্রতিদিন আক্রান্তের হার বাড়ছে। এ অবস্থায় বন্দরের বাইরে গিয়ে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে লোকালয়ে ভারতীয় ট্রাক চালকেরা পাথর খালি করায় এ ঝুঁকি আরও বাড়ছিল। ফলে ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে এ বন্দর দিয়ে আপাতত পাথরবাহী ট্রাক প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। কিন্তু ব্যবসায়ীরা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আমদানি-রফতানি বন্ধ করে দেয়। পরে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা বসা হবে জানালে ৫ ঘণ্টা পর আবারও এপথে বাণিজ্য শুরু হয়। বন্দরের বাইরে পাথর খালাসের অনুমতি দেওয়া হবে কিনা তা ভেবে দেখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার জানান, বন্দরে এমনিতে জায়গা সংকট। এ অবস্থার মধ্যে প্রতিদিন দেড়শো থেকে দুইশো ট্রাক পাথর রাখার জায়গা নাই। এসব পাথর বন্দরে নামালে অন্য মালামাল উঠা-নামানোই বিঘ্ন ঘটবে।

পাথর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রুপালী এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি রাজিব জানান, পদ্মা সেতুর কাজে এ পাথর ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে। বন্দর কর্তৃপক্ষ বন্দরে পাথর খালাস করতে দিচ্ছেন না, আবার কাস্টমস বন্দরের বাইরে নামাতে নিষেধ করায় গত ৫ দিন ধরে পাথর আমদানি বন্ধ রয়েছে। এতে যেমন উন্নয়ন কাজ বিঘ্ন ঘটছে তেমনি তাদের অনেক লোকসানও হচ্ছে। মঙ্গলবার ভারতীয় ব্যবসায়ীরা পাথর রফতানি বন্ধের প্রতিবাদ করে অন্যান্য পণ্যের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়।

বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন জানান, প্রতিবছর এ বন্দর থেকে সরকারকে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব দেওয়া হয়। কিন্তু বন্দরে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন না হওয়ায় মারাত্মকভাবে বাণিজ্য ব্যাহত হচ্ছে। জায়গার অভাবে কখনো বাণিজ্য বন্ধ থাকছে আবার কখনো খোলা আকাশের নিচে পণ্য রাখায় রোদ, বৃষ্টিতে ভিজে পণ্যের গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে। এতে অনেক ব্যবসায়ী সুবিধা বঞ্চিত হয়ে এ বন্দর ছেড়ে চলে যাচ্ছেন অন্য বন্দরে। ফলে গত ৪ বছর ধরে এ বন্দরে আমদানি পণ্য থেকে সরকারের লক্ষ্যমাত্রা হারে রাজস্ব আসছে না।

   

সাভারের যেসব এলাকায় আজ গ্যাস থাকবে না



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেডের পাইপলাইনের জরুরি মেরামতকাজের জন্য বুধবার (২৪ এপ্রিল) ১২ ঘণ্টা সাভারের বেশ কিছু এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মোট ১২ ঘণ্টা সাভারের টংগাবাড়ী, আশুলিয়া, খেজুরবাগান, গৌরীপুর, খাগান, কুমকুমারি ও আক্রান এলাকার সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।

এ ছাড়া ওই সময়ে আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্প চাপ থাকতে পারে।

বিজ্ঞপ্তিতে গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।

;

নীলফামারীতে সার্কাসে রাত হলেই শুরু হয় অশ্লীলতা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা টটুয়ার ডাঙ্গায় সার্কাস ও যাদু প্রদর্শনীর নামে চলছে অশ্লীল নৃত্য। খোলামেলা পোশাকে এসব নাচ গানের আসরে পঙ্গপালের মতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে উঠতি বয়সের তরুণ ও যুবকরা। স্থানীয়দের অভিযোগ প্রশাসনকে জানালেও নেয়নি কোন ব্যবস্থা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) রাত ১০ টায় দি রওশন গ্রেট সার্কাসে গিয়ে দেখা যায়, সার্কাসের প্যান্ডেলের ভিতরে মেয়েদের দিয়ে খোলামেলা আপত্তিকর নাচগান প্রদর্শন করা হচ্ছে। এসব নাচগানের বেশির ভাগ দর্শক হচ্ছে উঠতি বয়সের তরুণ ও যুবকরা। বিকাল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সার্কাসের শো পরিচালনা করার থাকলেও রাত ১২ টা পর্যন্ত চলে এসব অশ্লীল নৃত্য। এতে করে রাত যতই বাড়তে থাকে সার্কাসে শুরু হতে থাকে অশ্লিল নৃত্য ।এসময় কাউকে মোবাইলে ভিডিও না করার জন্য বারবার হুশিয়ারি দেওয়া হয়।

এবিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ভবদেশ রায় বলেন, এখানে সার্কাস চলছে ভালো কথা। আমাদের বাড়ির লোকজন আসবে দেখবে কিন্তু রাত হলে অশ্লীলতা বাড়ে এলাকার সব ছেলে পড়ালেখা বাদ দিয়ে এখানে চলে আসে। যুবসমাজ এভাবে নষ্টের দিকে যাচ্ছে।

বড়ভিটা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বজলার রহমান বলেন, আমি দেশের বাইরে ছিলাম। এসে শুনি সার্কাসের কথা,সেখানে অশ্লীল কিছু হলে আমি প্রশাসনকে অবগত করব।

এবিষয়ে নীলফামারী জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোসের মুঠোফোনে খুদে বার্তা পাঠিয়ে মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

;

ময়মনসিংহে তিন দিনে ৪ জনের মৃত্যু, ধারণা হিটস্ট্রোক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহে চার উপজেলায় তিন দিনে চার জনের মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে নিহত চার জনই হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

গত রবিবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত জেলার গফরগাঁও, ভালুকা, ঈশ্বরগঞ্জ ও ফুলপুর উপজেলায় চার জনের মৃত্যু হয়।

গফরগাঁও উপজেলা স্বাস্থ কমপ্লেক্স ও নিহতের পরিবার সুত্র জানায়, গত রবিবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর উপজেলার লংগাইর ইউনিয়নের বাঘবের গ্রামের আফাজ উদ্দিন ঢালীর ছেলে ফজলুল হক ঢালী (৫৬) বাজার করে বাড়িতে ফিরে টয়লেটে যান। টয়লেট থেকে ফিরতে দেরি হওয়ায় তার মা টয়লেটের টয়লেটের দরজা খুলে দেখেন ফজলুল হক সেখানে উপুর হয়ে পড়ে আছেন। পরে তার মায়ের ডাক-চিৎকারে পরিবারের লোকজন হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

গফরগাঁও পরিবার পরিকল্পনা ও উপজেলা স্বাস্থ কর্মকর্তা দেবাশীষ রাজবংশী বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই ফজলুল হক ঢালির মৃত্যু হয়েছে। যে কারণে মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। তবে, অতিরিক্ত গরমে এমনটা হতে পারে বলেও ধারণা করেন তিনি।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বিকাল পৌনে ৫ টার দিকে জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার জাটিয়া ইউনিয়নের সুটিয়া বাজারের রমজান খলিফা (৫৫) নিজের দোকানে বসে কাজ করছিলেন। হঠাৎ তিনি শরীর খারাপ লাগছে বলে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয় টের পেয়ে মাথায় পানি দিতে শুরু করলে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

ইউপি সদস্য মিজানুর রহমান বলেন, হঠাৎ করেই রমজান অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। তবে, হাসপাতালে নেয়া হয়নি বা পুলিশকেও বিষয়টি জানানো হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে হিটস্ট্রোকে মারা গেছেন। তিনি একই ইউনিয়নের পাইস্কা গ্রামের বাসিন্দা।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে জেলার ফুলপুর উপজেলায় কয়রা ইউনিয়নের ইমাতপুর গ্রামে শিল-পাটা কাটার কাজ করছিলেন রমজান আলী। হঠাৎ সেখানে অসুস্থ হয়ে ঘটনাস্থলেই রমজান আলী মারা যান।

নিহত রমজান আলী রমজান আলী তারাকান্দা উপজেলার ৩ নম্বর কাকনী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়াডের বগীরপাড়া গ্রামের মৃত শুকুর মাহমুদের ছেলে।

তারাকান্দা বগীপাড়া এলাকার সাবেক ইউপি সদস্য মো. তরিকুর রহমান খন্দকার রাশেদ বলেন, রমজান আলী গ্রামে গ্রামে ঘুরে মশলা ভাটার শিলপাটা কাটায় হস্থশিল্পী শ্রমিকের কাজ করত। প্রতিদিনের মত আজ সকালে সে বাড়ি থেকে কাজে বের হয়ে পাশ্ববর্তী ফুলপুর উপজেলার ইমাতপুরে যায়। সেখানে কাজ করা অবস্থায় দুপুরে প্রচন্ড গরমে সে স্ট্রোক করে মারা যায়।

উপজেলা স্বাস্থ‍্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. হুমায়ন কবীর বলেন, হাসপাতালে আসার আগেই রমজান আলীর মৃত্যু হয়েছে। তবে তাঁর মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যায়নি। ধারনা করা যায় অতিরিক্ত গরমে হিটস্ট্রোকে বা অন্য কোন কারণে তাঁর মৃত্যু হতে পারে।

একই দিন সকালে জেলার ভালুকা উপজেলায় কামরুল ইসলাম (৩০) নামে এক গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত কামরুল ইসলাম জেলার গৌরীপুর উপজেলার রায় শিমুল গ্রামের মোহাম্মদ আবদুল্লাহ'র ছেলে। সে ভালুকার মাস্টার বাড়ি এলাকার পুর্বাশা নিট কম্পোজিট লিমিটেডে চাকরী করতেন।

ভালুকা শিল্প পুলিশের এএসআই মোহাম্মদ মানিকুজ্জামান বলেন, নিহত কামরুল ইসলাম ভালুকায় বসবাস করে পুর্বাশা নিট কম্পোজিট লিমিটেডে চাকরী করতেন। ঘটনার দিন সকালে কামরুল অসুস্থ অবস্থায় তার ভাইকে নিয়ে গার্মেন্টস যান। গার্মেন্টসে গিয়ে কর্তব্যরত নার্সকে অসুস্থতার কথা বলে ছুটি নিয়ে চলে আসেন। সেখান থেকে কামরুল ইসলাম প্রথমে চুরখাই কমিনিউনিটি বেজড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক দ্রুত তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কামরুলকে মৃত ঘোষণা করেন।

এএসআই মোহাম্মদ মানিকুজ্জামান বলেন, কামরুল আগে থেকেই হার্টের রোগী ছিলেন। সকালে মুলত তার ভাইকে নিয়ে ছুটি নিতে গার্মেন্টসে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে চিকিৎসা নিতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান।

;

উপজেলা নির্বাচন: লোহাগড়ায় ১৩ জনের মনোনয়ন বৈধ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নড়াইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জনসহ ১৩ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করেছেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা।

এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস- চেয়ারম্যান (পুরুষ) পদে ৫ জন, ভাইস- চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে ২ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা হয়েছে।

দ্বিতীয় ধাপে ১৬১ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ২১ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাছাই হয় ২৩ এপ্রিল এবং প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল এবং ভোট গ্রহণ ২১মে।

চেয়ারম্যান পদে ৭জনের মধ্যে ৬ জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। তারা হলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সিকদার আব্দুল হান্নান রুনু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ৪ নং নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এ.কে. এম ফয়জুল হক রোম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ৬ নং জয়পুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এস এম শরিফুল আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মুন্সী নজরুল ইসলাম (সাবেক নিবন্ধক- আই.জি.আর), উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য শেখ সাজ্জাদ হোসেন মুন্না এবং বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নড়াইল শাখার সভাপতি মো: তারিকুল ইসলাম উজ্জ্বল। চেয়ারম্যান পদে ৭ জনের মধ্যে একমাত্র আওয়ামী লীগ নেতা মো: আইয়ুব হোসেনের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।

অপরদিকে ভাইস-চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে মনোনয়ন বৈধ হয়েছেন ৩ জনের মধ্যে ২ জন। তারা হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, জেলা আওয়ামী মহিলা যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা ইয়াসমিন ইতি এবং মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী মিসেস কনিকা ওছিউর।

ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) পদে একমাত্র প্রার্থী পৌর মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী মোছা: কাকলি বেগমের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে।

দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে লোহাগড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ২১০৭৬৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১০৫৭৮৫ জন এবং মহিলা ভোটার সংখ্যা ১০৪৯৮৩ জন। এই উপজেলা ১২ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভা নিয়ে গঠিত।

;