অফিসের নতুন সূচিতে সেবা ব্যাহত হবে না: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
অফিসের নতুন সূচিতে সেবা ব্যাহত হবে না: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

অফিসের নতুন সূচিতে সেবা ব্যাহত হবে না: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

 

অফিস সময়ের নতুন সূচি পরবর্তী প্রজ্ঞাপন না হওয়া পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। এতে সেবা ব্যাহত হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন।

বুধবার (২৪ আগস্ট ) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) সদস্যদের গ্রুপ বীমা চুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, এখন দিন বড়, দিনের আলো পাচ্ছি বেশি। এটা (অফিস সময়) পরে আমরা এডজাস্ট করতে পারবো। এখন অনেকেই দ্রুত বাসায় ফিরে পরিবারকে সময় দেওয়ার সুযোগ পাবেন।

তিনি বলেন, এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম প্রশ্ন এসেছি। সকাল ৭টায় স্কুল হয়, ৮টায় স্কুল চলে, আমরা এগুলো চিন্তা করেছিলাম, আমরা দেখি। বেসরকারি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সকাল ৯টা থেকে শুরু। শুধু সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত অফিস ৮টা থেকে। ট্রাফিক জ্যামেরও ব্যাপার চিন্তায় ছিল।

প্রতিমন্ত্রী জানান, আজকের পরিস্থিতি সহনীয় এবং সরকারের সিদ্ধান্ত সটিক আছে। এটা পারমানানেন্ট সিদ্ধান্ত গ্রহণ করিনি। দিনের আলোকে যাতে বেশি ব্যবহার করতে পারি। তাতে বিদ্যুৎ আরও বেশি সাশ্রয় হবে। ইতোমধ্যে নেওয়া পদক্ষেপে সাশ্রয় হবে। সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। কারণ প্রাকৃতিক জিনিষটা লিমিটেড। সেক্ষেত্রে স্মার্টলি নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারলে খুব ভালো হয়।

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী চিন্তা করে আসছি। এটা বৈশ্বিক সমস্যা। কিছুটা লাইফস্টাইলের পরিবর্তন করে যদি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারি। প্রতিটি দেশই চিন্তা করছে কীভাবে জ্বালানি সাশ্রয় করা যায়।

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকারের উদ্যোগ কার্যকর হচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সময় পরিবর্তন করে এক ঘণ্টা অফিস সময় কমিয়েছি। এক ঘণ্টা আগেও যদি অফিসগুলো বন্ধ করতে পারি তাহলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারবো।

প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বতস্ফূর্তভাবে সঠিক সময়ে অফিসে এসেছে। স্বতস্ফূর্তভাবে কাজ করতে পারছি। অফিসসূচি মেনে সকলেই সহযোগিতা করছে। এটা সমন্বয় করতে পারবো।

তিনি বলেন, নতুন অফিস সময়সূচিটা সকলেই এডজাস্টমেন্ট করে নিতে পারছে। সময়সূচিটা যথেষ্টা ভালো হয়েছে। সকলের উপস্থিতিও আমরা লক্ষ্য করছি। এক ঘণ্টা অফিস কমিয়েছি। ব্যাংক-বীমা-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এক ঘণ্টা কমানো হয়েছে। সকলেই গ্রহণ করেছে এবং সাড়া দিয়েছে।

বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

   

রাঙ্গাবালীতে বেড়িবাঁধ ভেঙে ২০ গ্রামের মানুষ পানিবন্দি

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পটুয়াখালী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’র প্রভাবে পটুয়াখালীর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ রাঙ্গাবালী উপজেলার প্রায় ২০টি গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাঙ্গাবালী উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের দক্ষিণ চরমোন্তাজ নয়ার চর এলাকায় গ্রামরক্ষা বাঁধ অতিক্রম করে গ্রামের মধ্যে পানি প্রবেশ করে বউ বাজার, নয়ার চর, দক্ষিণ চরমোন্তাজ, উত্তর চরমোন্তাজ, মোল্লাগ্রাম ও চর আণ্ডা সহ প্রায় প্রায় ১০ গ্রাম পানিতে প্লাবিত হয়েছে।

এছাড়াও চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের গ্রামরক্ষা বাঁধের কয়েক জায়গা থেকে গ্রামে পানি প্রবেশ করায় গরুভাঙ্গা, চরলতা ও চিনাবুনিয়াসহ আরও কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, জেলায় ১৩০০ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের মধ্যে ১৪ কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যার মধ্যে দেড় কিলোমিটার বাঁধ অধিক ঝুকিপূর্ণ হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগের সময় জরুরি ভাঙন মেরামতের জন্য ১৬ হাজার জিও ব্যাগ প্রস্তুত রয়েছে।

পটুয়াখালী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (কলাপাড়া জোন) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব হোসেন বলেন, চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের কয়েক'শ মিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ ছিলো যা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও চরমোন্তাজের একাধিক পয়েন্ট এ বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা ক্ষতিগ্রস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ দ্রুত মেরামত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান বলেন, চালিতাবুনিয়ায় আগেই বেড়িবাঁধ ভাঙা ছিলো কিন্তু আজ জোয়ারের পানিতে চরমন্তাজের অনেক জায়গা থেকে বেড়িবাঁধ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। যার ফলে ইউনিয়নের ৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের অধিকাংশ জায়গা প্লাবিত হয়েছে। আমরা পানি বন্দিদের দ্রুত আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়ার ব্যাবস্থা করছি।

;

ঘূর্ণিঝড় রিমাল: ফুফু ও বোনকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

  ঘূর্ণিঝড় রিমাল



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের হাত থেকে ফুফু ও বোনকে বাঁচাতে গিয়ে পটুয়াখালী জেলার কাওয়ারচর এলাকায় শরীফ (২৭) নামের এক যুবক সাগরে ভেসে গিয়ে মারা গেছেন।

রোববার (২৬ মে) দুপুরে পটুয়াখালীর মহিপুর উপজেলার ধূলাসর ইউনিয়নের কাউয়ারচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ওই যুবক অনন্তপাড়া এলাকার আবদুর রহিমের ছেলে।

মহিপুর থানার ‍ওসি আনোয়ার হোসেন তালুকদার বার্তা২৪.কমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের হাত থেকে ফুফু ও বোনকে বাঁচাতে গিয়ে পটুয়াখালী জেলার কাওয়ারচর এলাকায় শরীফ নামের এক যুবক সাগরে ভেসে গিয়ে মারা গেছেন। তার লাশ নৌ পুলিশ উদ্ধার করেছে।

তিনি আরও জানান, শরীফের ফুফু মাতোয়ারা বেগম কাউয়ার চর এলাকায় বসবাস করেন। ওই বাড়িতে তার বোনও ছিল। দুপুর একটার দিকে অনন্তপাড়া থেকে শরীফ তার বড় ভাই ও ফুফাকে নিয়ে বোন এবং ফুফুকে উদ্ধার করতে যান। এ সময় সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে কাউয়ারচর এলাকা ৫ থেকে ৭ ফুট পানি উঠে প্লাবিত ছিল। সাঁতার কেটে তারা ফুফুর ঘরে যাওয়ার সময় সমুদ্রের ঢেউয়ের তোড়ে শরীফ ভেসে যান। এক ঘণ্টা পর তার লাশ উদ্ধার করেন স্থানীয়রা।

;

অনুমোদন ব্যতীত প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে: ভোক্তার ডিজি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেছেন, ‘যথাযথ কর্তৃপক্ষের লাইসেন্স এবং বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) অনুমোদন ব্যতীত যেসব প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন করছে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। এ উদ্দেশ্যে সারা দেশজুড়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযান জোরদার করা হয়েছে। ভোক্তাদের সঙ্গে যারা প্রতারণা করে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এগুলো শক্তভাবেই দেখা হচ্ছে।’

রোববার (২৬ মে) দুপুরে রাজশাহীর সাহেববাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর বাজার মনিটরিং অভিযান পরিচালনা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

ভোক্তা ডিজি সফিকুজ্জামান বলেন, রাজশাহীতে আম ও লেবুর দাম অনেক কম। এখানে এক হালি লেবু বিক্রি হচ্ছে ১৮ থেকে ২০ টাকায়, অথচ ঢাকায় এই লেবু ৫০ থেকে ৬০ টাকা হালিতে বিক্রি হচ্ছে। ঢাকায় মধ্যস্বত্বভোগীরা দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন, তাদের দৌরাত্ম্য কমানোর জন্যও কাজ করবে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর।

আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে যারা মসলা মজুদ রেখে বাজার অস্থির করবেন, তাদের বিরুদ্ধেও শক্ত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সামনের দিনগুলোতে অভিযান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক।

এর আগে রাজশাহীর বাজার মনিটরিংয়ে গিয়ে অনুমোদনহীন খোলা সেমাই বিক্রির অভিযোগে একটি প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া বাজার মনিটরিংয়ের পাশাপাশি ভেজাল পণ্য বিক্রি না করার বিষয়ে দোকানিদের আরও সতর্ক করেন।

;

ঈদ যাত্রা

৮০ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিককে গাড়িতে তুলে দিতে পারলে রেকর্ড হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক করতে ৮০ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিকদের ফ্যাক্টরি থেকে গাড়িতে তুলে দিতে পারলে নতুন রেকর্ড গড়তে পারবেন বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মো.শাহাবুদ্দিন খান।

তিনি বলেন, ৮০ শতাংশ গার্মেন্টস শ্রমিকদের যদি আমরা তাদের ফ্যাক্টরি থেকে গাড়িতে তুলে দিতে পারি, তাহলে এবার আমরা রেকর্ড গড়তে পারবো। ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক হবে। আমাদের হাতে এখনো পর্যাপ্ত সময় আছে, এই বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের কাজ করার সুযোগ আছে।

রোববার (২৬ মে) রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে হাইওয়ে পুলিশ আয়োজিত আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা-২০২৪ উপলক্ষে মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্বের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে গার্মেন্টস মালিক সমিতি, পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা উপস্থিত হয়ে ঈদ যাত্রায় যানজট সৃষ্টির পেছনে বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন এবং এসব সমস্যা সমাধানে হাইওয়ে পুলিশের সহযোগিতা কামনা করেন।

মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এবারের ঈদ যাত্রা আমরা কীভাবে স্বস্তিদায়ক করতে পারি, কীভাবে আরামদায়ক করতে পারি এবং কীভাবে জনগণকে নিরাপদে নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারি, সে বিষয়ে আজ আমরা এখানে বসেছি।

আমরা ঢাকার প্রবেশমুখ ও বের হওয়ার মুখে যানজট ও জনবহুল, জনসমাগম হয়, সেসব স্থানে আমরা ওয়াচ-টাওয়ারের মাধ্যমে মনিটরিং করি। আমরা ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন জায়গা সাব-কন্ট্রোলের মাধ্যমে সবকিছু মনিটরিং করতে পারি।

আমরা হাইওয়ে পুলিশের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে প্রতিটা পুলিশের কাছে বডি ক্যামেরা স্থাপন করেছি। আমরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে কাজ করে চলেছি। আমরা এখানে যারা আছি, তারা কেউই কখনো চাই না যে, সড়কে কোনো প্রাণহানি ঘটুক!

তিনি বলেন, হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে আমরা ঈদ যাত্রা নিরাপদ ও স্বস্তিদায়ক করতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছি। ঢাকার প্রবেশ মুখ ও বের হওয়ার মুখে যানজট ও জনবহুল, জনসমাগম হয়, সেসব স্থানে পানি বিতরণসহ বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা ও সচেতনতামূলক কাজকর্ম করবো।

অনিরাপদ ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রার ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করা হয়েছে জানিয়ে অতিরিক্ত আইজিপি মো.শাহাবুদ্দিন খান বলেন, এখনো কিন্তু আমরা অভিযান চালাচ্ছি। ভবিষ্যতেও অভিযান অব্যাহত থাকবে। ঈদের সময় কঠোর মনিটরিংয়ের মাধ্যমে গুরুত্ব দিয়ে এই বিষয়টা দেখা হবে।

;