ভারত সফরে আজমির শরীফ যাবেন প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সেপ্টেম্বরে ভারত সফরে আজমির শরীফ যাবেন প্রধানমন্ত্রী

সেপ্টেম্বরে ভারত সফরে আজমির শরীফ যাবেন প্রধানমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ভারত সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সফরের সময় বিখ্যাত আজমির শরীফ দরগায় যাবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী ৬ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর ভারতে থাকবেন বলে জানা গেছে। এর আগেও আজমির শরীফে গিয়েছেন তিনি।

২০১৭ সালে তার সাম্প্রতিকতম সফরেও আজমিরে যান তিনি। সেখানে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির মাজারে চাদর দিয়েছিলেন হাসিনা। তিনি ২০১০ সালেও মাজারটি পরিদর্শন করেন। সেই সময় তিনি দ্বিতীয়বারের মতো তার দেশের প্রধানমন্ত্রী হন।

শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় কানেক্টিভিটি এবং বাণিজ্যের মতো বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে। উভয় পক্ষই ১৯৬৫-এর আগের রেল সংযোগ এবং অন্যান্য সংযোগ পুনরুদ্ধার করতে আগ্রহী বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, এর আগেও হাসিনা আজমির শরিফে গিয়েছেন। ২০১৭ সালে হাসিনা খাজা মঈনুদ্দিন চিশতির মাজারে চাদর দিয়েছিলেন । তিনি ২০১০ সালেও দ্বিতীয় বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সময়েও মাজারটি পরিদর্শন করেন। হাসিনা ২০০৯ সাল থেকে টানা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তিনি ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনেও জিতেছেন।

   

বগুড়ায় ১১ মাসেও গরু ব্যবসায়ী রাজ্জাক হত্যার খুনিরা অধরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, বগুড়া
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়া সদরে প্রায় ১১ মাস আগে গরু ব্যবসায়ী আব্দুর রাজ্জাককে(৫৫) কুপিয়ে হত্যা করে আড়াই লাখ টাকা ছিনিয়ে নেয় দুর্বৃত্তরা। গত ১১ মাসে তিনবার তদন্ত সংস্থা পরিবর্তন হলেও পুলিশ খুনিদের শনাক্ত করতে পারেনি। ফলে খুনিরা এখনও অধরা রয়ছে। এবার খুনিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের দাবিতে রাস্তায় নেমে এসেছেন স্থানীয় গ্রামবাসী।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বেলা ১২টার দিকে নামুজা ইউনিয়নের চৌমহুনী বন্দরে মানববন্ধন করেন গ্রামবাসী।

আব্দুর রাজ্জাক বগুড়া সদরের নামুজা ইউনিয়নের সাহাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন।

নিহতের ছেলে আতিকুল ইসলাম শুভ জানান, গত বছরের ১০ মে রাত ১০টার দিকে হাটে গরু বিক্রি করে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফিরছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। বাড়ির ২০০ গজ কাছে দুর্বৃত্তরা তাকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে রাম দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে আড়াই লাখ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। পরদিন নিহতের স্ত্রী আবেদা বেগম বগুড়া সদর থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার এসআই নুর জাহিদ ৫ মাস তদন্ত করে কোনো অগ্রগতি না হলে পুলিশ সুপারের নির্দেশে মামলটি জেলা গোয়েন্দা পুলিশে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে আরো ৬ মাস তদন্তেও কোনো অগ্রগতি না হলে তদন্তকারী কর্মকর্তা বাদীকে ডেকে মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনতে ( পিবিআই) স্থানান্তরের পরামর্শ দেন বলে জানান বাদী আবেদা বেগম। ডিবি পুলিশের পরামর্শে আদালতে আবেদন করলে মামলাটি পিবিআইতে স্থানান্তর করা হয়।

পিবিআই বগুড়ার পুলিশ পরিদর্শক (প্রশাসন) জাহিদ হোসেন বলেন, দেড় মাস আগে মামলাটি পাওয়া গেছে। এরপর থেকেই পিবিআই বগুড়ার পুলিশ সুপার নিজেই তদন্ত কার্যক্রম তদারকি করছেন। পাশাপাশি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে খুনের সাথে জড়িতদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছেন।

মঙ্গলবার গ্রামবাসীর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে নিহতের পরিবারের সদস্যরা বলেন, আব্দুর রাজ্জাক খুনের ১১ মাস পার হলো, পুলিশ আমাদেরকে এতদিন আশ্বাসের মধ্যেই রেখেছে। থানাও ডিবি অফিস ঘুরে আমরা ক্লান্ত। ডিবি পুলিশ যেভাবে বলেছে আমরা সেভাবেই আদালতে আবেদন করেছি। মামলা পিবিআইতে স্থানান্তর হলেও খুনিরা গ্রেফতার তো দূরের কথা শনাক্তের কাজও পুলিশ করতে পারেনি। যার কারণে গ্রামের মানুষ আজ রাস্তায় নেমেছে।

বগুড়া জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ( ডিবি)ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মোস্তাফিজ হাসান বলেন, ডিবি'র এসআই হাফিজ মামলাটি তদন্ত করেছেন। তিনি পদোন্নতি পেয়ে অন্যত্র চলে গেছেন। তার আগেই বাদীর আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে মামলাটি পিবিআইতে স্থানান্তর করা হয়েছে।

;

‘বিএনপি নির্বাচন বানচালে সফল হলে অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান হতো’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নির্বাচন বানচাল করতে সফল হলে দেশে অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থান হতো বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর মহাখালীতে সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত ইফতার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছিল। আওয়ামী লীগ এ দেশের জনগণকে নিয়ে তা ব্যর্থ করে দিয়েছে।

তিনি বিএনপির উদ্দেশে বলেন, বিদেশি প্রভুদের তোষণ, অগ্নিসন্ত্রাস করে মানুষ পুড়িয়ে মারা এবং নির্বাচন বানচালের সংবিধানবিরোধী অপরাজনীতি ছেড়ে শুদ্ধ রাজনীতি চর্চায় ফিরে আসুন। গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন, নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় রাজনীতি করুন।

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস্ পরশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সিমিন হোসেন রিমি।

;

সম্পদের হিসাব জমার বাধ্যবাধকতা বাতিল হলে দুর্নীতি উৎসাহিত হবে: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর সংশোধন করে সম্পদের বিবরণী জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগের কঠোর সমালোচনা করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। এ উদ্যোগের ফলে দেশের প্রায় ১৫ লাখ সরকারি কর্মচারীকে জবাবদিহিতা থেকে দায়মুক্তির পাশাপাশি দুর্নীতি সুরক্ষিত ও উৎসাহিত হবে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে এ উদ্যোগ বাতিলের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সরকারি কর্মচারীদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার বিধান রহিত করে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের খসড়া সংশোধনী যাচাইয়ের পর এটি এখন প্রশাসনিক উন্নয়নবিষয়ক কমিটিতে পাঠানো হবে।

সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার বিধি বাতিলের ফলে অসাধু সরকারি কর্মকর্তাদের আরও বেশি করে দুর্নীতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা তৈরি হবে উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সরকারি চাকরিজীবী (আচরণ) বিধিমালার প্রস্তাবিত সংশোধনী সরকারের নির্বাচনী অঙ্গীকার ও শীর্ষ পর্যায়ের দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহনশীলতা ঘোষণার ঠিক উল্টো। প্রথমে প্রতি বছর সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার বিধান থাকলেও সরকারি কর্মচারীদের অনীহার মুখে পরবর্তীতে শিথিল করে তা পাঁচ বছর পর পর দেওয়ার বিধান করা হয়। এবং সেই বিধানও সঠিকভাবে পালনে অনাগ্রহ ছিলো। চাকরির শুরুতে সম্পদের বিবরণী দিলেও, পাঁচ বছর পর পর হিসাব হালনাগাদের বাধ্যবাধকতা গুরুত্বই দেন না সরকারি কর্মচারীরা। এখন এই বাধ্যবাধকতা সরিয়ে দেওয়ার অর্থ হলো প্রকান্তরে সরকারি কর্মচারিদের দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে উঠতে ব্যাপক উৎসাহ প্রদান করা। কেননা, সম্পদের বিবরণী জমা দেওয়ার মতো কোনো বিধান না থাকলে সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে নির্ভয়ে দুর্নীতি, এর মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের সুযোগ বাড়বে তা বলাই বাহুল্য। একই সঙ্গে প্রাপ্য সেবা পেতে সরকারি অফিসে জনগণের ভোগান্তি বাড়বে, অবৈধ অর্থ লেনদেন বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে এবং সর্বোপরি সুশাসিত সরকার ব্যবস্থা নিশ্চিতের স্বপ্ন ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে।

কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পদের হিসাব সরাসরি নিয়মিত জমা ও হালনাগাদের পরিবর্তে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে দেওয়া বার্ষিক আয়কর রিটার্ন থেকে নেওয়ার যে যুক্তি, বাস্তবে তা অর্থহীন। কারণ, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী তা সম্ভব নয়। আইনের ৩০৯(২) এবং ৩০৯(৩) ধারা অনুযায়ী, কোনো কর্তৃপক্ষ কোনও সরকারি কর্মচারীকে এই আইনের অধীনে কোনো ট্যাক্স রিটার্ন, অ্যাকাউন্ট বা নথি উপস্থাপন, সাক্ষ্য বা প্রমাণ হিসাবে উপস্থাপনের আদেশ দিতে পারে না। অর্থাৎ, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) দুর্নীতি বা বৈধ আয়ের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ সম্পদ আহরণের অভিযোগে কোনো ব্যক্তির আয়কর বিবরণী আদালতের নির্দেশ ছাড়া দেখতে পারবে না। ফলে জবাবদিহির মুখোমুখি হওয়ার বদলে এই সংশোধনীর মাধ্যমে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মচারীরা নতুন সুরক্ষা লাভ করবেন।

২০০৩ সালে গৃহীত জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী সনদ (আনকাক) এ জনপ্রতিনিধিসহ সকল সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব প্রতি বছর দাখিল ও তার বছরভিত্তিক পর্যালোচনার কথা বলা হয়েছে। জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, ২০১২ এর মাধ্যমে এ অঙ্গীকারের পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে। এ অবস্থায় এই সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের দুর্নীতিবিরোধী অঙ্গীকার জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে আরো এক দফা প্রশ্নের মুখে পড়বে উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘বাংলাদেশ আনকাক-এর সদস্য দেশ, অথচ সরকারি কর্মচারীদের আচরণবিধিতে এমন সংশোধনীর উদ্যোগ নেওয়া বৈশ্বিক আদর্শিক চর্চা ও আনকাক-এর দুর্নীতিবিরোধী মূল নীতির সঙ্গে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক। একইভাবে, “জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল, ২০১২” যা প্রণয়নে সরকারি কর্মকর্তারাই মূখ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন তাকেও পদদলিত করা হবে। অসাধু কর্মকর্তাদের দুর্নীতির সুরক্ষা ও বিচারহীনতা প্রদানের স্বার্থে এ আত্মঘাতী উদ্যোগ থেকে সরে আসার জন্য আমরা সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাই।

;

খুলনায় ইঁদুর মারার ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বউ-শাশুড়ির মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনার দাকোপ উপজেলার হরিণটানা গ্রামে ধান ক্ষেতে ইঁদুর মারার বৈদ্যুতিক ফাাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বউ ও শাশুড়ির মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (১৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, ধান ক্ষেতে ইঁদুর মারার জন্য বৈদ্যুতিক সংযোগ দিয়ে রাখে। ঘটনার দিন শাশুড়ি চপলা গাইন (৬৫) ধান ক্ষেতের আইলে সবজি তুলতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন এবং চিৎকার করেন। চিৎকার শুনে তাকে রক্ষার জন্য ছেলের বউ টুম্পা গাইন (৩৬) এগিয়ে আসেন। তিনিও কোন কিছু না বুঝে তার শাশুড়িকে স্পর্শ করলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এতে ঘটনাস্থলে দু’জনের মৃত্যু হয়।

নিহত চপলা লাউডোব ইউনিয়নের হরিণটানা গ্রামের বাসিন্দা চিত্তরঞ্জন গাইনের স্ত্রী।

দাকোপ উপজেলার লাউডোব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ যুবরাজ জানান, ধানক্ষেতে বৈদ্যুতিক সংযোগ থাকায় ক্ষেতের আইলে সবজি তুলতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে আমি জেনেছি।

দাকোপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল হক জানান, বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

;