সিলেট বিভাগে নৌকার টিকিট পেলেন যারা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সিলেট বিভাগের ৭৭টি ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে আওয়ামী লীগ। সোমবার (২৫ অক্টোবর) বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গণভবনে অনুষ্ঠিত মনোনয়ন বোর্ডের সভায় দলীয় মনোনীত প্রার্থীদের নামের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়।

দলীয় মনোনীত প্রার্থীরা হচ্ছেন

সিলেট: জেলার দক্ষিণ সুরমা উপজেলার সিলামে শাহ ওলিদুর রহমান, লালাবাজারে মো. তোয়াজ্জিদুল হক তুহিন, জালালপুরে ওয়েস আহমদ, মোগলাবাজারে মো. সদরুল ইসলাম ও দাউদপুর ইউনিয়নে আতিকুল হক। জৈন্তাপুর উপজেলার জৈন্তাপুরে আব্দুর রাজ্জাক, চারিকাটায় সিরাজুল ইসলাম, দরবস্তে মো. কুতুব উদ্দিন, ফতেপুরে মো. রফিক আহমদ ও চিকনাগুলে মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী। গোয়াইনঘাট উপজেলার ডুবারিতে সুবাস দাস, তোয়াকুলে মো. লুকমান, নন্দিরগাঁওয়ে এস. কামরুল হাসান আমিরুল, ফতেপুরে মো. নাজিম উদ্দিন, লেংগুড়ায় মো. মুজিবুর রহমান ও রুস্তমপুরে মো. হেলাল উদ্দিন।

সুনামগঞ্জ: জেলার সদর উপজেলার রঙ্গারচরে আব্দুল মজিদ, সুরমায় মো. আব্দুস সাত্তার, জাহাঙ্গীরনগরে মো. মোকসুদ আলী, মুল্লাপাড়ায় মো. মনির উদ্দিন, কাঠইরে মো. বুরহান উদ্দিন, মোহনপুরে সিতেশ রঞ্চন দাস তালুকদার, গৌরাংয়ে সালমা আক্তার চৌধুরী, লক্ষণশ্রীতে মো. মিজানুর রহমান ও কুরবাননগর ইউনিয়নে মো. শামসুদ্দিন। দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার জয়কলসে মো. মাছুম মিয়া, শিমুলবাগে মিজানুর রহমান জিতু, পাথারিয়ায় সামসুল ইসলাম রাজা, দরগাহপাশায় মো. মনির উদ্দিন, পূর্বপাগলায় মো. রাসিকুল ইসলাম, পশ্চিম পাগলায় মো. জগলুল হায়দার, পূর্ব বীরগাঁওয়ে রিয়াজুল ইসলাম এবং পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়নে দেবাংশু শেখর দাস।

মৌলভীবাজার: জেলার বড়লেখা উপজেলার বর্ণিতে মো. জুবায়ের হোসেন, দাশেরবাজারে মো. জিয়াউর রহমান, নিজবাহাদুরপুরে মো. ময়নুল হক, উত্তর শাহবাজপুরে রফিক উদ্দিন আহমদ, দক্ষিণ শাহবাজপুরে নাহিদ আহমদ, বড়লেখায় সালেহ আহমদ, তালিমপুরে বিদ্যুৎ কান্ত দাস, দক্ষিণভাগ উত্তরে এনাম উদ্দিন, সুজানগরে মো. সাহেদুল মজিদ, দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়নে সুব্রত কুমার দাস। কুলাউড়া উপজেলার বরমচালে আবুল হোসেন খসরু, ভুগশিমইলে মো. মইনুল ইসলাম, ভাটেরায় জুবায়ের সিদ্দিকী, জয়চন্ডিতে আব্দুর রব মাহাবুব, ব্রাক্ষ্মণবাজারে মো. মমদুদ হোসেন, কাদিপুরে ছালিক আহমদ, কুলাউড়ায় মুছাদ্দিক আহমদ নুমান, রাউতগাঁওয়ে মো. আকবর আলী, টিলাগাঁওয়ে মো. আব্দুল মালিক, হাজিপুরে ওয়াদুদ বক্স, শরিফপুরে মো. চিনু মিয়া, পৃথিমপাশায় মো. আব্দুল মনাফ ও কর্মধা ইউনিয়নে মো. আতিকুর রহমান।

হবিগঞ্জ: জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার বড়ভাকৈর পশ্চিমে সমর চন্দ্র দাস, বড়ভাকৈর পূর্বে মো. আক্তার মিয়া, ইনাতগঞ্জে মো. আসাবুর রহমান, দিঘলবাঘে মো. আবু সাইদ, আউশকান্দিতে মো. দিলোয়ার হোসেন, কুর্শি ইউপিতে আলী আহমদ, করগাঁওয়ে মজলুর রহমান, নবীগঞ্জ সদরে মো. হাবিবুর রহমান, বাউশায় মো. আবু সিদ্দিক, দেবপাড়ায় মো. আব্দুল মুহিত চৌধুরী, গজনাইপুরে মো. সাবের আহমদ চৌধুরী, কালিয়ারভাঙায় ফরহাদ আহমেদ ও পানিউনদা ইউনিয়নে মো. ইজাজুর রহমান। হবিগঞ্জ সদর উপজেলার লুকরায় আহাম্মদ আলী, রিচিতে আব্দুর রহিম, তেঘরিয়ায় আলহাজ এম এ মুতালিব, পৈলে সাহেব আলী, গোপায়ায় নুরুজ্জামান চৌধুরী, রাজিউড়ায় বদরুল করিম দুলাল, নিজামপুরে মো. আব্দুল আউয়াল তালুকদার ও লস্করপুরে মো. মাহবুবুর রহমান হিরো।

তফসীল অনুযায়ী মনোনয়ন দাখিলের শেষ তারিখ ২ নভেম্বর, বাছাই ৪ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১১ নভেম্বর। আর ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ২৮ নভেম্বর।

   

সাতক্ষীরার গাবুরায় অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার শ্যামনগরের গাবুরায় সাইফুলের মৎস্য ঘের সংলগ্ন কালভার্টের উপর থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির (৩০) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এলাকাবাসী জানায়, নিহত ওই ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় গত কয়েকদিন এলাকায় ঘোরাফেরা করছিলেন। অজ্ঞাত ব্যক্তি হিন্দু (সনাতন ধর্মের) বলে জানান এলাকাবাসী।

শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউপি চেয়ারম্যান জি.এম মাসুদুল আলম জানান, সকালে সোরা এলাকার সাইফুলের মৎস্য ঘের সংলগ্ন কালভার্টের উপরে ওই ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা তাকে খবর দিলে তিনি স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে মৃত অজ্ঞাত ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন।

পরিচয় শনাক্ত করা না গেলে বেওয়ারিশ হিসেবে মরদেহ আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।

;

সাভারে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারে ডাকাতির প্রস্তুতির সময় ৮ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এসময় তাদের কাছ থেকে চাপাতি, ছুরিসহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) গ্রেফতারকৃতদের আদালতে পাঠায় ডিবি পুলিশ। এর আগে দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের ব্যাংক কলোনীর সাভার মডেল মসজিদ সংলগ্ন ফুটওভার ব্রিজের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মানিকগঞ্জের মো. রতন (৩৫), টাঙ্গাইলের মো. রানা মিয়া (৪০), ময়মনসিংহের মো. মিলন (১৯), ঠাকুরগাঁওয়ের মো. মুরাদ (২৮), মুরাদের ভাই মো. আরিফুল ইসলাম (৩১), সাভারের ছোট বলিমেহের এলাকার মো. আব্দুল আলীম (৩৬), মানিকগঞ্জের মো. মানিক (৩৫) ও সাভারের বনপুকুর এলাকার মো. রনি (৩০)।

তাদের কাছ থেকে ৪টি চাপাতি, ১টি সুইচ গিয়ার, ১টি দা, ১টি লোহার পাইপ ও ১টি কাঠের স্ট্যাম্প উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে অনেকেই ভাসমান ছিলেন। বাকিরা বাসা ভাড়া নিয়ে সাভারের বিভিন্ন এলাকায় ডাকাতি ও ছিনতাইসহ নানা অপরাধ করত।

ঢাকা জেলা উত্তর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি) রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিপ্লব বলেন, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা আছে। তাদের তথ্য ঘেটে দেখা হচ্ছে, তদন্ত করে তাদের সাথে আর কেউ জড়িত পেলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।

;

হালদায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৪ জনকে কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে হালদা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগে চারজনকে আটক করে ১০ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এই কারাদণ্ড দেন।

দণ্ডিতরা হল- আব্দুল জব্বার, মোহাম্মদ অলিউল্লাহ, মোহাম্মদ খোকন ও আব্দুল মতিন।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. এয়াকুব জানান, সকালে আমাদের বাড়ির সামনে হালদা নদী থেকে কিছু মানুষ বালু উত্তোলন করছে। এ সময় আমিসহ স্থানীয় লোকজন তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করি। তারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্দেশে এসব বালু উত্তোলন করছে বলে জানায়। এ সময় তাদের কথাবার্তা সন্দেহজনক হলে আমরা বালু উত্তোলনকারী চারজনকে আটক করে স্থানীয় কাউন্সিলরকে জানানো হয়।

স্থানীয় কাউন্সিলর মো. সোলাইমান জানান, সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নাজিরহাট পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মতিভান্ডারের পাশে হালদা নদী থেকে চারজন ব্যক্তি নৌকায় বালু উত্তোলন করছিল। এ সময় তাদের মতিগতি সন্দেহ হলে স্থানীয় লোকজন তাদের বালু উত্তোলনের মেশিনসহ একটি নৌকা আটক করে আমাকে জানায়। পরে ফটিকছড়ি থানা পুলিশকে খবর দিই।

ফটিকছড়ি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল ও ওমরা খান জানান, জরুরি সেবায় ফোন পেয়ে সকালে ঘটনাস্থলে গিয়ে চারজনকে আটক করি। ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের ১০ দিনের কারাদণ্ড দেয়। বালু উত্তোলনে ব্যবহার করা নৌকা মালিকের জিম্মায় বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী জানান, স্থানীয় কাউন্সিলর ও পুলিশের সহযোগিতায় তাৎক্ষণিকভাবে বালু উত্তোলনের সময় চারজনকে আটক করা হয়। তাদের বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন ১০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

;

শিশু হাসপাতালে আগুন, পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

রাজধানীর আগারগাঁও শিশু হাসপাতাল ভবনের ৫ম তলার কার্ডিয়াক আইসিইউতে লাগা আগুনের ঘটনায় পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে আগুনের ঘটনায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডাক্তার জাহাঙ্গীর আলম।

তিনি বলেন, আগুনের ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির পাঁচ সদস্যের মধ্যে কার্ডিয়াক আইসিইউ বিভাগের প্রধানকে আহ্বায়ক করা হয়েছে। এছাড়া কমিটিতে আছেন একজন মেইনটেন্স ইঞ্জিনিয়ার, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ওয়ার্ড মাস্টার, একজন নার্স ও ফায়ার সার্ভিসের প্রতিনিধি রয়েছেন। তারা তিন দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিবেন।

শিশু হাসপাতালে পরিচালক আরও বলেন, এখন আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সেবা চালু করা। আমাদের নিজস্ব টেকনিক্যাল টিম, ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার, ডিপিডিসি ও ফায়ার সার্ভিস চেক করে যদি সিদ্ধান্ত দেয় তাহলে আমরা নিচ তলা থেকেই চালু করতে চাই। এভাবে ধীরে ধীরে আমরা সকল কিছু চালু করতে চাই। কাজ চালু হয়ে গেছে। তবে তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্ত ছাড়া কিছু এখন বলতে পারছি না।

গত মঙ্গলবারও শিশু হাসপাতালে আগুন লেগেছিলো। এ বিষয় তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডে আগুনের বিষয়টি সেভাবে বড় কিছু না। খাবার গরম করার চুলায় রোগীর স্বজনের কাপড়ে আগুন লেগেছিলো। যা নার্সসহ স্টাফদের চেষ্টায় সঙ্গে সঙ্গে নিভানো হয়। আজকের যে আগুন সেটির বিষয় এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।

আগুন যেনো না লাগে আপনাদের প্রস্তুতি ব্যর্থ হয়েছে কি না জানতে চাইলে হাসপাতালের পরিচালক বলেন, হাসপাতালে দুই শতাধিক এসি রয়েছে। শীত শেষে গরম আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকটি এসি সার্ভিসিং করা হয়। সেদিনের আগুনের পরেই আমাদের নার্সরা ফায়ার এক্সট্রিং গুইশার দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলেছে। আজকের আগুনে ধোয়া বেশি হওয়ার কারণে কেউ যেতে পারে নি। যার কারণে আমাদের ফায়ার এক্সট্রিং গুইশার আছে সেটি ব্যবহার করতে পারিনি। যার কারণে ফায়ার সার্ভিসকে জানাতে হয়েছে। দ্রুত ফায়ার সার্ভিস চলে আসায় কোনো হতাহত হয়নি। সবাই নিরাপদে আছে।

;