মুক্তিযুদ্ধে সর্বাধিক চা শ্রমিকদের গণহত্যার স্মৃতি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,সিলেট
ছবি: ভাড়াউড়া চা বাগানের স্মৃতিস্তম্ভে চা শ্রমিক সন্তানদের শ্রদ্ধা নিবেদন

ছবি: ভাড়াউড়া চা বাগানের স্মৃতিস্তম্ভে চা শ্রমিক সন্তানদের শ্রদ্ধা নিবেদন

  • Font increase
  • Font Decrease

অনেকের দৃষ্টিতে ‘চা শ্রমিক’ মানেই - সমাজের নিচু শ্রেণি’র লোক! আসলে তা একেবারেই নয়। কারণ, তারা সম্মিলিতভাবে শ্রম দিয়ে যুগ যুগ ধরে চা শিল্পে অতুলনীয় অবদান পালন করে চলেছেন। শুধু তা-ই নয়, আমাদের মহান মুক্তিযোদ্ধে তাদের অবদান সগৌরবে উল্লেখ করার মতো। চা শ্রমিকদের আত্মত্যাগের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে রয়েছে বাংলার পথে-প্রান্তরে।

দেশব্যাপী এখন বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী যথাযথ ভাবগাম্ভির্যের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে। এই শ্রেষ্ঠলগ্নে তাদের আত্মত্যাগের কথা উল্লেখ করাই হবে তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন।

ছবি:ভাড়াউড়া স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন

১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বৃহত্তর সিলেটের নানা চা বাগানে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সদস্যরা নৃশংস গণহত্যা চালায়। ভাড়াউড়া চা বাগান, দেওরাছড়া চা বাগান, রাজঘাট চা বাগান, কালিঘাট চা বাগান, সুরমা চা বাগান, তেলিয়াপাড়া চা বাগান প্রভৃতি চা বাগানগুলোতে ইতিহাসের নারকীয় গণহত্যার নীরবসাক্ষী হয়ে রয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়া ভাড়াউড়া চা বাগানের ৫২জন চা শ্রমিকদের আত্মত্যাগের অবদান আমাদের হৃদয়ের মণিকোঠর আর স্মৃতি থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে। সেদিনের রক্তরঞ্জিত সেই মৃত্যুপুরীটি আজ শ্রীমঙ্গলের ভাড়াউড়া চা বাগানে স্মৃতিসৌধ হয়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে আছে।

১৯৭১ সালের ১ মে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভাড়াউড়া চা-বাগানে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যায় প্রাণহারানো ব্যক্তিরা হলেন: ১) হুসেনিয়া হাজরা, ২) মাংগুয়া হাজরা, ৩) ফাগু হাজরা, ৪) হিংরাজ হাজরা, ৫) কৃষ্ণ হাজরা, ৬) চিনিলাল হাজরা, ৭) শরজুয়া হাজরা, ৮) টিমা হাজরা, ৯) শানিচড়া হাজরা, ১০) মহারাজ হাজরা, ১১) নুনু লাল হাজরা, ১২) নকুলা হাজরা, ১৩) রামরাল হাজরা, ১৪) জগো হাজরা, ১৫) বিশ্বম্বর হাজরা, ১৬) হিরচুয়া হাজরা, ১৭) শিবমুরা হাজরা, ১৮) জুহিয়া হাজরা, ১৯) চুন্মি হাজরা, ২০) অমৃত হাজরা, ২১) বিরবলি হাজরা, ২২) রামদেও হাজরা, ২৩) হরপুয়া হাজরা, ২৪) জোছনা হাজরা, ২৫) হরিকুমার হাজরা, ২৬) রামছুরক হাজরা, ২৭) গুরুয়া হাজরা, ২৮) ফেরচুয়া গৌড়, ২৯) রামকৃষ্ণ গৌড়, ৩০) রামচরণ গৌড়, ৩১) গবিনা গৌড়, ৩২) ইন্দ্র ভুঁইয়া, ৩৩) চৈতু ভুঁইয়া, ৩৪) আগ্ন ভুঁইয়া, ৩৫) ডমরুচান্দ তুরিয়া, ৩৬) মাংরা তুরিয়া, ৩৭) ব্রজনারায়ন গোয়ালা, ৩৮) হোল্লা গোয়ালা, ৩৯) রামলাল মাল, ৪০) ক্ষুদিরাম হাজরা, ৪১) রাজকুমার মাল, ৪২) ডুকুয়া তেলি, ৪৩) গঙ্গা বারই, ৪৪) জগদেও কাহার, ৪৫) গঙ্গা কুর্মি, ৪৬) সম মাঝি, ৪৭) কালাচান্দ ঘাটুয়ার, ৪৮) সুখনন্দন রিকিয়াসন, ৪৯) বকই রেলি, ৫০) শিব মুন্ডা, ৫১) ছুটনুনু তুরিয়া এবং ৫২) হারান জাগুয়া হাজরা।  

সেদিন যারা গুলিতে আহত হয়েছিলেন এবং লাশের স্তূপ থেকে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে যারা বেঁচে গিয়েছিলেন তারা হলেন: ১) কেদার লাল হাজরা, ২) গোলাপ চান্দ হাজরা, ৩) রামদাড়ি হাজরা, ৪) জুবায়ের হাজরা, ৫) চিনিয়া হাজরা, ৬) কর্মা হাজরা, ৭) ডিকুয়া হাজরা, ৮) কাইলা হাজরা এবং ৯) বাংসিং তুরিয়া। তাঁদের কারও শরীরে গুলি লেগেছিল, কারও লাগেনি। গুলির আগেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েছিলেন। তবে তাদের কেউই আর বেঁচে নেই।

 ছবি:ভাড়াউড়া স্মৃতিস্তম্ভ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদন

শহীদ ফাগু হাজরার একমাত্র ছেলে এবং চা শ্রমিক নেতা বিজয় হাজরা স্মৃতিচারণ করে বলেন, আমি তখন ছোট ছিলাম। আমার বাবা (ফাগু হাজরা) চা বাগানে ট্রাক্টর চালাতেন। বাবাকে যখন পাকিস্তানীরা ধরে নিয়ে যায় তখন আমিও ছিলাম। আমাকে ‘হট যাও’ (সরে যাও) বলে সরিয়ে দেয়া হয়। চা বাগানের অন্যান্য সবার সাথে বাবাকেও জড়ো করা হয়। তারপর এই বধ্যভূমিতে নিয়ে দাঁড় করিয়ে গুলি করে। ‘টেটেটেটে’ গুলির শব্দে কেঁপে ওঠে চারদিক। আমরা বাগান থেকে তখন পালিয়ে যাই।

ভাড়াউড়া চা বাগানের প্রাক্তন সর্দার জয়রাম হাজরা বলেন, পাকিস্তানী সেনারা এসে ‘চলো, তুমলোক কাজ করেগা’ (চলো, তোমরা কাজ করবে) বলে অনেক মানুষকে নিয়ে বটগাছের নীচে জড়ো করে। তারপর নতুন উদ্বোধন হওয়া কালীবাড়ির সামনে নিয়ে চা শ্রমিকদের গুলি করে হত্যা করে। শ্রমিকদের কাজ দেওয়ার কথা বলে নিয়ে যায়। এই ঘটনাগুলো আমি প্রত্যক্ষদর্শীর কাজ থেকে শুনেছি।

 

   

সাভারে ভাঙ্গারীর গোডাউনে আগুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সাভারের ব্যাংক কলোনী এলাকায় একটি ভাঙ্গারীর গোডাউনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট আধ ঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় সাভারের ব্যাংক কলোনী এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য দেওয়ান সালাউদ্দিন বাবুর বাড়ির সামনের কামালের ভাঙ্গারী গোডাউনে এই আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস জানায়, সন্ধায় আগুনের খবর পেয়ে সাভার ফায়ার স্টেশনের ২টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে আগুন নিয়ন্ত্রনে কাজ শুরু করে। পরে ট্যানারী ফায়ার স্টেশনের আরও ২টি ইউনিট এসে যোগ দেয়। মোট ৪টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আসে।

সাভার ফায়ার স্টেশনের ওয়ারহাউজ পরিদর্শক মেহেরুল ইসলাম বার্তা ২৪.কমকে বলেন, গোডাউনটিতে থাকা ভাঙ্গারীর মালামাল, প্লাস্টিক পন্য, কাগজপত্র ছিল যা পুড়ে গেছে। এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে কোনো হতাহত ঘটেনি। আগুন লাগার কারন ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমান পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষে জানা যাবে।

;

‘সরকারের অর্থ জনগণেরও অর্থ, কাউকে ফাঁকিবাজি করতে দেবেন না’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

অর্থপ্রতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য বেগম ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, সরকারের অর্থ আপনাদেরও (জনগণের) অর্থ, কাউকে ফাঁকিবাজি করতে দেবেন না।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আনোয়ারা চাতরী চৌমুহনীর টানেল মুখ সড়কে ‘ঈদপুনর্মিলনী ও বর্ষবরণ উদযাপন পরিষদ’ কতৃক আয়োজিত আনোয়ারা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীদের “ঈদ পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বেগম ওয়াসিকা আয়শা খান বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের শিখিয়েছেন উন্নয়নের রাজনীতি। দেশের বড় বড় উন্নয়নগুলো দেশের জনগণ হিসেবে আপনিও তদারকি করতে পারেন। প্রতিটি কাজ ঠিক ভাবে হচ্ছে কিনা সেটা আপনারা পাহারা দেবেন। ফাঁকিবাজি করতে দেবেন না। সরকারের অর্থ আপনাদেরও অর্থ। নিজেকে দুর্বল ভাববেন না। ভদ্রতাকে কেউ দুর্বলতা ভাববেন না। নিজেদের মধ্যে কোন্দল থাকলে দুষ্টুরা সুযোগ নেয়। সে সুযোগ দেবেন না।

তিনি আরও বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে বিদেশ থেকে দেশে ফিরেছিলেন। অনেক চড়াই উৎরাই ফেরিয়ে দলের হাল ধরেছিলেন। শেখ হাসিনা বলেছিলেন, তৃণমূল নেতাকর্মীরাই আওয়ামী লীগের প্রাণ। আমিও বলবো আপনারা তৃণমূল নেতাকর্মীরাই আওয়ামী লীগের প্রাণ। আমার পিতা কখনো দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাননি। আমিও পালাবো না। আমি ১০ বছর এমপি ছিলাম। আনোয়ারায় রাস্তা করলে রাস্তা কেটে দিতো। নামফলক ভেঙে দিতো। এতে মানুষের অনেক কষ্ট হতো।

অর্থপ্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা সকলে মিলে দেশকে এগিয়ে নেবো। আমার শেষ রক্তবিন্দু থাকা পর্যন্ত আপনাদের সেবা করে যাবো। মঞ্চে বসা আপনাদের মাঝে আমি আমার প্রয়াত পিতাকে দেখতে পাচ্ছি। অনেকেই এখানে আছেন যারা আমার পিতার সহকর্মী ছিলেন।

দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল কালাম চৌধুরী’র সভাপতিত্বে ও সাবেক ছাত্রনেতা জিয়াউদ্দিন বাবলু’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শাহজাদা মহিউদ্দিন, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. নাছির উদ্দিন মাহমুদ, আনোয়ারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কাজী মোজাম্মেল হক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইসলাম আহমেদ প্রমূখ।

;

‘ড্রিমলাইনারের ত্রুটির বিষয়ে বিমান বোয়িংয়ের সাথে যোগাযোগ রাখছে’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ড্রিমলাইনার-৭৮৭ মডেলের উড়োজাহাজের বিষয়ে বোয়িংয়ের সাবেক প্রকৌশলীর পক্ষ থেকে উত্থাপিত কারিগরি ত্রুটির বিষয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বোয়িংয়ের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে বলে জানিয়েছেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল আজিম।

এ বিষয়ে দ্রুতই অধিকতর তথ্য জেনে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানকে অবহিত করবেন বলে তিনি জানান।

যান্ত্রিক ত্রুটির আশঙ্কায় বোয়িংয়ের হুইসেল ব্লোয়ার স্যাম স্যালেপোর সব ৭৮৭ ড্রিমলাইনার গ্রাউন্ডেড করার কথা জানিয়েছেন। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সব ড্রিমলাইনারের কার্যক্রম বন্ধ করে উড়োজাহাজগুলোতে কাঠামোতে থাকা ত্রুটি শনক্ত করা প্রয়োজন।

বিষয়টি জানার পর বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে নির্দেশ দিয়েছেন বিমান মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শফিউল আজিমের সঙ্গে ফোনালাপে মন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন।

মন্ত্রী বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে থাকা ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজগুলো নতুন হওয়ায় আপাতত উত্থাপিত কারিগরি সমস্যা নিয়ে আমাদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে ভবিষ্যতের কথা ভেবে এবং যাত্রী নিরাপত্তা নিশ্চিত করার স্বার্থে কারিগরি বিষয়গুলো নিয়ে উড়োজাহাজ তৈরিকারী কোম্পানি বোয়িংয়ের সঙ্গে দ্রুত কথা বলে বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া প্রয়োজন। কারণ বাংলাদেশ সরকার এবং বিমানের কাছে যাত্রীদের নিরাপত্তাই মুখ্য বিষয়।

;

ফকিরাপুল থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ফকিরাপুল থেকে অজ্ঞাত (৫৫) এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠানো হয়।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে ফকিরাপুল ট্রাফিক সিগন্যাল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে মতিঝিল থানা পুলিশ।

মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু জাফর জানান, বিকেলে খবর পেয়ে ফকিরাপুল ট্রাফিক সিগন্যালের পাশের রাস্তা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। আগে থেকেই ওই অজ্ঞাত ব্যক্তির বাঁ পায়ের কিছু অংশ ছিল না। লাঠি দিয়ে ভর দিয়ে চলাফেরা করতেন।

তিনি জানান, রোগে আক্রান্তের পাশাপাশি প্রচণ্ড গরমের কারণেও মৃত্যু হতে পারে।

তিনি আরও জানান, ওই ব্যক্তি ভিক্ষুক প্রকৃতির। ফকিরাপুল এলাকাতে ভিক্ষাবৃত্তি করতেন এবং ওই এলাকায় থাকতেন।

;