নদীতে বিলীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ২৭৯ শিক্ষার্থী বিপাকে



তোফায়েল হোসেন জাকির, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
নদীতে বিলীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

নদীতে বিলীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

  • Font increase
  • Font Decrease

যমুনা নদীর ভাঙনে বিলীন হয়েছে গাইবান্ধার গজারিয়া ইউনিয়নের জিয়াডাঙ্গা কমিউনিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ফলে স্থানান্তর করা হয় অন্য ইউনিয়নে। এতে করে ১২ সেপ্টেম্বর সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হলেও, ওই বিদ্যালয়ের ভর্তিকৃত ২৭৯ কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে না পারায় বিপাকে পড়েছে। কোমলমতি এসব শিক্ষার্থীদের কথা ভেবে উত্তর ঝানঝাইর অথবা পূর্ব চর গজারিয়াতে স্কুলটি স্থাপন করার দাবি জানিয়ে গত ২২ সেপ্টেম্বর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসার বরাবরে আবেদন করেছে অভিভাবকসহ এলাকাবাসী।

সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর ) খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গজারিয়া ইউনিয়নের জিয়াডাঙ্গা মৌজার ভোটার বর্তমানে উড়িয়া ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামে বসবাসকারী মৃত. জমশের আলী ভূঁইয়ার ছেলে মো. শামছুল হক ভূঁইয়ার আবেদনের প্রেক্ষিতে রাতের আধারে ১ সেপ্টেম্বর উত্তর ঝানঝাইর থেকে ৩ কিলোমিটার উত্তরপূর্বে চর রতনপুর মৌজায় জিয়াডাঙ্গা কমিউনিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করা হয়।

ফাঁকা স্থানে কোন রকমে একটি টিনের ছাপড়া তুলে ক্লাস নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু সেখানে কোন শিক্ষার্থী নেই। ৫ জন শিক্ষকের মধ্যে প্রধান শিক্ষকসহ চারজন শিক্ষক বসে আছে। একজন শিক্ষক পিটিআইতে আছেন। কারণ যে এলাকায় স্কুল স্থানান্তর করা হয়েছে সেখানকার কোন ছাত্র-ছাত্রী নেই। জিয়াডাঙ্গা কমিউনিটি বিদ্যালয়ের ভর্তিকৃত ২৭৯ কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নদীপার হয়ে তিন কিলোমিটার দূরে গিয়ে ক্লাস করতে আসবে না।

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ববিতা আক্তার জানায়, দীর্ঘদিন করোনা ও বন্যার কারণে স্কুল বন্ধ ছিলো। ১২ সেপ্টেম্বর স্কুল খোলার ঘোষণায় খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু স্কুল খোলার দিন স্কুলে এসে দেখি আমাদের গ্রামে আর স্কুল নেই। বাবাকে স্কুলের কথা জিজ্ঞেস করতে বাবা বলেন, তোদের স্কুল রতনপুরে নিয়ে গেছে। আর স্কুলে যেতে হবে না।

তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী শরিফুল ইসলাম বলেন, আমাদের স্কুল নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। স্কুলের জিনিসপত্র করে পশ্চিম ঝানঝাইর রাখা ছিল। কিন্তু আমরা পড়ে জানতে পারি আমাদের স্কুল অনেক দূরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমরা কিভাবে এতো দূরে গিয়ে পড়াশোনা করব।

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী শরিফা আক্তারের পিতা শহিদুল ইসলাম বলেন, কিছু স্বার্থন্বেষী মহল সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. কামরুজ্জামানের যোগসাজসে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটি ও অভিভাবকদের অজান্তে নদীর ওপর প্রান্তে ৩ কিলোমিটার দূরে বিদ্যালয় গৃহের মালামাল ২নং উড়িয়া ইউনিয়নের চর রতনপুরে স্থানান্তর করা হয়।

এ প্রসঙ্গে আবেদনকারী মো. শামছুল হক ভুঁইয়া বলেন, রতনপুর নয়, মূলত জিয়াডাঙ্গা মৌজাটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ায় ২০১৭ সালে গলনা মৌজায় বিদ্যালয়টি গড়ে তোলা হয় এবং পুনরায় ভেঙে গেলে জড়োসড়ো করে রাখা হয়। বর্তমানে জিয়াডাঙ্গা মৌজাটি পুনরায় চর ভরাট হওয়ায় পূর্বের স্থান জিয়াডাঙ্গা মৌজায় বিদ্যালয় স্থানান্তর করা হয়।

জিয়াডাঙ্গা কমিউনিটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. জয়নাল আবেদীন জানান, গত তিন মাস আগে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ক্যাচম্যান এলাকা দক্ষিণ ঝানঝাইর মৌজা নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যায়। স্কুল ঘর, চেয়ার-ব্রেঞ্চসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রাখা হয় পশ্চিম ঝানঝাইরে। পশ্চিম ঝানঝাইরে না হলেও ঝানঝাইর সংলগ্ন পূর্ব চর গজারিয়াতে বিদ্যালয়টি স্থাপন করা যেত। কোন অদৃশ্য কারণে বিদ্যালয়টি ওই স্থানে নিয়ে যাওয়া হলো তা আমার বোধ্যগম নয়।

প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মো. আকরাম হোসেন বলেন, ১৯৯১ সালে স্থাপন করা হয় বিদ্যালয়টি। তারপর থেকে চারচালা দু’টি টিনের ঘরে শিক্ষা কার্যক্রম চলছিল। তিনি আরও বলেন, দুই তিন মাস আগে বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় যমুনার ভাঙন দেখা দেয়। ভাঙনের কারণে বিদ্যালয়টি অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা নিয়মিত প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হলেও কোন ছাত্র-ছাত্রী স্কুলে আসে না। কারণে হিসেবে তিনি বলেন, পূর্বের শিক্ষার্থীরা তিন কিলোমিটার পথ পেরিয়ে এখানে আসবে না। সেজন্য ২৭৯ জন শিক্ষার্থীর জীবন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।

ফুলছড়ি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কফিল উদ্দিন বলেন, মো. শামছুল হক ভুঁইয়ার আবেদনের প্রেক্ষিতে সহকারী শিক্ষা অফিসার মো. কামরুজ্জামানের মাধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে এবং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিএম সেলিম পারভেজের পরামর্শক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি ওই স্থানে স্থানান্তর করা হয়। জিয়াডাঙ্গা মৌজায় কোন জায়গা না থাকায় এটি করা হয়েছে।

   

অপপ্রচার রোধে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নেওয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অপতথ্য ও অপপ্রচার রোধে ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দফতর কক্ষে তার সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মার সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।

তিনি আরও বলেন, অপতথ্য ও অপপ্রচারের ব্যাপারে ভারতের যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাদের অভিজ্ঞতা, প্রক্রিয়া ও পদ্ধতিগুলো দুই দেশের মধ্যে বিনিময় করা হবে। এখানে কোন প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হলে সে জায়গায় পারস্পরিক সহযোগিতা বিষয়েও আলাপ হয়েছে। চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন খাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে। 

প্রতিমন্ত্রী এ সময় সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট যে যে ক্ষেত্রে পারস্পারিক সহযোগিতার সুযোগ আছে, সে বিষয়গুলো নিয়ে ভারতের হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে পারস্পারিক সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশ উপকৃত হবে। চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনের ক্ষেত্রে ভারতের যেসব অভিজ্ঞতা রয়েছে সেগুলো আমরা যথাসম্ভব নেয়ার চেষ্টা করব যাতে আমরা এসব ক্ষেত্রে আরও উন্নয়ন করতে পারি।

তিনি এ সময় আরও বলেন, বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) দুই ঘণ্টাব্যাপী একটি সমসাময়িক আন্তর্জাতিক সংবাদ বিশ্লেষণ ও সংবাদ উপস্থাপন আমরা শুরু করতে যাচ্ছি। আন্তর্জাতিক মানে বিটিভিতে যে দুই ঘণ্টার কার্যক্রম শুরু করা হবে সেখানে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের খবরাখবর থাকবে এবং বিশ্ব সংবাদ থাকবে। এ বিষয়ে ভারতের সংবাদ সংস্থাগুলো বিশেষ করে এএনআই (এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল)-এর সঙ্গে পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করা যায় কীনা সে বিষয়টি নিয়ে হাইকমিশনারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বিটিভির এ কার্যক্রম দিয়ে আমরা ভারতীয় দর্শকদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করব।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ভারতের চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের সঙ্গে একটা সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করা, বিভিন্ন অভিজ্ঞতা বিনিময় ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আয়োজন, দুই দেশের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত মুজিব: একটি জাতির রূপকার চলচ্চিত্রের মতো আরও এ রকম চলচ্চিত্র যৌথ প্রযোজনা নির্মাণের সুযোগ আছে কীনা তা খতিয়ে দেখার বিষয়গুলো আলোচনা হয়েছে।

দর্শক চাহিদার আলোকে দুই দেশের মধ্যে চলচ্চিত্র বিনিময়ের বিষয়টিও এ সময় উল্লেখ করেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।

;

পাইপে ফাটল, কর্ণফুলী পেপার মিলে পানি সরবরাহ বন্ধ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,রাঙামাটি
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত বিসিআইসির অন্যতম কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলে (কেপিএম) গত ৩ দিন ধরে মিল এলাকা এবং আবাসিক এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে তীব্র গরমে পানির অভাবে এখানে বসবাসরত অফিসার, শ্রমিক, কর্মচারী এবং তাদের পরিবারের জীবনযাত্রা দুর্বিসহ হয়ে পড়েছে।

কেপিএম এর জিএম (এডমিন) আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, মিলে পানি সরবরাহের জন্য বারঘোনিয়া গেইট সংলগ্ন ফরেস্ট চেক পোস্ট এলাকায় বিশালাকার যে পাইপ রয়েছে সেই পাইপে ফাটল দেখা দিয়েছে। সেই ফাটল দিয়ে অনবরত পানি বের হতে থাকলে ফাটল সারানোর জন্য গত মঙ্গলবার হতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কেপিএম এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি কারখানা এবং আবাসিক এলাকায় বসবাসরত জনগণকে অবহিত করা হয়েছে।

কেপিএম এর প্রধান প্রকৌশলী আবুল কাশেম রনি বলেন, আনুমানিক ১৯৪৮ সালে মাটির প্রায় ১৫ ফুট গভীরে এই পানির পাইপ বসানো হয়েছিল। এই পাইপ ব্যবহার করে কেপিএম এর পানি সরবরাহ করে কাগজ উৎপাদন সহ আবাসিক এলাকায় পানির প্রয়োজন মেটানো হতো। এই পাইপ লাইনে ফাটল ধরায় গত মঙ্গলবার হতে কেপিএম এলাকায় পানি সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে এবং সাময়িক উৎপাদন বন্ধ রাখা হয়েছে। আমরা আশা করছি বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে বা আগামীকাল শুক্রবার সকালের মধ্যে পাইপ লাইন মেরামত করে পানি সরবরাহ স্বাভাবিক করতে পারব এবং উৎপাদনে ফিরতে পারব।

কেপিএম আবাসিক এলাকায় বসবাসরত মিলের সিবিএ সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, পানি বন্ধ থাকায় আবাসিক এলাকায় বসবাসরত শ্রমিক কর্মচারী এবং কর্মকর্তারা সাময়িক অসুবিধার সম্মুখীন হয়েছেন। মিল কতৃপক্ষ দ্রুত এর সংস্কার কাজ করছেন বলে তিনি জানান।

এদিকে কেপিএম এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ( এমডি) মো. আব্দুল হাকিম মিলের বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে ফাটল এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে সংশ্লিষ্টদের দ্রুত পাইপ লাইন মেরামত করার নির্দেশনা দেন।

;

পলাশে প্রাণিসম্পদ মেলা উপলক্ষে খামারিদের সম্মাননা প্রদান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

"প্রাণি সম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ " এই প্রতিপাদ্যে নরসিংদীর পলাশে অনুষ্ঠিত হয়েছে দিনব্যাপী প্রাণিসম্পদ মেলা।

সোমবার (১৮ এপ্রিল) এ লক্ষ্যে পলাশ উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনার মাঠে মেলা উপলক্ষে উপজেলার খামারিদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পলাশ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ শফিকুল আলমের সভাপতিত্বে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল্লাহ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আয়েশা আক্তার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা কাউসার আলম সরকার, প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ডাক্তার আবু তাহের, মৎস্য কর্মকর্তা শফিকুল আলম, উপজেলা শিক্ষক প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা বোরহানউদ্দিন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ সাজু আর রহমান সহ উপজেলার অন্যান্য কর্মকর্তা ও খামারীগণ উপস্থিত ছিলেন। পরে অতিথিরা মেলায় আগত খামারিদের স্টল পরিদর্শন করেন।

পরে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ২০ জন খামারিদের মাঝে সম্মাননা স্বরূপ সনদপত্র প্রদান করা হয়।

;

রংপুরে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
রংপুরে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ

রংপুরে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খাঁন সোহেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে রংপুর মহানগর বিএনপি।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে গ্র্যান্ড হোটেল মোড়স্থ দলীয় কার্য্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এতে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সামুর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুস সালাম, জেলা যুবদল সভাপতি নাজমুল আলম নাজু, মহানগর মহিলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট রেজেকা সুলতানা ফেন্সি ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ইমরান হোসেনসহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

এসময় বক্তারা অবিলম্বে বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খাঁন সোহেলের সব মামলা প্রত্যাহার ও মুক্তির দাবি জানান।

;