প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিনে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বই ‘শেখ হাসিনা: বিমুগ্ধ বিস্ময়’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে বই তুলে ‍দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে বই তুলে ‍দিচ্ছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে প্রকাশিত হয়েছে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের নতুন বই ‘শেখ হাসিনা: বিমুগ্ধ বিস্ময়’।

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে বইটি তুলে দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। নিউইয়র্কের লোটে নিউইয়র্ক প্যালেস হোটেলে বইটি হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।

ড. মোমেন সম্পাদিত এ গ্রন্থে রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাহিত্যিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার গুণী ও বিদগ্ধজনের ৭৫টি লেখা স্থান পেয়েছে। এতে শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত জীবন, রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ও বহুমাত্রিক নেতৃত্বের নানা দিক তুলে ধরা হয়েছে। চন্দ্রাবতী একাডেমি প্রকাশিত এ বইয়ে প্রধানমন্ত্রী এক উজ্জ্বল, ত্যাগী, দূরদর্শী ও সৃষ্টিশীল নেতৃত্বের প্রতিভূ হিসেবে চিত্রিত হয়েছেন।

ড. মোমেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বে ছয় বছর জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। পেশাগত প্রয়োজনে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সফর করেছেন এবং বিচিত্র মানুষের সংস্পর্শে আসার সুযোগ পেয়েছেন। এই বইয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার লেখায় ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সাদামাটা জীবনের একটা তুলনামূলক চিত্র অঙ্কন করেছেন।

এ গ্রন্থ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সংগ্রামী জীবন ও উন্নয়নের দৃষ্টিভঙ্গি দেশবাসীর মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্দেশে বইটি প্রকাশিত হয়েছে। শেখ হাসিনা কথা নয়, কাজে বিশ্বাসী। লক্ষ্য অর্জনে কখনও পিছপা হননি তিনি। তাঁর অক্লান্ত প্রয়াসে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। এদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি আজ বিশ্ববাসীর কাছে এক বিস্ময়।

ড. মোমেন বলেন, ২০২১ সালে ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী’ ও ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী’ আমরা একসাথে উদযাপন করছি। একই বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। তিনটি বিষয়ই বাঙালি ও বাংলাদেশের জন্য গৌরব আর অহংকারের।

ড. মোমেন পেশাগত জীবনে দীর্ঘদিন অধ্যাপনায় নিযুক্ত ছিলেন। পেশাগত ব্যস্ততার মাঝে সময় পেলেই তিনি বই পড়েন ও লেখালেখি করেন। তার গ্রন্থিত ও সম্পাদিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে ‘জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ: শেখ হাসিনা’, ‘বাংলাদেশ- একুশ শতকের পররাষ্ট্রনীতি: উন্নয়ন ও নেতৃত্ব’, ‘বাংলাদেশ: রোড টু ডেভেলপমেন্ট’, ‘বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি নয়’, ‘বাংলাদেশ মার্চিং ফরোয়ার্ড’, ‘বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ’, ‘বাংলাদেশ: উন্নয়ন ও ভবিষ্যত সম্ভাবনা’, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা: প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’, ‘বঙ্গবন্ধুর ভাষণ সমগ্র ১৯৫৫-১৯৭৫’, ‘বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা: বাংলাদেশের উন্নয়ন ভাবনা ও কূটনীতি’, ‘টেকসই উন্নয়নের পথে অভিযাত্রা: বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা’, ‘সাউথ সাউথ কো-অপারেশন: ফাইন্যান্সিং এসডিজি’, ‘বাংলাদেশ কান্ট্রি অব এমপাওয়ারিং পিপল’, ‘বাংলাদেশ: ফোরটি ইয়ারস ইন দ্যা ইউএন’। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নানা গবেষণাগ্রন্থে তাঁর প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধের সংখ্যা আড়াইশ’রও বেশি।

   

প্রয়োজন না হলে ঘরের বাইরে নয়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন

  • Font increase
  • Font Decrease

শিশু ও বয়স্কদের প্রয়োজন না হলে ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে সাভারে সিআরপি নার্সিং কলেজের এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আমি শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি, আমরা আরও এক সপ্তাহ স্কুলগুলো বন্ধ রাখার কথা বলেছি। আমাদের কিছু নির্দেশনা আছে, স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে সেগুলো সব জায়গায় দেওয়া হবে। যারা বয়স্ক ও শিশু তারা যেন প্রয়োজন না থাকলে ঘরের বাইরে না যায়।

স্বাস্থ্যখাতে কি কি চ্যালেঞ্জ রয়েছে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রথম চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে চিকিৎসা ব্যবস্থা পৌঁছে দেওয়া। প্রত্যেকটা হেলথ কমপ্লেক্সকে, কমিউনিটি ক্লিনিককে উন্নত করতে হবে, যেন সাধারণ মানুষ গ্রামেই চিকিৎসা পায়।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন সিআরপি প্রতিষ্ঠাতা ড. ভ্যালেরি টেইলর, সিআরপির নির্বাহী পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর নকল করে ‘জাল সনদ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ’অবিবাহিত সনদ’ তৈরি করে সেই সনদের মেয়াদ বৃদ্ধি করতে গিয়ে আটক হয়েছেন এক যুবক। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে তাকে জেলা প্রশাসনের কার্যালয় থেকে আটক করা হয়।

আটককৃত ওই ব্যক্তির নাম মোহাম্মদ আকতার (৪৯)। সে সন্দ্বীপ উপজেলার মাইটভাঙ্গা গ্রামের শহিদুল্লাহ সর্দ্দারের ছেলে। বর্তমানে সে হালিশহর থানার আই ব্লকে ভাড়ায় থাকছে।

পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে সাড়ে ১২টার দিকে জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে গিয়ে স্টাফ অফিসার, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. আল আমিন হোসেনের কাছে জনৈক মো. কামারুল হাসানের ‘অবিবাহিত সনদ’ এর মেয়াদ বৃদ্ধি করার জন্য আবেদন করে অভিযুক্ত আকতার। 

এরপর শনাক্ত হয় যে, ওই সনদটি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের স্বাক্ষর নকল করে তৈরি। প্রতারণার উদ্দেশ্যে সেটির মেয়াদ বৃদ্ধির চেষ্টা করা হয়।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম ওবায়েদুল হক বলেন, আসামির বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

 



;

৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কয়েকদিন ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ বয়ে যাচ্ছে। ভরা গ্রীষ্মের বৈশাখের তাপমাত্রার পারদ দিন দিন ঊর্ধ্বগামী হচ্ছে। এবার তীব্র তাপদাহ থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে এ জেলায়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ।

গত বছর এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এ তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। এদিকে, তীর্যক সূর্যের কড়া রোদের তেজে ঝলসে যাচ্ছে চারদিক। গনগনে রোদের আগুনে পুড়ে যাচ্ছে প্রাণ ও প্রকৃতি। টানা খরতাপে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রাও ছন্দপতন ঘটছে।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, ঈদের পরদিন ১২ এপ্রিল থেকেই চুয়াডাঙ্গা জেলায় তাপপ্রবাহ শুরু হয়। যা এখনো অব্যাহত রয়েছে। প্রতিদিনই তাপমাত্রা বেড়ে চলতি মৌসুমের রেকর্ড ভাঙছে। আজ শনিবার দুপুর ১২টায় চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ১৮ শতাংশ। বেলা তিনটায় তাপমাত্রা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ। যা অতি তীব্র তাপপ্রবাহ।

গত শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বুধবার (১৭ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, টানা তীব্র তাপপ্রবাহের পর এবার তাপমাত্রা আরও বেড়ে অতি তীব্র তাপদাহ শুরু হয়েছে। আজ বেলা তিনটায় চুয়াডাঙ্গায় ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। বৃষ্টি না হওয়ায় এ তাপপ্রবাহ চলছে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাছাড়া মার্চ-এপ্রিল মাসে এমনিতেই এ জেলার গড় তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। আপাতত বৃষ্টির কোনো পূর্বাভাস নেই। তবে কালবৈশাখী ঝড় হলে তার সঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে। যা আগে থেকে বলা সম্ভব নয়।

টানা তাপদাহের ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের জনপদ। সাধারণ মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বাইরে বের হচ্ছেন না। সড়ক-মহাসড়কে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় যান চলাচল অনেক কম। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এক প্রকার জনমানব শূন্য হয়ে পড়ছে সড়কগুলো। এছাড়া এই বৈরি আবহাওয়ায় কৃষির ওপর ব্যাপক প্রভাব পড়ছে। জমিতে পানি সেচের বাড়তি খরচ মেটাতে গিয়ে কৃষকের নাভিশ্বাস অবস্থা।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মাখালডাঙ্গা ইউনিয়নের কৃষক আজিবর রহমান জানান, তীব্র তাপদাহে ধানের জমি শুকিয়ে ফাটল দেখা দিয়েছে। ধানগাছও কড়া রোদে শুকিয়ে যাচ্ছে। জমিতে পানি ধরে রাখতে প্রতিদিনই শ্যালোমেশিন দিয়ে সেচ দিতে হচ্ছে। এতে আমাদের মোটা অংকের টাকা গুনতে হচ্ছে। মনে হচ্ছে, এ বছর লোকসানের মুখে পড়তে হবে।

জীবননগর উপজেলার পোল্ট্রি খামারি আব্দুস সালাম জানান, এই গরমে প্রতিদিনই হিট স্ট্রোকে মুরগি মারা যাচ্ছে। ফ্যান চালু রেখেও তেমন ভালো ফল পাওয়া যাচ্ছে না। এরকম অবস্থা চলতে থাকলে আর্থিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হতে হবে।

;

রাইদা পরিবহনের ঘাতক বাসচালক গ্রেফতার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিমানবন্দর সংলগ্ন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে বেপরোয়া গতিতে চলমান রাইদা পরিবহনের বাসের চাপায় পিষ্ট হয়ে সিভিল অ্যাভিয়েশনের ইঞ্জিনিয়ার মাইদুল ইসলামের নির্মম মৃত্যুর ঘটনায় ঘাতক বাসচালক হাসানকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে বরিশালের হিজলা উপজেলা র‍্যাব-১ ও র‍্যাব-৮ এর যৌথ অভিযানে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার সিনিয়র সহকারী পরিচালক ইমরান খান।

তিনি বলেন, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে রাইদা পরিবহনের একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তৃতীয় টার্মিনালের নিরাপত্তা বাউন্ডারি ভেঙে ঢুকে যায়। এসময় রাস্তা দিয়ে মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন সিভিল অ্যাভিয়েশনের সিনিয়র সাব অ্যাসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মাইদুল ইসলাম। তার মোটরসাইকেলটি রাইদা পরিবহনের বাসটির নিচে চলে যায়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পরপরই ঘাতক বাসের চালক ও তার সহকারী পলিয়ে যায়।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে রাজধানীর উত্তরায় র‌্যাব-১ এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার বিকেল পাঁচটায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানাবেন র‌্যাব-১ উপ-অধিনায়ক।

;